আজ - ২৬ ভাদ্র| ১৪৩০ বঙ্গাব্দ | রবিবার | শরৎকাল |
আসসালামু ওয়ালাইকুম,আমি জীবন মাহমুদ, আমার ইউজার নাম @jibon47। বাংলাদেশ থেকে। আশা করি আপনারা সবাই ভালো আছেন। আলহামদুলিল্লাহ আমি আপনাদের দোয়ায় ভালোই আছি মাতৃভাষা বাংলা ব্লগিং এর একমাত্র কমিউনিটি [আমার বাংলা ব্লগ] ভারতীয় এবং বাংলাদেশী সদস্যগণ, সবাইকে আমার পক্ষ থেকে শুভেচ্ছা এবং অভিনন্দন।
- প্রিয় কমিউনিটি,আমার বাংলা ব্লগ
- ব্লাড ডোনেট করতে যাওয়ার
- আজ ২৬শ ভাদ্র, ১৪৩০ বঙ্গাব্দ
- রবিবার
তো চলুন শুরু করা যাক...!
শুভ বিকেল সবাইকে......!!
আমরা অনেকেই আছি যারা ব্লাড ডোনেট করতে অনেক বেশি ভালবাসি এবং স্বাচ্ছন্দ বোধ করি। জীবনের প্রথম বার যখন ব্লাড ডোনেট করেছিলাম তখন আমি পলিটেকনিকে পড়তাম প্রথমবার আমি যাকে রক্ত ডোনেট করেছিলাম তাকে আমি চিনতাম না। হঠাৎ করেই এক বড় ভাই এসে বলল এ পজেটিভ রক্ত আছে কার সাহস করে দাঁড়িয়ে বললাম আমার এ পজেটিভ। ভাই আমাকে জিজ্ঞেস করেছিল রক্ত দিতে পারবে নাকি আমি কোন রকম দ্বিধা ছাড়াই বলেছিলাম হ্যাঁ দিতে পারবো। সেদিন ভাইয়ের বাইকের পিছনে উঠে একটা হাসপাতালে গিয়ে এক রোগীকে রক্ত দিয়েছিলাম মূলত সে বাইক এক্সিডেন্ট করেই গুরুতর অসুস্থ হয়ে পড়েছিল। সেদিনের পর থেকে আজ অব্দি মোট সাতবার রক্ত ডোনেট করেছি। সুযোগ পেলেই রক্ত ডোনেট করি এটা আমার কাছে অনেক বেশি ভালো লাগে যদিও বাসা থেকে আব্বু আম্মু এর জন্য অনেক কথা শোনায় আমাকে কিন্তু তাদের কথাটা আমি অতটা মাথায় রাখি না। কারণ আমি বিশ্বাস করি মানুষের বিপদের সময় পাশে দাঁড়ানোটা একটা মহৎ কাজ আর আমি এই মহৎ কাজের অংশীদার হতে চাই বরাবরি।
তবে অনেকেই মনে করে রক্ত ডোনেট করলে হয়তো বা শরীর খারাপ হয়ে যায় মাথা চিনচিন করে অনেক রকম সমস্যার শরীরে দেখা দেয় এটা আমি বিশ্বাস করি তবে আল্লাহর অশেষ রহমতে আজ অব্দি ব্লাড ডোনেট করার পরে আমার কোনরকম সমস্যা হয়নি। ব্লাড ডোনেট করে আমি আমার রুটিন কখনোই চেঞ্জ করিনি প্রতিদিন যেরকম ভাবে চলাফেরা করেছি যে রকম ভাবে রাত জেগেছি যে রকম ভাবে বন্ধু ভাই ব্রাদারের সঙ্গে রাত্রি জেগে জেগে আড্ডা দিয়েছি ডোনেট করার পরেও আমার জীবনের রুটিন ওই একটাই প্রতিদিনের মতোই কোনরকম বিশ্রাম নেওয়ার প্রয়োজন বোধ করি নি,আলহামদুলিল্লাহ। তবে এটা যে খুবই ভালো একটা অভ্যাস তা কিন্তু নয়। আমাদের সকলেরই উচিত ব্লাড ডোনেট করে একটু বিশ্রাম নেওয়া ভালো খাওয়া দাওয়া করে এতে আমাদের শরীরের জন্যই অনেক উপকারী।
যাইহোক, লাস্ট ব্লাড ডোনেট করেছিলাম ফেব্রুয়ারি মাসে এরপরে আর ব্লাড ডোনেট করা হয়নি। অনেকবার আমার কাছে কুষ্টিয়া থেকে ফোন এসেছে ব্লাড ডোনেট করার জন্য যেহেতু এখন আমি ঢাকা থাকি তাই ঢাকা থেকে গিয়ে কুষ্টিয়া তে ব্লাড ডোনেট করা প্রায় অসম্ভব এ কারণেই ব্লাড ডোনেট করা হয়নি। হঠাৎ করেই গত কয়েকদিন আগে এক বড় ভাই ফোন দিয়ে জানতে চাইছিল যে ব্লাড দিতে পারব কিনা। আমি তাকে জিজ্ঞেস করলাম কার ব্লাড দিতে হবে আর কোন জায়গায়। যথারীতি ভাই আমাকে সকল কিছু বলে দিল এবং বলল এটা ঢাকার মধ্যেই। যেহেতু ঢাকার মধ্যেই ব্লাড ডোনেট করতে হবে সেহেতু আমার ডোনেট করতে কোন সমস্যা নেই।
চারটার সময় আমি বাসা থেকে বের হয়ে গেলাম হসপিটাল এর উদ্দেশ্যে যদিও আমি যাকে ব্লাড ডোনেট করতে যাচ্ছি এই ভাইকে কুষ্টিয়াতে থাকাকালীন সময়ে আমি আমার ছোট ভাইকে দিয়ে এক ব্যাগ ব্লাড ডোনেট করিয়েছিলাম। যাকে ব্লাড ডোনেট করেছি সে মূলত বাইক এক্সিডেন্ট করে পায়ের হাড় ভেঙে গিয়েছিল ওটা হয়তোবা তখন ভালোভাবে চিকিৎসা করাইনি যার কারণেই আবার নতুন করে সমস্যা দেখা দিয়েছে। ছোট্ট একটা ভুল সারা জীবনের কান্না ব্যাপারটা এমনই।
Location |
---|
Device :realme 6i |
যথারীতি আমি বিকেল সাড়ে তিনটার দিকে কল্যাণপুরের উদ্দেশ্যে রওনা করেছিলাম কল্যাণপুরের বাসস্ট্যান্ডের পাশেই সেই হসপিটাল টা ছিল। হসপিটালের নাম বাংলাদেশ স্পাইন এন্ড অর্থোপেডিক হাসপাতাল। আমি চারটার দিকে হসপিটালে সামনে গিয়ে আমাকে দেওয়া সেই নাম্বারে ফোন দিলাম এরপরে একজন লোক এসে আমাকে চারতলায় নিয়ে গেল আমি সরাসরি রোগীর কাছে চলে গেলাম। যেহেতু এই রোগীকে আমি অনেক আগে থেকেই চিনতাম তাই সরাসরি তার পাশে গিয়ে বসলাম এবং তার সঙ্গে কিছু সময় গল্প করলাম ১৫ থেকে ২০ মিনিট। এরপরে তার বর্তমান অবস্থা সম্পর্কে জিজ্ঞেস করাতেই সে সমস্ত ঘটনা আমার কাছে খুলে বলল ঘটনাটা ছিল এমন যে কুষ্টিয়াতে যে চিকিৎসা সে করিয়েছিল সেই চিকিৎসাটা ভালো হয়নি যার কারণেই তাকে আবার নতুন করে চিকিৎসা করা লাগছে। যাই হোক সেখানে আমি অনেকটা সময় বসে ছিলাম ডাক্তারের সঙ্গে কি একটা তাদের সমস্যা হয়েছিল যার কারণে রক্ত ডোনেট করতে অনেকটাই সময় লাগছিল যদিও আমি খুব তাড়াহুড়ো করছিলাম যে রক্ত তাড়াতাড়ি ডোনেট করে আমি বাসায় চলে যাব।
এরপর প্রায় দেড় ঘন্টা অপেক্ষা করার পর ডাক্তার আসলো ডাক্তারের সঙ্গে তারা কথাবার্তা শেষ করে আমাকে একটা রুমে নিয়ে চলে গেল। প্রথমে আমার ডান হাত থেকে এক সিরিঞ্জ রক্ত নিয়ে সেটা পরীক্ষাগারে পাঠিয়ে দিল এরপরে বলল যে এক ঘন্টা পরে আবার আসবেন। এই কথাটা শুনে আমার এত বেশি রাগ হচ্ছিল যে এমনিতেই দেড় ঘন্টা লেট তার ওপর আবার এখন এক ঘন্টা অপেক্ষা করতে হবে আমি রীতিমতো হতাশ হয়ে গিয়েছিলাম খুবই খারাপ লাগছিল যদিও হাসপাতালে আমার তেমন একটা থাকতে ইচ্ছে করে না কারণ চারিদিকেই কেমন একটা আর্তনাদ।
এরপরে আবার প্রায় এক ঘন্টা অপেক্ষা করার পরে সেই রুমে গিয়ে আমি বসে ছিলাম হঠাৎ করে ডাক্তার রিপোর্ট নিয়ে আসলো এবং সকল কিছু আমার নরমাল ছিল কোন রকম সমস্যা ছিল না। এরপরে আমি বেডে শুয়ে পড়ি তারপর ডাক্তার আমার বাম হাত থেকে এক ব্যাগ রক্ত নিয়ে নেয় এক ব্যাগ রক্ত সম্পূর্ণ হতে আমার চার থেকে পাঁচ মিনিট সময় লেগেছিল। যদিও প্রথম দুই থেকে তিনবার যখন রক্ত দিয়েছিলাম তখন আড়াই থেকে তিন মিনিটের মধ্যেই ১ ব্যাগ রক্ত সম্পূর্ণ হয়ে গিয়েছিল।
Location |
---|
Device :realme 6i |
এই ছবিগুলো আমি ঠিক তখনই তুলেছিলাম যখন আমি ব্লাড ডোনেট করার জন্য সেই রুমের মধ্যে অপেক্ষা করেছিলাম তখন দেখছিলাম যে অনেক মানুষের রুমের মধ্যে এসে একে একে ব্লাড ডোনেট করে যাচ্ছে। এ ব্যাপারটা আমার অনেক বেশি ভালো লেগেছে যে মানুষ প্রতিনিয়ত ব্লাড ডোনেট করছে একে অন্যের পাশে দাঁড়াচ্ছে এবং ভাতৃত্বের বন্ধনে আবদ্ধ হচ্ছে ব্যাপারটা সত্যিই আমার কাছে সবসময়ই অনেক বেশি ভালো লাগে এবং এই ব্যাপারটা অনেক বেশি ইনজয় করি। কিছুক্ষণ অপেক্ষা করার পরে আমার সিরিয়াল চলে আসে আর আমি খুব দ্রুতই বেডে গিয়ে রক্ত দিয়ে দিই। এরপরে আর সেখানে বেশিক্ষণ থাকেনি ব্লাড ডোনেট করার সাথে সাথেই আমি রোগীর সঙ্গে আর একবার দেখা করে বাসার উদ্দেশ্যে রওনা করে চলে আসি।
রক্ত পেয়ে তারা মহা খুশি ছিল বিশেষ করে সে বারবার একই কথা বলছিল যে কুষ্টিয়াতে থাকাকালীন সময়ে তুমি একবার ব্লাড ম্যানেজ করে দিয়েছিলে আবার এবার তুমি নিজে ব্লাড দিচ্ছ। অনেক রকম ইমোশনাল দিয়ে তারা কথা বলছিল যেটা আমি কখনোই শুনতে চাইনি আসলে উপকার করলে সেই উপকারের প্রশংসা শুনতে আমি মোটেও স্বাচ্ছন্দ বোধ করি না যার কারণে তার থেকে বিদায় নিয়ে খুব দ্রুতই আমি বাসায় চলে আসি আমি প্রায় সন্ধ্যা সাড়ে সাতটায় বাসায় এসে পৌঁছে ছিলাম কারণ রাস্তায় প্রচন্ড জ্যাম ছিল।
এটাই ছিল আমার আজকের পোস্ট আশা করছি আমার এই পোস্ট আপনাদের সকলের কাছে অনেক বেশি ভালো লেগেছে। আজ আর নয় এখানেই শেষ করছি। সকলেই ভালো থাকুন সুস্থ থাকুন এবং আমার বাংলা ব্লগ কমিউনিটি পরিবারের সঙ্গেই থাকুন। ধন্যবাদ সকলকে....!!
আমার পোষ্ট দেখার জন্য আপনাদের অনেক ধন্যবাদ। আশা করছি আপনাদের কাছে আমার এই পোস্ট খুবই ভালো লেগেছে। আমার এই পোস্ট পরে সুন্দর মন্তব্যের মাধ্যমে আমাকে অনুপ্রাণিত করবেন বলে আশা রাখি। আপনার সুন্দর মন্তব্যই আমার কাজ করার অনুপ্রেরণা
বিভাগ | জেনারেল রাইটিং |
---|---|
বিষয় | হঠাৎ ব্লাড ডোনেট করতে যাওয়া |
পোস্ট এর কারিগর | @jibon47 |
অবস্থান | [সংযুক্তি]source |
VOTE @bangla.witness as witness
OR
ব্লাড ডোনেট করতে আপনি অনেক বেশি স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করেন আর ভালোবাসেন জেনে খুব ভালো লাগলো ভাই। পলিটেকনিকে পড়ার সময় যেই ব্যক্তিকে প্রথমবার ব্লাড ডোনেট করেছিলেন, তাকেই আবার রক্ত দিতে গিয়ে দেখতে পেলেন দেখছি। আসলেই হয়তো তার সঠিক চিকিৎসা হয়নি তখনও কুষ্টিয়ায়, তবে এখন হয়তো ঢাকায় তার ভালো চিকিৎসা হবে আর সে দ্রুত সুস্থতা লাভ করবে। ব্লাড ডোনেট করার পরেও আপনি অন্যান্য দিনের মতো স্বাভাবিক জীবন কাটান বলেই হয়তো কোনরকম শারীরিক দুর্বলতা বোধ করেন না ভাই। অনেক ভালো কাজের সাথে আপনি যুক্ত আছেন, দেখে ভালো লাগলো।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
সত্যি বলতে ব্লাড ডোনেট করতে আমার অনেক বেশি ভালো লাগে। আর উনি কুষ্টিয়াতে যে চিকিৎসা করিয়েছিল সেই চিকিৎসাতে তেমন একটা ভালো হয়নি যার কারণে তার কতটা আবার আগের থেকে বেশি বেড়ে গিয়েছে। যেহেতু এখন ঢাকায় চলে এসেছে অবশ্যই ভালো চিকিৎসা হবে বলে আশা রাখি। মন্তব্যের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
পৃথিবীতে যত প্রকার দান আছে আমি মনে করি সব থেকে বড় দান রক্তদান। আজকে আপনি আরও একটি ভালো কাজ করলেন এই পোস্ট পড়ে খুব ভালো লাগলো। আশা করি ভবিষ্যতেও এভাবেই আপনি মানুষকে সাহায্য করবেন। সুন্দর একটি পোস্ট শেয়ার করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ ভাই।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
অবশ্যই আমি চেষ্টা করে যাবো প্রতিনিয়ত ব্লাড ডোনেট করার যদিও অনেকেই মনে করে ব্লাড ডোনেট করার সৌজন্যের জন্য ক্ষতিকর কিন্তু আমি এটা মোটেও বিশ্বাস করি না। মন্তব্যের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ দাদা।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
রক্ত দেওয়া খুবই মহৎ কাজ। কয়দিন আগে আমিও রক্ত দিয়েছি। আসলে আপনি খুবই মহৎ কাজ করলেন। একজন মুমূর্ষু রোগীর জীবন বাঁচালেন। আপনার পুরো পোস্টটি পড়ে সত্যি খুব ভালো লাগলো। আপনি বেশ উদার মনের মানুষ। রক্ত দেওয়ার এত চমৎকার অনুভূতি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য আপনাকে অসংখ্য। ধন্যবাদ জানাই।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
আপনি যেহেতু পুরো পোস্ট করেছেন সেহেতু আপনি বুঝতেই পারছেন। রক্ত দেওয়াটা আসলেই আমি মনে করি অনেক ভালো কাজ আর এটা সকলেই অনেক বেশি পছন্দ করে। আপনার সুন্দর মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
রক্ত ডোনেট করা একটি মহৎ কাজ।আমি এবং আমার বন্ধুরা সকলেই রক্ত ডোনেট করি।তবে রক্ত ডোনেট করার বিনিময়ে কোন কিছু না নেয়াটাই উত্তম।আশা করছি আগামীতে আপনি আরো অনেকেই এভাবে সাহায্য করতে পারবেন ধন্যবাদ পোস্টটি শেয়ার করার জন্য।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
আপনি এবং আপনার বন্ধুরা সকলের রক্ত ডোনেট করতে অনেক বেশি পছন্দ করেন এটা জেনে খুবই ভালো লাগলো। আমি চেষ্টা করে যাবো পরবর্তীতেও রক্ত ডোনেট করার আপনার সুন্দর মন্তব্য দেখে খুবই ভালো লাগলো। ধন্যবাদ আপনাকে।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
বিষয়টা জানার পরে খুবই ভালো লাগলো ভাইয়া। আব্বু আম্মু সবাই একটু এই কাজে নিষেধ করে কিন্তু তাদের কথা না শুনে আপনি যে মানুষের সেবার কাজ করতে থাকেন এটা জেনে খুবই ভালো লাগলো। আমিও আপনার মত যখনি সময় সুযোগ হয় ব্লাড ডোনেট করতে থাকি।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
আপনিও ব্লাড ডোনেট করেন এটা জেনে খুবই ভালো লাগলো আসলে ব্লাড ডোনেট করতে পারলে নিজের কাছে অনেক বেশি ভালো লাগে। ধন্যবাদ আপনার সুন্দর মন্তব্যের জন্য।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit