হিংসা না করে শুভাকাঙ্ক্ষী হওয়ার চেষ্টা করুন

in hive-129948 •  2 months ago 

আজ--২০ আশ্বিন | ১৪৩১ বঙ্গাব্দ |শনিবার | শরৎকাল |



আসসালামু ওয়ালাইকুম,আমি জীবন মাহমুদ, আমার ইউজার নাম @jibon47। বাংলাদেশ থেকে। আশা করি আপনারা সবাই ভালো আছেন। আলহামদুলিল্লাহ আমি আপনাদের দোয়ায় ভালোই আছি মাতৃভাষা বাংলা ব্লগিং এর একমাত্র কমিউনিটি [আমার বাংলা ব্লগ] ভারতীয় এবং বাংলাদেশী সদস্যগণ, সবাইকে আমার পক্ষ থেকে শুভেচ্ছা এবং অভিনন্দন।


আজ আমি আপনাদের মাঝে একটা জেনারেল রাইটিং পোস্ট নিয়ে হাজির হয়েছি।পোস্টের মধ্যে আমি বর্তমান সময়ের মানুষের আচার আচরণ এবং একে অন্যের প্রতি যে মনোভাব প্রষণ করে সেই ব্যাপার টা নিয়েই নতুন একটা পোস্ট শেয়ার করবো।আশা করছি আমার এই পোস্ট আপনাদের সবার ভালো লাগবে।



  • প্রিয় কমিউনিটি,আমার বাংলা ব্লগ
  • হিংসা না করে শুভাকাঙ্ক্ষী হওয়ার চেষ্টা করুন।
  • আজ--২০আশ্বিন, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
  • শুক্রবার


তো চলুন শুরু করা যাক...!


শুভ রাত্রি সবাইকে......!!


মানুষ হিসেবে আমরা আসলে বড্ড বেশি বেমানান। আমরা মানুষ হিসেবে জন্মগ্রহণ করেছি ঠিক ঐ কিন্তু কিছু কিছু মানুষের ব্যবহার আচার-আচরণ দেখে অনেকটাই অবাক লাগে সেই সাথে অনেক বেশি খারাপ লাগে যে মানুষ হয়ে মানুষ কিভাবে অন্যের ক্ষতির কারণ হয়ে দাঁড়ায়। মানুষ হিসেবে একজন মানুষ অন্যের কতটুকু ক্ষতি করতে পারে বলে আপনি মনে করেন..?? হতে পারে কোন একটা বিষয় সম্পর্কে আপনি খুব একটা বেশি অবগত নন যার কারণে হয়তোবা মানুষের ক্ষতির কারণ হয়ে দাঁড়ান কিন্তু সেটা খুব একটা বেশি যে ক্ষতির কারণ হয়ে দাঁড়ায় তা কিন্তু নয়। মানুষ না জেনে শুনে মানুষের ক্ষতির কারণ হয়ে দাঁড়ায় খুবই কম মানে আমি বোঝাতে চাচ্ছি মানুষ না জেনে মানুষের ক্ষতি করে বসে সামান্য কিন্তু কিছু কিছু মানুষ আছে যে মানুষগুলো জেনে বুঝে সুস্থ মস্তিষ্কে মানুষের এমন কিছু ক্ষতি করে বসে যেই ক্ষতি সে কখনোই লাঘব করতে পারে না। মানুষ হিসেবে একজনের কাছ থেকে এরকম ক্ষতির সম্মুখীন হওয়াটা কি আসলেই যৌক্তিক বলে আপনি মনে করেন..? আমার মনে হয় এটাকে কেউই যৌক্তিক বলে মনে করবে না যদি সেই মানুষের মধ্যে মনুষত্ববোধ টুকু থাকে। আমরা মানুষ হিসেবে জন্মগ্রহণ করেছি আমাদের সকলেরই উচিত হিংসা না করে একে অপরের শুভাকাঙ্ক্ষী হওয়া এবং অন্যের ভালো চাওয়া অন্যের ভালো চাইতে গিয়ে যদি আপনার মন খারাপ হয়ে যায় তাহলে আপনি আর মানব সমাজের মধ্যে পড়েন না।

এমন অনেক মানুষ আছে যে মানুষগুলো আসলে কখনোই মানুষের ভালো চায়না বরং অন্যের ভালো কিছু দেখলে তাদের চোখ জলে দেহ জলে। এরা আসলে সত্যিকার অর্থে মানুষ হিসেবে পৃথিবীতে আসলেও তাদের আচরণটা মানুষের মত নয় তারা সব সময় নিজের মনের মধ্যে হিংসা বিদ্বেষ অহংকার এসব কিছু পুষে রাখে। যাইহোক এরকম অহংকারই বিদ্বেষী এবং স্বার্থলোভী মানুষ হিসেবে কখনোই বেঁচে থাকা উচিত নয়। মনে করুন আপনি কোন একটা প্রাইভেট সেক্টরে জব করছেন। আপনি খুবই ভালো কাজ কর্ম জানেন এবং অনেকদিন ধরেই সেই প্রাইভেট সেক্টরে কর্মরত আছেন যার কারণে প্রাইভেট সেক্টরের অন্যান্য কর্মকর্তার সঙ্গে আপনার খুবই ভালো একটা সম্পর্ক হয়ে গিয়েছে আর আপনি যেহেতু খুবই ভালো কাজ কর্ম জানেন সেহেতু সেই প্রাইভেট সেক্টর এর উচিত আপনার কাজের দক্ষতা অনুযায়ী আপনার মূল্য নির্ধারণ। কারণ দিনশেষে মানুষ কাজ করে নিজেকে আর্থিক দিক দিয়ে স্বাবলম্বী করার জন্য। যখনই আপনি ভালো কিছুর দিক দিয়ে অগ্রসর হবেন ঠিক তখনই দেখবেন কিছু মানুষ আপনার পেছন থেকে ক্ষতি করার চেষ্টা করবে অথচ সামনে তারা আপনার শুভাকাঙ্ক্ষী হিসেবে পরিচয় দেবে।

এই মানুষগুলো কখনোই আপনার সামনে আপনাকে নিয়ে কোনরকম নিন্দা সমালোচনা করবে না কিন্তু আপনার পেছনে পেছনে ঠিকই আপনার সমালোচনা নিন্দা এগুলোই করবে যেটা আপনি বুঝতে পারবেন না। আপনি মনে মনে ভাববেন যে আমার সাথে থাকা মানুষগুলো আমার শুভাকাঙ্ক্ষী তারা কখনোই আমার খারাপ চাইবে না কিন্তু এই মানুষগুলোই আপনাকে পিছন থেকে এমন ভাবে ছুরি মারবে যে আপনি ক্ষতবিক্ষত হয়ে যাবেন কোন কিছু বুঝে ওঠার আগেই আপনি বিধ্বস্ত হয়ে যাবেন এবং আপনার হৃদয় ক্ষতবিক্ষত হবে। যে মানুষগুলোর সঙ্গে আপনার এত এত ভালো সম্পর্ক সেই মানুষগুলোই যখন আপনাকে কষ্ট দেবে তখন আপনার কেমন অনুভব হবে একবার ভেবে দেখুন।

dandelion-7494550_1280.webp

source

এরকমই একটা ঘটনা ঘটে গিয়েছে আমার ফ্যাক্টরিতে যেটা নিয়ে বেশ কয়েকদিন যাবত খুবই সমালোচনা কথাবার্তারা হিংসা একে অপরের সঙ্গে কথা না বলা শুরু হয়ে গিয়েছে অলরেডি। আমি নিজেই ফ্যাক্টরিতে কর্মরত আছি এখানে এক বড় ভাই এই ফ্যাক্টরিতেই কর্মরত রয়েছে প্রায় আট বছর। সে মোটামুটি ভাবে সব রকম কাজকর্মই অনেক ভালোভাবেই করে এবং সমস্ত কাজকর্ম সম্পর্কে খুবই ভালো ধারণা রাখে। আমি এই ফ্যাক্টরিতে আসার পরেই দেখেছি সে মোটামুটি ভাবে নিজের কাজকর্ম নিয়ে অনেক বেশি সিরিয়াস থাকে সে কখনোই ফাঁকি দেওয়ার চেষ্টা করে না বরঞ্চ নিজের সাধ্য অনুযায়ী আরো বেশি কাজ করার চেষ্টা করে। এখন সে যেহেতু আট বছর যাবত এই ফ্যাক্টরিতে কর্মরত আছে কিন্তু তার বেতনটা অনেকাংশেই কম অন্যান্য কর্মচারীর থেকে। যেহেতু বছর শেষ হয়ে যাচ্ছে আর সে চাইছিল যে বছরের শেষে তার কিছু এগ্রিমেন্ট হোক এই ব্যাপারটা নিয়েই সে উপ্রস্থ কর্মকর্তার সঙ্গে কথা বলেছিল। এবং তাকে জানানো হয়েছিল যে বছর শেষেই তার বেতন বৃদ্ধি পাবে যেটা নিয়ে এসে মোটামুটি খুবই সন্তুষ্ট ছিল। কিন্তু ওই যে আমি আপনাদেরকে অনেক আগেই বলেছি মানুষ আসলে মানুষের ভালো কোন কিছু দেখতে পারে না সহ্য করতে পারে না।

ফ্যাক্টরিতে এমন কিছু মানুষ আছে যে মানুষগুলো আসলে কখনোই চাইনি যে এই মানুষটার বেতন বৃদ্ধি হোক। যার কারনে তারা আবার তাকে না জানিয়েই উপরস্থ কর্মকর্তাদের জানিয়ে দিয়েছে যে যদি তাহার বেতন বৃদ্ধি করা হয় তাহলে আমাদেরও বেতন বৃদ্ধি করতে হবে। এখন একটা প্রাইভেট সেক্টরের ফ্যাক্টরি যত বড়ই হোক না কেন একসঙ্গে তো আর সাত থেকে আট জন মানুষের বেতন বৃদ্ধি করা সম্ভব নয়। যার কারণে উপরস্থ কর্মকর্তাগুলো জানিয়ে দিয়েছে যে এতগুলো মানুষের একসঙ্গে বেতন বৃদ্ধি করা কখনোই সম্ভব নয় এ বছর কয়েকজনের বেতন বৃদ্ধি হবে আর পরবর্তী বছরে তাদের বেতন বৃদ্ধি হবে কিন্তু যেই মানুষগুলো পরবর্তীতে গিয়ে অভিযোগ করেছিল সেই মানুষগুলো এই কথা মানতে নারাজ তারা যাচ্ছে যে বেতন যদি বৃদ্ধি হয় তাহলে সবার হতে হবে আর যদি বৃদ্ধি না হয় তাহলে কারোরই বৃদ্ধি হবে না। এবার উপরস্থ কর্মকর্তা সেই মানুষটাকে জানিয়ে দিয়েছে যার বেতন বৃদ্ধি হওয়ার কথা ছিল পারো নাকি এবছর বেতন বৃদ্ধি হবে না। এই ব্যাপারটা শোনার পরে সেই মানুষটা অনেকটাই ভেঙ্গে পড়েছে এবং খুবই কষ্ট পেয়েছে। সে আসলে মানসিক ভাবে ভেঙে পড়েছে কারণ সে এতদিন ধরে চেষ্টা করেছে কাজ করেছে শুধুমাত্র কিছুটা বেতন বৃদ্ধির জন্য কিন্তু দিনশেষে সে তার ন্যায্যপ্রাপ্য টা পেল না।

arrows-6268063_1280.webp

source

এই ব্যাপারটা নিয়ে এসে মাঝে মাঝেই খুবই মন খারাপ করে বসে থাকে আর আমি যেহেতু ফ্যাক্টরির নতুন মানুষ। তাই সে মাঝে মাঝে আমার কাছে তার দুঃখের গল্প শেয়ার করে মাঝে মাঝেই যখন কাজকর্ম শেষে বসে থাকি তখন সে আমার পাশে এসে বসে অনেক কিছুই বলতে চায় আমি বুঝতে পারি কিন্তু সে বলে না তবে তার ভেতরের দুঃখগুলো সে যখন মাঝে মাঝে আমার কাছে বলে তখন আমার নিজের কাছেই অনেক বেশি খারাপ লাগে। এটা ভেবেই খারাপ লাগে যে মানুষ হিসেবে আমরা আসলে এমন কেন কারোর ভালো আমরা কেন চাইতে পারি না। একটা মানুষ এত কষ্ট করছে এত পরিশ্রম করছে তার কষ্ট এবং পরিশ্রমের ন্যায্য অধিকারটা যদি সে না পায় তাহলে সে কেন এত কষ্ট বা পরিশ্রম করবে আপনারাই বলুন। সে এখন মোটামুটি ভাবে কাজকর্ম করে কিন্তু আগের মত শেয়ার সেই ভালোবাসা থেকে কাজ করে না সে এখন ফ্যাক্টরির নিকট দায়বদ্ধ যার কারণে যতটুকু দরকার ঠিক ততটুকুই করে বেশি কোন কিছুই সে আর আগের মত করে না।

অন্যান্য কর্মকর্তা কর্মচারীগুলোও দেখছে যে এই মানুষটা আর আগের মত নেই অনেকটাই পরিবর্তন হয়ে গিয়েছে কিন্তু তার এই ব্যাপারটা নিয়ে কেউ কোনো কথা বলছে না এমনকি যারা উপরস্থ কর্মকর্তার কাছে গিয়ে অভিযোগ করেছিল যে বেতন বাড়লে সকলেরই পারতে হবে তারাও এখন আর কোন কথা বলছে না। এই মানুষগুলো আসলে মন থেকেই চেয়েছে যে তার যেন বেতন কোনভাবেই বৃদ্ধি না হোক আর তার যদি বেতন বৃদ্ধি হয় তাহলে সকলেরই বেতন বৃদ্ধি করতে হবে। জানিনা এরা আসলে এমন কেন তবে ব্যাপারটা আসলেই অনেক বেশি দুঃখজনক। মানুষ হিসেবে আমরা আসলে সবসময়ই নিজের মনের মধ্যে হিংসা পুষে রাখি কখনোই কারো শুভাকাঙ্ক্ষী হতে পারি না বা হওয়ার চেষ্টাও করি না।

তাই আমাদের সকলেরই উচিত নিজের মনকে পরিবর্তন করা। অন্যের ক্ষতি হোক এমন কোন কাজকর্ম কখনোই না করা বরঞ্চ অন্যের ভালো দেখে তাকে সাপোর্ট করা হিংসা বিদ্বেষ ভুলে গিয়ে একে অন্যের শুভাকাঙ্ক্ষী হওয়াটাই আসলে বুদ্ধিমানের কাজ বলে আমি মনে করি। এমন কোন কাজ না করার যে কাজগুলো করলে মানুষ হিসেবে অন্যের কাছে পরিচয় দিতেও কষ্ট হয়। যাইহোক এটাই ছিল আমার আজকের পোস্ট আশা করছি আমার এই পোস্ট আপনাদের অনেক বেশি ভালো লেগেছে। আজ আর নাই এখানেই শেষ করছি, সকলেই ভাল থাকুন সুস্থ থাকুন এবং আমার বাংলা ব্লগ কমিউনিটি পরিবারের সঙ্গেই থাকুন।ধন্যবাদ সকলকে...!!



সমাপ্ত


আমার পোষ্ট দেখার জন্য আপনাদের অনেক ধন্যবাদ। আশা করছি আপনাদের কাছে আমার এই পোস্ট খুবই ভালো লেগেছে। আমার এই পোস্ট পরে সুন্দর মন্তব্যের মাধ্যমে আমাকে অনুপ্রাণিত করবেন বলে আশা রাখি। আপনার সুন্দর মন্তব্যই আমার কাজ করার অনুপ্রেরণা

বিবরণ
বিভাগজেনারেল রাইটিং
বিষয়হিংসা না করে শুভাকাঙ্ক্ষী হওয়ার চেষ্টা করুন।
পোস্ট এর কারিগর@jibon47
অবস্থান[সংযুক্তি]source


এটাই আমি..!!

IMG_5290-01.jpeg

আমি জীবন মাহমুদ, আমার ইউজার নেম @jibon47। আমি মাতৃভাষা এবং মাতৃভূমিকে অনেক বেশি ভালোবাসি। আব্বু আম্মু আর ছোট বোনকে নিয়েই আমার পরিবার। এই তিনজন মানুষকে কেন্দ্র করেই আমার পৃথিবী।একসাথে সবাইকে খুশি করা তো সম্ভব নয়, তারপরও আমি চেষ্টা করি পরিবারের সবাইকে খুশি রাখার। আমি হৃদয় থেকে ভালবাসি সৃষ্টিকর্তা ও তার সকল সৃষ্টিকে।আমি বর্তমানে সোনারগাঁও ইউনিভার্সিটিতে মেকানিক্যাল ডিপার্টমেন্ট থেকে বিএসসি ইঞ্জিনিয়ারিং লেখাপড়া করছি। আমি গান গাইতে, কবিতা লিখতে, এবং ভাই ব্রাদারের সঙ্গে ঘোরাঘুরি করতে অনেক বেশি ভালোবাসি। সত্যি বলতে আমি প্রচন্ড রকমের অভিমানী, হতে পারে এটা আমার একটা বদ অভ্যাস। "আমার বাংলা ব্লগ" আমার গর্ব,"আমার বাংলা ব্লগ" আমার ভালোবাসা। আমার নিজের ভেতরে লুকায়িত সুপ্ত প্রতিভাকে বিকশিত করার লক্ষ্যে "আমার বাংলা ব্লগে" আমার আগমন। এই স্বল্প মানব জীবনের প্রতিটা ক্ষণ আমার কাছে উপভোগ্য। আমি মনে করি, পরিশ্রম সফলতার চাবিকাঠি।



সবাইকে অসংখ্য ধন্যবাদ
@jibon47



VOTE @bangla.witness as witness


witness_vote.png

OR

SET @rme as your proxy

witness_proxy_vote.png

Authors get paid when people like you upvote their post.
If you enjoyed what you read here, create your account today and start earning FREE STEEM!
Sort Order:  

image.png

পেছনে কথা বলা মানুষগুলো খুবই ভয়ানক চরিত্রের হয়ে থাকে। এরা আমাদের সবচাইতে বড় শএু বলতে পারেন আপনি। আমাদের মানুষের সবচাইতে বড় সমস্যা আমরা অন‍্যের ভালো একেবারেই দেখতে পারি না। এটা দেখলেই যেন আমাদের চোখ জ্বালা করে হা হা। অথচ আমাদের উচিত ছিল তাদের শুভকামনা জানানো তাদের পাশে থাকা। কিন্তু আমরা সেটা না করে তাদের বিরুদ্ধে রটনা রটিয়ে বেড়ায়।

হ্যাঁ আমাদের সমাজে এক শ্রেণীর মানুষ আছে যারা অন্যের ভালো কখনোই মেনে নিতে চায় না। কারো উন্নতি দেখলে হিংসে করে এই শ্রেণীর মানুষ থেকে দূরে থাকা উচিত আর এ ধরনের মন মানসিকতার পরিবর্তন হওয়া অতি জরুরী।