আজ--০৩ জোষ্ঠ্য | ১৪৩১ বঙ্গাব্দ | শুক্রবার| গ্রীষ্মকাল|
আসসালামু ওয়ালাইকুম,আমি জীবন মাহমুদ, আমার ইউজার নাম @jibon47। বাংলাদেশ থেকে। আশা করি আপনারা সবাই ভালো আছেন। আলহামদুলিল্লাহ আমি আপনাদের দোয়ায় ভালোই আছি মাতৃভাষা বাংলা ব্লগিং এর একমাত্র কমিউনিটি [আমার বাংলা ব্লগ] ভারতীয় এবং বাংলাদেশী সদস্যগণ, সবাইকে আমার পক্ষ থেকে শুভেচ্ছা এবং অভিনন্দন।
- প্রিয় কমিউনিটি,আমার বাংলা ব্লগ
- দায়িত্ব কখনো ঝড় মানে না।
- আজ--০৩রাজ্যৈষ্ঠ্য, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
- শুক্রবার
তো চলুন শুরু করা যাক...!
শুভ দুপুর সবাইকে......!!
দায়িত্ব শব্দ টা খুবই ছোট হলেও এই শব্দটার মহত্ব অনেক বেশি। সত্যি বলতে কর্মক্ষেত্রে যদি সততার সঙ্গে কাজ করা যায় তাহলে যখন তার উপরে কোন দায়িত্ব আসে তখন সেই মানুষটা কখনোই চেষ্টা করে নিজের দায়িত্বটা যথাযথভাবে পালন কর। দায়িত্বটা যথাযথভাবে পালন করার মাঝেও রয়েছে এক অন্যরকম ভালো লাগা। কিছু কিছু মানুষ আছে যে মানুষগুলো সর্বদাই নিজের দায়িত্ব পালন করতে অনেক বেশি ভালোবাসে, তার ওপরে যে দায়িত্ব অর্পণ করা হয় সব সময়ই সেই দায়িত্ব সঠিকভাবে পালন করার চেষ্টা করো আর এরই মাধ্যমে এসে মানুষের কাছে পরিচিত হয়ে ওঠে। আমাদের সমাজে যেমন দায়িত্বশীল মানুষ রয়েছে ঠিক তেমনিভাবে কিছু কিছু মানুষ রয়েছে যেগুলো দায়িত্বহীন। সত্যি বলতে দায়িত্বহীন মানুষগুলোকে কেউ কখনোই বিশ্বাস করে না কারণ তার ওপর কোন দায়িত্ব দেওয়ার আগেই কর্তৃপক্ষ বুঝতে পারে যে এর দ্বারা কোন প্রকার দায়িত্ব পালন করা সম্ভব নয়। সকলের কাছে সে অন্য রকম ভাবেই পরিচিতি লাভ করে। কিন্তু এমন কিছু কিছু দায়িত্ব আছে যে দায়িত্বগুলো সঠিকভাবে পালন করার মধ্যেও অনেক পরিচিতি লাভ করা যায়। বিশেষ করে যারা কোন প্রাইভেট কোম্পানি অথবা গভমেন্ট এমপ্লয় আছেন তারা সবসময়ই নিজের জায়গা থেকে দায়িত্ব নিয়ে কাজ করে থাকেন। এই মানুষগুলোর উপরে অনেক দায়িত্ব আর তারা সবসময় চেষ্টা করে নিজের দায়িত্ব পালন করার।
তবে ব্যক্তিগতভাবে আমার মনে হয় যে যারা প্রাইভেট সেক্টরে জব করে তাদের দায়িত্বটা অনেক বেশি এবং তারা সবসময়ই ডেডিকেশন নিয়ে কাজ করার চেষ্টা করে। কারণ তারা যদি সঠিকভাবে দায়িত্ব পালন না করে তাহলে তার জায়গায় নতুন কাউকে বসিয়ে দেওয়া হয় এটা অহরহই ঘটে যাচ্ছে। যার কারণে প্রাইভেট সে করে জব করা মানুষগুলো সব সময়ই দায়িত্ব নিয়েই কাজ করে বলে আমার মনে হয়। এবার একটা ঘটনা আপনাদের মাঝে শেয়ার করি যে ঘটনাটা ঘটে গিয়েছে কিছুদিন আগে। গত সপ্তাহের শনিবার খুব ভোরে ঢাকা থেকে রওনা দিয়েছিলাম ফ্যাক্টরের উদ্দেশ্যে। যাত্রাবাড়ী পার হয়েই আকাশে মেঘের দেখা মিলল চারিদিকে অন্ধকার হয়ে গিয়েছিল বোঝাই যাচ্ছিল যে কিছুক্ষণের মধ্যেই ঝুম বৃষ্টি নামবে। ভাবতে ভাবতেই ১০-১৫ মিনিটের মধ্যেই শুরু হয়ে গেল প্রচন্ড রকমের বৃষ্টি। এই প্রচন্ড রকমের বৃষ্টির মধ্যেও বাস ড্রাইভার তার আপন মনে বাস চালাচ্ছিল। আমি জানালার পাশের স্থির নিয়েছিলাম জানালাটা কিছুটা খুলে রেখেছিলাম যার কারণে বৃষ্টির ফোটা দু-একটা গায়ে মুখে লাগছিল। সকালবেলা সেদিন দারুন একটা মুহূর্ত অতিবাহিত করেছিলাম বাসের মধ্যে।
আমি বাসের মধ্যে সুন্দর মুহূর্ত অতিবাহিত করলেও চোখের সামনে এমন কিছু কিছু ঘটনা দেখে খুবই খারাপ লাগছিল। ঘটনাটা এমন ছিল যে যারা গার্মেন্টসে জব করে অনেক মহিলা এবং পুরুষ তাদের যেহেতু আটটা থেকে বিউটি শুরু যার কারণে অনেকেই দেখছিলাম যে ভিজতে ভিজতে বাসস্ট্যান্ডে দাঁড়িয়ে রয়েছে। যদিও তাদের মাথায় ছাতা আছে তারপরে ও প্রচন্ড রকমের ঝড়ো বাতাস থাকার কারণে পুরো শরীর একদম ভিজে গিয়েছে। আর এই ভেজা শরীর নিয়েই তারা তাদের কর্ম ক্ষেত্রে এর দিকে অগ্রসর হচ্ছে। এই ব্যাপারটা দেখে খুবই খারাপ লাগছিল তখন মনে হচ্ছিল বৃষ্টিটা যেন দ্রুতই শেষ হয়ে যায় কিন্তু বৃষ্টি শুরু হয়েছে তো হয়েছেই। সারা পথ এই মানুষগুলোকে দেখে দেখেই আসছিলাম যখন আমি আমার ফ্যাক্টরির সামনে এসে নামলাম তখনও প্রচন্ড রকমের বৃষ্টি ছিল। যদিও আমার কাছে ছাতা ছিল ছাতা মাথায় দিয়ে ফ্যাক্টরিতে প্রবেশ করছিলাম তার পরেও দেখছিলাম যে আমি অনেকটাই ভিজে গিয়েছি।
এরপরে আমি তড়িঘড়ি করে চলে যাই আমার রুমে যেহেতু আমি ফ্যাক্টরির মধ্যেই থাকি যার কারণে ফ্যাক্টরির গেট থেকে চাবি সংগ্রহ করে আমি চলে যাই আমার রুমে। রুমে যাওয়ার পরে আমি কাপড় চেঞ্জ করে ভাবলাম যে যেহেতু এখনো এক ঘণ্টা সময় আছে একটু ঘুমিয়ে নেয়া যাক। পরক্ষণেই ভাবলাম যে এখন আর ঘুমাবো না, একটু বেলকনি থেকে ঘুরে আসি। যার কারণে এই বেলকনিতে গিয়ে দাঁড়ালাম। বেলকনির জানালাটা খুলে দেওয়া মাত্রই বৃষ্টির ফোঁটা গায়ে এসে লাগছে। এরপরে রুম থেকে মুড়ি এবং চানাচুর নিয়ে এসে একটা চেয়ারের উপর বসে বসে খাচ্ছিলাম আর বৃষ্টি উপভোগ করছিলাম। যেহেতু আমার ফ্যাক্টরিতে ২ সেক্টরে কাজ করব করা হয় এক সেক্টর গার্মেন্টস আর সেক্টর মেকানিক্যাল ডিপার্টমেন্ট, অন্য আরও একটা সেক্টর আছে সেটা হচ্ছে ইলেকট্রিক্যাল। যাইহোক যেহেতু আমাদের ফ্যাক্টরিতে গার্মেন্টস সেক্টর আছে আর গার্মেন্ট সেক্টরে প্রায় ১৪ হাজার মানুষ কাজ কর্ম করে থাকে। এমন অনেক পুরুষ এবং মহিলাকে আমি সেদিন দেখেছিলাম প্রচন্ড রকমের বৃষ্টি এবং বাতাসের মধ্যেই তারা তাদের কর্ম ক্ষেত্রে আসছে ভিজে ভিজে।অনেকের মাথায় ছাতা থাকলেও আবার অনেকের মাথায়ই ছাতা নেই। আবার অনেকের মাথায় ছাতা থাকলেও পুরো শরীরটা একদম ভিজে গিয়েছে আবার কেউ কেউ ভিজতে ভিজতেই চলে এসেছে তার কর্মক্ষেত্র।
এই মানুষগুলোকে দেখেই মনে হচ্ছিল এই মানুষগুলো সত্যিকারের দায়িত্বশীল একজন মানুষ। যেই মানুষগুলো নিজের দায়িত্বের ব্যাপারে অনেক বেশি সতর্ক এবং শ্রদ্ধাশীল। হতে পারে এরা কয়েকটি কারণেই এই বৃষ্টির মধ্যেও কর্মক্ষেত্রে এসেছে। নাম্বার ওয়ান, এরা নিজেদের দায়িত্বের ওপর অনেক বেশি শ্রদ্ধাশীল। নাম্বার টু, যেহেতু এরা গার্মেন্টস সেক্টরে জব করে এরা হয়তোবা ভেবেছে একদিন ডিউটি না করলে বেতন কেটে নেবে।নাম্বার থ্রি, যদি কোন কারনে তাদেরকে চাকরি থেকে বের করে দেওয়া হয়। মূলত এসব কিছু কারণেই এরা প্রচন্ড রকমের ঝড়-বৃষ্টির মধ্যেও কর্মক্ষেত্রে এসে হাজির হয়েছে।এরাই আসলে সত্যিকার অর্থে তাদের পরিবার-কে অনেক অনেক বেশি ভালোবাসে। এটা যদি প্রাইভেট বাদে কোন গভমেন্ট জব হতো তাহলে হয়তো বা তারা তাদের বসকে ফোন দিয়ে বিষয়টা জানাত বৃষ্টির কারণে অফিসে আসতে লেট হচ্ছে। কিন্তু তাদের হাতে এরকম কোন সুযোগ নেই যে কোনভাবেই তাদেরকে কর্ম ক্ষেত্রে সঠিক সময়ে আসতেই হবে। এজন্যই আমার মনে হয় তারা অনেক বেশি দায়িত্বশীল।
এমন অনেক মানুষ আছে যারা কিনা এখানেই কাজ করে তাদের পরিবার পরিজন নিয়ে থাকে কিন্তু কোন একটা কারণে যদি তাদের চাকরিটা চলে যায় তাহলে দৈনন্দিন জীবনে বেঁচে থাকাটা খুবই কষ্টকর হয়ে উঠবে। আমরা সকলেই যে যার জায়গা থেকে সব সময় চেষ্টা করব দায়িত্বশীল হওয়ার। আমি মনে করি দায়িত্ব নিয়ে কাজ করলে একটা সময় গিয়ে সফলতার মুখ দেখা যায়। দিন শেষে আমরা সকলে সাফল্য অর্জন করতে চাই কিন্তু আমরা কেউই খুব একটা বেশি পরিশ্রম করতে চাই না। পরিশ্রম এবং ধৈর্যের মাধ্যমেই সফলতা অর্জন করা সম্ভব সেই সাথে নিজের উপর অর্পিত দায়িত্বটা যথাযথভাবে পালন করা উচিত বলে আমি মনে করি।
আমি মনে করিনি দায়িত্বশীল মানুষ কখনোই ছোট না, যারা দায়িত্ব নিয়ে কাজ করে তাদেরকে কখনোই ছোট করে দেখা উচিত নয় যতই সে ছোট পর্যায়ে চাকরি করি। ছোট পর্যায়ে চাকরি করুক আর বড় পর্যায়ে চাকরি করে দুটো জায়গাতেই যদি দায়িত্ব নিয়ে কাজ করা যায় তাহলে কোন একটা সময় গিয়ে অনেক বড় হওয়া সম্ভব বলে আমার বিশ্বাস। এটাই ছিল আমার আজকের সংক্ষিপ্ত ও আশা করছি আমার এই পোস্ট আপনাদের সকলের কাছে অনেক বেশি ভালো লেগেছে। আজ আর নয় এখানেই শেষ করছি। সকলেই ভালো থাকুন সুস্থ থাকুন এবং আমার বাংলা ব্লগ কমিউনিটি পরিবারের সঙ্গেই থাকুন। ধন্যবাদ সকলকে...!!
আমার পোষ্ট দেখার জন্য আপনাদের অনেক ধন্যবাদ। আশা করছি আপনাদের কাছে আমার এই পোস্ট খুবই ভালো লেগেছে। আমার এই পোস্ট পরে সুন্দর মন্তব্যের মাধ্যমে আমাকে অনুপ্রাণিত করবেন বলে আশা রাখি। আপনার সুন্দর মন্তব্যই আমার কাজ করার অনুপ্রেরণা
বিভাগ | জেনারেল রাইটিং |
---|---|
বিষয় | দায়িত্ব কখনো ঝড় মানে না |
পোস্ট এর কারিগর | @jibon47 |
অবস্থান | [সংযুক্তি]source |
আমি জীবন মাহমুদ, আমার ইউজার নেম @jibon47। আমি মাতৃভাষা এবং মাতৃভূমিকে অনেক বেশি ভালোবাসি। আব্বু আম্মু আর ছোট বোনকে নিয়েই আমার পরিবার। এই তিনজন মানুষকে কেন্দ্র করেই আমার পৃথিবী।একসাথে সবাইকে খুশি করা তো সম্ভব নয়, তারপরও আমি চেষ্টা করি পরিবারের সবাইকে খুশি রাখার। আমি হৃদয় থেকে ভালবাসি সৃষ্টিকর্তা ও তার সকল সৃষ্টিকে।আমি বর্তমানে সোনারগাঁও ইউনিভার্সিটিতে মেকানিক্যাল ডিপার্টমেন্ট থেকে বিএসসি ইঞ্জিনিয়ারিং লেখাপড়া করছি। আমি গান গাইতে, কবিতা লিখতে, এবং ভাই ব্রাদারের সঙ্গে ঘোরাঘুরি করতে অনেক বেশি ভালোবাসি। সত্যি বলতে আমি প্রচন্ড রকমের অভিমানী, হতে পারে এটা আমার একটা বদ অভ্যাস। "আমার বাংলা ব্লগ" আমার গর্ব,"আমার বাংলা ব্লগ" আমার ভালোবাসা। আমার নিজের ভেতরে লুকায়িত সুপ্ত প্রতিভাকে বিকশিত করার লক্ষ্যে "আমার বাংলা ব্লগে" আমার আগমন। এই স্বল্প মানব জীবনের প্রতিটা ক্ষণ আমার কাছে উপভোগ্য। আমি মনে করি, পরিশ্রম সফলতার চাবিকাঠি।
@jibon47
VOTE @bangla.witness as witness
![witness_vote.png](https://steemitimages.com/640x0/https://cdn.steemitimages.com/DQmW8HnxaSZVKBJJ9fRD93ELcrH8wXJ4AMNPhrke3iAj5dX/witness_vote.png)
OR
Thank you, friend!
![image.png](https://steemitimages.com/640x0/https://cdn.steemitimages.com/DQmd7of2TpLGqvckkrReWahnkxMWH6eMg5upXesfsujDCnW/image.png)
![image.png](https://steemitimages.com/640x0/https://cdn.steemitimages.com/DQmWDnFh7Kcgj2gdPc5RgG9Cezc4Bapq8sQQJvrkxR8rx5z/image.png)
I'm @steem.history, who is steem witness.
Thank you for witnessvoting for me.
please click it!
(Go to https://steemit.com/~witnesses and type fbslo at the bottom of the page)
The weight is reduced because of the lack of Voting Power. If you vote for me as a witness, you can get my little vote.
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
ভাই আপনি আজকে আমাদের মাঝে দারুন একটি পোস্ট শেয়ার করেছেন। আসলে ভাইয়া আপনার পোস্ট পড়ে খুবই ভালো লাগলো। আর দায়িত্বশীল মানুষ কখনোই যে ছোট হতে পারে না এই বোধটা আমাদের সবার মাঝে তৈরি করা উচিত । আর দায়িত্ব জিনিসটা মহৎ একটা জিনিস। কারণ যারা দায়িত্বে থাকে তারা পাহাড় সমান কাজ করতো সক্ষম হয়। আমার মতে দায়িত্ব বান ব্যক্তি সবার চেয়ে সম্মানজনক। ধন্যবাদ শেয়ার করার জন্য।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
দায়িত্ব কথাটার ওজনেই বলে দেয় এটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
আসলে একটা সময় যখন আস্তে আস্তে করে বয়স বাড়তে থাকে তখন দায়িত্বগুলো ও বাড়তে থাকে।
আর যখন দায়িত্বটা নিজের উপর পড়ে যায় তখন যত ধরনের বিপদ ঝড়ঝাপটা আসুক না কেন সেটা পালন করতে হয়।
আর যদি দায়িত্বগুলো হয় কোন চাকরির ক্ষেত্রে তাহলে তো এগুলো খুবই কেয়ারফুল ভাবে পালন করতে হয়।
তা না হলে দেখা যায় উপরের বসের কাছে অনেক রকমের কথা শুনতে হয়।
এ বিষয়টি আপনি বাস্তব অভিজ্ঞতা থেকে দারুণভাবে আলোচনা করেছেন খুবই ভালো লাগলো।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
আসলে আমাদের জীবনে যখন দায়িত্ব কাঁধে আসে। তখন মানুষের চলাফেরা এবং চিন্তা-ভাবনা অন্যরকম হয়ে যায়। দায়িত্বশীল মানুষ সবসময় ভাবে তার দায়িত্ব পালন করতে হবে। তা না হলে অনেক বড় ক্ষতি হয়ে যাবে। আর এই দায়িত্ব পালন করতে গিয়ে ঝড়-বৃষ্টি সকল কিছুই যেন উপেক্ষা মনে হয়। সকল কিছুকে জয় করে দায়িত্বকে বাস্তবায়ন করায় যেন প্রধান উদ্দেশ্য থাকে। আপনার পোস্টটি পড়ে খুবই ভালো লাগলো।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
দায়িত্ব আসলে আমাদের কি করণীয় জীবনে তা অনুধাবন করতে মূল ভূমিকা রাখে। দায়িত্বের সংজ্ঞা, পরিধি একজনের কাছে ভিন্ন ভিন্ন। তবে কেউই কমবেশি দায়িত্বভার বহন করে, সে ছোট হোক কিংবা বিশাল।
তবে শ্রমজীবী মানুষ, যাদের কথা আপনি উল্লেখ করলেন, যেমন গার্মেন্টস কর্মী কিংবা দিন এনে দিন খাওয়া শ্রমজীবীরা খুব পরিশ্রম আর গুরুদায়িত্ব সামলে নিজের ভবিষ্যৎ নির্মাণ করে।
তারা নিশ্চয়ই বাহবা পাওয়ার যোগ্য।
এ অভিজ্ঞতালব্ধ বিষয়টি সামনে আনার জন্য ধন্যবাদ, 👍।
আপনার জন্য একরাশ শুভকামনা রইলো।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit