আজকে আমি এসেছি আপনাদের সকলের সাথে একটি জেনারেল রাইটিং পোস্ট শেয়ার করতে। আমার লেখার মাধ্যমে আমার চিন্তা ভাবনা গুলো আপনাদের কাছে পৌঁছানোর লক্ষ্যে এই লেখাগুলো শেয়ার করা।
আশা করছি যে আপনারা আপনাদের মূল্যবান মন্তব্যের মাধ্যমেই আমার এই লেখাটি সৌন্দর্য বৃদ্ধি করবেন এবং আপনাদের মতামত ব্যক্ত করবেন। আমি যদি কোনো কিছু ভুল বলে থাকি। তাহলে অবশ্যই আমাকে শুধরে দিতে ভুলবেন না।
আজকে আপনাদের সাথে একটা সত্যি ঘটনা শেয়ার করবো। অর্থাৎ সব সময় সাধারণত বিভিন্ন নেতিবাচক দিকগুলো নিয়ে আলোচনা করি।নেতিবাচক বলতে কোনো ব্যাপারের খারাপ দিকগুলো নিয়ে আলোচনা বেশি করা হয়। কারণ ভালো ব্যাপারগুলো আমরা সকলে জানলেও, কোনো কিছুর নেগেটিভ দিকগুলো সম্পর্কে আমরা খুব একটা সচেতন হই না। তাই আসলে সেই সচেতনতা বৃদ্ধি করতেই সাধারণত আমি নেগেটিভ ব্যাপারগুলো নিয়ে কথা বলি এবং এই অনলাইন জগত নিয়েও আমি আসলে অনেক অনেক নেগেটিভ মন্তব্য করেছি।
তবে আজকে একটি পজিটিভ মন্তব্য করতে এসেছি। এবং আমার মনে হয় এটা আসলে জানলে সকলেই বেশ খুশি হবেন এবং এটা সকলে জানেন কিনা তা ও জানিনা। সাধারণত আমার বাবা যখন বাড়ির জমির খাজনা দিতে যায়। তখন আসলে তাকে বেশ বেগ পেতে হয় প্রতিটা পদে পদে। সেখানকার লোকেরা চা নাস্তার টাকা খুঁজে যেটা খুবই বিব্রতকর। কারণ ওইটার নাস্তার টাকা তাদেরকে প্রোভাইড করা না হলে, তারা কাগজের কাজও করে না।
কিন্তু গতকালকে আমি ওই ভূমি অফিসের কাজটি অর্থাৎ এই যে বাইরে গিয়ে দৌড়াদৌড়ি করার কাজটি শুধুমাত্র ২ মিনিটেই করে দিয়েছি অনলাইনের মাধ্যমে। কারণ দেখলাম যে বাংলাদেশে ভূমির খাজনা দেওয়ার জন্য একটি সরকারি অ্যাপস রয়েছে এবং তাদের ওয়েবসাইট ও রয়েছে এবং আমি ওয়েবসাইটের মাধ্যমে, বিকাশের মাধ্যমে পেমেন্ট করে একেবারে কম সময়ের মধ্যেই খুব সুন্দর এবং সহজ ভাবে জমির খাজনা মিটিয়ে দিয়েছি। এবং সাথে সাথে ওই কাগজটিও দিয়ে দিয়েছে। ঐ কাগজটির একটি নাম রয়েছে, তবে সেটা এই মুহূর্তে আমার মনে পরছে না।
আসলে অনলাইন জগতের এসব পজেটিভ দিকগুলো যদি বৃদ্ধি করতে থাকে এবং এই জগৎটাকে যদি আরো বেশি স্মুথ করা যায় সকলের সাহায্যের জন্য। এসব যদি এভেলেবেল করা যায়। তাহলে আমি মনে করি অনলাইনের খারাপ দিকগুলো কিছুটা হলেও কমবে। কারণ আমরা আসলে ভালো দিক খুঁজে পাই না বলেই, খারাপ মানুষেরা সুযোগ নেওয়ার চেষ্টা করা এবং তারা অনেকটা সময় সুযোগ নিতে পারেও।
আপনার পোস্টটি সত্যিই অনুপ্রেরণাদায়ক এবং বাস্তব জীবনের একটি ইতিবাচক দিক তুলে ধরেছে। ভূমির খাজনা জমা দেওয়ার ক্ষেত্রে যে ধরনের কষ্টসাধ্য কাজ ছিল, তা অনলাইনের মাধ্যমে দ্রুত এবং সহজভাবে সমাধান করা, সত্যিই একটি প্রশংসনীয় উদ্যোগ।
প্রযুক্তির এই ইতিবাচক ব্যবহারের মাধ্যমে সমাজের অনেক সমস্যার সমাধান সম্ভব। আমি আশা করি, ভবিষ্যতে আরও অনেক সরকারি সেবা অনলাইনে সহজভাবে পাওয়া যাবে, যাতে মানুষের সময় এবং পরিশ্রম সাশ্রয় হয়।
আপনার এই ভাবনা এবং অভিজ্ঞতা অনেকের কাছে শিক্ষণীয় হবে। ধন্যবাদ এমন একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit