রেসিপি পোস্ট : // মুচমুচে পিঁয়াজুর রেসিপি //

in hive-129948 •  11 months ago 
আসসালামু আলাইকুম

IMG20240314174908-01.jpeg

আপনারা সবাই কেমন আছেন? আশা করি সবাই ভাল আছেন। আমিও আল্লাহর অশেষ রহমতে অনেক ভাল আছি। "আমার বাংলা ব্লগ" এর সকল ভাই ও বোনকে আমার আন্তরিক শুভেচ্ছা জানিয়ে আজকের পোস্টটি শুরু করছি।

আজকে আপনাদের মাঝে হাজির হয়েছি খুব সুন্দর একটি রেসিপি পোষ্ট নিয়ে। রমজান মাসে আমরা বাসায় বিভিন্ন ধরনের ইফতারি আইটেম তৈরি করে থাকি। দোকানের খাবারের থেকে বাড়িতে তৈরি করে খাওয়া বেশি স্বাস্থ্যকর। তাই আমাদের বাসায় প্রতিদিনই বিভিন্ন ধরনের আইটেম তৈরি করা হয়। তাই ভাবলাম আজকে আপনাদের সঙ্গে একটি ইফতারি আইটেম শেয়ার করা যাক।আজকে আপনাদের সঙ্গে শেয়ার করব মুচমুচে পিঁয়াজু তৈরির রেসিপি। ইফতারি আইটেমের মধ্যে এটা খুবই কমন একটি আইটেম। আমার মনে হয় সকালেই মুচমুচে পিঁয়াজু খেতে অনেক ভালোবাসে। আমার তো খেতে বেশ মজা লাগে। আর পিঁয়াজু যদি একটু ঝাল ঝাল হয়,তাহলে খেতে আরো বেশি সুস্বাদু হয়। তাহলে চলুন দেখে নেয়া যাক কিভাবে তৈরি করলাম মুচমুচে পিঁয়াজুর রেসিপি।

মুচমুচে পিঁয়াজু রেসিপি

IMG20240314174844-01.jpeg

IMG20240314174758-01.jpeg

IMG20240314174730-01.jpeg

প্রয়োজনীয় উপকরণ

১.পেঁয়াজ কুচি
২.মরিচ কুচি
৩.বেসন
৪.ময়দা
৫.মরিচের গুড়া
৬.ধনিয়া গুড়া
৭.লবণ
৮.জিরা
৯. হলুদের গুড়া
১০.তেল

IMG20240314170508.jpgIMG20240314170940.jpg

IMG20240314171205.jpg

ধাপ-১:

প্রথমে আমি কুচি করে কেটে রাখা পেঁয়াজ এবং মরিচের মধ্যে পরিমাণ মতো লবণ দিব। এরপর তিনটি উপকরণ সুন্দরভাবে হাতের সাহায্যে মাখিয়ে নিব। পেঁয়াজ থেকে পানি বের হওয়া পর্যন্ত মাখাতেই থাকবো।

IMG20240314171241.jpgIMG20240314171346.jpg
ধাপ-২:

এরপর এর মধ্যে দিয়ে দিব মরিচের গুঁড়া, হলুদের গুঁড়া, ধনিয়া গুড়া এবং জিরা।

IMG20240314171503.jpgIMG20240314171521.jpg
IMG20240314171546.jpgIMG20240314171601.jpg
ধাপ-৩:

এখন পেঁয়াজ ও মরিচের সাথে সবগুলো উপকরণ সুন্দরভাবে হাতের সাহায্যে মাখিয়ে নিব।

IMG20240314171617.jpgIMG20240314171659.jpg
ধাপ-৪:

কিছু সময় মাখিয়ে নেয়ার পর এর মধ্যে দিয়ে দিব হাফ কাপ বেসন এবং দুই চামচ ময়দা। এখানে বেসন ও ময়দার পরিমাণ খুব বেশি পরিমাণে দেওয়া যাবে না।

IMG20240314171725.jpgIMG20240314171736.jpg
ধাপ-৫:

এখন বেসন ও ময়দা সুন্দরভাবে মাখিয়ে নিব। এখানে একটু বেশি সময় ধরে যদি বেসন ও ময়দা পেঁয়াজের সঙ্গে মাখিয়ে নিই তাহলে পিঁয়াজুটি খেতে অনেক সুস্বাদু হবে।

IMG20240314171800.jpgIMG20240314172155.jpg
ধাপ-৬:

এরপর চুলায় একটি কড়াই বসিয়ে এর মধ্যে পরিমাণ মতো তেল দিব। তেল হালকা গরম হয়ে আসলে হাতের সাহায্যে অল্প অল্প করে মিশ্রণটি তেলের মধ্যে দিয়ে দিব।

IMG20240314172428.jpgIMG20240314172504.jpg
ধাপ-৭:

চুলায় মিডিয়াম আঁচে বেশ অনেক সময় ধরে পিঁয়াজুগুলো সুন্দরভাবে ভেজে নিব। অনেক সময় ধরে ভাজলে পিঁয়াজুগুলো খেতে অনেক মুচমুচে হবে।ভাজা হয়ে গেলে একটি প্লেটে উঠিয়ে নিব ।

IMG20240314172723.jpgIMG20240314173133.jpg

IMG20240314173550.jpg

পরিবেশন

এখন সুন্দরভাবে পরিবেশন করে নিব।

IMG20240314174750-01.jpeg

IMG20240314174720-01.jpeg

IMG20240314174912-01.jpeg

পিঁয়াজুগুলো খেতে অনেক সুস্বাদু ছিল।আশা করি আমার তৈরি করা আজকের এই মুচমুচে পিঁয়াজুর রেসিপিটি আপনাদের ভালো লেগেছে। আপনাদের সুন্দর মন্তব্য দিয়ে পাশে থাকবেন।আজকের মতো এখানেই শেষ করছি।আগামীতে হাজির হবো নতুন কোন পোস্ট নিয়ে।সবাই ভালো থাকবেন,সুস্থ থাকবেন।

পোস্ট তৈরির বিবরণ:
ডিভাইসOPPO A15s
শ্রেণীরেসিপি পোস্ট
ফটোগ্রাফার@jerin-tasnim
লোকেশনকুষ্টিয়া,বাংলাদেশ
আমার পোস্টটি পড়ার জন্য অনেক ধন্যবাদ
আল্লাহ হাফেজ
আমার পরিচয়

IMG20220620182527-01.jpeg

আমি জেরিন তাসনিম। আমার স্টিমিট আইডির নাম @jerin-tasnim. আমি একজন বাংলাদেশের নাগরিক। বাংলা আমার মাতৃভাষা। আমি একজন স্টুডেন্ট। আমি অনার্স প্রথম বর্ষে সমাজবিজ্ঞান সাবজেক্ট নিয়ে লেখাপড়া করছি।আমার প্রিয় শখ হচ্ছে আর্ট করা।আর্ট করতে আমার খুবই ভালো লাগে।এছাড়া ফটোগ্রাফি করা, সেলাই করা, রান্না করা ও কাগজ দিয়ে সুন্দর সুন্দর ডাই তৈরি করতেও আমার অনেক ভালো লাগে।এই কমিউনিটিতে কাজ করার মাধ্যমে আপনাদের সঙ্গে সবকিছু ধীরে ধীরে শেয়ার করতে পারবো। এবং আপনাদের থেকেও অনেক কিছু শিখতে পারবো। আমার বাংলা ব্লগে কাজ করতে পেরে আমি খুবই আনন্দিত। আমার বাংলা ব্লগ কমিউনিটিতে সবথেকে সুন্দর বিষয় হচ্ছে এখানে আমাদের মাতৃভাষা বাংলায় পোস্ট করতে পারি। এছাড়াও এই কমিউনিটিতে আমরা নিজেদের বিভিন্ন সৃজনশীলতা প্রকাশ করতে পারি।আশা করি এখানে আপনাদের সঙ্গে আমার সময় খুব ভালো কাটবে।
Authors get paid when people like you upvote their post.
If you enjoyed what you read here, create your account today and start earning FREE STEEM!
Sort Order:  

পিয়াজু অনেক প্রিয় একটি রেসিপি । বিশেষ করে ইফতারের সময় পেয়াজু খেতে অনেক বেশি ভালো লাগে। আপনি পেঁয়াজু তৈরি রেসিপি সুন্দর ভাবে আমাদের মাঝে উপস্থাপন করেছেন। দেখে বোঝা যাচ্ছে এটা আসলে মুচমুচে হয়েছে এবং সুস্বাদু বটে। আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ

Posted using SteemPro Mobile

পেয়াজুর রেসিপি দেখেই মনে হচ্ছে রমজান চলে এসেছে। ঠিকই বলেছেন বাড়িতে খাওয়াটাই স্বাস্থকর। অনেক সুস্বাদু ও মুচমুচে যে হয়েছে তা বোঝা যাচ্ছে। ধন্যবাদ সুন্দর রেসিপিটি শেয়ার করার জন্য।

Posted using SteemPro Mobile

বাড়িতে তৈরি করা এই ধরনের খাবার স্বাস্থ্যকর হয়। ধন্যবাদ আপনার সুন্দর মন্তব্যের জন্য।

ঠিক বলেছেন আপু রমজান মাসে বিভিন্ন ধরনের ভাজাপোড়া না হলে যেন চলেই না। তাছাড়া এগুলো দোকানের গুলোর থেকে বাসারগুলো অনেক বেশি স্বাস্থ্যকর এবং মজাদার হয়ে বটে। আপনি আজকে খুব মজাদার পিয়াজুর রেসিপি শেয়ার করেছেন। এরকম ছোট ছোট করে পিয়াজু বানালে খেতে খুব মজা হয়। খুব লোভনীয় লাগছে দেখতে।

আমারও একদমই চলে না ভাজাপোড়া না হলে। বাসায় তৈরি করা খাবার স্বাস্থ্যকর এবং সুস্বাদু হয়। ধন্যবাদ সুন্দর মন্তব্যের জন্য।

রমজান মাস আসলে প্রতিটা ঘরে পেয়াজু ভাজার ধুম পড়ে যায়। কার প্রত্যেকটা মানুষ পেঁয়াজু খেতে পছন্দ করে। আর আমার কাছে তো ভীষণ ভালো লাগে খেতে। আপনি খুব সুন্দর করে পেঁয়াজু রেসিপি তৈরি ধাপগুলো আমাদের মাঝে তুলে ধরেছেন। আপনাকে অনেক ধন্যবাদ শেয়ার করার জন্য।

Posted using SteemPro Mobile

হ্যাঁ, রমজান মাসে প্রত্যেকেই পেঁয়াজু খেতে খুবই পছন্দ করে। ধন্যবাদ আপনার মূল্যবান মন্তব্যের জন্য।

পেয়াজু ও আমার খুবই পছন্দের। এই রমজান মাসে প্রায় প্রতিদিনই ইফতারের সাথে পেঁয়াজু তৈরি করা হয়। গরম গরম পেঁয়াজু খাওয়ার মজাই আলাদা। আপনি খুব সুন্দর ভাবে গুছিয়ে পেঁয়াজু তৈরি করার রেসিপি আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন। দেখে বোঝা যাচ্ছে খেতে খুবই মজা হয়েছে। মজাদার রেসিপি শেয়ার করার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।

আমার তো মনে হয় পেঁয়াজু ছাড়া ইফতারই কমপ্লিট হয় না। গঠনমূলক মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।

পিয়াজুর অসাধারণ একটি রেসিপি শেয়ার করেছেন আপু। পিয়াজু আমার খুবই পছন্দের খাবার। রোজার দিনে ইফতারে পেয়াজু খেতে কি যে ভালো লাগে তা বলে বোঝাতে পারবো না। আপনার রেসিপিটি দেখে বোঝা যাচ্ছে খেতে সুস্বাদু হয়েছিল।অনেক ধন্যবাদ আপু চমৎকার একটা রেসিপি শেয়ার করার জন্য।

Posted using SteemPro Mobile

পেঁয়াজু খেতে আমিও খুবই পছন্দ করি।তাই প্রতিদিনই ইফতারের সঙ্গে পেঁয়াজু থাকাটা আবশ্যক।

হ্যাঁ ঠিক বলেছেন ইফতারের আইটেমে বিভিন্ন ধরনের ভাজি জাতীয় খাবার বাড়িতে তৈরি করার স্বাস্থ্যকর । যেমনটা আপনি পিয়াজু রেসিপি তৈরি করেছেন। বর্তমানে সবাই বাড়িতে বেশি তৈরি করে খেয়ে থাকে। আপনার পিয়াজু রেসিপি তৈরি খুবই সুন্দর ছিল। ভালো লাগলো আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ।

Posted using SteemPro Mobile

প্রশংসামূলক মন্তব্য দিয়ে পাশে থাকার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।

ইফতারের সময় মুচমুচে পিঁয়াজু খেতে খুবই ভালো লাগে। আমার তো ইফতারে এরকম ফাস্টফুড না খেলে ইফতারের পরিপূর্ণতা পায় না। মনে হয় যেন কি জানি খায় নাই। আপনি আজা মুচমুচে পিঁয়াজুর সুন্দর একটি রেসিপি আমাদের সাথে শেয়ার করেছেন। দেখে তো মনে হচ্ছে খেতে খুবই সুস্বাদু হয়েছিল। রেসিপিটির প্রক্রিয়া সুন্দরভাবে উপস্থাপন করেছেন যা তৈরি বুঝতে অনেক সুবিধা হয়েছে। আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ এরকম সুস্বাদু একটা রেসিপি আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য।

Posted using SteemPro Mobile

আমারও ভাজাপোড়া না খেলে মনেই হয় না যে ইফতার করলাম।আপনার সুন্দর মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।

পিঁয়াজু শুধুমাত্র রমজান মাসে না, আমার কাছে সব সময় খেতে অনেক বেশি ভালো লাগে। এটা আমার সবথেকে পছন্দের। আর রমজান মাসে হলে তো কোন কথাই নেই। ইফতারের সময় পেঁয়াজু খাওয়ার মজাটাই সবথেকে আলাদা। যাই হোক আপনি ইফতারের এই আইটেমের রেসিপিটা আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন দেখে খুব ভালো লাগলো অনেক বেশি। নিশ্চয়ই এই মুচমুচে পিঁয়াজু গুলো অনেক সুস্বাদু হয়েছিল। আর মনে হয় অনেক মজা করে খেয়েছেন এগুলো।

এমনি সময়ের থেকে রমজান মাসে খেতে যেন আরো বেশি ভালো লাগে। ধন্যবাদ মূল্যবান মন্তব্য দিয়ে পাশে থাকার জন্য।

পেঁয়াজু ভীষণ চমৎকার জনপ্রিয় একটি মুখরোচক খাবার।ইফতারে কম বেশি সবাই এরকম ভাজাপোড়া গুলো খেতে ভালোবাসে এবং বানিয়ে থাকে।আপনিও বানিয়েছেন খুব সুন্দর করে।লোভনীয় লাগছে। ধাপে ধাপে চমৎকার করে রেসিপিটি শেয়ার করেছেন। ধন্যবাদ আপনাকে সুন্দর লোভনীয় রেসিপিটি শেয়ার করার জন্য।

পেঁয়াজু আমার খুবই প্রিয় ।
এখন তো প্রতিদিনই খাওয়া হয়।
ঠিকই বলেছেন আপনি পেঁয়াজ ও প্রস্তুতে যদি একটু ঝাল বেশি হয় তাহলে খেতে আরও বেশি টেস্টি হয়।
আপনি মজাদার ভাবে প্রস্তুত করে ফটোগ্রাফির সাথে উপস্থাপনা করেছেন বোঝা যাচ্ছে খেতে খুব সুস্বাদু ছিল।

হ্যাঁ, ঝাল বেশি হলে আমারও খেতে খুবই ভালো লাগে। সুন্দর মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।

রোজার মাসে ইফতারিতে প্রতিদিন বিভিন্ন ধরনের ভাজাপোড়া খাওয়া হয়। আপনি খুব সুন্দর ভাবে পেঁয়াজু তৈরি করেছেন আপু। আমার কাছে মনে হয় বাজার থেকে কিনে না এনে এভাবে বাড়িতে তৈরি করলে খাবারটি বেশি স্বাস্থ্যকর হয়। আপনার রেসিপিটা দারুন হয়েছে আপু ধন্যবাদ শেয়ার করার জন্য।

আমরা সাধারণত পেঁয়াজু বানাই ডাল সহকারে।বুটের ডাল, মসুরডাল বা বাউলার ডাল দিয়ে। এভাবে কখনো তৈরি করা হয়নি।দেখেই মনে হচ্ছে বেশ মুচমুচে। আর আমার কাছে ইফতারের পর এক্সট্রা পেঁয়াজু খেতে খুব ভালো লাগে। এজন্য আলাদা করে রেখে দিতাম। যাইহোক,দারুণ একটা রেসিপি শেয়ার করেছেন আপু।

পিঁয়াজু খেতে পছন্দ করে না এরকম মানুষ তো কম পাওয়া যাবে। কারণ পিঁয়াজু অনেকেই পছন্দ করে। আমার নিজের কাছেও পিঁয়াজু খেতে অনেক ভালো লাগে। মুচমুচে পিঁয়াজু গুলো খুবই সুস্বাদু হয় তৈরি করার পর। গরম গরম খেতে আমার কাছে এগুলো একটু বেশি ভালো লাগে। আজকেও ইফতারের সময় গুলো অনেক মজা করে খেয়েছি। এখন তো আমার এগুলো আবারও খেতে ইচ্ছে করতেছে। আপনি একেবারে আমার পছন্দের রেসিপি টা নিয়ে হাজির হয়েছেন।

ইফতারিতে পিয়াজু আমাদের দেশে বেশ কমন একটি আইটেম। এটা ঠিক বলেছেন বাইরে থেকে কিনে খাওয়ার থেকে ইফতার আইটেমগুলো বাসায় তৈরি করা অনেক বেশি স্বাস্থ্যকর। তবে ইফতারের ভাজাপোড়া আইটেম কম রাখার চেষ্টা করবেন।আপনি যে সাইজের পিয়াজু করেছেন এমন সাইজের পেঁয়াজু করলে সেগুলো ভেতরে বেশ সুন্দর ভাজা হয়, আর তাই খেতেও বেশ মচমচে হয়।

Posted using SteemPro Mobile

আপু আপনি ঠিকই বলেছেন দোকানের খাবারের থেকে বাড়ির খাবার খুবই স্বাস্থ্যকর।আপনার পিঁয়াজু রেসিপি দেখে আমার লোভ লেগে গেলো আপু। এগুলো ইফতারিতে বেশির ভাগ খাওয়া হয়। আপনাকে অসংখ্য অসংখ্য ধন্যবাদ আপু পোস্ট টি শেয়ার করার জন্য।

মুচমুচে পিঁয়াজুর রেসিপি দেখেই খেতে ইচ্ছা করছেস আপনি খুবই মজাদার রেসিপি তৈরি করেছেন। এই রেসিপি টমেটো সস দিয়ে খেতে আরও বেশি মজাদার লাগে।

Posted using SteemPro Mobile

রমজানের এই সময়ে সকলেরই ইফতারিতে এই পিঁয়াজু থাকে৷ বেশিরভাগ সময় অনেকে এই পিঁয়াজুগুলো বাজার থেকে কিনে আনে৷ আমিও প্রতিদিন এই পিঁয়াজু বাজার থেকে কিনে নিয়ে আসি৷ আজকে যেভাবে আপনি এটি তৈরির রেসিপি শেয়ার করেছেন তা দেখে অনেক ভালো লাগলো৷ খুব সুন্দরভাবে আপনি এটিকে তৈরি করেছেন এবং দেখে লোভনীয় ও সুস্বাদু হয়েছে বলে হয়। অসংখ্য ধন্যবাদ এরকম একটি রেসিপি শেয়ার করার জন্য৷

ইফতারি আইটেম গুলোর মধ্যে পেঁয়াজু খেতে সবাই পছন্দ করে। আজকে আপনি খুব সুন্দর করে মচমচে পিঁয়াজুর রেসিপি করেছেন। তবে পিঁয়াজু খেতে আমার কাছে অনেক ভালো লাগে। খুব সুন্দর করে পিঁয়াজুর লোভনীয় রেসিপিটি আমাদের মাঝে শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত শেয়ার করেছেন। তাই ধন্যবাদ আপনাকে।

যেকোনো সময় পিঁয়াজু খেতে আমার কাছে অনেক ভালো লাগে। আর রমজানের সময় খেতে আরো বেশি ভালো লাগে। আজকে আপনি খুব সুন্দর করে পিঁয়াজুর চমৎকার রেসিপি করেছেন। এ ধরনের পিঁয়াজু ছোট-বড় সবাই খেতে অনেক চাই। সত্যি আপনার সুস্বাদু মুচমুচে পিঁয়াজুর রেসিপি দেখে আমার জিভে জল এসে গেল। এবং পিঁয়াজু রেসিপি তৈরি করা শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত আমাদের মাঝে উপস্থাপনা রয়েছেন।

রমজান মাসে পেঁয়াজু খেতে সুস্বাদু লাগে ইফতারের সময় সবার বাড়িতেই এই রেসিপিটি তৈরি করা হয়ে থেকে।ভালো লাগলো আপু আপনার রেসিপিটি।ধন্যবাদ আপনাকে সুন্দর পোস্টটি শেয়ার করার জন্য।