আজ - ১২ ভাদ্র| ১৪২৯ বঙ্গাব্দ | শনিবার | শরৎকাল |
আসসালামু ওয়ালাইকুম,আমি জীবন মাহমুদ, আমার ইউজার নাম @jibon47। বাংলাদেশ থেকে। আশা করি আপনারা সবাই ভালো আছেন। আলহামদুলিল্লাহ আমি আপনাদের দোয়ায় ভালোই আছি মাতৃভাষা বাংলা ব্লগিং এর একমাত্র কমিউনিটি [আমার বাংলা ব্লগ] ভারতীয় এবং বাংলাদেশী সদস্যগণ, সবাইকে আমার পক্ষ থেকে শুভেচ্ছা এবং অভিনন্দন।
- কমিউনিটিতে চলমান প্রতিযোগিতা
- আজ ১২শ শরৎকাল, ১৪২৯ বঙ্গাব্দ
- শনিবার
তো চলুন শুরু করা যাক...!
শুভ সকাল সবাইকে.....!!
বর্তমান সোশ্যাল মিডিয়ার যুগ। এ যুগে প্রায় সকলের হাতেই মোবাইল কম্পিউটার রয়েছে। এগুলো অনেকেই আমরা অনেক রকম কাজে ব্যবহার করে থাকি এগুলো আমরা কেউ কেউ ভালো কাজে ব্যবহার করি আবার কেউ বা মন্দ কাজে। বর্তমান যুগে সোশ্যাল মিডিয়া এতটাই কাছে চলে এসেছে যে আমরা ইচ্ছে করলেই যা নয় তা করতে পারি। কিন্তু আমাদের সকলেরই উচিত এই সোশ্যাল মিডিয়াকে ভালো কাজে লাগানো। অনেক রকম অসাধু লোক আছে যারা এটাকে অনেক খারাপ কাজে ব্যবহার করে যেগুলো আসলে একজন মানুষ হিসেবে মানবিকতার দিক থেকে কখনোই করা উচিত নয়। তবে এই বর্তমান যুগে সকলের হাতে কম্পিউটার ল্যাপটপ এগুলো না থাকলেও একটা করে মোবাইল ঠিকই আছে। এই যে সকলের হাতে হাতে মোবাইল ফোন এটা মূলত পরিবার থেকেই তারা শিক্ষা নিয়েছে। আমি কয়েকটি উদাহরণ দিয়ে আপনাদের বোঝাতে চাই, যেমন ধরুন ছোট কোন বাচ্চা যদি না খেতে চায়, তাহলে সেই বাচ্চার বাবা মা কি করে...? যখন বাচ্চা খেতে চায় না তখন সেই বাচ্চার বাবা-মা তার হাতে মোবাইল উঠিয়ে দেয়। মূলত তার বাবা মা চায় যে মোবাইলটা হাতে নিয়ে সে যদি কিছু খাবার খায় তাহলে তার শরীরের পক্ষেই ভালো কিন্তু তার বাবা-মা এটা কখনোই বুঝতে পারে না যে তারা তার সন্তানকে কোন দিকে নিয়ে যাচ্ছে বা তার ভবিষ্যতে এর কোন প্রভাব পড়বে কিনা এটা নিয়ে তার বাবা মার তেমন একটা ধারণা থাকে না। এই ধারণাটা না থাকার কারণেই বর্তমান সমাজটা অনেক বেশি সোশ্যাল মিডিয়ার দিকে অগ্রসর হয়েছে। ছোটবেলা থেকেই যে শিশুটা মোবাইল দেখে দেখে বড় হয়ে উঠছে সে কিছুটা বুঝে ওঠার সাথে সাথে নিজের একটা ব্যক্তিগত ফোন থাকবে এটা মনে করাটাই স্বাভাবিক। আবার এখনকার মা-বাবা অনেক বেশি স্মার্ট যখন তার ছোট্ট ছেলে মেয়েগুলো মোবাইল ফোন চায় তারা কোন রকম দ্বিধা ছাড়াই তাদের হাতে মোবাইল ফোন উঠিয়ে দেয় এটাকে আমি কোন রকম ভাবেই সাপোর্ট করিনা। একটা ছেলে অথবা মেয়ে পূণ্য বয়স্ক না হওয়া পর্যন্ত তার হাতে মোবাইল ফোন উঠিয়ে দেওয়াকে বড্ড বোকামি বলে আমি মনে করি, এতে করে আমরা তাকে ভবিষ্যতে অন্ধকারের দিকেই ঠেলে দিচ্ছি। অনেক তো হল বকবক। এখন আমি মূল ঘটনায় আসি। জীবনের প্রথম মোবাইল হাতে পাওয়ার ছোট্ট কিছু অনুভূতি এবং কিছু গল্প আপনাদের মাঝে শেয়ার করব ।আশা করছি আপনাদের সকলের অনেক বেশি ভালো লাগবে তাহলে আর চলুন কথা না বাড়িয়ে অনুভূতি শেয়ার করি।
যাইহোক আমাদের সময়টা এরকম ছিল না। আমাদের সময়টা ছিল একদমই উল্টো। হয়তো এখন আবার অনেকেই ভাববে আমি মনে হয় প্রাচীন আমলের লোক। এই তো সাত থেকে আট বছর আগের কথা। উপরের চিত্র ন্যায় আমি একটি নোকিয়া ১২০০ মডেলের ফোন ব্যবহার করতাম। এবার আসি আসল ঘটনায় ফোনটি আমি কিভাবে পেলাম। তখন আমি ক্লাস নাইনের ছাত্র। আমাদের ক্লাসের প্রতিটা ছেলের হাতে তখন একটা করে ফোন ছিল যদিও তখন এত বেশি অ্যান্ড্রয়েড ফোনের প্রচলন ছিল না তবে অনেকের হাতে বাটন ফোন ছিল যেটা দিয়ে গান এবং ভিডিও দুটোই শোনা যেত এবং দেখা যেত। একমাত্র আমিই ছিলাম সেই ব্যক্তি যার কোন ফোন ছিল না এই নিয়ে বন্ধুদের মাঝে অনেক রকম উপহাসের পাত্র হয়েছিলাম। বন্ধুদের কাছ থেকে এরকম উপহাস পেতে পেতে একটা সময় নিজের মধ্যে জিদ এর সৃষ্টি হয়। নিজে নিজে ঠিক করে ফেলি যে কিছু টাকা সংগ্রহ করে একটা ফোন কিনব। কিন্তু দেখলাম এরকম ভাবে টাকা সংগ্রহ করে যদি ফোন কিনতে যাই,তাহলে অনেকটা বেশি সময় লেগে যাবে। আর আব্বু আম্মুর কাছেও এখন ফোন কিনে চাইতে পারবো না ফোন কিনতে চাইলেই প্রচুর মাইর খেতে হবে। যাইহোক অনেকদিন কেটে গেল এরকম ভাবেই। এদিকে আমার আব্বু অনেক আগেই একটা নোকিয়া ১২০০ মডেলের ফোন কিনেছিল কিন্তু এই ফোনটা হঠাৎ করেই নষ্ট হয়ে গিয়েছিল মূলত এই ফোনটা আর ব্যাটারি সমস্যা ছিল। তাই আব্বু এটা রেখে আর একটা নতুন ফোন কিনে নিয়ে এসেছিল যার কারণে নোকিয়া ১২০০ মডেলের ফোনটা অকেজো হয়ে পড়েছিল।
আমি অনেক খোঁজাখুঁজি পরে সেই ফোনটা খুজে পাই। যেহেতু ফোনটা খুঁজে পেয়েছি এখন আমি সিদ্ধান্ত নিয়েছি যে এই ফোনটা আমি ঠিক করব সেদিন বিকেল বেলায় আমি ফোন নিয়ে বাজারে চলে যাই। মোবাইল সার্ভিসিং দোকানে গিয়ে আমি ফোনটা ঠিক করার জন্য তাকে বলে তিনি ফোনটা দেখে শুনে বলে যে ঠিক করা যাবে কিন্তু ৪৫০ টাকা লাগবে। এটাই তো এক জ্বালা এখন আমি ৪৫০ টাকা কোথায় পাই। যাইহোক ফোনটা নিয়ে বাসায় চলে আসলাম কিছুদিনের মধ্যেই আমি ৪৫০ টাকা গুছিয়ে ফেললাম। এদিকে বাসার কেউই জানে না যে আমি আগের ফোনটা ঠিক করার জন্য এত রকম চেষ্টা চালাচ্ছি আগের ফোনটার কথা হয়তো আব্বু আম্মুর মনে নেই কারণ যেহেতু নতুন একটা ফোন বাসায় আছে সেহেতু পুরাতন ভাঙ্গা ফোনের খবর কেউ রাখবে না। আমি কোন মত ফোনটা মোবাইল সার্ভিসিং দোকান থেকে ঠিক করে নিয়ে এসে বাসায় চলে আসলাম। সেদিন সন্ধ্যা থেকে পড়তে বসার পর থেকে নিজের মধ্যে এক ভালো লাগা কাজ করছিল মাঝে