সুস্বাদু কচুর মুখী ভর্তা রেসিপি

in hive-129948 •  2 months ago 

আসসালামু আলাইকুম


সবাই কেমন আছেন? আশা করি সবাই ভালো আছেন। আমিও আল্লাহর রহমতে ভালো আছি।

আজকে আপনাদের সাথে একটা রেসিপি নিয়ে হাজির হলাম। রেসিপিটা হচ্ছে সুস্বাদু কচুর মুখী ভর্তা রেসিপি। ‌এই রেসিপিটা কয়েকদিন আগেই তৈরি করেছিলাম। কচুর মুখী আমার বেশ পছন্দ। বিশেষ করে ইলিশ মাছ অথবা চিংড়ি মাছ দিয়ে রান্না করলে অনেক বেশি সুস্বাদু হয় খেতে। আমাদের বাসায় বেশিরভাগ সময় মাছ দিয়ে এই কচুর মুখি রান্না করা হয়। কচুর মুখির ভর্তা সেভাবে কখনোই তৈরি করা হয়নি। তবে সবার কাছে শুনতাম এই ভর্তাটা নাকি অনেক বেশি মজার। তাই সেদিন বানিয়ে ফেললাম এই ভর্তাটা। ভর্তাটা খেতে আসলেই বেশ ভালো লেগেছে। বিশেষ করে এই ভর্তাটাটায় বিলাতি ধনিয়া পাতা গুলো ব্যবহার করার কারণে আরো বেশি ভালো লেগেছে খেতে। এই ধনিয়া পাতার গাছগুলো আমাদের বারান্দার টবে রয়েছে। সব সময় এগুলো দিয়ে বিভিন্ন রেসিপি তৈরি করা হয়। আমার কাছে এই বিলাতি ধনিয়া পাতার ঘ্রাণটা অনেক বেশি ভালো লাগে। যেকোনো ভর্তা কমবেশি আমরা সবাই পছন্দ করি। আমার নিজের কাছেও যে কোন ভর্তা ভীষণ ভালো লাগে খেতে। যাই হোক, আশা করছি আপনাদের কাছে আজকের এই রেসিপিটা ভালো লাগবে। তাহলে চলুন শুরু করা যাক।

রেসিপিটির সর্বশেষ ফটোগ্রাফি

1000042821.jpg

প্রয়োজনীয় উপকরণ
  • কচুর মুখি
  • রসুন
  • সরিষার তেল
  • বিলাতী ধনিয়া পাতা
  • পেঁয়াজ
  • শুকনো মরিচ
  • লবণ

1000042752.jpg

ধাপ - ১

প্রথমে আমি কচুর মুখী গুলো খুব ভালো করে পরিষ্কার পানি তে ধুয়ে নিলাম। যেহেতু ময়লা একটু বেশি থাকে তাই ভালো করে ধুয়ে নিলাম। এরপর পরিমাণ মতো পানি দিয়ে এগুলো সিদ্ধ বসিয়ে দিলাম। ১৫ থেকে ২০ মিনিটের মত আমি এগুলো সিদ্ধ করে নিয়েছি। এরপর সেগুলোকে চুলা থেকে নামিয়ে ফেললাম। এবং ঠান্ডা হওয়ার জন্য রেখে দিলাম।

1000042755.jpg1000042776.jpg
ধাপ - ২

এরপর আমি একটি প্যানে পরিমাণ মতো তেল গরম করে নিলাম এবং সেখানে শুকনো মরিচ গুলো ভেজে নিয়েছি। তারপর শুকনো মরিচ গুলো তুলে নিলাম।

1000042777.jpg1000042778.jpg
ধাপ - ৩

এরপর সেই প্যানে দিয়ে দিলাম রসুন কচি এবং পেঁয়াজ কুচি। এরপর সবকিছু ভালোভাবে নেড়েচেড়ে কিছুক্ষণ ভেজে নিলাম।

1000042805.jpg1000042806.jpg
ধাপ - ৪

এরপর আমি একটি প্লেটে ধনিয়া পাতা গুলো কুচি করে নিয়েছি। যেহেতু এই ধনিয়া পাতা গুলো একটু শক্ত হয় তাই আমি একদম চিকন কুচি করে নিলাম। এরপর সেখানে শুকনো মরিচ গুলো ভেঙ্গে দিয়ে দিলাম।

1000042808.jpg1000042809.jpg
ধাপ - ৫

এরপর আমি সেখানে দিয়ে দিলাম ভেজে রাখা পেঁয়াজ এবং রসুন কুচি। এরপর দিয়ে দিলাম পরিমাণ মতো লবণ।

1000042810.jpg1000042811.jpg
ধাপ - ৬

এরপর এই সবগুলো মসলা ভালোভাবে মেখে নিলাম। কচুর মুখী গুলো এর মধ্যেই ঠান্ডা হয়ে গেল। এরপর আমি সেগুলোর থেকে খোসা ছাড়িয়ে নিলাম।

1000042812.jpg

ধাপ - ৭

এরপর সবকিছু খুব ভালোভাবে মেখে নিয়েছি।

1000042813.jpg

ধাপ - ৮

সবশেষে দিয়ে দিলাম পরিমাণ মতো সরিষার তেল। এরপর আবারও সবকিছু ভালোভাবে মেখে নিলাম। এভাবেই তৈরি হয়ে গেল এই ভর্তার রেসিপি টা।

1000042814.jpg

পরিবেশন

1000042820.jpg

1000042821.jpg

1000042825.jpg

এই ছিল আমার আজকের রেসিপি। আশা করছি আপনাদের কাছে আমার আজকে রেসিপিটি ভালো লেগেছে। কেমন লেগেছে তা অবশ্যই মন্তব্য করে জানাবেন। সবাই ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন।
THANKS FOR WATCHING

FrDSZio5ZCzUamf35asauSgs1tnNGCc8exBrDii52qi3Js1AsXomsXdpf751AiTze5T6yn24ZDrriPQ5zc2XArsrDZBjJbctwBJNaKiLpg...KrgpPU6HriE7FgTVPj8uvxBtjuoGEamTLc8DSHVF6ipcqXSFjPje3YK3eGMrhXcYfw6tK2SwDzUo6hxThfwivyDbtdUAQ2cZ7mDKjHXfbE6PSfXLcM4y6cxW9U.png

2N61tyyncFaFVtpM8rCsJzDgecVMtkz4jpzBsszXjhqan9xBEnshRDSVua5J9tfneqYmTykad6e45JWJ8nD2xQm2GCLhDHXW9g25SxugWCoAi3D22U3571jpHMFrwvchLVQhxhATMitu.gif

3W72119s5BjVs3Hye1oHX44R9EcpQD5C9xXzj68nJaq3Ce9mzjKNKmBKDNB5bPjytfpGcNzZvsf4kqDNjsgbD5sqJcQmA1hgTqT9wQbCkTa3KEsqrYDBjB.gif

Gold_and_Black_Modern_How_to_Earn_Money_Online_YouTube_Thumbnail_20240903_033245_0000.png

ধন্যবাদান্তে
@isratmim


🤍আমার সংক্ষিপ্ত পরিচয়🤍


আমি ইসরাত জাহান মিম। বর্তমানে অনার্স প্রথম বর্ষে পড়াশোনা করছি। আমার গ্রামের বাড়ি নোয়াখালীতে কিন্তু বাবার ব্যবসার কারণে বর্তমানে অবস্থান করছি গাজীপুরে। আমি স্টিমিট প্ল্যাটফর্মের "আমার বাংলা ব্লগ" পরিবারের একজন সদস্য এজন্য আমি অনেক উৎসাহিত ও আনন্দিত। আমি বই পড়তে পছন্দ করি, সেই সাথে নতুন নতুন ফটোগ্রাফি করতে ও ইউনিক রেসিপি এবং নতুন নতুন ইউনিক ডাই তৈরি করতে বেশ পছন্দ করি। তবে সবচেয়ে বেশি ভালো লাগে বিভিন্ন নতুন নতুন জায়গায় ঘুরে বেড়াতে ও প্রকৃতির কাছাকাছি থেকে প্রকৃতির অপরূপ সৌন্দর্য অবলোকন করতে। আমি স্টিমিট প্ল্যাটফর্মে যাত্রা শুরু করেছি ২০২০ সালের ১৭ই ডিসেম্বর। স্টিমিট প্ল্যাটফর্মকে আঁকড়ে ধরে ভবিষ্যতে আরো এগিয়ে যেতে চাই।
Authors get paid when people like you upvote their post.
If you enjoyed what you read here, create your account today and start earning FREE STEEM!
Sort Order:  

কচুর মুখির যেকোনো রেসিপি আমার খুব পছন্দের। তবে এইভাবে ভর্তা বানালে আমার বাবা খেতে খুবই পছন্দ করেন। আমার মা কিছুুদিন পর পর আমার বাবার জন্য এই ভর্তা বানিয়ে থাকেন।আপনার পরিবেশন টা দারুন ছিল আপু। অসংখ্য ধন্যবাদ মজাদার কচুর মুখি ভর্তা রেসিপি শেয়ার করার জন্য।

সুন্দর ও গঠনমূলক মন্তব্য করে আমাকে কাজে আরো উৎসাহিত করার জন্য ধন্যবাদ।

Upvoted! Thank you for supporting witness @jswit.

কচু ছানা করে খেতে আমার খুব ভালো লাগে। আপনি কিন্তু দারুন সুস্বাদুভাবে একটি রেসিপি তৈরি করেছেন। আমি গরম পানির মধ্যে কচু দিয়ে এভাবে সানা করি। এভাবে সানা করলে গাল চুলকায় না। আশা করব বেশ ভালোলাগার ছিল আপনার রেসিপি।

আপনার মূল্যবান মন্তব্য প্রকাশ করে পাশে থাকার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ। আপনার জন্য রইল শুভকামনা।

আপু আজ আপনি আমার বেশ প্রিয় একটি রেসিপি শেয়ার করেছেন। আপনার শেয়ার করা রেসিপি দেখে তো খেয়ে নিতে ইচ্ছে হচ্ছে। বেশ দারুন ছিল আজকের রেসিপিটি। খুব সুন্দর করে আপনি আমাদের মাঝে আপনার রেসিপিটি উপস্থাপনাও করেছেন। ধন্যবাদ এমন দারুন একটি রেসিপি শেয়ার করার জন্য।

সুন্দর মন্তব্য করে পাশে থাকার জন্য ধন্যবাদ।

কচুরমুখী ভর্তা আমার ভীষণ পছন্দের। কচুরমুখী খেতে ভীষণ ভালো লাগে।আপনি চমৎকার লোভনীয় করে কচুরমুখী ভর্তা করেছেন এবং ভর্তা তৈরি পদ্ধতি আমাদের সাথে ভাগ করে নিয়েছেন। ধন্যবাদ আপনাকে সুস্বাদু কচুর মুখী আমাদের সাথে ভাগ করে নেয়ার জন্য।

যেকোনো ধরনের ভর্তা খেতে আমার কাছেও বেশ ভালো লাগে। সুন্দর মন্তব্য করার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।

আপু আপনি আজকে আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন সুস্বাদু কচুর মুখী ভর্তা রেসিপি তৈরি করে। আমাদের মাঠে কচু রয়েছে কিছুদিন আগে আমার আম্মু এই রেসিপি তৈরি করেছিল খেতে বেশ সুস্বাদু ছিল আপু। ঝাল পোড়া দিয়ে রেসিপি মাখিয়েছেন এই কারণে খেতে আরো বেশি ভালো লাগবে। ধন্যবাদ এত সুন্দর ভাবে রেসিপি তৈরীর পদ্ধতি শেয়ার করার জন্য।

সুন্দর ও গঠনমূলক মন্তব্য করে পাশে থাকার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।

আপু আপনি মজাদার কচুরমুখী ভর্তা রেসিপি পোস্ট শেয়ার করেছেন।এককথায় বলতে গেলে জিভে জল আনার মত রেসিপি।ছবি দেখে বুঝতে পারলাম খেতে খুব ভালো হয়েছিল রেসিপিটি।আপনি ধাপগুলো খুব সুন্দর করে বর্ণনা করেছেন।ধন্যবাদ আপনাকে সুন্দর পোস্টটি শেয়ার করার জন্য।

হ্যাঁ এটা ঠিক বলেছেন রেসিপিটি খেতে খুবই সুস্বাদু হয়েছে, সুন্দর মন্তব্য করে পাশে থাকার জন্য ধন্যবাদ।

কচুর মুখীর ভর্তা আমার কাছে ভীষণ ভালো লাগে। এই ভর্তা টি একটু ঝাল ঝাল হলে আমার কাছে আরো বেশি ভালো লাগে। যাইহোক আপনার কচুর মুখীর ভর্তা দেখে খুবই ভালো লাগলো। রেসিপির ধাপ গুলো সুন্দর ভাবে উপস্থাপন করছেন। আপনাকে অসংখ্য অসংখ্য ধন্যবাদ আপু।

ঠিকই বলেছেন যে কোন ভর্তা তে একটু ঝাল বেশি দিলে খেতে বেশ ভালোই লাগে। আপনার মূল্যবান মন্তব্য প্রকাশ করে পাশে থাকার জন্য ধন্যবাদ।

বাহ আজ আপনি অনেক সুন্দর একটি রেসিপি আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন আপু। যদিও কচুমুখী ভর্তা রেসিপি কখনো খাওয়া হয়নি তবে শুনেছি খেতে অনেক সুস্বাদু লাগে। আপনার শেয়ার করা ভর্তা রেসিপি দেখে অনেক লোভনীয় লাগছে। আশা করি খেতে অনেক সুস্বাদু হয়েছিল। ধন্যবাদ সুন্দর একটি রেসিপি শেয়ার করার জন্য।

সম্ভব হলে এভাবে একদিন রেসিপিটি তৈরি করে খেয়ে দেখতে পারেন। আশা করি আপনার কাছে ভালো লাগবে খেতে। সুন্দর মন্তব্য করার জন্য ধন্যবাদ।

জ্বি সময় করে একদিন বানিয়ে খাবো। অনেক অনেক শুকরিয়া আপু এমন মজার রেসিপি শেয়ার করার জন্য।

কচু মুখী ভর্তা খেতে আমার বেশ ভালো লাগে।গরম ভাতের সাথে এই ভর্তা খেতে আমি ভীষণ ভালোবাসি।আমার খুবই ভর্তা জাতীয় খাবার গুলো পছন্দ।দারুন হয়েছে আপু আপনার তৈরি ভর্তার রেসিপি টি।ধন্যবাদ আপু সুন্দর একটি পোস্ট শেয়ার করার জন্য।

সুন্দর ও গঠনমূলক মন্তব্য করে পাশে থাকার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।

কচুর মুখী ভর্তা দেখে খুবই লোভ লাগছে আপু। ভর্তা খেতে আমি অনেক পছন্দ করি। যেকোন ভর্তা আমার খুবই প্রিয়। আর এত সুন্দর করে ডেকোরেশন করেছেন দেখে তো খেতে ইচ্ছে করছে আপু। দারুন হয়েছে আপনার এই ভর্তার রেসিপি।

আপনার মূল্যবান মন্তব্য প্রকাশ করে পাশে থাকার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ। আপনার জন্য শুভকামনা অবিরাম।

ভর্তা জাতীয় খাবার গুলো আমার তো অনেক বেশি পছন্দের। আপনি অনেক বেশি মজাদার একটা রেসিপি তৈরি করেছেন দেখছি। আপনার তৈরি করা রেসিপিটা দেখেই তো আমার অনেক লোভ লেগে গিয়েছে। ভর্তা আছে তো জাতীয় রেসিপি দেখলে আর লোভ সামলাতে পারি না কোনো রকমে। গরম গরম ভাতের সাথে এরকম ভর্তা খেতে অনেক ভালো লাগে। অনেক ধরনের ভর্তা খেয়েছি, তবে কচুর মুখি ভর্তা আগে কখনো খাওয়া হয়নি। আপনার কাছ থেকে আজকে শিখতে পেরে ভালো লাগছে। আমি চেষ্টা করবো রেসিপিটা তৈরি করার জন্য।

সম্ভব হলে কচুর মুখী ভর্তা তৈরি করে একদিন খেয়ে দেখতে পারেন। আশা করি আপনার কাছে খেতে ভালো লাগবে। সুন্দর মন্তব্য করে পাশে থাকার জন্য ধন্যবাদ।

আপু আপনি আজকে আমাদের মাঝে খুবই লোভনীয় একটি ভর্তা শেয়ার করেছেন। আপনি দেখছি কচুর মুখের ভর্তা শেয়ার করেছেন। আসলে এটা খেতে খুবই সুস্বাদু। অনেকদিন আগে আমি এটা খেয়েছিলাম। এটা খেতে খুবই ভালো লাগে। অসংখ্য ধন্যবাদ শেয়ার করার জন্য।

গঠনমূল মন্তব্য করে পাশে থাকার জন্য ধন্যবাদ।

কচুরমূখীর ভর্তা আমি প্রথম আমার শ্বশুর বাড়িতে খেয়েছি। আমাদের বাসায় এই কচু ভর্তা করে না। বেশিভাগ সময় রান্না করা হয়। কিন্তু এই ভর্তা আমার বেশ ভালো লাগে। আপনি ধনেপাতা ব্যবহার করায় ভর্তার স্বাদ দ্বিগুন হয়ে গেছে। ধন্যবাদ রেসিপিটি শেয়ার করার জন্য।

এটা ঠিক যে কোন ভর্তা তে ধনেপাতা ব্যবহার করলে ভর্তার স্বাদ আরো বেড়ে যায়। ধন্যবাদ আপনাকে সুন্দর মন্তব্য করে পাশে থাকার জন্য।

এই ভর্তাটা খেতে সত্যি দারুণ লাগে, আমার পছন্দের অন্যতম একটা ভর্তা এটা। অনেক ধন্যবাদ

কচুর মুখীর যেকোনো রেসিপি আমার ভীষণ পছন্দ। আর এই ভর্তাটা সত্যি দারুন লাগে খেতে। সুন্দর মন্তব্য করার জন্য ধন্যবাদ ভাইয়া।

খুবই সুস্বাদু দেখতে একটি শেয়ার করেছেন৷ যেভাবে আজকে আপনি এই রেসিপি এখানে শেয়ার করেছেন তা দেখে খুবই সুস্বাদু হয়েছে বলে মনে হয়৷ একই সাথে রেসিপি তৈরি করার ধাপগুলো আপনি খুব সুন্দরভাবে শেয়ার করেছেন৷ একের পর এক ধাপগুলো যখন দেখছিলাম তখন অনেক ভালো লাগলো৷ ধন্যবাদ এরকম সুস্বাদু একটি রেসিপি তৈরি করে আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য৷

এই ভর্তাটা আসলেই অনেক সুস্বাদু হয়েছে খেতে। গঠনমূলক মন্তব্য করার জন্য ধন্যবাদ।

কচুর মুখি ভর্তা অনেক ভালো লাগে।তবে কচুর মুখি ভর্তা এবং ডাল একসঙ্গে খেলে আরো বেশি মজা। অনেক সুন্দর একটি রেসিপি আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ আপু।

অসাধারন একটি রেসিপি তৈরী করেছেন। কচুর মুখী দিয়ে সুস্বাদু ভর্তা রেসিপি। সেই সাথে পরিবেশনটা চমৎকার হয়েছে। এক কথা অসাধারন। স্বাদ কেমন হয়েছে সেটা তো না খেয়ে বলা যাবে না। তবে দেখে বুঝা যায় ভালোই হয়েছে। ধন্যবাদ।