রেসিপি পোস্ট :- // পটল ভাজি রেসিপি //

in hive-129948 •  9 months ago 
আসসালামু আলাইকুম

আপনারা সবাই কেমন আছেন? আশা করি সবাই ভালো আছেন। আমিও আল্লাহর অশেষ রহমতে অনেক ভালো আছি। "আমার বাংলা ব্লগ" এর সকল ভাই ও বোনকে আমার আন্তরিক শুভেচ্ছা জানিয়ে আজকের পোস্টটি শুরু করছি।

IMG20240427190242-01.jpeg

আজকে আপনাদের সাথে খুব সুস্বাদু একটি রেসিপি শেয়ার করবো।এই রেসিপিটি আমার পরিবারের সবাই খেতে খুবই পছন্দ করে।পরিবারের সবার জন্য রান্না করতে বেশ ভালো লাগে। রান্না করা যদিও সহজ বিষয় নয়। তবে কষ্ট করে রান্না করার পর, পরিবারের সবাই যদি তৃপ্তি করে খেয়ে তার প্রশংসা করে তাহলে অনেক বেশি ভালো লাগে। তখন আর সেই কষ্ট মনে থাকে না। আজকে আমি আপনাদের মাঝে নিয়ে এসেছি পটল ভাজি রেসিপি। এটা খুবই কমন একটি রেসিপি। পটল ভাজি বিভিন্নভাবে করা যায়। তবে আজকে খুবই সহজ একটা পদ্ধতি আপনাদের সঙ্গে শেয়ার করবো।এই পদ্ধতিতে খুব অল্প সময়ে ঝামেলা ছাড়াই পটল ভাজি করা যায়।এবং এই পটল ভাজিটি খেতে খুবই সুস্বাদু হয়। তাহলে আর দেরি না করে চলুন দেখে নেওয়া যাক কিভাবে আজকের এই রেসিপিটি করলাম।

পটল ভাজি রেসিপি

IMG20240427190244-01.jpeg

IMG20240427190259-01.jpeg

IMG20240427190248-01.jpeg

প্রয়োজনীয় উপকরণ

১.পটল
২.মরিচের গুড়া
৩.পেঁয়াজ কুচি
৪.লবণ
৫.হলুদ গুড়া
৬.ধনিয়া গুড়া
৭.কাঁচা মরিচ
৮.তেল

IMG20240427183339.jpg

IMG20240427183334.jpgIMG20240427183329.jpg
ধাপ-১:

প্রথমে পটলগুলো সুন্দরভাবে কেটে নিব। এখানে আমি একটি পটল দুই টুকরো করে কেটে নিয়েছি। এরপর এর মধ্যে দিয়ে দিব হলুদের গুঁড়া, মরিচের গুড়া, লবণ এবং ধনিয়া গুড়া।

IMG20240427183420.jpgIMG20240427183428.jpg
IMG20240427183436.jpgIMG20240427183443.jpg
ধাপ-২:

এখন সবগুলো উপকরণ পটলের সাথে ভালোভাবে মাখিয়ে নিব। প্রতিটা পটলের সঙ্গে উপকরণগুলো না মাখলে খেতে ভালো লাগবে না।

IMG20240427183452.jpgIMG20240427183545.jpg
ধাপ-৩:

এরপর চুলায় একটি কড়াই বসিয়ে দিব। কড়াই গরম হয়ে আসলে এর মধ্যে পরিমাণ মতো তেল দিয়ে দিব।

IMG20240427183624.jpgIMG20240427183726.jpg
ধাপ-৪:

এখন তেলের মধ্যে একটি একটি করে পটলের টুকরোগুলো দিয়ে দিব। সবগুলো পটলের টুকরো আমি তেলের মধ্যে দিয়ে দিয়েছি। এখন মিডিয়াম আঁচে পটলগুলো ভেজে নিব।

IMG20240427183739.jpgIMG20240427183924.jpg
ধাপ-৫:

পটলের একপাশ ভাজা হয়ে গেলে উলটিয়ে অপর পাশও ভেজে নিব।সবগুলো পটল ভাজা হয়ে গেলে একটি পাত্রে উঠিয়ে নিব।

IMG20240427184250.jpgIMG20240427184753.jpg
ধাপ-৬:

এরপর কড়াইয়ের মধ্যে থাকা অবশিষ্ট তেলের মধ্যে আগে থেকে কেটে রাখা পেঁয়াজ কুচি ও মরিচ কুচি ভেজে নিব।

IMG20240427185712.jpgIMG20240427190009.jpg
ধাপ-৭:

পেঁয়াজ ও মরিচ হালকা লালচে করে ভেজে নেওয়ার পর এরমধ্যে দিয়ে দিব ভেজে রাখা পটলের টুকরোগুলো। এখন পেঁয়াজ ও মরিচের সঙ্গে পটলগুলো হালকা আঁচে সুন্দরভাবে ভেঁজে নিব।ভাঁজা হয়ে গেলে একটি পাত্রে তুলে নেব।

IMG20240427190047.jpgIMG20240427190228-01.jpeg
পরিবেশন

এখন সুন্দরভাবে পটল ভাজি রেসিপি পরিবেশন করবো।

IMG20240427190331-01.jpeg

IMG20240427190324-01.jpeg

IMG20240427190321-01.jpeg

IMG20240427190305-01.jpeg

আমার শেয়ার করা আজকের রেসিপিটি আপনাদের কাছে কেমন লেগেছে তা মন্তব্যে অবশ্যই জানাবেন।আশা করি আপনাদের কাছে ভালো লেগেছে। আজকের মতো এখানেই শেষ করছি। আগামীতে হাজির হবো নতুন কোনো পোস্ট নিয়ে।সবাই ভালো থাকবেন, সুস্থ থাকবেন।

পোস্ট তৈরির বিবরণ:
ডিভাইসOPPO A15s
শ্রেণীরেসিপি পোস্ট
ফটোগ্রাফার@jerin-tasnim
লোকেশনকুষ্টিয়া,বাংলাদেশ
আমার পোস্টটি পড়ার জন্য অনেক ধন্যবাদ
আল্লাহ হাফেজ
আমার পরিচয়

IMG20220620182527-01.jpeg

আমি জেরিন তাসনিম। আমার স্টিমিট আইডির নাম @jerin-tasnim. আমি একজন বাংলাদেশের নাগরিক। বাংলা আমার মাতৃভাষা। আমি একজন স্টুডেন্ট। আমি অনার্স প্রথম বর্ষে সমাজবিজ্ঞান সাবজেক্ট নিয়ে লেখাপড়া করছি।আমার প্রিয় শখ হচ্ছে আর্ট করা।আর্ট করতে আমার খুবই ভালো লাগে।এছাড়া ফটোগ্রাফি করা, সেলাই করা, রান্না করা ও কাগজ দিয়ে সুন্দর সুন্দর ডাই তৈরি করতেও আমার অনেক ভালো লাগে।এই কমিউনিটিতে কাজ করার মাধ্যমে আপনাদের সঙ্গে সবকিছু ধীরে ধীরে শেয়ার করতে পারবো। এবং আপনাদের থেকেও অনেক কিছু শিখতে পারবো। আমার বাংলা ব্লগে কাজ করতে পেরে আমি খুবই আনন্দিত। আমার বাংলা ব্লগ কমিউনিটিতে সবথেকে সুন্দর বিষয় হচ্ছে এখানে আমাদের মাতৃভাষা বাংলায় পোস্ট করতে পারি। এছাড়াও এই কমিউনিটিতে আমরা নিজেদের বিভিন্ন সৃজনশীলতা প্রকাশ করতে পারি।আশা করি এখানে আপনাদের সঙ্গে আমার সময় খুব ভালো কাটবে।
Authors get paid when people like you upvote their post.
If you enjoyed what you read here, create your account today and start earning FREE STEEM!
Sort Order:  

ভাজি রেসিপি গুলো খেতে আমার কাছে ও ভীষণ ভালো লাগে। তাছাড়া আপনি অনেক সুন্দর ভাবে আজকে পটল ভাজি রেসিপি আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন। গরম গরম ভাতের সাথে এই পটল ভাজি খেতে দারুন মজা লাগে। ধন্যবাদ তৈরির প্রতিটি ধাপ সুন্দর ভাবে উপস্থাপন করে দেখানোর জন্য।

আপনার মতো আমারও ভাজি রেসিপিগুলো অনেক বেশি পছন্দের।

Upvoted! Thank you for supporting witness @jswit.

পটল ভাজি খেতে অনেক মজা লাগে। আপু আপনি পরিমাণ মতো মসলা মাখিয়ে বেশি করে তেল দিয়ে ভাজি করেছেন দেখেই খেতে ইচ্ছা করছে। এভাবে রান্না করে জমিয়ে খাওয়া যায়। অনেক সুন্দর করে রেসিপি তুলে ধরেছেন। আপনার পটল ভাজি রেসিপি দেখে ভালো লাগলো।

বেশি করে তেল দিয়ে পটল ভাজি করলে খেতে অনেক সুস্বাদু হয়।ধন্যবাদ আপনার সুন্দর মন্তব্যের জন্য ।

পটল ভাজি এই রেসিপিটি বেশ দারুণ লাগে আমার কাছে। আপনি বেশ সুন্দরভাবে সম্পূর্ণ করেছেন। প্রতিটি ধাপ খুব সুন্দর করে উপস্থাপনা করেছেন। প্রয়োজনীয় উপকরণগুলি সঠিক মাত্রায় তুলে ধরেছেন। আপনার রান্না ধরনটি ভীষণ ভালো ছিল। গরম ভাতের সাথে এই পটল ভাজা খেতে বেশ অসাধারণ লাগে। শুভেচ্ছা রইল আপনার জন্য।

আপনার কাছেও পটল ভাজি রেসিপি ভালো লাগে জেনে খুশি হলাম।

সত্য কথা বলতে আপনার তৈরি করা এই পোস্ট দেখে আমার ছোটবেলার কথা মনে পড়ে গেল আপু। কেননা যখন ছোটবেলায় টিফিন নিয়ে স্কুলে যেতাম তখন মা এভাবে পটল ভেজে দিত। কতদিন যে হয়ে গিয়েছে এভাবে পটল ভাজা খাওয়া হয়নি।

ছোটবেলার দিনগুলো সত্যি অনেক আনন্দের ছিল।একদিন বাসায় এভাবে পটল ভাজি করে খেয়ে দেখবেন অনেক ভালো লাগবে।

ঠিক বলেছ, কষ্ট করে রান্না করার পর পরিবারের লোকজন যদি সেই খাবারের প্রশংসা করে তাহলে সত্যিই অনেক বেশি ভালো লাগে। এই পটল ভাজি রেসিপিটি সহজ হলেও খেতে কিন্তু আমার কাছে অনেক বেশি ভালো লাগে। খুব সুন্দর ভাবে রেসিপিটি আমাদের মাঝে উপস্থাপন করেছে। অনেক ধন্যবাদ তোমাকে।

আমার কাছেও এই ধরনের পটল ভাজি খেতে খুব ভালো লাগে। সুন্দর মতবাদ দিয়ে পাশে থাকার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।

আপনি অনেক সুন্দর একটা রেসিপি শেয়ার করছেন।পটল ভাজি আমার অনেক পছন্দের, তবে বেশি একটা পটল ভাজি খেতে পারি না। যাইহোক আপনার রেসিপি টি দেখে মনে হচ্ছে দারুণ হয়েছে ভাজি টি,পটল ভাজির রেসিপির প্রতি টা ধাপ সুন্দর ভাবে উপস্থাপন করছেন। আপনাকে অসংখ্য অসংখ্য ধন্যবাদ আপু পোস্ট টি শেয়ার করার জন্য।

গঠনমূলক মন্তব্য দিয়ে পাশে থাকার জন্য অনেক ধন্যবাদ।

পটল ভাজি আমার যে কত প্রিয়, তা আসলে বলে বোঝানো সম্ভব নয় আমার কাছে। আপনি দেখছি আজকে খুবই সুন্দর করে পটল ভাজি রেসিপি তৈরি করেছেন। আপনার তৈরি করা পটল ভাজির ফটোগ্রাফী গুলো দেখে মনে মনে একটি স্বাদ উপভোগ করছি আপু। আপনি বেশ দক্ষতার সাথে পটল ভাজি রেসিপি সম্পন্ন করেছেন।

আপনার পটল ভাজি এত পছন্দের জেনে খুব ভালো লাগলো। আপনার মূল্যবান মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ।

একদম ঠিক বলছেন আপু কষ্ট করে রান্না করার পরে। কেউ খেয়ে যখন বলে মজা হয়েছে তখন আর কষ্ট টা কষ্ট থাকে না। বরং আরও বেশি আনন্দ লাগে। আপনি দেখছি অনেক মজাদার ভাবে পটল ভাজি করেছেন। এমন ভাবে আমার কাছে অনেক ভালো লাগে পটল ভাজি খেতে।দেখে খুব খেতে ইচ্ছে করছে। খেতে মনে হয় অনেক মজাদার হয়েছিলও। আর গরম গরম ভাতের সঙ্গে দারুণ লাগে।

হ্যাঁ, কষ্ট করে রান্না করার পর কেউ যদি প্রশংসা করে তাহলে খুবই ভালো লাগে।

পরিবারের সবাই যখন রান্নার প্রশংসা করে তখন রান্না করার কষ্ট সার্থক হয়ে যায়। পটল ভাজি আমার খুবই প্রিয়। গরম ভাতের সাথে পটল ভাজি খেতে অনেক ভালো লাগে। দারুন একটি রেসিপি শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ জানাচ্ছি আপু।

গরম ভাতের সঙ্গে পটল ভাজি খেতে খুবই মজা লাগে। সুন্দর মন্তব্য দিয়ে পাশে থাকার জন্য অনেক ধন্যবাদ।

ঠিক বলেছেন আপু রান্না করার পর তা খেয়ে যদি পরিবারের সদস্যদের ভালো লাগে তাহলে খুব ভালো লাগে রান্না করাটা সার্থক মনে হয়।
আজ আপনি চমৎকার সুন্দর করে পটল ভাজা রেসিপি আমাদের সাথে ভাগ করে নিয়েছেন। পটল ভাজা আমার ভীষণ ভালো লাগে গরম গরম পটল ভাজা দিয়ে ভাত খেতে ভীষণ ভালো লাগে।ধাপে ধাপে পটল ভাজা রেসিপিটি আমাদের সাথে চমৎকার ভাবে শেয়ার করেছেন। ধন্যবাদ আপনাকে সুন্দর ও সুস্বাদু পটল ভাজা রেসিপিটি আমাদের সাথে ভাগ করে নেয়ার জন্য।

আমার পটল ভাজি রেসিপিটি আপনার কাছে ভালো লেগেছে জেনে অনেক খুশি হলাম।

ডাউল আর পটল ভাজি একসাথে খাওয়ার স্বাদ কিন্তু অতুলনীয় আপু।আর পটল ভাজি আমার বেশ পছন্দের একটি রেসিপি।ঝামেলা ছাড়াই দারুণভাবে পটল ভাজি রেসিপি তৈরি করে দেখিয়েছেন দেখে খুব ভালো লাগলো।আপনার জন্যে শুভ কামনা রইলো আপু।

হ্যাঁ, ডালের সঙ্গে পটল ভাজি খেতে সত্যি অনেক ভালো লাগে। আপনিও পটল ভাজি খেতে পছন্দ করেন জেনে ভালো লাগলো।

আমি মনে করি পটল রান্নার চাইতে ভাজি বেশি মজা হয়।আর আমিও পটল ভাজি বেশি পছন্দ করি।আপনার আজকের পটল ভাজি রেসিপিটি আমার অনেক ভালো লাগলো।ধন্যবাদ আপনাকে আমার প্রিয় একটি রেসিপি শেয়ার করার জন্য।

হ্যাঁ, পটল রান্নার থেকে পটল ভাজি রেসিপি অনেক বেশি সুস্বাদু হয়।

হ্যাঁ আপু আপনি ঠিকই বলেছেন রান্না করার পর পরিবারের সবাই যখন তৃপ্তি সহকারে খায় এবং প্রশংসা করে তখন নিজের কাছেই বেশ ভালো লাগে। আজ আপনি পটল ভাজি রেসিপি শেয়ার করেছেন দেখে বেশ ভাল লাগল। যদিও অনেকদিন এভাবে পটল ভাজি করে খাওয়া হয় না ।আপনার রেসিপিটি দেখে ভালো লাগলো। ধন্যবাদ আপনাকে।

রান্নার প্রশংসা শুনতে আসলেই অনেক ভালো লাগে। সুন্দর মন্তব্য দিয়ে পাশে থাকার জন্য অনেক ধন্যবাদ।

এমন পটল ভাজি গরম ভাতের সাথে খেতে অনেক বেশি ভালো লাগে। পটলের সাথে যে পেঁয়াজ থাকে ওইগুলো খেতে আমার কাছে অনেক ভালো লাগে। আপনার এই রেসিপিটা দেখে খুব লোভ লাগছে অনেকদিন হলো খাওয়া হয় না এমন পটল ভাজি। আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ

গরম ভাতের সঙ্গে পটল ভাজি খেতে সত্যিই অনেক সুস্বাদু লাগে।

পটলের চমৎকার রেসিপি তৈরি করেছেন। আপনার রেসিপিটা আমার কাছে বেশ দারুন লেগেছে। রান্নার কার্যক্রমটা অসাধারণ ছিল। আর আপনার রান্নার এই উপস্থাপনাটাও বেশ দারুন। সব মিলে অনেক ভালো লাগলো।

আমার পটল ভাজি রেসিপিটি আপনার কাছে ভালো লেগেছে জেনে অনেক আনন্দিত হলাম।

গরম গরম পটল ভাজি দিয়ে গরম গরম ভাত খেতে আমার কাছে দারুন লাগে। এরকম মজ মজিয়ে পটল ভাজা দিয়ে অনায়াসে পেট পুরে খাওয়া যায়। এত সুন্দর সুস্বাদু একটি রেসিপি আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।

গরম ভাতের সাথে গরম পটল ভাজি খেতে আমারও খুব ভালো লাগে। মূল্যবান মন্তব্য দিয়ে পাশে থাকার জন্য অনেক ধন্যবাদ।

মজাদার পটল ভাজি রেসিপি শেয়ার করেছেন দেখতে বেশ লোভনীয় লাগছে আপু। বিশেষ করে এই রেসিপিটা গরম ভাতের সাথে খেতে বেশ মজা লাগবে। মজাদার রেসিপিটি আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।

গঠনমূলক মন্তব্য দিয়ে পাশে থাকার জন্য অনেক ধন্যবাদ।

পটল রান্না করার চেয়েও এভাবে ভাজি করলে আমার কাছে সবচেয়ে বেশি ভালো লাগে খেতে। এ বছর এখনো পটল খাওয়া হয়নি। আসলে আমাদের বাসায় গরমের সবজিগুলো কারোই তেমন একটা পছন্দ নয়। যাই হোক আপনার পটল ভাজি রেসিপি টা দারুন হয়েছে। এভাবে ভাজি করলে অনেক সুস্বাদু হয়। রেসিপিটা বেশ লোভনীয় লাগছে দেখতে। ধন্যবাদ আপু।

আমি তো পটল রান্না খেতেই পারি না, শুধু পটল ভাজি খাই। পটল ভাজি খেতে বেশি ভালো লাগে।

আপু আপনি ঠিকই বলেছেন, খুব সহজে ঝামেলা ছাড়াই পটল ভাজি রেসিপি তৈরি করা যায়। আপু আপনার তৈরি পটল ভাজি রেসিপি গরম গরম ভাত এবং পাতলা মসুরের ডালের সাথে খেতে ভীষণ ভালো লাগবে। আর হ্যাঁ আপু, পটল ভাজি করার পর কাঁচামরিচ ও পেঁয়াজ দিয়ে আলাদাভাবে ভেজে নিলে খেতে অনেকটাই স্বাদ লাগে। খুব ভালো লাগলো আপু আপনার তৈরি পটল ভাজি রেসিপি দেখে, শেয়ার করার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ।

হ্যাঁ, ডাল ও ভাতের সঙ্গে পটল ভাজি রেসিপিটি অনেক ভালোভাবে যায়। সুন্দর মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ।

পটল ভাজির দারুন একটি রেসিপি শেয়ার করেছেন আপু।আপনার পটল ভাজি গুলো দেখতে ভীষণ সুন্দর হয়েছে। খুবই নিখুঁত ভাবে প্রতিটা ধাপ উপস্থাপন করেছেন। খুবই লোভনীয় একটি রেসিপি শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ আপু।

সুন্দর মন্তব্য দিয়ে পাশে থাকার জন্য অনেক ধন্যবাদ।

অনেক দিন পরে কারো আইডিতে এই রেসিপিটা দেখলাম। আমার খুবই প্রিয় একটি খাবার এটা। ম্যাচ লাইফে অনেকবার খেয়েছি। এখন অবশ্য তেমন খাওয়া হয়না। আমি এটা ডাউলের সাথে বেশি খেতাম। ধন্যবাদ।