মাঝেই সবার অগোচরে ফোনটা বের করে দেখছিলাম। সে যেন এক অন্যরকম অনুভূতি এই অনুভূতি কখনোই বলে বোঝানো যাবে না। মনে মনে ভাবছিলাম গত কাল সকাল অব্দি যে ছেলের ফোন ছিল না এখন সেই ছেলের একটা ফোন হয়েছে। কিন্তু দুঃখ আরেকটা রয়ে গিয়েছে আমার তো সিম নেই। ফোন চালাতে হলে তো অবশ্যই সিমের প্রয়োজন। যাইহোক স্কুলে গিয়ে এক বন্ধুর সঙ্গে পুরো ঘটনাটা শেয়ার করি সে আমাকে বলে সমস্যা নাই আমার অনেকগুলো সিম আছে আমি সেখান থেকে তোকে একটা সিম দেব। বন্ধুর কাছ থেকে সিম নিয়ে সেদিন বিকেল বেলা ফোন অন করেছিলাম ফোনে যখন প্রথম নোকিয়ার রিংটোন বেজে ওঠে তখন কত ভালো যে লাগছিল হয়তো বোঝাতে পারবো না।
যতক্ষণ পর্যন্ত বাসায় থাকতাম ততক্ষণ পর্যন্ত আমি সবসময় ফোন সাইলেন্ট করে রাখতাম যাতে আমার কোন বন্ধু ফোন দিলে কেউ বুঝতে না পারে। এরকম ভাবেই প্রায় ২-৩ মাস কেটে যায় বাসার কেউই জানতে পারে না যে আমার কাছে ফোন রয়েছে। রাত্রেবেলা লেখা পড়া শেষ করে আমি অনেক রাত পর্যন্ত সাপ গেম খেলতাম। নোকিয়া ফোনের এই সাপ গেম টা আমার কাছে খুবই ভালো লাগ। কত যে সাপ গেম খেলেছি এটা হয়তো বলে বোঝানো যাবে না। রঙিন সাদা এই ফোনে হয়তো গান হতো না বা ভিডিও দেখা যেত না কিন্তু নিজের একটা ব্যক্তিগত ফোন আছে এটা জেনেই খুবই ভালো লাগতো। আমি মূলত আমার ফোনটা লুকিয়ে রাখতাম আমার ব্যাগের মধ্যে, সচরাচর কেউ আমার ব্যাক তেমন একটা নাড়াচাড়া করত না। কিন্তু ওই যে একটা কথা আছে না যেখানে বাঘের ভয় সেখানেই রাত হয়। আমু হঠাৎ করেই একদিন ব্যাগ নারি করতে হাতের সাথে ফোন উপরে উঠে আসে। ফোন দেখে আম্মু তো অবাক এদিকে আমার অবস্থা খারাপ কোন কথা বলছে না শুধু তাকিয়ে আছি। যদিও তখন ক্লাস নাইনে পড়তাম কিন্তু আম্মু ভাবতো আমি মনে হয় ক্লাস টু তে পড়ি। প্রচন্ড রকম ভাবে মাইর খেয়েছিলাম সেদিন আম্মুর হাতে। রুমের দরজা বন্ধ করে দিয়ে আম্মু সেদিন আমাকে মেরেছিল খুব কান্না করেছিলাম। আম্মু ফোনটা নিয়ে নিয়েছিল আম্মু হয়তো ভেবেছিল আমি হয়তো রিলেশন করি যার কারণে আমার ব্যাগের মধ্যে ফোন। আম্মু শুধুমাত্র একটা জিনিস ভেবেই আমাকে মেরেছে পরবর্তীতে আমি যেটা বুঝতে পেরেছিলাম। সকলের অগোচরে আমি ফোন ব্যবহার করতাম তাই সে ভেবেছে তার ছেলে প্রেম করে, কিন্তু আফসোস তখন পর্যন্ত আমি কারো সাথে কোন রকম প্রেম ভালবাসায় আবদ্ধ হয়ে ছিলাম না, তখন পর্যন্ত বললে ভুল হবে এখন পর্যন্ত তেমন কারো সাথে আবদ্ধ হই নি,হাহাহা। এদিকে আমি সেদিন স্কুলে যাওয়া বন্ধ করে দিলাম রুমের মধ্যে মন খারাপ করে বসে ছিলাম। কোথা থেকে যেন আব্বু চলে আসলো। আব্বু আসা মাত্রই আম্মু আব্বুর কাছে সমস্ত ঘটনা খুলে বলল ঘটনা শুনে আব্বু বলল ফোনটা কই...?
এদিকে আম্মু রুম থেকে ফোনটা নিয়ে এসে আব্বুর হাতে দেওয়া মাত্রই আব্বু একটা আছাড় দিয়ে ফোনটা টুকরো টুকরো করে ফেলল। এটা দেখে আমি সে কি কান্না আমার কান্না আর কেউ থামাতে পারে না। শুধু এটা ভেবেই খারাপ লাগছিল যে আমি এত কষ্ট করে একটা ফোনের ব্যবস্থা করলাম আর সেটা আমার চোখের সামনে এভাবে ভেঙে ফেলা হলো। সেদিন অনেকটা বেশিই দুঃখ পেয়েছিলাম। কখনোই ভাবি নি যে ফোনটা ভেঙে দেওয়ার পরে এতটা দুঃখ পাবো। প্রথম যেদিন ফোন হাতে পেয়েছিলাম সেদিনের আনন্দের থেকে যেদিন ফোনটা ভেঙে ফেলল সেদিনের দুঃখটা অনেক বেশি ছিল। নিজের পছন্দের কিছু যখন হারিয়ে যায় বা ভেঙ্গে যায় তাহলে যে কতটা দুঃখ লাগে সেদিন আমি বুঝেছিলাম। যাইহোক বেশিক্ষণ দুঃখ রাখতে পারিনি কারণ বেশিক্ষণ দুঃখ রাখলে আবার মাইর খেতে হবে। তারপর থেকে আর কখনোই নিজের ব্যক্তিগত ফোন ছিলনা। এরপরে এসএসসি পাস করলাম, এসএসসি পাস করার পরে আমার বাপ একটা ফোন কিনে দেয়। না না আপনারা এটা ভাববেন না যে এন্ড্রয়েড ফোন। আমার আব্বু আমাকে একটা স্যামসাং বাটন ফোন কিনে দেয়। আমি সেটা নিয়েই অনেক বেশি খুশি ছিলাম কারণ ওই যে একটা কথা আছে,নাই মামার থেকে কানা মামা অনেক ভালো।
এটাই আমার জীবনে আব্বুর দেওয়া প্রথম ফোন যেটা কিনা আমার আব্বু আমাকে কিনে দিয়েছিল এসএসসি পাস করার পরে। এই ফোনটা ২০১৭ সালে আমাকে কিনে দিয়েছিল ।এখন পর্যন্ত আলহামদুলিল্লাহ এটা আমার সাথেই আছে। আর আমি চাই এই ফোনটা কোনদিন নষ্ট না হোক। সারা জীবন যেন আমার সাথে থাকে। মৃত্যুর আগ পর্যন্ত যেন আমি এই ফোনটা ব্যবহার করতে পারি এটাই আমার ইচ্ছা।
এখন অবশ্য অনেক বড় ফোন ইউজ করি তারপরেও কেন জানি সেই ছোটবেলার ফোনটার কথা এখনো মনে পড়ে। মনে পড়ে সেই পুরনো স্মৃতিগুলো। কত চেষ্টা করেও ফোনটা কাছে রাখতে পারিনি। এখন অনেক বড় বড় ফোন ব্যবহার করলেও সেই ছোট্টবেলার বাটন ফোনের অনুভূতিটা একটু অন্যরকম ছিল যে অনুভূতি কখনোই শেষ হবে না ।আর বলে শেষ করাও যাবে না। এটাই ছিল আমার জীবনের প্রথম মোবাইল হাতে পাওয়ার অনুভূতি। আশা করছি গল্পটি আপনাদের কাছে খুবই ভালো লেগেছে। আজ আর নয় এখানেই আমি আমার পোস্ট শেষ করছি। সবাই সুস্থ থাকুন ভালো থাকুন এবং পরিবারের সাথেই থাকুন। ধন্যবাদ সকলকে....!!
আমার পোষ্ট দেখার জন্য আপনাদের অনেক ধন্যবাদ। আমি আশা করিছি আপনারা সবাই আমার পোষ্ট উপভোগ করবেন এবং আপনারা সবাই আমাকে অনুপ্রাণিত করবেন
বিভাগ | কমিউনিটিতে চলমান প্রতিযোগিতা । |
---|---|
ডিভাইজ | Realme 6i |
বিষয় | শেয়ার করো তোমার জীবনে প্রথম মোবাইল হাতে পাওয়ার অনুভূতি |
গল্পের কারিগর | @jibon47 |
অবস্থান | সংযুক্তি |
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
সাপোর্ট করে পাশে থাকার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
আপনাকে দেখছি অনেক এডভান্স ছিলেন ক্লাস নাইন থেকেই ফোন ব্যবহার করেন।। আসলে সেই সময় এই ফোনগুলাই অনেক দামে মনে হতো।। আর পুরো মার্কেট টাই দখলে ছিল নোকেয়ার।। খুবই ভালো লাগলো আপনার ফোন ব্যবহারের গল্পটি শুনে।। আসলে সেই সময় ফোন ব্যবহার করা একটু কষ্টসাধ্য ছিল বাবা-মায়ের কাছে একটু বকাঝকা সবারই শুনতে হয়েছে।।
আর এখন তো দেখি সিক্স-সেভেনের পোলাপান বড় বড় অ্যান্ড্রয়েড ফোন ব্যবহার করে।। মাঝে মাঝে তো আমি হতাশ হয়ে যাই বাচ্চা বাচ্চা পোলাপানের হাতে এন্ড্রয়েড ফোন দেখে।।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
আমি এই ক্লাস নাইনে শেষের থেকে তিন মাস ফোন ব্যবহার করেছিলাম কিন্তু পরবর্তীতে আব্বু আম্মু জানার পরে আর ব্যবহার করতে পারেনি আমার এই গল্পটি আপনার কাছে ভালো লেগেছে এটা জেনে খুবই খুশি হলাম মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
আরো সাত থেকে আট বছর আগে ক্লাস নাইনের ছাত্ররা ফোন ব্যবহার করত 😲।
আর তাছাড়া তখনকার মা-বাব ছেলে মেয়েদের শাসন করতে পারত। কিন্তু এখন আর তা পারে না। এখন দুই থেকে তিন বছরের বাচ্চাদেরও মোবাইল থাকে। যাই হোক আপনার প্রথম মোবাইল ফোনের অনুভূতি দেখে ভালো লাগলো।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
একমাত্র আমিই ছিলাম সেই ব্যক্তির যার কোন ফোন ছিল না আমার প্রতিটি বন্ধুর কাছে ফোন ছিল এদের দেখেই মূলত আমার নিজের ফোন ব্যবহার করার শখ জাগে ওই যে একটা কথা আছে তো সঙ্গ দোষে লোহা ভাসে।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
আসলে ভাই আপনি যতই লুকিয়ে রাখার চেষ্টা করেন না কেন ধরা তো একদিন পড়াই লাগবে। আপনার চোখে ঐটা খারাপ লাগলেও আপনার বাবা মা আপনার ভালোর জন্যই আপনাকে ফোন ব্যবহার করতে দিত না। এবং বর্তমান সময়ের বাচ্চাদের কথা আর কী বলব। বেশ ভালো লাগল আপনার প্রথম ফোন হাতে পাওয়ার কাহিনী টা।।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
আসলে মা-বাবার থেকে কোন কিছুই লুকিয়ে রাখা যায় না তাদের আড়ালে কোন কিছু করলে তারা একটা সময় জেনে যায় এরকম আমার সাথে অনেকবার হয়েছে অনেক কিছুই চেয়েছি মা-বাবাকে জানাবো না কিন্তু পরবর্তীতে তারা জেনে গিয়েছে এটার ক্ষেত্রেও ঠিক একই রকম ঘটনা ঘটেছিল।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
আমাদের সেই ছেলেবেলা আর এখনকার ছেলেমেয়েদের ছেলেবেলা অনেক পার্থক্য আছে ভাই। আপনি যখন নাইনে পড়েন তখন আপনি ওই ফোন ইউজ করছেন কিন্তু এখন যারা সিক্স সেভেনে পড়ে তারা হয়তো বড় একটি ফোন ব্যবহার করে। আর আমাদের মা-বাবা শাসন ছিল অন্যরকম। আর এখনকার যুগে যুগে অনেক পার্থক্য আমারও মোবাইল প্রথম মোবাইল নিয়ে অনুভূতি এটা খুবই স্পেশাল ছিল। ভাল লাগছে আপনার এই ঘটনাটি পড়ে।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
একদম সত্য কথা বলেছেন ভাই আমাদের সময়টা একদম অন্যরকম ছিল বর্তমান সময়ে ক্লাস সিক্স সেভেন এর ছেলেপেলেরা ফোন ব্যবহার করে কারণ পরিবেশ তাদেরকে বদলে দিয়েছে এখনকার সময়ে সকলের হাতে ফোন থাকবে এটাই স্বাভাবিক বিষয়টি আপনি বুঝতে পেরেছেন।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
ঠিক বলেছেন ভাই আমি আপনার কথায় একমত এখন আমাদের বাবা-মা খুব অল্প বয়সে আমাদের হাতে ফোন উঠিয়ে দিয়েছে এটা বড় বড্ড বোকামি মনে করে। আপনার পোস্ট পড়ে দেখলাম আপনিও ক্লাস নাইন থেকে ফোন ব্যবহার করেছেন। এটা জেনে আমি একটু অবাক হলাম। কনটেস্টে জয়েন করার জন্য শুভকামনা রইল।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
মূলত আমি সেটাই মনে করি একজন পূর্ণবয়স্ক না হওয়া পর্যন্ত ছেলে মেয়েদের হাতে ফোন না দেওয়াই ভালো কারণ ফোন ভালো জিনিস না এটা মানুষকে ধ্বংসের পথে নিয়ে যায় সেই সাথে মন মানসিকতা একদম নষ্ট করে দেয়।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
প্রথম ফোন হাতে পাওয়ার গল্পটি পড়ে ভালো লাগলো ভাইজান । আপনার অনুভূতির কথা গুলো আমাদের সাথে অনেক সুন্দর ভাবে শেয়ার করেছেন।
আপনার জন্য শুভকামনা রইল
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
সুন্দর একটি মন্তব্য করেছেন দেখে খুবই ভালো লাগলো গল্পটি আপনার কাছে পড়ে ভাল লেগেছে এটাই আমার সার্থকতা অসংখ্য ধন্যবাদ আপনার মন্তব্যের জন্য।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
আসলে এই সোশ্যাল মিডিয়ার যুগে সকলের হাতেই কম বেশি মোবাইল থাকে ।কিন্তু একটি নির্দিষ্ট বয়স হওয়ার পূর্বে কারো হাতে মোবাইল দেওয়া উচিত নয়। আপনার এই কথাটির সাথে আমি সম্পূর্ণ একমত ।ধন্যবাদ আপনাকে।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
বর্তমান যুগ সোশ্যাল মিডিয়ার আর এ সময় প্রায় সকলের হাতেই ফোন যেটা আমাদের যুব সমাজকে একদম নষ্ট করে দিচ্ছে বিশেষ করে ছোট ছোট বাচ্চাদের হাতে ফোন একদম বেমানান তারা ফোন দিয়ে অনেক রকম অনৈতিক কাজের সঙ্গে জড়িত হয়।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit