আজকে আমি এসেছি আপনাদের সকলের সাথে একটি জেনারেল রাইটিং পোস্ট শেয়ার করতে। আমার লেখার মাধ্যমে আমার চিন্তা ভাবনা গুলো আপনাদের কাছে পৌঁছানোর লক্ষ্যে এই লেখাগুলো শেয়ার করা।
আশা করছি যে আপনারা আপনাদের মূল্যবান মন্তব্যের মাধ্যমেই আমার এই লেখাটি সৌন্দর্য বৃদ্ধি করবেন এবং আপনাদের মতামত ব্যক্ত করবেন। আমি যদি কোনো কিছু ভুল বলে থাকি। তাহলে অবশ্যই আমাকে শুধরে দিতে ভুলবেন না।
মাঝেমধ্যে বিপদ এবং সুখ অর্থাৎ হাসি এবং আনন্দ কিংবা খারাপ লাগা কোনো কিছুই মানুষকে বলে আসেনা। অর্থাৎ কখন কোনটা জীবনে চলে আসে। সেটা আসলে বুঝে ওঠাও মুশকিল এবং এতো মুশকিল এবং এতো জটিলতার ভিতরে আমি আজকে একটা সত্যিকারের ঘটনা আপনাদের সাথে শেয়ার করবো। অর্থাৎ যে বিপত্তিতে হঠাৎ করে পরেছিলাম। সেটাই আপনাদের সাথে শেয়ার করবো।
আমি মোটামুটি খুব ভোরের দিকে ইউনিভার্সিটিতে যাই। কারণ বাস ধরতে হয় অর্থাৎ ইউনিভার্সিটি বাস রয়েছে যেহেতু আমার ইউনিভার্সিটি শহর থেকে বেশ অনেকটাই দূরে একেবারে গ্রামের দিকে। সেহেতু আসলে বাস ধরার জন্য অনেক সকাল সকাল উঠে যেতে হয়। কিন্তু সেদিন আসলে আরো অনেক ভোরে উঠে যেতে হয়েছিলো। কারণ দরজায় শুনলাম কেউ একজন অনেক জোরে জোরে নক করছে।
তো আমি সেই নক শুনে আসলে দ্রুত উঠলাম এবং উঠে দরজা খুললাম। কারণ ততোক্ষণেও আসলে আমাকে ডাকার মত সময় হয়নি এবং সে কারণেই আমি ভাবছিলাম যে কেনো আমাকে ডাকছে। কারণ ওই সময় আসলে কেউ আমাকে ডাকে না। যাই হোক, দরজা খুলে দেখি অনেক বড় বিপদ সামনে দাঁড়িয়ে আছে। অর্থাৎ আমার ছোট ভাইয়ের নাকি ভোররাত থেকে প্রচন্ড কানে ব্যথা এবং এতোটাই কানে ব্যথা যে, সে মুহূর্তে পাগলামি করা শুরু করেছিলো।
এবং কোনো কিছুতেই আর কোনো উপায় না পেয়ে বাবা-মা ওকে একসাথে হসপিটালে নিয়ে যাচ্ছিলো অর্থাৎ ইমারজেন্সিতে তো তখন আমাকে আসলে ডেকেছিলো। কারণ ঘরে ছোট ভাই বোন ছিলো। ওদের দেখাশোনার বিষয় ছিলো। তার উপরে আমার ছিলো পরীক্ষা।সব মিলিয়ে এমন একটা খারাপ অবস্থায়। যাই হোক, পরবর্তীতে আসলে ছোট বোনকে আত্মীয়ের বাসায় রেখে পরে ইউনিভার্সিটিতে গিয়েছিলাম। কারণ ওই যে বললাম, আমার নিজেরই চলছে পরীক্ষা। যাইহোক এরপরে ইউনিভার্সিটি থেকে খোঁজ খবর নিলাম যে, আমার ভাই মোটামুটি তখন ভালো ছিলো অর্থাৎ হঠাৎ করে বিপদ গুলো আসে এবং এগুলো সামলানো বেশ কঠিন ব্যাপার আসলে।