অনেকদিন পরে ঝাল মুড়ি খাওয়ার অনুভূতি [benificiary ১০% @shy-fox]|

in hive-129948 •  3 years ago 

আজ - ০৮ শ্রাবণ | ১৪২৯ বঙ্গাব্দ | শনিবার | বর্ষাকাল |



আসসালামু ওয়ালাইকুম,আমি জীবন মাহমুদ, আমার ইউজার নাম @jibon47। বাংলাদেশ থেকে। আশা করি আপনারা সবাই ভালো আছেন। আলহামদুলিল্লাহ আমি আপনাদের দোয়ায় ভালোই আছি মাতৃভাষা বাংলা ব্লগিং এর একমাত্র কমিউনিটি [আমার বাংলা ব্লগ] ভারতীয় এবং বাংলাদেশী সদস্যগণ, সবাইকে আমার পক্ষ থেকে শুভেচ্ছা এবং অভিনন্দন।


আজ আমি আপনাদের মাঝে ঝাল মুড়ি খাওয়ার কিছু অনুভূতি সেই সাথে কিছু মুহূর্ত উপস্থাপন করবো। আশা করছি আপনাদের সবার ভালো লাগবে।



  • ঝালমুড়ি খাওয়ার অনুভূতি
  • আজ ০৮ আষাঢ়, ১৪২৯ বঙ্গাব্দ
  • শনিবার


তো চলুন শুরু করা যাক...!


শুভ রাত্রি সবাইকে.....!!


Picsart_22-07-23_17-50-48-847.jpg

ঝাল মুড়ি খাওয়ার মুহূর্তে কিছু ফটোগ্রাফি করেছিলাম যেটা আমি আপনাদের মাঝে শেয়ার করলাম।



ঝালমুড়ি পছন্দ করে না এরকম মানুষ খুব কমই আছে। তবে আমি মনে করি ঝালমুড়ি খেতে প্রায় সকলেই অনেক বেশি পছন্দ করে ব্যক্তিগতভাবে ঝাল মুড়ি আমার অনেক বেশি সুস্বাদু লাগে। সেই ছোটবেলা থেকে যখন স্কুলে পড়তাম তখন আমাদের স্কুলের পাশে ছোট্ট একটি ঝাল মুড়ির দোকান বসতো। ছোট সেই ঝাল মুড়ির দোকানে এত বেশি সুস্বাদু করে ঝালমুড়ি তৈরি করা হতো যে কেউ একবার যদি খেত সেটা প্রায় প্রতিদিন খাওয়ার চেষ্টা করত। আমি টিফিন টাইমে বাসায় খুব কম যেতাম শুধুমাত্র যেদিন অনেক বেশি ক্ষুধা লাগতো সেদিন বাসায় চলে যেতাম। যতই টিফিন টাইমে খাওয়া দাওয়া করি না কেন শুধুমাত্র সেই ঝাল মুড়ি খাওয়ার নেশা আমায় কখনোই পিছু ছাড়েনি। বন্ধুদের সঙ্গে জমিয়ে ঝাল মুড়ি খেতাম এবং আড্ডা দিতাম।


স্কুলের লেখাপড়া শেষ করেই পলিটেকনিক এর গণ্ডিতে পা রাখলাম। পলিটেকনিকের গণ্ডিতে যখন পা রাখলাম তখন আরো বেশি বোঝার ক্ষমতা হয়ে গিয়েছে। তখন ব্যাপারটা এমন ছিল যে প্রতিদিন কলেজে যাওয়ার পরে বন্ধুদের সঙ্গে বাহিরের খাবার না খেলে মনে হতো যে কিছু একটা বাদ পরে রয়েছে। বন্ধুদের সঙ্গে প্রায় প্রতিদিনে বাহিরের খাবার খাওয়া হত। তবে মজার ব্যাপার হচ্ছে এটা যে,স্কুলের মত পলিটেকনিকেও ছোট একটি ঝাল মুড়ির দোকান বসতো সেই ঝাল মুড়ির দোকানের নাম ডাক অনেক বেশি। মূলত আমি বোঝাতে চাচ্ছি যে এই ঝাল মুড়ি খাইনি এমন শিক্ষার্থী পলিটেকনিকে নেই। খুব অল্প সময়ের মধ্যেই বুঝে গিয়েছিলাম এ ঝাল মুড়ির কদর অনেক বেশি। মাঝে মাঝে ক্লাস শেষ করার পরে যখন মেসের উদ্দেশ্যে রওনা করতাম তখন বন্ধুদের সঙ্গে একত্রে গোল হয়ে বসে ঝাল মুড়ি খেতাম। মূলত সেই ছোটবেলা থেকে এখন পর্যন্ত ঝালমুড়ি খাওয়ার প্রবণতা আগের মতই রয়ে গিয়েছে। এখনো যদি বাহিরে কোথাও ঘুরতে যাই আর সেখানে যদি ঝালমুড়ি থাকে কখনোই খাওয়াটা মিস করি না। ঝাল মুড়ি এমন একটা খাবার যেটা সকলেই অনেক বেশি পছন্দ করে।


সেদিন ছিল ভর দুপুর প্রচন্ড গরম পরছিল। আপনারা সকলেই এখন জানেন যে বর্তমান সময়ে প্রচন্ড গরম পড়ছে যার কারণে জনজীবন অতিষ্ঠ হয়ে পড়ছে। রুমের মধ্যে বসে থাকতে থাকতে মনে হয় সেদ্ধ হয়ে যাব এমন ভাব। খুব তড়িঘড়ি করে ফোনটা হাতে নিয়ে বাতাসের উদ্দেশ্যে বের হলাম শুধুমাত্র এক ঝলক বাতাস পাবো বলে। কিন্তু দুঃখের বিষয় হচ্ছে এটাই যে কোথাও একটু বাতাস ছিল না,চলে যাই নদীর পারে। নদীর পাড়ে গিয়ে দেখি মৃদু বাতাস বইছে নিমিষেই গা ঠান্ডা হয়ে গেল। অনেকটা সময় সেখানে বসে ছিলাম তবে মনের মধ্যে কিছু একটা খাওয়ার জন্য আনচান আনচান করছিল। কিন্তু কি খাব ভাবতেই প্রথমে ঝাল মুড়ির কথা মনে চলে আসলো। তাই সেখানে আর বেশিক্ষণ বসে থাকতে পারিনি খুব তাড়াতাড়ি বাসার উদ্দেশ্যে রওনা করি ঝাল মুড়ি খাওয়ার জন্য। বাসায় গিয়ে দেখি পর্যাপ্ত পরিমাণে চানাচুর এবং মুড়ি আছে তাই ছোট বোনকে সঙ্গে নিয়ে ঝালমুড়ি তৈরি করতে বসে যাই। এখন আমি আপনাদের মাঝে ঝাল মুড়ি তৈরির প্রক্রিয়া শেয়ার করব



প্রয়োজনীয় উপকরণাদি


IMG_20220704_163555.jpg

  • পেঁয়াজ
  • কাঁচা মরিচ
  • লেবু
  • চানাচুর
  • মুড়ি
  • তেল
  • লবণ


" প্রস্তুত প্রণালী "


ধাপ:---০১

IMG_20220704_163852.jpg

সর্বপ্রথমে পেঁয়াজ এবং কাঁচা মরিচ এই দুটি উপকরণ পরিষ্কার পানি দ্বারা ধুয়ে নিতে হবে। তারপরে কুচি কুচি করে কেটে নিতে হবে এবং আলাদা একটি পাত্রে রেখে দিতে হবে। চাইলে লেবু যোগ করতে পারেন কারণ লেবু যোগ করলে স্বাদ আরও বেশি লাগে। স্বাদ বৃদ্ধি করার জন্য আমি লেবু যোগ করে নিয়েছি।

ধাপ:---০২

IMG_20220704_163925.jpg

এবার হাতের আঙ্গুল ব্যবহার করে পেঁয়াজ এবং কাঁচা মরিচ এই দুইটি উপকরণ খুবই চমৎকার ভাবে চটকিয়ে নিতে হবে। খুবই চমৎকারভাবে চটকাতে হবে যাতে করে কাঁচা মরিচ এবং পেঁয়াজ এই দুইটি উপকরণ একে অপরের সাথে খুবই চমৎকারভাবে মিশে যায়।

ধাপ:---০৩

IMG_20220704_164017.jpg

যখন কাঁচা মরিচ এবং পেঁয়াজ একে অপরের সাথে খুবই ভালোভাবে মিশে যাবে তখন পরিমাণ মতো লবণ এবং তেল এই দুইটি উপকরণ মিশিয়ে দিতে হবে।

ধাপ:---০৪

IMG_20220704_164046.jpg

যখন সকল উপকরণ একত্রে একই জায়গায় রাখা হবে তখন খুবই চমৎকারভাবে মিশিয়ে দিতে হবে প্রতিটি উপকরণ একে অপরের সাথে। তবে অবশ্যই খেয়াল রাখতে হবে লবণের পরিমাণ যেন পরিমাপ মত হয়।

ধাপ:---০৫

IMG_20220704_164129.jpg

যখন সকল উপকরণ একত্রে মিশিয়ে দেওয়া হবে তখন পরিমাণ মতো চানাচুর তার সাথে যোগ করে দিতে হবে। তবে আমি মনে করি চানাচুরের পরিমাণ যত বেশি হবে ঝাল মুড়ি স্বাদ তত গুনে বেড়ে যাবে।

ধাপ:---০৬

IMG_20220704_164147.jpg

চানাচুর উপকরণাদির উপর দেওয়ার পরে এবার খুবই চমৎকারভাবে চানাচুরের সাথে প্রতিটি উপকরণ মিশিয়ে দিতে হবে। এমনভাবে মিশিয়ে দিতে হবে যেন একত্রে মিশে যায়।

ধাপ:---০৭

IMG_20220704_164253.jpg

এবার পরিমাণ মতো মুড়ি তার সাথে যোগ করে দিতে হবে। যেহেতু আমরা দুজন খাবো তাই আমরা বেশি মুড়ি যোগ করিনি,খুব অল্প মুড়ি তার সঙ্গে যোগ করেছিলাম।

ধাপ:---০৮

IMG_20220704_164307.jpg

IMG_20220704_164323.jpg

মুড়ি যোগ করার পরে আমরা প্রয়োজনীয় উপকরণাদের সাথে খুবই চমৎকারভাবে মিশিয়ে দিয়েছিলাম। অনেকটা সময় এফিট ওপিট করে নাড়ানাড়ি করেছিলাম যাতে করে খুবই ভালোভাবে উপকরণাদের সাথে মুড়ি মিশে যায়।

ধাপ:---৯

IMG20220704164442.jpg

এইতো তৈরি হয়ে গেল আমাদের নিজের হাতে তৈরি ঝাল মুড়ি। যদিও আমরা দোকানের মত অতটা সুস্বাদু করে ঝাল মুড়ি তৈরি করতে পারি না তবে সেদিনের ঝাল মুড়ি টা অনেক বেশি সুস্বাদু লেগেছিল আমার কাছে। প্রচন্ড গরমের মধ্যে আমরা এই ঝাল মুড়ি তৈরি করেছিলাম ঘেমে একদম একাকার অবস্থা। আমরা দুজন খুবই চমৎকার ভাবে এই ঝাল মুড়ি রেসিপিটি উপভোগ করেছিলাম। চাইলে আপনারাও বাসায় এরকম ঝাল মুড়ি তৈরি করে খেতে পারেন খুবই সুস্বাদু লাগবে আশা করি।


আপনাদের সঙ্গে শেয়ার করতে পেরে খুবই ভালো লাগলো। আজ আর নয় এখানেই আমি আমার পোস্ট শেষ করছি দেখা হবে নতুন কোন পোস্টে নতুন ভাবে নতুন রূপে। ততক্ষণ পর্যন্ত সবাই সুস্থ থাকুন ভালো থাকুন পরিবারের সাথেই থাকুন। ধন্যবাদ সকলকে....!!



আমার পোষ্ট দেখার জন্য আপনাদের অনেক ধন্যবাদ। আমি আশা করিছি আপনারা সবাই আমার পোষ্ট উপভোগ করবেন এবং আপনারা সবাই আমাকে অনুপ্রাণিত করবেন

ছবির বিবরণ
বিভাগঝাল মুড়ি খাওয়ার অনুভূতি
ডিভাইজRealme 6i
বিষয়অনেকদিন পর ঝালমুড়ি খাওয়ার মজার অনুভূতি
ছবির কারিগর@jibon47
ছবির অবস্থানসংযুক্তি

Authors get paid when people like you upvote their post.
If you enjoyed what you read here, create your account today and start earning FREE STEEM!
Sort Order:  

image.png

স্বল্পসংখ্যক সাপোর্ট করে পাশে থাকার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ

ঝাল মুড়ি তৈরির উপকরণ গুলোই বলে দিচ্ছে এটা কত সুস্বাদু হয়েছিল। এটা দেখে আমার জিবে পানি চলে আসছে। আপনি খুব সুন্দর ভাবে পোস্টটি উপস্থাপন করেছেন। চানাচুর মুড়ির সাথে অন্যান্য উপকরনের সংমিশ্রণে এটা খুব সুস্বাদু হয়েছিল বলে মনে হচ্ছে। অনেক ধন্যবাদ আপনাকে আপনার পোস্টটি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।

শুভ কামনা রইলো আপনার জন্য।

অনেকদিন বাদে সেদিন নিজ হাতে ঝালমুড়ি তৈরি করেছিলাম খুবই সুস্বাদু এবং লোভনীয় লেগেছিল আমাদের কাছে সবাই মিলে খুবই চমৎকারভাবে উপভোগ করেছিলাম মন্তব্যের জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ শুভেচ্ছা রইল

বাহ আজকেও ঝাল মুড়ি খেলাম আমি। আমার খুবই পছন্দের এবং সপ্তাহের প্রায় তিনবার খাওয়া পরে। আজকে আপনার ঝাল মুড়ি খাওয়ার পোস্ট অসাধারণ হয়েছে। আপনার জন্য শুভকামনা রইল।

যদিও ঝালমুড়ি তেমন একটা বেশি খাওয়া হয়না তবে মাঝে মাঝেই যখন বাসায় থাকি তখন খাওয়া হয় আর এমনিতে বাহিরে গেলে তো আর কোন কথাই নেই মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ

খুব সুন্দরভাবে ঝাল মুড়ি খাওয়ার অভিজ্ঞতা আপনি আমাদের সাথে শেয়ার করেছেন, কলেজ জীবনে আমরাও বন্ধুদের সাথে আড্ডা দেয়ার সময় ঝাল মুড়ি খেয়েছি, তবে স্কুল জীবনের টিফিনের সময় ঝাল মুড়ি খাওয়ার মজাই ছিল আলাদা।

যখন কলেজে যেতাম তখন প্রায় প্রতিদিনই ঝাল মুড়ি খেতাম বন্ধুদের সঙ্গে বিশেষ করে কলেজ শেষ করে যখন মেসের উদ্দেশ্যে রওনা করতাম তখন বন্ধুদের সঙ্গে ফিল্ডে বসে ঝাল মুড়ি খাওয়ার মজাই আলাদা।

স্কুল লাইফে পাঁচ টাকার ঝাল মুড়ি কত খেতাম ! খুব মনে পড়ে ভাই সেদিনের কথা । আপনার পোস্ট দেখে মনে পড়ে গেল । প্রায় বছরখানেক হয়ে যাচ্ছে মনে হয় এখনো অনেকদিন ধরে ঝাল মুড়ি খাওয়া হয় না । আপনি খুব সুন্দর করে ঝাল মুড়ি তৈরিটি দেখিয়েছেন । ধন্যবাদ আপনাকে ।

স্কুল লাইফটা সত্যি অনেক বেশি মজার ছিল বন্ধুদের সঙ্গে ১০ টাকার ঝাল মুড়ি কিনে সকলে মিলে একত্রে কারা কারি করে খেতাম খুবই ভালো লাগতো কিন্তু এখন আর সেই সময়টা নেই সময় বদলে দিয়েছে।

এভাবে পিয়াজ মরিচ দিয়ে ঝাল মুড়ি খেতে বেশি ভালো লাগে আমার কাছে। দেখেই তো অর্ধেক ভজন হয়ে গেল ভাই। খুব সুন্দর করে উপস্থাপন করেছেন আপনি। আর আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।

আমি সবসময় চেষ্টা করি আপনাদের মাঝে সুন্দরভাবে উপস্থাপন করার জন্য যাতে করে আপনারা সহজেই বুঝতে পারেন আপনি খুবই চমৎকার একটি মন্তব্য করেছেন দেখে খুবই ভালো লাগলো ধন্যবাদ আপনাকে।

এরকম সবাই মিলে অনেক দিন ঝালমুড়ি খাওয়া হয়না হয়তো খাওয়া হচ্ছে আমি ভাগে পেচতেছে না। যাইহোক এবার ছুটিতে বাড়ি গেলে সবাই বলে মুড়ি খাওয়ার বড়োসড়ও একটা আড্ডা হবে

গঠনমূলক মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ শুভেচ্ছা রইল কখনো দেখা হলে অবশ্যই এরকম ভাবে ঝাল মুড়ি খাওয়া হবে।

এই দুপুরবেলায় ঝাল মুড়ি দেখে তো খেতে ইচ্ছে করছে। যাইহোক আপনি তো লোভ লাগিয়ে দিলেন এখন দোকান থেকে চানাচুর কিনে এনে মুড়ি মাখিয়ে নিজের তৃপ্তি মেটাই।

দোকান থেকে সকল উপকরণ কিনে নিয়ে এসে বাসায় ঝালমুড়ি তৈরি করে খাওয়ার মধ্যে একটা আলাদা রকম মজা আছে যেটা আমি প্রায় সপ্তাহেই অনুভব করি মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।

ঝাল মুড়ি দেখেই খেতে মন চাইছে ভাইয়া।আমি তো কলেজে গেলে ঝাল মুড়ি কিনে খাই ট্রেন থেকে।দারুণ স্বাদের খেতে লাগে অনেক প্রকার জিনিস দিয়ে তৈরি করে।চানাচুর খেতে খুবই মজা,ধন্যবাদ ভাইয়া।

ট্রেনের মধ্যে ঝালমুড়ি গুলো অনেক বেশি সুস্বাদু হয়ে থাকে যখন বাসা থেকে কুষ্টিয়ার উদ্দেশ্যে রওনা করতাম তখন প্রায় সময়ই ঝাল মুড়ি খেতাম খুবই ভালো লাগে আমার কাছে মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ আপনাকে।

বন্ধুদের সাথে ঝাল মুড়ি খাওয়ার স্বাদটায় অন্যরকম। আপনি স্কুলের গণ্ডি পার হয়ে পরবর্তীতে পলিটেকনিক জীবনেও বন্ধুদের সাথে খানা খেয়েছেন ।আসলে বন্ধুদের সাথে কিছু না খেলে সব সময় মনে হয় কিছু একটা বাদ পড়ে আছে ।এমনটি স্টুডেন্ট লাইফে আমাদের ক্ষেত্রেও হয়েছে ।ধন্যবাদ আপনাকে।

স্কুল থেকে পলিটেকনিক লাইট পর্যন্ত বন্ধুদের সঙ্গে খুবই চমৎকার মুহূর্ত অতিবাহিত করেছে বিশেষ করে যখন ঝাল মুড়ি খেতাম সেই অনুভূতিটা অন্যরকম এই অনুভূতি বলে শেষ করা যায় না মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।