আজ - ১৫ মাঘ | ১৪২৮ বঙ্গাব্দ | শনিবার | শীতকাল |
আসসালামু ওয়ালাইকুম,আমি জীবন মাহমুদ, আমার ইউজার নাম @jibon47। বাংলাদেশ থেকে। আশা করি আপনারা সবাই ভালো আছেন। আলহামদুলিল্লাহ আমি আপনাদের দোয়ায় ভালোই আছি মাতৃভাষা বাংলা ব্লগিং এর একমাত্র কমিউনিটি [আমার বাংলা ব্লগ] ভারতীয় এবং বাংলাদেশী সদস্যগণ, সবাইকে আমার পক্ষ থেকে শুভেচ্ছা এবং অভিনন্দন।
- হঠাৎ মাঠে ঘুরাঘুরির মুহূর্ত
- আজ ১৫শ শীতকাল, ১৪২৮ বঙ্গাব্দ
- শনিবার
চলুন শুরু করা যাক
শুভ দুপুর সবাইকে....!!
খুব ছোটবেলা থেকেই মাঠে আসা যাওয়া অনেক বেশি। আমার এখনো মনে আছে যে আমি মাঝে মাঝেই আমার আব্বুর সঙ্গে মাঠে যেতাম। যদিও আব্বু আমার নিয়ে যেতে চাইত না তবে মাঠে যাওয়ার জন্য কেন জানি খুব ইচ্ছে হতো। কিছু কিছু দিন আব্বু মাঠে নিয়ে যেত আবার কিছু কিছু দিন নিয়ে যেত না। তবে অবশ্যই আমি মাঠে সেইদিনে যেতে যেতাম যেদিন আমার স্কুল বন্ধ থাকতো। স্কুল চলাকালীন সময়ে আমি মাঠে তেমন একটা যেতে চাইতাম না বা আমার ইচ্ছে হতো না। আমার বাবা একজন কৃষক, আর বাবা কৃষক থাকার কারণেই মাঠে হরহামেশাই যাওয়া লাগত। তবে কয়েক বছর আগেও যেরকম ভাবে মাঠে যাওয়া আসা করা লাগতো এখন ঠিক তার বিপরীত। কারণ লেখা পড়ার কারণে বাসার বাইরে থাকা হয় মাঠে তেমন একটা যাওয়া হয়ে ওঠে না। তবে কখনো যদি সময় হয় মাঠ ঘোরাঘুরি করার তাহলে সেই সময়টুকু আর নষ্ট করি না। নিজের ইচ্ছা থেকেই ঘুরতে বের হই মাঠে। মাঠে আমাদের জমি থাকার কারণে সেগুলো মাঝে মাঝেই দেখতে ইচ্ছে হয় কি রকম খেতে হচ্ছে বা সবকিছু ঠিকঠাক মতো চলছে কিনা সেটা দেখার জন্য মাঝে মাঝেই জমি দেখতে বের হই।
এইতো কিছুদিন আগে মেস থেকে বাসায় যাই, বাসায় যাওয়ার পরে জানতে পারি যে মাঠে আমার আব্বু খুব সকালে বাসা থেকে বের হয়েছে মাঠে যাওয়ার উদ্দেশ্যে। কিন্তু সকাল গড়িয়ে দুপুর হয়ে যাচ্ছে তবুও আবু বাড়িতে আসছে না, এ দিকে বাসার সবাই খুবই চিন্তিত । আমিও কথাটা শুনে কেমন যেন একটু গভীর চিন্তায় মগ্ন হয়ে গিয়েছিলাম। আমি আর বেশীক্ষন বাড়িতে থাকতে পারিনি। খুব দ্রুতই আমি কিছু খাবার নিয়ে মাঠের উদ্দেশ্যে রওনা হই আব্বুর কাছে যাওয়ার জন্য। যদিও মাঠে আমাদের অনেক জায়গায় জমি আছে , তবে আব্বু এখন কোন জমিতে আছে সেটা তো আর আমি জানিনা। তাই আমি রাস্তা দিয়ে যাওয়ার সময় লোকের কাছে জিজ্ঞেস করছিলাম যে তারা আমার আব্বুকে দেখেছে কিনা...! তো আমি আমার এক চাচার কাছে জিজ্ঞেস করি সে আমার আব্বুকে দেখেছে কিনা, চাচা আমাকে বলে যে তোমার আব্বু তোমাদের ওই জমিতে সরিষা তুলছে। যাই হোক আমি আর দেরি না করে সোজাসুজি আব্বুর কাছে যাওয়ার উদ্দেশ্যে বাসা থেকে রওনা হয়। তখন প্রায় বেলা গড়িয়ে দুপুর 2 টা থেকে 3 টা বাজবে। মাঠের মধ্যে যাওয়ার পরে নিজের মধ্যে অন্যরকম এক অনুভূতি কাজ করছিল। যেহেতু এখন শীতকাল আর এই শীতকালে বিকেলের রোদ খুব মিষ্টি হয়। সূর্য পশ্চিম আকাশে হেলে গিয়েছে। আর সূর্যের মৃদু রশ্মি ছড়িয়ে পড়েছে চারিদিকে। আর আমি গায়ের একটি চাদর জড়িয়ে রাস্তা দিয়ে হাঁটছিলাম। মাঠের মধ্যে যেতে না যেতেই চোখে পড়ল হলুদ আর হলুদ। এটি মূলত সরিষা ক্ষেতের ভেতর দিয়ে আমি যাচ্ছিলাম। চারিদিকে মৌমাছির ভন ভন শব্দে মুখরিত হয়েছিল। এ যেন এক অন্যরকম অনুভূতি যেটা সত্যিই বলে কাউকে বোঝানো যাবে না।
ছবি:-মাঠের ভেতরের দৃশ্য
মাঠের মধ্যে যাওয়ার পথেই বুঝতে পারলাম যে সরিষা প্রায় পেকে গিয়েছে। কারণ অনেক জমিতেই দেখছি সরিষা তুলে ফেলেছে। বর্ষা মৌসুম শেষ হওয়ার পরপরই কৃষকেরা এই জমিতে সরিষা বপন করে থাকে। ঠিক তেমনি ভাবে এবারও তার ব্যতিক্রম নয়। আমি রাস্তা দিয়ে যাওয়ার সময় দেখতে পাই অনেকগুলো কবুতর একটি জমিতে কি যেন ঢুকে ঢুকে খাচ্ছে। আমি তখনই আমার মুঠোফোনটা পকেট থেকে বের করে কবুতরের এই উড়ে যাওয়া সুন্দর ছবি ধারণ করেছিলাম। যেহেতু আমাদের জমিটা অনেক দূরে তাই আমি খুব তাড়াতাড়ি যাওয়ার চেষ্টা করছিলাম। মাঠের যাওয়ার রাস্তার পাশেই আমাদের একটি কলার জমি আছে। এই জমিতে আমরা কলা চাষ করি। বেশ অনেকদিন হয়েছে কলার জমিতে তেমন একটা যাওয়া হয় না আজ যেহেতু একটু সুযোগ পেয়ে গিয়েছি তাই ভাবলাম কল আর জমি টা একটু দেখে আসি। মূলত কলার জমিতে যাওয়ার উদ্দেশ্য হচ্ছে কেমন কলা ধরেছে সেটা দেখার জন্য। যাওয়ার পথেই আমি আমাদের কলার জমিতে চাই এবং দেখতে পাই মাশাআল্লাহ প্রতি বারের তুলনায় এবারের কলা অনেক ভালো ধরেছে। আমি কিছুটা সময় কলার জমিতে অতিবাহিত করেছিলাম।
ছবি:-আমাদের জমির কলা
কিছুটা সময় থাকার পরে আমি আবার রওনা দিই গন্তব্যস্থলে যাওয়ার জন্য। গন্তব্যস্থলে যেতে এখনো অনেক সময় লাগবে। আমি মনে মনে ভেবে রেখেছিলাম যে বিকেল বেলা মাঠকে ভ্রমণ করতে যাব আরো অনেক সুন্দর সুন্দর ফটোগ্রাফি করব। যেমন ভাবা ঠিক তেমনি কাজ আমি মাঠ করছিলাম এবং মাঝে মাঝে আমার মুঠোফোনের দিয়ে কিছু ফটো ধারণ করেছিলাম। এখন আমি আপনাদের মাঝে কয়েকটি ফটো শেয়ার করতে যাচ্ছি।
ছবি:-একটি ইটের ভাটা
রাস্তা দিয়ে হাঁটার সময় ঠিক রাস্তার পাশেই এরকম একটি ইটের ভাটা আছে। এই ইটের ভাটার টাইম মূলত বর্ষা মৌসুমে বন্ধ থাকে। কিন্তু যখন এই বর্ষা মৌসুম শেষ হয়ে যায় তখন এই ইটের ভাটা টি পুনরায় আবার চালু করা হয়। এরকম ইটের ভাটা হয়তো আপনারা-আমি খুব কমই দেখেছি। নির্জন মাঠের মধ্যে এরকম একটি ইটের ভাটা সত্যিই অকল্পনীয়। এখন ইট তৈরি করার সঠিক একটি সিজন। এই সময়টাতে ইটভাটার মালিকরা অনেক ইট তৈরি করে মজুদ করে রাখে। বর্ষা মৌসুমে সেগুলো বিক্রি করে তাদের জীবিকা নির্বাহ করে থাকে।
ছবি:-স্বল্প পাতাবিহীন দুটি গাছ
এখন শীতকাল আর এই শীতকালে গাছের পাতা আস্তে আস্তে ঝরে যায়, প্রকৃতির এই অপরূপ এক লীলা খেলায় মেতেছে এই দুটি গাছ। আমি মাঝে মাঝেই এই রাস্তা দিয়ে যাওয়ার সময় খেয়াল করি এই দুটি কাছে অনেক পাতা বিদ্যমান থাকে। কিন্তু সেদিন যাওয়ার সময় লক্ষ্য করলাম যে গাছের পাতা প্রায় ঝরে গিয়েছে। প্রথমে আমি ভেবেছিলাম গাছ দুটি মনে হয় কোন কারনে মারা যাচ্ছে, কিন্তু পরের লক্ষ্য করে দেখলাম যে এখনো গাছে সবুজ পাতা দেখা যাচ্ছে আর অপর পাশের পাতা ঝরে গিয়েছে। পশ্চিম আকাশে সূর্যের আলো গাছ দুটির উপর একদম তীর্যকভাবে কিরণ দেওয়ার কারণে কাজ দুটি দেখতে খুবই সুন্দর দেখাচ্ছিল।
বিকেল হওয়ার কারণে কৃষকরা যে যার মত বাড়ি যাওয়ার ইচ্ছে পোষণ করেছে। ছবিতে আপনারা উপরের চিত্রটি যেটা দেখতে পাচ্ছেন সেটি হচ্ছে মূলত মাঠে যাওয়ার একটি মাত্রই রাস্তা। এই রাস্তা দিয়েই মানুষ মাঠে যায় এবং মাঠের কাজকর্ম শেষ করে তারা বাড়ি ফিরে আসে। আমি এ রাস্তা দিয়ে যাওয়ার সময় দেখতে পাই ঘাস মাথায় করে নিয়ে দুজন মানুষ বাড়ির উদ্দেশ্যে রওনা করেছে। সেইসাথে একটি শিশুও সারাদিন হয়তো মাঠে অক্লান্ত পরিশ্রম করে বাড়ির উদ্দেশ্যে রওনা দিয়েছে। আমি রাস্তা দিয়ে যাচ্ছিলাম আর এইরকম কিছু ফটোগ্রাফি করছিলাম। মূলত ফটোগ্রাফি করতে আমার বেশ ভালই লাগে। বিকেলের এরকম একটি পরিবেশে ফটোগ্রাফি করতে কার ভাল লাগবে না বলেন...! এই ফটোগ্রাফি গুলো আমি শখের বশেই করেছিলাম।
নদীতে পানি শুকিয়ে যাওয়ার কারণে কৃষকরা তাদের জমি আবার নতুন করে ফিরে পেয়েছে। উপরের যে দুটি ছবিতে আপনারা ধান গাছ দেখতে পাচ্ছেন এই জমিতে মূলত বর্ষা মৌসুমে পানিতে ডুবে যায়। কিন্তু যখনই বর্ষা মৌসুমের শেষ হয়ে যায় তখন আবার এই জমি জাগ্রত হয়। কৃষকরা তাদের এই জমিতে ধানের চাষ করে থাকে। আর এই ধান চাষের মাধ্যমে তারা তাদের সারা বছরের খাদ্য জন্মায়। এই ধান চাষের মাধ্যমে তারা তাদের জীবন জীবিকার মান নির্ধারণ করে থাকে।
ছবি:-সবুজ ফসল
ছবিতে আপনারা যে এই দুটি চিত্র দেখতে পাচ্ছেন এটি মূলত গম গাছ। আমি এই সবুজ ক্ষেতের মাঝে সত্যিই হারিয়ে গিয়েছিলাম। বিকেল বেলা এরকম সবুজ মাঠ দেখতে সবারই ভালো লাগে । সবার মত ঠিক আমারও এই সবুজ ফসল গুলো দেখে একদম মন প্রাণ জুড়িয়ে গিয়েছিল। চারিদিকে শুধু সবুজ আর সবুজ দেখে মনে হচ্ছিল যেন সবুজের সমারোহ। সবুজের সমারোহ মাঝে হারিয়ে যেতে মন চেয়েছিলো অনেকটা সময় আমি এখানে সময় অতিবাহিত করেছিলাম। তবে আমি এই জায়গাটিতে বেশিক্ষণ থাকতে পারিনি কারণ আমাকে যেতে হবে আমার সেই গন্তব্যস্থলে। আমার গন্তব্যস্থলে পৌঁছাতে এখনো প্রায় 15 থেকে 20 মিনিট সময় লাগবে। তবে আমি খুব শীঘ্রই পৌঁছে যাব এই ভেবে আমি আবার রাস্তা দিয়ে হাঁটার শুরু করি। রাস্তা দিয়ে হেঁটে যাওয়ার সময় আমি আরো অনেক সুন্দর সুন্দর মনমুগ্ধকর ফটোগ্রাফিক করেছিলাম। যেই ফটোগ্রাফি গুলো আমি আপনাদের মাঝে দ্বিতীয় পর্বে শেয়ার করব। আজকের মত এখানেই আমার মাঠ ভ্রমণ করার প্রথম পর্বের অনুভূতি শেষ করছি। খুব শীঘ্রই আপনাদের মাঝে আমি দ্বিতীয় পর্ব নিয়ে উপস্থিত হব। ততক্ষণ পর্যন্ত আপনারা সবাই সুস্থ থাকুন ,ভালো থাকুন, নিজের জায়গা থেকে সবসময় ভালো থাকার চেষ্টা করুন এবং অপরকে ভালো রাখুন এই আশা ব্যক্ত করে এখানেই শেষ করছি।
আমার পোষ্ট দেখার জন্য আপনাদের অনেক ধন্যবাদ। আমি আশা করিছি আপনারা সবাই আমার পোষ্ট উপভোগ করবেন এবং আপনারা সবাই আমাকে অনুপ্রাণিত করবেন
বিভাগ | মাঠ ভ্রমণ প্রথম পর্ব |
---|---|
ডিভাইজ | Realme 6i |
বিষয় | হঠাৎ মাঠে ভ্রমণ করার অনুভূতি |
ছবির কারিগর | @jibon47 |
ছবির অবস্থান | [সংযুক্তি] ছবির সাথে সংযুক্ত করা আছে |
আমার পরিচয়
আমি জীবন মাহমুদ। আমি একজন ছাত্র। আমি বাংলাদেশে বাস করি। আমি কুষ্টিয়া পলিটেকনিক ইন্সটিটিউট এর মেকানিক্যাল ডিপার্টমেন্টের সপ্তম পর্বের অধ্যায়ন রত আছি। আমি ছবি আঁকতে এবং ফটোগ্রাফি করতে ও মাঝে মাঝে গুন গুন করে গান গাইতে খুবই ভালোবাসি। সেই সাথে যে কোনো নতুন বিষয় সম্পর্কে জানতে পছন্দ করি। আমি ভালোবাসি স্টিমাইট প্লাটফর্মে কাজ করতে।
কাজ করলেন নিজের, মিশে গেলেন প্রকৃতির সাথে, নিজের মনের মাধুরী মিশিয়ে, ক্যামেরায় বন্দি করলেন, প্রকৃতির মায়া ভরা রুপ গুলোকে। খুব সুন্দর ছিল ভাই।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
অসংখ্য ধন্যবাদ আপনার মন্তব্যের জন্য
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
আবার আসতে, নাই কোনো মানা।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
বাহ ভাইয়া অনেক সুন্দর ঘোরাঘুরি সাথে ফটোগ্রাফি করেছেন আপনি। সবুজ মাঠের দৃশ্য দেখলেই প্রেমে পড়ে যাই প্রকৃতির কাছে। অনেক ভালো লাগলো ভাইয়া আপনার পোস্ট পর্যবেক্ষন করে। দক্ষতার সাথে সুন্দর একটা পোস্ট শেয়ার করেছেন। শুভেচ্ছা ও ভালোবাসা রইলো।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
ধন্যবাদ সুন্দর মন্তব্যের জন্য
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
গ্রামের ছেলেদের ছেলেবেলার উল্লেখযোগ্য একটি সময় কাটে এইরকম মাঠে আমারও তাই কাটত। এখনও সময় পেলে ছুটে যায়। আমিও আমার বাবার সাথেই ছোটবেলা যেতাম এখন একাই যাওয়া লাগে।
গ্রামের মাঠের ছবিগুলো অসাধারণ হয়েছে খুবই সুন্দরভাবে উপস্থাপন করেছেন। গমগাছ গুলো এখনো অনেক ছোট আছে। ইট ভাটা টাও বেশ দারুণ।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
একদম সত্য কথা বলেছেন ভাইয়া ধন্যবাদ আপনার মন্তব্যের জন্য
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
অনেক সুন্দর একটি দিন পর করেছেন সেটা দেখাই যাচ্ছে। সবুজ পরিবেশের অনূভুতি গুলো অসাধারন সুন্দর ছিল। আপনার কাটানো সুন্দর সময় গুলো আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
মাঠ ভ্রমন করতে আমার ও খুব ভালো লাগে।।
মুক্ত বাতাস,পাখিদের গান ❤️❤️।
আওনি সুন্দর সময় অতিবাহিত করেছেন সাথে সুন্দর ফটোগ্রাফি করেছেন।।
শুভেচ্ছা রইল।।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
ধন্যবাদ আপনার সুন্দর মন্তব্যের জন্য
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
গ্রামে থাকে অনুভূতি আসলে অন্যরকম তারপরে যখন ফসলের মাঠে যাওয়া হয় সত্যি আলাদা একটা অনুভূতি কাজ করে তাই না! আপনার পোস্ট টি পড়ে খুব ভালো লাগলো বাবার প্রতি আপনার ভালোবাসা উদ্বিগ্নতা খুব ভালো লাগলো। যাতে আপনি আপনার জমির কলার গাছ মাঠের ভিতরে ফসল ইটের ভাটা সহ বিভিন্ন ছবি গুলো আমাদের মাঝে তুলে ধরেছেন। এত সুন্দর ফটোগ্রাফি এবং আপনার মনের অনুভূতি আপনার মনের কথাগুলো আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
ধন্যবাদ আপু আপনার সুন্দর মন্তব্যের মাধ্যমে আমাকে অনুপ্রাণিত করার জন্য
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
মেছ থেকে গিয়ে বাবাকে দীর্ঘ সময় না দেখে মাঠে বাবার উদ্দেশ্য রওনা দেওয়া এটাই বাবার প্রতি ছেলের ভাল বাসা।বেশ ভালো ছিল আপনার কথা গুলো। আমি গ্রাম কে ভালো বাসি তাই গ্রামের পরিবেশ কে ও ভালো বাসি।সবুজ শ্যামল মাঠ দেখে আমার খুব ভালো লাগছে। এতো সুন্দর একটি পোস্ট আপনি আমাদের সাথে শেয়ার করেছেন। আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ ভাইয়া।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
জি আপু আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
অনেক সুন্দর ফটোগ্রাফি করছেন,গ্রামিন পরিবেশটাকে আমাদের মাঝে খুব সুন্দর করে শেয়ার করছেন। প্রতিটা ছবির ব্যাখ্যাও ভালো করে লিখছেন সব মিলিয়ে আপনার পোস্ট ভালো ছিল।শুভ কামনা আপনার জন্য
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
ধন্যবাদ আপনাকে
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
আমিও গ্রামে বাস করি ভাইয়া। গ্রামের পরিবেশের সাথে আমি সেই ছোটকাল থেকেই পরিচিত। বিকেলবেলা জমির আইল দিয়ে হাটার মজাই অন্যরকম ভাইয়া। আর আপনি অনেক সুন্দর করে সবকিছু আমাদের সাথে শেয়ার করেছেন তা সত্যিই অসাধারণ। অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া আপনাকে আনন্দময় মুহূর্ত গুলো আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
ধন্যবাদ সুন্দর মন্তব্যের জন্য
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
এমন সুন্দর গ্রামীণ পরিবেশে গেলে মনটা এমনিতেই ভালো হয়ে যায়। মনে হয় বুক ভরে নিশ্বাস নেই ।চারিদিকে এত সৌন্দর্য ফিরে আসতে ইচ্ছা করে না। আপনি আপনার পোষ্টের মাধ্যমে সুন্দর সুন্দর ফটোগ্রাফি করেছেন এবং অসাধারণ পরিবেশটাকে আমাদের মাঝে উপস্থাপন করেছেন। শুভকামনা রইল আপনার জন্য।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
ধন্যবাদ মামা সুন্দরভাবে মন্তব্য করার জন্য
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
মাঠে ঘুরতে গিয়ে অসাধারণ কিছু ছবি আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন।গ্রামীণ পরিবেশ গুলো সুন্দর করে তুলে ধরেছেন আমাদের মাঝে।অনেক সুন্দর করে সব কিছুর বর্ণনা করেছেন।শুভ কামনা রইল আপনার জন্য।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
ধন্যবাদ সুন্দর মন্তব্য করার জন্য
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
আসলে ভাইয়া সত্যি বলতে কি গ্রামে যারা বড় হয় পড়ালেখার করুক আর যাই করুক তাদেরকে হরহামেশা মাঠে যেতে হয়। আর যখন একটা সময় তারা চাকরি করে এবং শহরমুখী হয় তখন তাদের মনটা ব্যাকুল হয়ে থাকে শুধু গ্রামে গিয়ে মাঠের মধ্যে ঘুরে বেড়ানোর জন্য। আপনি ঠিকই বলেছেন বাবা কৃষক হওয়ার কারণে মাঠে যেতেন এবং কি পড়ালেখা চলাকালীন অবস্থায় যাওয়া হতো না এটা স্বাভাবিক। তবে আজকে আপনি আমাদের সাথে যে ফটোগ্রাফি গুলো শেয়ার করেছেন সত্যিই অসাধারণ ছিল। একেবারে চিরচেনা একটি সোনালি গ্রামের চিত্র ফুটিয়ে তুলতে পেরেছেন। আর এত সুন্দর করে আমাদের সাথে সব কিছু বিশ্লেষণ করার জন্য এবং কি এত সুন্দর ফটোগ্রাফি শেয়ার করার জন্য আপনার প্রতি রইল আন্তরিক শুভেচ্ছা।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
ধন্যবাদ ভাই সুন্দর মন্তব্য করার মাধ্যমে আমাকে অনুপ্রাণিত করার জন্য
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
Sangat bagus
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
https://twitter.com/jibon472?t=SNxVBdu9CV14-AlKdHJRFA&s=09
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit