অরিগ্যামি শিল্পের মাধ্যমে জলে ভাসমান একজোড়া মাছ প্রস্তুতকরণ। এসো নিজে করি।

in hive-129948 •  16 days ago  (edited)

অরিগ্যামির মাধ্যমে একজোড়া মাছ তৈরি করা

☘️☘️☘️☘️☘️☘️☘️


🙏🙏সকলকে স্বাগত জানাই🙏🙏

আজ আপনাদের সামনে কাগজ ভাঁজ করে করে অরিগামি শিল্পের মাধ্যমে একজোড়া মাছ নিয়ে এলাম। আমি হাতের কাজের আপনাদের মত পটু কখনই নয়। তবু আপনাদের কাজ দেখে দেখে ইচ্ছে হয় নিজেও কিছু করি। আসলে সময়ের অভাবে তেমন কিছু হস্তশিল্পের কাজ করে ওঠা হয় না। কিন্তু আমাদের ব্লগে আপনাদের দ্বারা নির্মিত অসাধারণ সব শিল্পকর্মের নমুনা দেখতে পাই। আজ তাই নিজেও নেমে পড়লাম ময়দানে। ভাবলাম দাদার ইভেন্টকে কাজে লাগিয়ে তৈরি করে ফেলি একজোড়া মাছ। আর এই মাছ দুটি যদি পরস্পর সাঁতরে চলে জলের গভীরে, তবে ঠিক যেরকম দেখতে হবে, সেই ভাবেই এদেরকে তৈরি করলাম। আসুন প্রথমেই আমার নির্মাণ করা দুটি মাছের সম্পূর্ণ প্রতিকৃতি দেখে নিই।


☘️দুটি ভাসমান মাছ☘️

IMG_20241108_232208_707-removebg-preview.png

1720541518267-removebg-preview.png

☘️উপকরণ☘️

IMG_20241108_224919_998.jpg

  • রঙিন কাগজ

  • ☘️প্রথম ধাপ☘️

    IMG_20241108_225153_776.jpgIMG_20241108_225135_804.jpg

    এই ধাপে একটি বর্গাকার কাগজকে আড়াআড়ি, লম্বালম্বি এবং কোণাকুণি করে ভাঁজ করে নিলাম। যাতে প্রত্যেকটি ভাঁজ খুব স্পষ্ট ভাবে বোঝা যায়।


    ☘️দ্বিতীয় ধাপ☘️

    IMG_20241108_225535_299.jpg

    ওই ভাঁজ বরাবর কাগজটিকে অর্ধ চৌকাকার করে আবার ভাঁজ করলাম। এই ছবিতে আপনারা ঠিক যেমন ভাবে দেখছেন তেমনভাবে হাতে ভাঁজটা করবেন।।


    ☘️তৃতীয় ধাপ☘️

    IMG_20241108_231302_816.jpg

    কাগজটিকে কোনাকুনি আরেকবার ভাঁজ করে মাঝ বরাবর দুপাশ থেকে টেনে এনে ঠিক ছবির মত করে দুটি ভাঁজ করবেন।


    ☘️চতুর্থ ধাপ☘️

    IMG_20241108_231347_603.jpg

    কাগজটির নিচের অংশ থেকে উপরে ভাঁজ করে তোলা অংশটি উল্টে দেবেন। ছবিতে ঠিক সেই ভাবেই দেখাতে চেষ্টা করেছি।


    ☘️পঞ্চম ধাপ☘️

    IMG_20241108_231455_450.jpg

    এর পরের ভাঁজটি ছবিতে দেখানোর চেষ্টা করেছি। এখানে নিচের থেকে কাগজটিকে টেনে উপরে তুলে দুপাশ থেকে ভাঁজ করুন।


    ☘️ষষ্ঠ ধাপ☘️

    IMG_20241108_231558_701.jpg

    ভাঁজ করা কাগজটি দুই পাশ থেকে দুটি অংশ টেনে উপর দিকে আরেকটি করে ভাঁজ করুন। ছবিতে দেখলে বিষয়টি ভালো বোঝা যাবে।


    ☘️সপ্তম ধাপ☘️

    IMG_20241108_231726_734.jpgIMG_20241108_232017_326.jpg

    এরপর ভাজ করা কাগজটি দুইপাশ লম্বালম্বি ভাবে ভাঁজ করতে হবে। তারপর একদম নিচের কোণা মুড়ে লেজের মতো তৈরি করতে হবে।


    ☘️অষ্টম ধাপ☘️

    IMG_20241108_231924_919.jpg

    কাগজটি মোড়ার পর ঠিক এমন দেখতে হবে। এখানে মাছের লেজের একটি অংশ তৈরি হল।


    ☘️নবম ধাপ☘️

    IMG_20241108_232052_747.jpgIMG_20241108_232050_819.jpg

    ঠিক একইভাবে উল্টোদিকেও এরকম একটি লেজ নির্মাণ করে সম্পূর্ণ কাগজটিকে মাঝ বরাবর একটি ভাঁজ করতে হবে। তাহলেই আপনি মাছের প্রতিকৃতিটি পেয়ে যাবেন।


    ☘️দশম ও অন্তিম ধাপ☘️

    এখন সকলের জন্য ভাসমান দুটি মাছ প্রস্তুত। মাছ দুটির চোখ এঁকে দিয়েছি এবং মুখ তৈরি করে দিয়েছি।। সেক্ষেত্রেই দুটি ম্যাচ কে অনেকটাই আসল মাছেদের সঙ্গে তুলনা করার জায়গা তৈরি হয়েছে।

    IMG_20241108_232208_707-removebg-preview.png


    আমার তৈরি করা একজোড়া মাছ আপনাদের ভালো লেগেছে কিনা জানিনা। কারন আপনাদের জন্য আমি এই প্রথম অরিগামি পোস্ট করলাম। বাকিটা আপনাদের মন্তব্যের উপর নির্ভর করলাম।


    Onulipi_08_07_01_37_53-removebg-preview.png

    চিত্রগ্রহণ
    ইনফিনিক্স হট ৩০
    ক্যামেরা স্পেশিফিকেশন
    ৫০ মেগাপিক্সেল
    স্ট্যাটাস
    আনএডিটেড
    চিত্রগ্রাহক
    কৌশিক চক্রবর্ত্তী
    লোকেশন
    হুগলী, পশ্চিমবঙ্গ

    🙏 ধন্যবাদ 🙏


    (১০% বেনিফিশিয়ারি প্রিয় লাজুক খ্যাঁককে)



    1720541518267-removebg-preview.png

    Onulipi_07_27_10_21_22.jpg


    Yellow Modern Cryptocurrency Instagram Post_20240905_213048_0000.png

    new.gif

    1720541518267-removebg-preview.png


    --লেখক পরিচিতি--

    IMG_20240303_181107_644.jpg

    কৌশিক চক্রবর্ত্তী। নিবাস পশ্চিমবঙ্গের হুগলি জেলায়। পেশায় কারিগরি বিভাগের প্রশিক্ষক। নেশায় অক্ষরকর্মী। কলকাতায় লিটল ম্যাগাজিন আন্দোলনের সাথে দীর্ঘদিন যুক্ত৷ কলকাতা থেকে প্রকাশিত কবিতার আলো পত্রিকার প্রধান সম্পাদক। দুই বাংলার বিভিন্ন প্রথম সারির পত্রিকা ও দৈনিকে নিয়মিত প্রকাশ হয় কবিতা ও প্রবন্ধ। প্রকাশিত বই সাতটি৷ তার মধ্যে গবেষণামূলক বই 'ফ্রেডরিক্স নগরের অলিতে গলিতে', 'সাহেবি কলকাতা ও তৎকালীন ছড়া' জনপ্রিয়তা অর্জন করেছে। সাহিত্যকর্মের জন্য আছে একাধিক পুরস্কার ও স্বীকৃতি। তার মধ্যে সুরজিত ও কবিতা ক্লাব সেরা কলমকার সম্মান,(২০১৮), কাব্যলোক ঋতুভিত্তিক কবিতায় প্রথম পুরস্কার (বাংলাদেশ), যুগসাগ্নিক সেরা কবি ১৪২৬, স্রোত তরুণ বঙ্গ প্রতিভা সম্মান (২০১৯), স্টোরিমিরর অথর অব দ্যা ইয়ার, ২০২১, কচিপাতা সাহিত্য সম্মান, ২০২১ তার মধ্যে উল্লেখযোগ্য।



    কমিউনিটি : আমার বাংলা ব্লগ

    ধন্যবাদ জানাই আমার বাংলা ব্লগের সকল সদস্যবন্ধুদের৷ ভালো থাকুন, ভালো রাখুন।

    Drawing_11.png

    44902cc6212c4d5b.png

    First_Memecoin_On_Steemit_Platform.png

    hjh.png


    Authors get paid when people like you upvote their post.
    If you enjoyed what you read here, create your account today and start earning FREE STEEM!
    Sort Order:  

    ভাইয়া আপনি তো দেখছি রঙিন কাগজ দিয়ে বেশ দারুন একটি মাছের অরিগ্যামী পোস্ট শেয়ার করেছেন্ আপনার শেয়ার করা আজকের মাছের অরিগ্যামী আমার কাছে বেশ দারুন লেগেছে। ধন্যবাদ এমন সুন্দর একটি পোস্ট আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য।

    চেষ্টা করেছি আপু। আপনাদের মত খুব একটা ভালো পারি না। তাও আপনাদের দেখাবার জন্য একটা প্রচেষ্টা করলাম। এত সুন্দর মন্তব্য করবার জন্য ধন্যবাদ।

    image.png

    রঙিন কাগজ দিয়ে খুবই সুন্দর মাছ তৈরি করেছেন। দুটি মাছের ভাসমান দৃশ্য খুবই সুন্দর ভাবে ফুটিয়ে তুলেছেন। আপনার ডাই পোষ্টি আমার ভালো লেগেছে।

    আপনার মন্তব্যের মাধ্যমে আমি অনুপ্রাণিত হলাম। অনেক ধন্যবাদ জানাই আপনাকে।

    You've got a free upvote from witness fuli.
    Peace & Love!

    প্রথমেই বলবো টাইটেলটা আরেকবার পড়ে নিও। দেখো এক জোড়া জলে মনে হচ্ছে। অপূর্ব দুটো মাছ করেছ। রঙিন কাগজগুলো দিয়ে অবশেষে কাজে এসেছে এটাই আনন্দের। তুমি তো পারবে না পারবে না বলতে কিন্তু আমার বাংলা ব্লগ শিখিয়ে দিল তোমায়। দারুন হয়েছে।

    টাইটেলটা ঠিক করে নিলাম। চেষ্টা করেছি তৈরি করবার জন্য। আসলে তোরা সকলে করিস, তাই আমারও ইচ্ছে হলো কিছু একটা বানাতে।

    অরিগ্যামি শিল্পের মাধ্যমে একজোড়া জলে ভাসমান মাছ দুটো খুব সুন্দর লাগছে দাদা।আসলে হস্তশিল্পে অনেক সময়ের দরকার হয় তাই সময়ের অভাবে করতে পারেন না।আপনার মাছ জোড়া দেখতে চমৎকার সুন্দর হয়েছে। ধাপে ধাপে মাছের অরিগ্যামি বানানো পদ্ধতি চমৎকার সুন্দর করে আমাদের সাথে ভাগ করে নিয়েছেন। ধন্যবাদ আপনাকে সুন্দর অরিগ্যামি পোস্ট টি আমাদের সাথে ভাগ করে নিয়েছেন জন্য।

    আমার বানানো মাছ দুটি তোমার ভালো লেগেছে শুনে আমার ভালো লাগলো বোন। অনেক শুভেচ্ছা রইল তোমার জন্য।

    ভাইয়া আপনার তৈরি করা ভাসমান মাছ দুটো দেখতে অসাধারণ লাগছে। খুব সুন্দর ভাবে দক্ষতার সাথে মাছ দুইটি তৈরি করেছেন। এই ধরনের অরিগ্যামি গুলো তৈরি করতে বেশি সময় লাগে না কিন্তু ভাঁজ গুলো দিতে হয় খুবই সূক্ষ্মভাবে। তবে আমার কাছে মনে হয় ভাঁজ গুলো সূক্ষ্মভাবে দেওয়া গেলেও এগুলো যে কিভাবে উপস্থাপন করব এটাই ভেবে পাইনা। আপনি খুবই সুন্দরভাবে উপস্থাপন করেছেন ধন্যবাদ ভাইয়া।

    একদম ঠিক বলেছেন আপু। ভাঁজগুলো খুব সুক্ষ ভাবে দিতে হয়। কিছু জায়গায় আমারও ভুল হয়েছে। মন্তব্যের মাধ্যমে আমার পাশে থাকবার জন্য ধন্যবাদ।

    Upvoted! Thank you for supporting witness @jswit.

    অনেক ভালো লাগলো দাদা আপনার সুন্দর এই দক্ষতা দেখে। খুব সুন্দর ভাবে কাগজ দিয়ে একজোড়া মাছ তৈরি করেছেন আপনি। এমন কাজগুলো আমি খুব পছন্দ করি ডাইপোস্টের মধ্যে, এভাবে সুন্দর সুন্দর অরিগামী যারা প্রস্তুত করে তাদের থেকে আমি অনেক ধারণা পাই। ঠিক তেমনি আজকে একটা বিষয়ে আমি ধারণা পেলাম আপনার মাধ্যমে।

    অরিগামি আমার ভালো লাগে আপু। কিন্তু খুব একটা বানানোর সময় পাইনা। কাল এই কাজটি করব বলে অনেক রাতে সময় বার করে বসেছিলাম। আপনার মন্তব্য আমার অনুপ্রাণিত করল।

    রঙিন কাগজ দিয়ে এই ধরনের কাজ গুলো দেখতে খুবই সুন্দর লাগে।আমি মাঝে মধ্যে এই ধরনের কাজ করি আমার কাছে খুবই ভালো লাগে।আপনার বানানো আজকের রঙিন কাগজ দিয়ে মাছের অরিগামি অনেক সুন্দর হয়েছে। ধন্যবাদ শেয়ার করার জন্য।

    আপনার মন্তব্য এবং উৎসাহ প্রদানের মাধ্যমে আমি অনুপ্রাণিত হলাম। অনেক ধন্যবাদ এমন ভাবে পাশে থাকবার জন্য।

    খুব ভালো লাগলো দাদা আপনার সুন্দর অরিগামি তৈরি করতে দেখে। রঙিন কাগজ দিয়ে মাছের অরিগামি তৈরি করে দেখানোর চেষ্টা করেছেন আপনি। একটা সুন্দর হয়েছে আপনার বাড়ি আমি তৈরি করা। আমি মনে করি এই সমস্ত শিল্প গুলো নিজের মধ্যে গড়ে তোলা উচিত। যখন এই সমস্ত অরগামী তৈরি করা হয় তখন মনটাও বেশ ফ্রেশ থাকে আর চিন্তা ভাবনা টা থাকে অটুট। যেন সুন্দর কোন কিছু তৈরি করতে পারি এমন মনোভাব নিয়েই হাত এগিয়ে চলে। বেশ ভালো লেগেছে।

    আমার অরিগামি পোস্ট আপনার ভালো লাগায় খুব ভালো লাগলো ভাই। খুব সুন্দর করে একটি মন্তব্যের মাধ্যমে আমার পাশে রইলেন বলে ধন্যবাদ।

    ভাইয়া আপনি এসব কাজে সবার মতো পটু না হলেও কম জানেন না। রঙিন কাগজ দিয়ে খুব সুন্দর মাছের অরিগ্যামি তৈরি করেছেন। এই ধরনের কাজ যত বেশি সময় নিয়ে করা যায় ততই দেখতে সুন্দর লাগে। তাছাড়া অরিগ্যামি হলো ভাঁজের খেলা। একটা ভাঁজ ভুল হলে সেই অরিগ্যামির কাজ সম্পূর্ণ করা কখনো সম্ভব নয়। আপনার মাছের অরিগ্যামি খুব ভালো লেগেছে। আশা করি সামনে আরও সুন্দর সুন্দর অরিগ্যামি দেখতে পাবো।

    চেষ্টা করেছি আপু। তবে অনেকে অনেক সুন্দর সুন্দর করে শিল্পকর্ম তৈরি করেন। আমি শুধু চেষ্টা করেছি নতুন কিছু একটা করে আপনাদের সঙ্গে শেয়ার করবার। মন্তব্য করে আমাকে অনুপ্রাণিত করলেন বলে অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।

    রঙিন কাগজের অরিগ্যামি গুলো দেখতে এমনিতে বেশ চমৎকার লাগে। আজকে আপনি রঙিন কাগজ দিয়ে অসাধারণ একজোড়া মাছের অরিগ্যামি বানিয়েছেন। তবে আপনার তৈরি মাছগুলো দেখে বেশ ভালো লাগলো। সুন্দর করে শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত মাছের অরিগ্যামি বাড়ি আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন।

    চেষ্টা করেছি পুরোটা শেয়ার করার আপু। আপনার ভালো লাগলো বলে আমি অনুপ্রাণিত হলাম। সুন্দর কমেন্ট করার জন্য ধন্যবাদ।

    ভাই আপনার শিল্পের মাধ্যমে জলে ভাসমান একজোড়া মাছ দেখে সত্যিই অনেক ভালো লেগেছে। কোন প্রকার কাটাকাটি ছাড়াই হাতের মাধ্যমে খুব সুন্দর ভাবে আপনি মাছগুলো তৈরি করেছেন। সত্যি আপনার ট্যালেন্ট আছে বলতে হয়। ধন্যবাদ।

    আমার বানানো মাছগুলি আপনার ভালো লাগলো বলে অনেক ধন্যবাদ ভাই।

    খুবই সুন্দর হয়েছে আপনার তৈরি করা এই মাছ৷ যেভাবে আপনি আজকে সুন্দরভাবে মাছ এখানে তৈরি করেছেন তা দেখে একেবারে মুগ্ধ হয়ে গেলাম৷ একই সাথে এটি তৈরি করার ধাপগুলো আপনি একের পর এক খুব সুন্দরভাবে শেয়ার করেছেন৷ আমিও মাঝেমধ্যে এরকম মাছ তৈরি করার এবং অন্যান্য জিনিসপত্র তৈরি করার পদ্ধতি গুলো দেখে থাকি৷ তবে সময়ের অভাবের কারণে এগুলো তৈরি করা হয় না৷ ধন্যবাদ এই সুন্দর মাছ তৈরি করে আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য৷

    চেষ্টা করেছি ভাই যতটা সহজ সরল ভাবে তুলে আনা যায় প্রতিটি ধাপ৷ সুন্দর মন্তব্য করে আমার পাশে থাকলেন বলে ধন্যবাদ।

    আমি হাতের কাজের আপনাদের মত পটু কখনই নয়।

    আপনি হাতের কাজে পটু না হয়েই এতো সুন্দর অরিগ্যামি তৈরি করে ফেলেছেন, আর পটু হলে কি করতেন সেটাই ভাবছি দাদা হা হা হা। যাইহোক মাছের অরিগ্যামি সত্যিই খুব সুন্দর হয়েছে। মাছ দুটিকে পেঁয়াজ এবং টমেটো দিয়ে ভুনা করলে খেতে দারুণ লাগতো হা হা হা। এতো চমৎকার একটি অরিগ্যামি পোস্ট আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে।

    হা হা হা৷ মন্তব্যটি বেশ মজা দিলো ভাই। এবার মাছ বানিয়ে তার ভুনা করে আপনাকে খাওয়াবো। আপনার এমন মজাদার মন্তব্য আমাকে আনন্দ দিল। অনেক ধন্যবাদ ভাই।