আজ--২৮ বৈশাখ | ১৪৩১ বঙ্গাব্দ | শনিবার | গ্রীষ্মকাল|
আসসালামু ওয়ালাইকুম,আমি জীবন মাহমুদ, আমার ইউজার নাম @jibon47। বাংলাদেশ থেকে। আশা করি আপনারা সবাই ভালো আছেন। আলহামদুলিল্লাহ আমি আপনাদের দোয়ায় ভালোই আছি মাতৃভাষা বাংলা ব্লগিং এর একমাত্র কমিউনিটি [আমার বাংলা ব্লগ] ভারতীয় এবং বাংলাদেশী সদস্যগণ, সবাইকে আমার পক্ষ থেকে শুভেচ্ছা এবং অভিনন্দন।
- প্রিয় কমিউনিটি,আমার বাংলা ব্লগ
- নাটক রিভিউ (পিতা বনাম পূত্রগং--৭২)
- আজ--২৮শ বৈশাখ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
- শনিবার
তো চলুন শুরু করা যাক...!
শুভ দুপুর সবাইকে......!!
ছবিঃ- ইউটিউব থেকে স্কিনশট নেওয়া।
নাটকের কিছু তথ্য
নাম | পিতা বনাম পূত্রগং । |
---|---|
পরিচালনা | সকাল আহমেদ। |
প্রযোজক | কাজী রিটন |
রচনা | বৃন্দাবন দাশ |
গল্প | রমজান আলী |
আবহ সংগীত | অধ্যায়ন ধাড়া (কলকাতা)মেহেদি হাসান তামজিদ |
চিত্রনাট্য | শামসুল আলম লেলিন। |
অভিনয়ে | মাসুম বাসার,আজিজুল হক,নাদিয়া আহমেদ,শাহনাজ খুশি,প্রাণ রায়,আরফান আহম্মেদ,মৌসুমি হামিদ,শিরিন আলম,ইকবাল হোসেন,আশরাফুল আর্শিষ,শেলি আহসান,সৌম,সেতু,তৌহিদুল ইসলাম তায়েব এবং চঞ্চল চৌধুরী,সহ আরও অনেকে । |
দৈর্ঘ্য | ১৯ মিনিট ৪৩ সেকেন্ড |
পরিবেশনায় | Maasranga TV Official |
মুক্তির তারিখ | ০৯ ম নভেম্বর, ২০২২ ইং |
ধরন | সামাজিক,বাংলা ড্রামা সিরিয়াল |
পর্ব | ৭২ |
ভাষা | বাংলা। |
দেশ | বাংলাদেশ |
নাটকের সংক্ষিপ্ত কাহিনীঃ-
পিতা বনাম পুত্রগং নাটকের ৭২ পর্বের প্রথম অংশ লক্ষ্য করলে দেখা যায় যে, মৌসুমী হামিদ এবং চঞ্চল চৌধুরী তাদের ভেতরকার গোপন কথা গুলো একে অপরের সঙ্গে শেয়ার করছে। তাদের ভেতরের গোপন কথাগুলো হয়তোবা আপনারা ইতোমধ্যে বুঝতে পেরেছেন যে বাসার সাহেব এখন পর্যন্ত বিয়ে করেননি কিন্তু চঞ্চল চৌধুরী এবং মৌসুমী হামিদ এই দুজন কোন একটা কারণে তার বাবাকে মৌসুমী হামিদকে স্ত্রী হিসেবে স্বীকার করছে। এদিকে বাসার সাহেব মৌসুমী হামিদের বাবার বাড়িতে যাওয়ার কথা বলাতে মৌসুমী হামিদ অসুস্থতার নাম করে কোথাও যেতে চাইছে না আর এ ব্যাপারটা চঞ্চল চৌধুরী খুব ভালোভাবেই জানে যার কারণে তারা দুজন মিলে গোপনে কথা বলতে যাতে করে কোনভাবেই তার বাবা মৌসুমী হামিদের বাবার বাড়িতে না যেতে পারে। মৌসুমী হামিদের বাবার বাড়িতে না যাওয়ার জন্য তো অন্তত চৌধুরী নতুন একটা বুদ্ধি আটছে, দেখা যাক চঞ্চল চৌধুরীর এই বুদ্ধি কতটা কাজে লাগে। এদিকে আপনারা হয়তোবা অনেকেই জানেন যে মৌসুমী হামিদকে চঞ্চল চৌধুরী মায়ের মতই সম্মান করে যদিও চঞ্চল চৌধুরী মনে মনে ভেবে রেখেছে তার ছোট না হয়তো বা তাকে খুব দ্রুতই দিয়ে দেবে এটা ভেবেই সে সবকিছু মেনে নিয়েছে।
এর পরের অংশ লক্ষ্য করলে দেখা যায় যে বাসার সাহেবের বড় ছেলে, আরফান এবং তার ছোট ভাই রাতের বেলা বসে একে অপরের সঙ্গে কথা বলছে এদিকে বাসার সাহেবের বড় ছেলের মনটা অনেক বেশি খারাপ। তার মনটা অনেক বেশি খারাপ হওয়ার কারণ হচ্ছে বাসার সাহেবের মেজো ছেলে বাসার সাহেবের বড় ছেলের আকাশি রং এর শার্ট পড়ে মেয়ে দেখতে চলে গিয়েছে মেয়েটা হচ্ছে শাহনাজ খুশির ননদ। এটা ভেবেই সে অনেক বেশি কষ্ট পাচ্ছে যে সে তার শার্ট পড়ে চলে গিয়েছে আর বাসার সাহেবের ছোট ছেলে এবং আরফান তার সঙ্গে এ ব্যাপারটা নিয়ে মজা করছি। আসলে বড় ভাই এবং ছোট ভাই একত্রে হলে আর কি যেরকম মজা করে সে রকম ভাবেই তারা তিনজন মজা করছিল হঠাৎ করেই সেখানে বাসার সাহেবের মেজো ছেলে যে কিনা সাহানাজ খুশির ননদকে দেখতে গিয়েছিল সে রুমে প্রবেশ করে তার মনটা অনেক বেশি খারাপ।
বাসার সাহেবের মেজো ছেলের রুমে প্রবেশ করার পরেই সে কান্না জুড়ে দেয় তার কান্না দেখে সকলের রীতিমতো অবাক হয়ে যায় যে হঠাৎ করে এসে কান্না করছে কেন। কিন্তু সে কেনই বা কান্না করছে এ কথা সে এখন পর্যন্ত বলছে না কাউকেই সে শুধু কান্না করেই যাচ্ছে আর শুধু সেই মেয়েটার নাম ধরে বলছে যে কেন তার সঙ্গে এমন করল যদিও সেই মেয়েটার সে এখন পর্যন্ত চেনে না। শাহনাজ খুশির ভাইয়ের সঙ্গে সে শাহনাজ খুশির শ্বশুর বাড়িতে গিয়ে কোন একটা কিছু জানতে পেরেছে যার কারণে সে বাসায় এসে কান্না করছে কিন্তু সে এ ব্যাপারটা এখন পর্যন্ত কাউকে বলছে না। যদিও তার এরকম কান্না দেখে আরফান অনেক বেশি হাসাহাসি করছিল।
এর পরের অংশ লক্ষ্য করলে দেখা যায় যে শাহনাজ খুশির ছোট ভাই হঠাৎ করেই রাতের বেলা শাহনাজ খুশির কাছে যায়। এদিকে শাহনাজ খুশির ছোট ভাইয়ের মনটাও অনেক বেশি খারাপ শাহনাজ খুশি তার কাছে এটা জানতে চাই যে সে কেন কান্না করছে। তখন শাহনাজ খুশি ছোট ভাই তাকে এটা বলে যে দুলাভাই যে তোমাকে ডিভোর্স দিয়ে দিয়েছে সেটা তুমি আমাদেরকে কেন বলনি। একথা শোনার পরেই শাহনাজ খুশি কান্নায় ভেঙে পড়ে। এখানে নতুন আরেকটা টুইস্ট যুক্ত হয়েছে যে আপনারা অনেকেই জানেন শাহনাজ খুশি তার স্বামীর বাড়ি থেকে অনেক দিন আগেই চলে এসেছে এখন সে তার বাবার বাড়িতে থাকে কিন্তু কেন সে তার বাবার বাড়িতে তাকে এ কথা সে এখন পর্যন্ত কাউকে বলেনি। মূলত শাহনাজ খুশির স্বামী তাকে ডিভোর্স দিয়ে দিয়েছে যার কারণেই সে বাসায় এসেছে আর শাহনাজ খুশি একথা কাউকে বলেনি কিন্তু বাসার সাহেবের মেজ ছেলে এবং শাহনাজ খুশির ছোট ভাই যখন তার শ্বশুরবাড়িতে গিয়েছিল তখন সেখানে গিয়ে তারা এই ব্যাপারটা জানতে পারে।
পরবর্তীতে আমরা এটাও জানতে পারি যে শাহনাজ খুশির স্বামী তাকে ডিভোর্স দিয়ে তারই চাচাতো বোনকে বিয়ে করেছে। শাহনাজ খুশির বর সেই মেয়েটাকেই বিয়ে করেছে যে এই মেয়েটার সঙ্গে শাহনাজ খুশি বাসা সাহেবের বড় ছেলের বিয়ে দিতে চেয়েছিল আর এখন বাসার সাহেবের মেজো ছেলে যাকে বিয়ে করতে চাচ্ছে সেই মেয়েটাকে এই শাহনাজ খুশির স্বামী বিয়ে করেছে যার কারণে বাসার সাহেবের মেজো ছেলে বাসায় এসে কান্না করছে। এবার তাহলে নিশ্চয়ই আপনারা বুঝতে পেরেছেন কেন বাসা সাহেবের মেজো ছেলে বাসায় এসে কান্না করছে।
শাহনাজ খুশির ডিভোর্সের কথা ইতোমধ্যে বাসার সাহেবের বোন জেনে গিয়েছে আর সে এই ব্যাপারটা বাশার সাহেবের মেয়ের কাছে গিয়ে জানায়। এটা জানার পরে বাসার সাহেবের মেয়ে অনেকটাই দুঃখ প্রকাশ করে যদিও আপনারা সকলেই জানেন যে বাসার সাহেবের মেয়ে অনেকটাই হিংসুটে টাইপের সেই সাথে প্রচন্ড রকমের রাগী। কিন্তু সে এখানে ভালো মানসিকতার পরিচয় দিয়েছে সে শাহনাজ খুশির ডিভোর্সের কথা শুনে অনেকটাই কষ্ট পেয়েছে এবং সে নিজে তার সঙ্গে দেখা করতে যাবে বলে সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
একটা মেয়ের যখন ডিভোর্স হয়ে যায় আশেপাশের মানুষগুলো হয়তোবা সেই মেয়েটাকে অনেক বেশি দোষারোপ করে। কিন্তু এমন অনেক মেয়ে আছে যারা কিনা স্বামীর সংসারে অনেক বেশি নির্যাতিত এবং নিষ্পেষিত নির্যাতিত হয়ে তারা বাবার বাড়িতে চলে আসে আর বাড়ির পাশের মানুষগুলো সেই মেয়েটাকে নিয়ে কটু কথা বলে সব সময়ই। কিন্তু তারা একটা বারও এটা ভাবে না যে মেয়েটার বর্তমান কি অবস্থা এটা না ভেবেই তারা অনেক রকম কথা বলে মেয়েটার মনে দুঃখ দেয় কিন্তু এদিকে বাসার সাহেবের মেয়েটা ভালো মন-মানসিকতার পরিচয় দিয়েছে যেটা আমার কাছে অনেক বেশি ভালো লেগেছে।
এর পরের অংশ লক্ষ্য করলে দেখা যায় যে বাসার সাহেবের সকল ছেলে একত্রে এক জায়গায় বসে রয়েছে যেখানে কিনা শুধুমাত্র চঞ্চল চৌধুরী নেই। আর বাসার সাহেবের মেজো ছেলে তার সকল ভাইয়ের কাছে পুরো ঘটনাটা খুলে বলে যে শাহনাজ খুশির ডিভোর্স হয়ে গিয়েছে আর শাহনাজ খুশির বর তার সেই চাচাতো বোনকে বিয়ে করেছে যার সাথে শাহনাজ খুশি বাসার সাহেবের বড় ছেলেকে বিয়ে দিতে চেয়েছিল। এটা জানার পরে সকলেই অনেক বেশি দুঃখ প্রকাশ করে বিশেষ করে বাসার সাহেবের বড় ছেলে কারণ সে শাহনাজ খুশির প্রাক্তন প্রেমিক। আসলে যারা সত্যিকার অর্থে ভালবাসে তারা কখনোই ভালোবাসার মানুষের কষ্ট সহ্য করতে পারে না ভালোবাসার মানুষ কষ্ট থাকলে তাদের নিজের কাছে অনেক বেশি খারাপ লাগে আর এদিকে বাসার সাহেবের বড় ছেলের কষ্টটা স্পষ্ট ভাবে বোঝা যাচ্ছিল।
যখন একটা মেয়ের ডিভোর্স হয়ে যায় তখন সেই মেয়েটার মনের মধ্যে কেন অবস্থা হয় এটা হয়তো বা আপনারা অনেকেই জানেন। সেই মেয়েটার কোন কিছুই খুব একটা বেশি ভালো লাগে না যদিও এতদিন পর্যন্ত সাহানাজ খুশি এই ব্যাপারটা কাউকেই জানায়নি যার কারণে সে অনেকটাই হাসি খুশি ছিল। কিন্তু যখন এই ব্যাপারটা সবাই জেনে গিয়েছে যে শাহনাজ খুশির ডিভোর্স হয়ে গিয়েছে যার কারণে সে বাবার বাড়িতে চলে এসেছে এটা জানার পর থেকেই তার মনটা অনেক বেশি খারাপ। হঠাৎ করেই বাসার সাহেবের মেয়ে শাহনাজ খুশির কাছে গিয়ে হাজির হয় এবং তাকে সান্তনা দিতে থাকে। আসলে মানুষ যেমনই হোক না কেন বিপদে যখন কারো পাশে থাকে এবং দিয়ে যদি দুটো ভালো কথা বলে তাহলে নিজের কাছে অনেক বেশি ভালো লাগে নিজেকে অনেক বেশি হালকা মনে হয়। বাসার সাহেবের মেয়ের এরকম উদারতা আমার কাছে অনেক বেশি ভালো লেগেছে যদিও গত কয়েকটি পর্বে আপনারা অনেকেই জেনেছেন যে বাসার সাহেবের মেয়ে অনেকটাই হিংসুটে এবং রাগী টাইপের। কিন্তু এই পর্বে বাসার সাহেবের মেয়ের এই ব্যবহার বা আচরণটা আসলেই মুগ্ধ করার মত ছিল।
অন্যান্য পর্বের থেকে এই পর্বটা আমার কাছে অনেক বেশি ভালো লেগেছে কারণ এই পর্বের মধ্যে এমন একটা টুরিস্ট ছিল যেটার কারণে বোঝা যাচ্ছে নাটকটা অন্য আরেকটা মোড় নেবে। এখন দেখাতে পরবর্তী পর্বে আসলে কি হয়, এটাই ছিল আমার আজকের পিতা বনাম পুত্রগং নাটকের ৭২ পর্বের রিভিউ, আশা করছি আমার এই রিভিউ আপনাদের সকলের কাছে অনেক বেশি ভালো লেগেছে। আজ আর নয় এখানেই শেষ করছি, আবার দেখা হবে নতুন কোন পোস্টে নতুনভাবে নতুন রূপে, ততক্ষণ পর্যন্ত সকলেই ভালো থাকুন সুস্থ থাকুন এবং আমার বাংলা ব্লগ কমিউনিটি পরিবারের সঙ্গেই থাকুন। ধন্যবাদ সকলকে...!!
শিক্ষণীয় দিক-
পিতা বনাম পুত্রগণ নাটকটি মূলত একদম বাস্তবতা অবলম্বনে নির্মিত করা হয়েছে। অনেক আগে গ্রাম অঞ্চলের লক্ষ্য করলে দেখা যায় যে পিতা মাতারা তাদের সন্তানদেরকে বিয়ে দিতে মোটেও চাইত না। মূলত তারা বিয়ে দিতে চাইতো না কারণ তারা ভাবতে হয়তো অন্য ঘরের মেয়েরা সংসারে আসলে তারা সংসারটা নষ্ট করে দেবে বা তাদের ছেলেরা তাদেরকে ছেড়ে দিয়ে চলে যাবে। কিন্তু ছেলেদেরকে বিয়ে না দিলে তারা যে কতটা উতোলা হয়ে পড়ে সেটা এই নাটকটা দেখলে বোঝা যায়। নাটকের মধ্যে লক্ষ্য করলে দেখা যায় যে বিয়ে করার জন্য বাসার সাহেবের পাঁচ সন্তান খুবই উৎফুল্ল কিন্তু বাসার সাথে তাদেরকে বিয়ে দিচ্ছে না। মূলত এই নাটকের মাধ্যমে বোঝানো হয়েছে যে, সন্তানদেরকে পর্যাপ্ত বয়সে বিয়ে না দিলে ভবিষ্যতে অনেক সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়।
ব্যক্তিগত মতামত-
প্রথমেই ধন্যবাদ জানাই সকাল আহমেদ স্যারকে এত সুন্দর একটি নাটক আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য। পিতা বনাম পুত্রবাগ নাটকের মাধ্যমে আমরা অনেক কিছু জানতে পারছি এবং শিখছি। আমার মনে হয় এটা একটা বাস্তবধর্মী নাটক যেটা কিনা বর্তমান সময়ের সঙ্গেও কিছুটা মিল রয়েছে। বর্তমান সমাজের দিকে লক্ষ্য করলে দেখা যায় যে এমন অনেক পরিবার রয়েছে যারা কিনা সন্তানদেরকে দিয়ে দেয় না কিন্তু তার সন্তানেরা বাবা মার কাছে বলতেও পারে না যে তারা বিয়ে করবে। এটাই মূলত নাটকের মূল বিষয়বস্তু। আমি মনে করি এই নাটকটি সকল পিতা-মাতার দেখা উচিত এতে করে তারা এই নাটকের মাধ্যমে অনেক কিছু জানতে ও শিখতে পারবে।
ব্যক্তিগত রেটিং-
আমার পোষ্ট দেখার জন্য আপনাদের অনেক ধন্যবাদ। আশা করছি আপনাদের কাছে আমার এই পোস্ট খুবই ভালো লেগেছে। আমার এই পোস্ট পরে সুন্দর মন্তব্যের মাধ্যমে আমাকে অনুপ্রাণিত করবেন বলে আশা রাখি। আপনার সুন্দর মন্তব্যই আমার কাজ করার অনুপ্রেরণা
বিভাগ | নাটক রিভিউ |
---|---|
বিষয় | পিতা বনাম পূত্রগং"পর্বঃ-৭২ |
পোস্ট এর কারিগর | @jibon47 |
অবস্থান | [সংযুক্তি]source |
আমি জীবন মাহমুদ, আমার ইউজার নেম @jibon47। আমি মাতৃভাষা এবং মাতৃভূমিকে অনেক বেশি ভালোবাসি। আব্বু আম্মু আর ছোট বোনকে নিয়েই আমার পরিবার। এই তিনজন মানুষকে কেন্দ্র করেই আমার পৃথিবী।একসাথে সবাইকে খুশি করা তো সম্ভব নয়, তারপরও আমি চেষ্টা করি পরিবারের সবাইকে খুশি রাখার। আমি হৃদয় থেকে ভালবাসি সৃষ্টিকর্তা ও তার সকল সৃষ্টিকে।আমি বর্তমানে সোনারগাঁও ইউনিভার্সিটিতে মেকানিক্যাল ডিপার্টমেন্ট থেকে বিএসসি ইঞ্জিনিয়ারিং লেখাপড়া করছি। আমি গান গাইতে, কবিতা লিখতে, এবং ভাই ব্রাদারের সঙ্গে ঘোরাঘুরি করতে অনেক বেশি ভালোবাসি। সত্যি বলতে আমি প্রচন্ড রকমের অভিমানী, হতে পারে এটা আমার একটা বদ অভ্যাস। "আমার বাংলা ব্লগ" আমার গর্ব,"আমার বাংলা ব্লগ" আমার ভালোবাসা। আমার নিজের ভেতরে লুকায়িত সুপ্ত প্রতিভাকে বিকশিত করার লক্ষ্যে "আমার বাংলা ব্লগে" আমার আগমন। এই স্বল্প মানব জীবনের প্রতিটা ক্ষণ আমার কাছে উপভোগ্য। আমি মনে করি, পরিশ্রম সফলতার চাবিকাঠি।
@jibon47
VOTE @bangla.witness as witness
OR
Thank you, friend!
I'm @steem.history, who is steem witness.
Thank you for witnessvoting for me.
please click it!
(Go to https://steemit.com/~witnesses and type fbslo at the bottom of the page)
The weight is reduced because of the lack of Voting Power. If you vote for me as a witness, you can get my little vote.
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
ভাইয়া আপনি খুব সুন্দর করে নাটক এর বিষয়গুলো উপস্থাপন করেছেন। আমি যখন পড়তেছিলাম মনে হচ্ছে নিজের চোখে ভেসে উঠতেছে। সঠিক সময়ে আমাদের বিয়ে করা উচিত এটাহ বাস্তব হলেও আমাদের পরিবার মানতে নারাজ। ধন্যবাদ ভাইয়া এতো সুন্দর একটা পোস্ট করার জন্য
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
এটা জেনে খুবই ভালো লাগলো যে যখন আপনি নাটক রিভিউ করছিলেন তখন আপনার চোখের সামনে ভেসে উঠছিল। আমিও সেটাই মনে করি আমাদের সঠিক সময়ে বিবাহ করা উচিত কিন্তু এমন অনেক পরিবার আছে যারা সঠিক সময়ের সন্তানদেরকে দিয়ে দেয় না। ধন্যবাদ আপনার মন্তব্যের জন্য।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit