আজ - ১৩ ফাল্গুন| ১৪২৮ বঙ্গাব্দ | শনিবার | বসন্তকাল|
আসসালামু ওয়ালাইকুম,আমি জীবন মাহমুদ, আমার ইউজার নাম @jibon47। বাংলাদেশ থেকে। আশা করি আপনারা সবাই ভালো আছেন। আলহামদুলিল্লাহ আমি আপনাদের দোয়ায় ভালোই আছি মাতৃভাষা বাংলা ব্লগিং এর একমাত্র কমিউনিটি [আমার বাংলা ব্লগ] ভারতীয় এবং বাংলাদেশী সদস্যগণ, সবাইকে আমার পক্ষ থেকে শুভেচ্ছা এবং অভিনন্দন।
তো চলুন শুরু করা যাক...!
শুভ বিকেল সবাইকে.....!!
বাবা মানে যেন এক বটবৃক্ষের নাম। একটি বট বৃক্ষ যেমন আশেপাশের অনেকটা জায়গা জুড়ে ছায়া দিতে থাকে, ঠিক তেমনি ভাবে বাবাও আমাদের এরকম ভাবে ছায়া দিয়ে সারাটি জীবন পাশে থাকি। বটবৃক্ষের ছায়া তলে থাকতে আমরা সকলেই অনেক বেশি ভালোবাসি, যেমন ধরুন প্রচণ্ড তীব্র সূর্যের আলোতে জনজীবন যখন কষ্টসাধ্য হয়ে যায় অথবা একজন কৃষক সারাদিন মাঠে কাজ করার পরে খুবই ক্লান্ত বোধ করে তখন সে যদি কোন বটবৃক্ষের ছায়া তলে একটু আশ্রয় পায় তাহলে তার সেই ক্লান্ত শরীর একটু হলেও জুড়িয়ে যায়। ঠিক তেমনি এভাবেই আমার আপনার বাবারা এরকমভাবে সারাটা জীবন আমার আপনার ছায়া হয়ে পাশে থাকে। শত দুঃখ কষ্টের মাঝেও তারা তাদের সন্তানকে কখনোই ভুলে যায় না, তাদের যদি কষ্ট হয় বা তারা যদি দুঃখ উপায় তবুও তারা তাদের সন্তানদের থেকে কখনোই দূরে সরে যায় না। তাদের সর্বোচ্চ টুকু দিয়ে তারা সবসময় চেষ্টা করে তাদের সন্তান যেন সুখে থাকে শান্তিতে থাকে। তারা কখনোই নিজেদের জন্য শান্তি খোঁজে না তাদের কাছে শান্তি মানেই যেন তাদের সন্তান সুখে থাকা। সন্তানের সুখ খুঁজতে খুঁজতে একটা সময় যে তারা অনেক ক্লান্ত হয়ে যায়, তবুও তারা থেমে যায় না। সব সময় চেষ্টা চালিয়ে যায় কিভাবে তাদের সন্তানকে খুশি রাখা যায়। তাদের এই অক্লান্ত চেষ্টায় পরেই আমরা সমাজের বুকে একটু মাথা গজিয়ে উঠতে পারি। বাবা মানে এমন একজন ব্যক্তি যিনি কিনা সমস্ত রকম সেক্রিফাইস করতেই থাকে, সেটা হোক সন্তান কিংবা পরিবারের জন্য। তাদের কাঁধে এমন এক ধরনের দায়িত্ব অর্পিত করা হয় যেন তাদের জন্মই হয়েছে শুধুমাত্র অন্যকে খুশি রাখার জন্য। পরিবারের লোকেদের খুশি করার জন্য তারা যেকোনো ধরনের কাজকর্মকে হাসিমুখে গ্রহণ করে। কখনোই তাদের যেন কষ্ট হয় না অথবা তাদের যদি কষ্ট হয় তারা মুখ দিয়ে কখনই সেই কষ্টের কথা প্রকাশ করে না। তারা শুধু নীরবে এই সবকিছু সহ্য করে। এই রকম কষ্ট যন্ত্রণা সহ্য করতে করতে একটা সময় তারা ভীষণ রকম ভাবে হাঁপিয়ে যায়, যেটা কেউই বুঝতে পারে না অথবা আমরা সন্তানরা কখনো সেটা বুঝতে চাইনা।
আমাদের এক এক জনের বাবার এক এক ধরনের পেশায় নিয়োজিত থাকে। কারো বাবা কৃষক, কারো বাবা শ্রমজীবী, কারো বাবা কুলি, কারো বাবা ইঞ্জিনিয়ার, কারো বাবা ডাক্তার, আবার কারো বাবা একজন দরিদ্র দিনমজুরি। একজন বাবা যে পেশা তেই থাকুক না কেন তাদের পেশাকে সবসময় সম্মান করা উচিত বলে আমি মনে করি। এখনকার সমাজের গুটিকয়েক সন্তানেরা তাদের বাবার পেশার কথা অপর বন্ধুবান্ধব অথবা স্যারদের সঙ্গে বলতে সংকোচ বোধ করে বা লজ্জা পায়। তারা এটা বলতে লজ্জা পায় যে আমার বাবা একজন দিনমজুরি বা কৃষক। আমার মতে এক এক জনের বাবা একেকজনের কাছে একেক রকম। তাই আমি মনে করি যে বাবার পেশা কি নিয়ে কখনোই কারো কাছে সংকোচ বোধ করা উচিত নয়। আমি কেন আমার বাবার পেশা কে নিয়ে সংকোচ বোধ করতে যাব...!! সংকোচ বোধ করার আমি কোন মানেই এখানে দেখি না কারণ, ছোটবেলা থেকে এই একজন ব্যক্তি আমাকে এবং আমার পরিবারকে স্বচ্ছভাবে টিকিয়ে রেখেছে, হোক সেটা দিনমজুরি অথবা কুলি অথবা যেকোনো ধরনের পেশায় পরিশ্রম করে। একজন বাবা যে পেশাতেই থাকুক না কেন সে কখনোই চায় না যে তার সন্তান যেন তার এই পেশাতে থাকে। বা সে কখনোই এটা ভাবেনা যে আমি দিনমজুরি আর আমার সন্তান হল বড় হয়ে এরকম দিনমজুরি হোক। সারাটা দিন অন্যের বাড়িতে পরিশ্রম করে যে টাকা অর্জন করে বা উপার্জন করে সেই টাকা দিয়ে তারা আপনাকে আমাকে বড় বড় বিশ্ববিদ্যালয়ে লেখাপড়া করান।সেইসাথে পরিবারের সকল রকম চাওয়া পাওয়া তারা পূরণ করে থাকে। আর কিছু কিছু ছেলে মেয়েরা তাদের বাবার পেশাকে ছোট করে দেখে। এটা কি কোন মনুষ্যত্ব বোধ...? আপনার কি মনে হয়..!! আমাদের সকলের উচিত তার পিতা পেশাতেই থাকুক না কেন গর্বের সঙ্গে সেটা সবাইকে জানানো। সবাইকে চিৎকার করে জানানো উচিত যে আমার বাবা একজন কৃষক। এটা বলতে কোনরকম লজ্জা বা দ্বিধা করা উচিত নয়। তারা যে এই কৃষকের পেশাটা বেছে নিয়েছে শুধুমাত্র আপনাকে একটু ভালো রাখবে এই কথা চিন্তা করে বা নিজের ফ্যামিলি যেন সুখে থাকে সেই কথা ভেবেই তারা অনেকেই অনেক ধরনের পেশায় নিয়োজিত থাকে। তারা যদি পরিশ্রম করে নিজেদের পেশা নিয়ে কোনরকম দ্বিধা না করে তাহলে আমার আপনার মত সন্তানদের কেন তাদের পেশা নিয়ে দ্বিধা অথবা লজ্জা পাওয়া উচিত...? এটা কখনোই আমার বোধগম্য নয়।
অপরদিকে এর কথা যদি বলতে চাই, যেমন ধরুন কারো বাবা যদি ডাক্তার ইঞ্জিনিয়ার অথবা শিক্ষক হয় তাহলে তারা কিন্তু খুবই গর্বের সঙ্গে সবাইকে এটা জানায় যে তার বাবা এ পেশায় নিয়োজিত। তারা কখনোই কিন্তু সংকোচ বোধ করেন না তাদের পিতাকে নিয়ে। কেনই বা তারা সংকোচ বোধ করবে আপনারাই বলুন...!! কারণ এদেশে মানুষকে বিচার করা হয় তার পেশার মাধ্যমে অথবা তার কর্মের মাধ্যমে কিন্তু মনুষত্ব কে কখনোই বিচার করা হয় না। আপনি যদি কাউকে সঠিকভাবে মূল্যায়ন করতে চান তাহলে আপনাকে অবশ্যই সেই মানুষের পেশা সম্পর্কে না জেনে তার ভেতরে কতটুকু মনুষত্ববোধ আছে সেটা দেখে বিচার করুন। একজন কুলি ওয়ালা কে আপনি কখনোই তার পেশা দিয়ে বিচার করতে পারবেন না। কারণ সে জন্মের পর থেকে কখনোই চায়নি আমি নিচ থেকে কুলি হই। তারা চারিপাশের পরিস্থিতি তাকে এ পেশায় নিয়োজিত করেছে। কিন্তু আমি এটা মনে করে যে একজন কুলি ওয়ালা মধ্যে একটি সুপ্ত মনুষ্যত্ববোধ আছে। সেটা দিয়েই তাকে বিচার করা উচিত তার পেশাকে কখনো ছোট করে দেখা উচিত নয়।একজন বাবা তার পুরো পরিবারকে বা পরিবারের মানুষকে সব সময় খুশি রাখার জন্য 2 টি লুঙ্গি ব্যবহার করেই পার করে দেয় বছরের-পর-বছর মাসের পর মাস। এটা নিয়ে কখনোই তাদের কোন চাহিদা থাকে না। তারা কখনোই তাদের চাহিদার কথা তার পরিবারের মানুষকে জানতে দেয় না। একজন সন্তান তখনই সার্থক হতে পারে বা তার শিক্ষাজীবন অথবা কর্মজীবনে সে সামনের দিকে এগিয়ে যেতে পারে শুধুমাত্র তার বাবার কাঁধের উপর ভর করে। বাবা মানে এক সমুদ্র ভালবাসার নাম। বাবা মানে এক আকাশ বিশালতার নাম। বাবা মানে পৃথিবীর সবকিছু একপাশে রেখে তাঁর সন্তানকে খুশি রাখার নাম। বাবা মানে এক পাহাড় যন্ত্রনা বুকের মধ্যেই মাটিচাপা দিয়ে তার সন্তানের হাসিমুখ দেখার নাম। বাবা মানে সমস্ত রকমের আবেগ অনুভূতি মাটিচাপা দিয়ে সন্তানকে সমাজের বুকে উঁচু স্থানে বসানোর নাম।
বাবা মানে যে আরও কত কি সেটা হয়তো এভাবে বলতে গেলে রাত পেরিয়ে সকাল হবে তারপরেও বলে শেষ করা যাবেনা। যাদের বাবা বেঁচে আছে তারা হয়তো কখনোই বুঝতে পারে না যে বাবা থাকাটা কতটা মূল্যবান । বাবা থাকার ফলে তাদের জীবনটা যে কতটা সুন্দর মধুময় হয়ে আছে তারা সেটা কখনোই উপলব্ধি করতে পারে না নিজ থেকে।যাদের বাবা এখন পর্যন্ত বেঁচে আছে তারা কখনই এটা বুঝতে পারে না যে বটবৃক্ষের ছায়া কতটা মধুর, ঠিক অপরদিকে যাদের বাবা বেঁচে নেই তারাই একমাত্র বুঝতে পারে যে সূর্যের আলোর তাপ কতটা প্রখর। সূর্যের তাপ আমরা অনেকেই মাঝে মাঝে সহ্য করতে পারিনা। আর এই সূর্যের তাপ সহ্য করতে না পেরে আমরা একটা সময় কোন একটা গাছের ছায়া তলে আশ্রয় নেই, আর এই গাছটাই হচ্ছে বাবা। কিন্তু যাদের বাবা বেঁচে নেই তারা কোথায় আশ্রয় নেবে..! তাদের তো আশ্রয় নেওয়ার জায়গা নেই। জীবন যুদ্ধে তারাই বুঝতে পারে যে বাবা কতটা মূল্যবান। বাবার এই মূল্য কখনোই একটা সন্তান নিজ থেকে পরিশোধ করতে পারবে না। তাই আমি সবসময়ই একটা কথা বলে থাকি কথাটা হলো,যদি কখনো বাবার গর্বের কারণ না হতে পারো, তবে বাবার কষ্টের কারণ কখনো হয়ো না তবুও আমরা একটা সময় ভুল করে অথবা মনের অজান্তেই বাবাকে কষ্ট দিয়ে ফেলি। যখন নিজ থেকে উপলব্ধি করতে পারব যে বাবা হয়তো কষ্ট পেয়েছে তখনই বাবার কাছে গিয়ে প্রাণপণে ক্ষমা চেয়ে পাপমুক্ত হবে। বাবা যেমনই হোক না কেন বাবা যে পেশায় থাকুক না কেন সব সময় তাদেরকে সম্মানের চোখে দেখা উচিত। তারাও হয়তো একটার সময় ঠিক এরকম ভাবে আমাদের মতই জীবন যাপন করত, কিন্তু সময়ের পরিপ্রেক্ষিতে তারা আজ এক এক জন এক এক পেশায় নিয়োজিত। আমরাও হয়তো কোন একটা সময় যে তাদের এই স্থানে দাঁড়াবো। কে জানে হয়তো বা এদের কোন এক পেসার মধ্যেই আমাদের মত সন্তানেরা হয়তো বা স্থান পেলেও পেতে পারে। তাই আমি আপনাদেরকে বলতে চাই বাবার পেশা কে ভালবাসুন সেইসাথে বাবাকেও যথেষ্ট পরিমাণে ভালবাসুন। বাবার মত এই বটবৃক্ষকে কখনোই আড় চোখে না দেখে সম্মানের চোখেই দেখুন। যাইহোক যেখানেই আমি আমার আজকের পোস্ট শেষ করছি, সবাই ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন এবং বাবা-মার সাথেই থাকবেন, সেইসাথে প্রিয় মানুষকে সুখে রাখার চেষ্টা করবেন। আবার হয়তো দেখা হবে কোন এক নতুন পোস্টে নতুন মাধ্যমে নতুন কোন বিষয় নিয়ে। ততক্ষণ পর্যন্ত সবাই সুস্থ থাকুন। ধন্যবাদ সকলকে...!!
আমার পোষ্ট দেখার জন্য আপনাদের অনেক ধন্যবাদ। আমি আশা করিছি আপনারা সবাই আমার পোষ্ট উপভোগ করবেন এবং আপনারা সবাই আমাকে অনুপ্রাণিত করবেন।
আমার পরিচয়
আমি জীবন মাহমুদ। আমি একজন ছাত্র। আমি বাংলাদেশে বাস করি। আমি কুষ্টিয়া পলিটেকনিক ইন্সটিটিউট এর মেকানিক্যাল ডিপার্টমেন্টের সপ্তম পর্বের অধ্যায়ন রত আছি। আমি ছবি আঁকতে এবং ফটোগ্রাফি করতে ও মাঝে মাঝে গুন গুন করে গান গাইতে খুবই ভালোবাসি। সেই সাথে যে কোনো নতুন বিষয় সম্পর্কে জানতে পছন্দ করি। আমি ভালোবাসি স্টিমাইট প্লাটফর্মে কাজ করতে।
বাবাকে নিয়ে অনেক সুন্দর কথা লিখেছেন। বাবার পেশা নিয়ে অনেক ছেলে লজ্জাবোধ করে সকলের মাঝে প্রকাশ করতে চায় না কিন্তু এটা আসলেই আমাদের উচিত নয়। প্রতিটা সন্তান তার বাবার কাছে শ্রেষ্ঠ এবং বাবা মা তার সন্তানকে নিজের জান-প্রাণ দিয়ে বুকে লালন পালন করে রাখে। সকলের মাঝে উঁচু করতে চাই আসলে অনেক সময় বাস্তবতার কারণে বাবারা পারেনা কিন্তু বাবারা চায় আমার সন্তান যেন ছোট নাহয়। আসলে ভাইয়া আমাদের উচিত বাবা দের পাশে থাকা। আসলেই বাবা আমাদের মাথার ছায়া। তারা যদি একবার মাথার উপর থেকে চলে যায় বোঝা যাবে দুনিয়াটা কত কঠিন।এক টাকা উপার্জন করতে কতটা কষ্ট হয় তখন বুজা যায়। ভালো লিখেছেন।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
এতো সুন্দর ভাবে মন্তব্য প্রকাশ করার জন্যে ধন্যবাদ আপনাকে
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
"যদি কখনো বাবার গর্বের কারণ না হতে পারো, তবে বাবার কষ্টের কারণ কখনো হয়ো না"
আপনি খুব সুন্দর লিখেছেন ভাই তবে এই কথাটি আমার কাছে ভীষণ ভালো লেগেছে। বাবাকে আমি অনেক বেশি ভালবাসি। ভালোবাসবোই না বা কেন যেই ভাবা সেই ছোট থেকে আমাকে কোলে পিঠে মানুষ করেছেন এবং আজ অব্দি আমার কষ্ট হবে জেনে আমাকে পরিশ্রম করা থেকে সাহায্য করে সে বাবাকে ভালো না বেসে থাকা অসম্ভব।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
গঠনমূলক মন্তব্য প্রকাশ করার জন্যে ধন্যবাদ ভাই
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
প্রত্যেকটি মানুষের জীবনে বাবা হচ্ছে একজন সুপারহিরো। যিনি সকল মুশকিল মুসিবত এবং যত বাধা বিপত্তি, সবকিছু থেকে উদ্ধার করেন এই বাবাই। অনেক ধন্যবাদ আপনাকে এত সুন্দর একটি তথ্যমূলক এবং বাস্তববাদী পোস্ট আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
ধন্যবাদ ভাই
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
ভাই সুন্দর একটি টপিক নিয়ে লিখেছেন।আসলে আমাদের জীবনে বাবার ভূমিকা অতুলনীয়।জীবনে বড় হওয়ার প্রতিটি পর্যায়ে বাবা মা আমাদের পাশে থাকেন।সুন্দর একটি বিষয় নিয়ে আলোচনা করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ ভাই।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
অসংখ্য ধন্যবাদ ভাই
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit