দীর্ঘ অপেক্ষার পর। || by @kazi-raihan

in hive-129948 •  4 months ago 

আসসালামু আলাইকুম


হ্যালো..!!
আমার প্রিয় বন্ধুরা,
আমি@kazi-raihan বাংলাদেশের নাগরিক।

আজ - ৩১শে বৈশাখ | ১৪৩১ বঙ্গাব্দ | মঙ্গলবার | গ্রীষ্মকাল|


আমি কাজী রায়হান,আমার ইউজার নাম @kazi-raihan।আমি বাংলাদেশ থেকে। আশা করি আপনারা সবাই ভালো আছেন।মাতৃভাষা বাংলা ব্লগিং এর একমাত্র কমিউনিটি [আমার বাংলা ব্লগ] ভারতীয় এবং বাংলাদেশী সদস্যগণ, সবাইকে অভিনন্দন।



1000069230.png

Canva দিয়ে তৈরি



দীর্ঘ দিন অপেক্ষার পরে অবশেষে ড্রাইভিং লাইসেন্সের স্মার্ট কার্ড হাতে পেয়েছি। একসময় ড্রাইভিং লাইসেন্স এর স্মার্ট কার্ড হাতে পেতে দীর্ঘ সময় লাগতো বছরের পর বছর বিআরটিএ অফিসে খোঁজ করতে হতো তবে এখন আর সেই সমস্যাটা নেই। আবেদন করার সময় অনলাইন ফ্রি জমা নেওয়া হয় যেখানে ড্রাইভিং লাইসেন্স এর স্মার্ট কার্ড পোস্ট অফিসের মাধ্যমে পাঠিয়ে দেওয়ার জন্য নির্দিষ্ট ফ্রি কেটে নেওয়া হয়। কিছু বাড়তি টাকা গুনতে হলেও সুবিধাটা ভোগ করা যাচ্ছে। কোন ঝামেলা ছাড়াই ড্রাইভিং লাইসেন্স এর স্মার্ট কার্ড আপনার হাতে চলে আসবে। সবচেয়ে মজার বিষয় হচ্ছে এই ড্রাইভিং লাইসেন্স যতদিন আমার হাতে থাকবে ততদিন প্রতিটা মুহূর্ত যেন মনে করিয়ে দিবে স্টিমিট প্ল্যাটফর্ম থেকে রোজগার করা টাকা দিয়ে আমি এই ইচ্ছাটা পূরণ করেছি। আবেদন করা থেকে শুরু করে অনলাইনে ফি জমা দেওয়া পর্যন্ত সবকিছুই স্টিমের টাকায় করা। আবারো ধন্যবাদ দিতে মন চাইছে আমাদের সবার প্রিয় @rme দাদাকে। কেননা তিনি যদি আমাদের জন্য এরকম একটা প্ল্যাটফর্ম তৈরি করে না দিতেন তাহলে হয়তো আমরা ইনকাম করতে পারতাম না। দাদার কাছে প্রতিনিয়তই আমরা কৃতজ্ঞ থাকবো। সৃষ্টিকর্তা যেন তাকে এবং তার পরিবারকে সবসময় ভালো রাখেন।

আমি অনলাইনে নিজে নিজেই আবেদন করেছিলাম যার কারণে আমার ইউজার আইডিতে লগইন করে বিস্তারিত বিষয়গুলো দেখতে পারতাম। ড্রাইভিং লাইসেন্স এখন কোন ধাপে আছে সেটা মাঝে মাঝে ঢুকে দেখতাম। হঠাৎ করেই গত মাসের ৩০ তারিখে দেখলাম ড্রাইভিং লাইসেন্স এর স্মার্ট কার্ড রেডি হয়ে গিয়েছে যদিও ফি জমা দেওয়ার কয়েক দিন পর থেকেই বিআরটিএ থেকে রোড পাস দিয়ে দেয়। যাইহোক স্মার্ট কার্ড প্রিন্ট হওয়ার পরেই অপেক্ষায় ছিলাম খুব দ্রুতই হয়তো পোস্ট অফিসের মাধ্যমে আমার কাছে স্মার্ট কার্ড পৌঁছে দেয়া হবে। কালকে সকালের দিকে একটা অচেনা নাম্বার থেকে ফোন আসলো তখন জানতে পারলাম আমাদের পোস্ট অফিসে আমার ড্রাইভিং লাইসেন্স এর স্মার্ট কার্ড এসেছে। তিনি আমাকে বললেন ভোটার আইডি কার্ডের একটা ফটোকপি নিয়ে যেন পোস্ট অফিসে গিয়ে ড্রাইভিং লাইসেন্সের স্মার্ট কার্ড নিয়ে আসি। যেহেতু দীর্ঘ দিন ধরে অপেক্ষা করছিলাম তাই নিজে থেকেই ভোটার আইডি কার্ডের ফটোকপি নিয়ে সোজা পোস্ট অফিসে চলে গেলাম। পোস্ট অফিসে পৌঁছানোর আগেই ভোটার আইডি কার্ড ফটোকপি করে আলাদা একটা কপি সংগ্রহ করে নিলাম কারণ সেটা পোস্ট অফিসে জমা দিয়ে ড্রাইভিং লাইসেন্স নিতে হবে।



1000069101.jpg

1000069103.jpg

1000069102.jpg

1000069104.jpg



যখনই পোস্ট অফিসের সামনে গেলাম তখন পরিবেশটা দেখে রীতিমতো অবাক হয়ে গেলাম। পোস্ট অফিসের পরিবেশটা এতটাই খারাপ ছিল যেটা বলার না। সেখানে যে দুজন সরকারি কর্মকর্তা কর্মরত আছে তা পরিবেশ দেখে বোঝার উপায় নেই। বাইক রেখে আমি পোস্ট অফিসের ভেতরে গেলাম কিন্তু দেখতে পেলাম সেখানে সরকারী কার্যক্রমের কোন চিহ্ন নেই কিছু রড সিমেন্ট সহ আজেবাজে জিনিস পড়ে আছে। তখন মনে মনে চিন্তা করছিলাম হয়তো এটা এখন পরিত্যাক্ত হয়ে গিয়েছে অন্য কোথাও হয়তো অফিস ট্রান্সফার করা হয়েছে। পোস্ট অফিসের সামনে কয়েকজন মিস্ত্রি কাজ করছিল তাদেরকে জিজ্ঞেস করলাম নতুন পোস্ট অফিস কোন জায়গায়?? তখন বলল নতুন পোস্ট অফিস কোন জায়গায় সেটা জানি না তবে এখানকার পোস্ট অফিস তো এইটাই। সকালবেলা যে নাম্বার থেকে ফোন করা হয়েছিল আমি সেই নাম্বারে যোগাযোগ করলাম। আমি তাকে পরিচয় দেওয়ার পরে তিনি আমাকে জানালেন সে নাকি একটু বাইরে আছে এখন দেখা করতে পারবে না। অন্য আর একজন পোস্টমাস্টার আছে তার ঠিকানা দিল। তখন আমি কিছু সময় চিন্তা করলাম আসলে এই লোকগুলো শুধু শুধু সরকারের কাছ থেকে টাকা নিচ্ছে। প্রতি মাস গেলে বেতন নিচ্ছে ঠিকই কিন্তু তাদের যে দায়িত্ব সেটা মোটেও পালন করছে না। যারাই এখানে সেবা নিতে আসবে তাদের এই ভোগান্তির শিকার হতে হচ্ছে।



কিছু সময় চুপচাপ করে থাকার পরে দ্বিতীয় যে পোস্ট মাস্টারের ঠিকানা দিল আমি আবার বাইক নিয়ে সেখানে গেলাম। বিষয়টা দেখে আরো অবাক হলাম দ্বিতীয় যে পোস্ট মাস্টারের ঠিকানা দিল সে তার আলাদা একটি দোকান দিয়ে নিজের ব্যবসা চালাচ্ছে। আমি তার নাম ঠিকানা জিজ্ঞাসা করার পর তিনি আমাকে বললেন আপনার ড্রাইভিং লাইসেন্স এর স্মার্ট কার্ড এসেছে। আমি তাকে বললাম আচ্ছা আপনারা তো সরকারের কাছ থেকে প্রতিমাসে ঠিক বেতন নেন কিন্তু এরকম দায়িত্বহীন কেন আপনারা?? আপনার কি এখানে এসে দোকানদারি করার কথা নাকি পোস্ট অফিসে বসে থাকার কথা। তিনি আমার প্রশ্নের উত্তরে বিভিন্ন অজুহাত দেখাতে লাগলেন। বাজারে একটু কাজ হচ্ছে তার জন্য পোস্ট অফিসের রুমে কিছু জিনিসপাতি রাখা হয়েছে এই ধরনের অনেক কথাই বলতে লাগলো। আমি তখন তাকে বললাম সেটা আপনাদের ব্যক্তিগত বিষয়ে আমি যে কাজে এসেছি আমার কাজটা কমপ্লিট করে আমি চলে যাব আপনি আমার পার্সেলটা দিন। তিনি আমার ড্রাইভিং লাইসেন্সের কার্ড বের করে দিলেন এবং একটি স্লিপে সিগনেচার নিলেন সেই সাথে ভোটার আইডি কার্ডের নিচে আমার নাম্বার এবং সিগনেচার নিয়ে আমার পার্সেলটা হাতে ধরিয়ে দিলেন। পার্সেলটা হাতে পাওয়ার পরেই মনে শান্তি লাগছিল, চিরতরে পুলিশের ঝামেলা থেকে মুক্তি পেলাম। আল্লার রহমতে এখন আর কোন সমস্যা হবে না এখন বাইকের স্মার্ট কার্ড আছে আবার নিজের ড্রাইভিং লাইসেন্স এর ও স্মার্ট কার্ড আছে।



1000069100.jpg

1000069107.jpg



ভেবেছিলাম এই বিষয়টি নিয়ে একটি পোস্ট শেয়ার করব তাই আবার পেছনে ফিরে গিয়ে পোস্ট অফিসের কয়েকটা ছবি তুলছিলাম সেই সাথে সেখানে কয়েকজন মিস্ত্রি কাজ করছিল তাদেরও ছবি তুললাম। বাইক থামিয়ে পোস্ট অফিসের এমন ছবি তোলা দেখে পাশের দোকানের কিছু লোকজন আমার দিকে তাকিয়ে থাকলো ঠিক একইভাবে সেখানে যে কয়জন মিস্ত্রি কাজ করছিল তারাও আমার দিকে তাকিয়ে থাকলো। আবার ভেতরে গিয়ে পোস্ট অফিসের ছবি তুলছিলাম ভেতরে যে রড সিমেন্ট সহ বিভিন্ন জিনিসপাতি ছিল সেগুলোর ছবি তুলছিলাম সেটা দেখে দোকান থেকে একজন লোক উঠে এসে বলল ভাইয়া আপনার বাসা কোথায়?? আমি লোকটার কথার কোন উত্তর না দিয়ে পোস্ট অফিসের পরিবেশের ছবি তুলে নিয়ে বাইক নিয়ে সোজা বাসায় চলে আসলাম। বাসায় এসে ড্রাইভিং লাইসেন্স এর স্মার্ট কার্ড বের করে আমার বাইকের কাগজ সহ বিভিন্ন সরঞ্জাম রাখার যে ওয়ালেট আছে সেখানে রেখে দিচ্ছিলাম সেই মুহূর্তেই অপরিচিত নাম্বার থেকে আবারও একটি ফোন আসে।



স্বাভাবিকভাবেই ফোন রিসিভ করে সুন্দর করে সালাম দিলাম তিনিও আমার সালামের উত্তর দিলেন। সঙ্গে সঙ্গেই তিনি পরিচয় দিয়ে বললেন একটু আগে আপনি এসে আমার কাছে থেকে একটা পার্সেল নিয়ে গিয়েছেন আমি সেই পোস্ট মাস্টার। আমি তখন তাকে উল্টা প্রশ্ন করে জিজ্ঞেস করলাম কোন মিসটেক হয়েছে?? আমার উত্তরের জবাবে তিনি বললেন না কোন সমস্যা হয়নি। তিনি আমাকে প্রশ্ন করলেন আপনি কি পোস্ট অফিসের সামনে গিয়ে আমাদের পোস্ট অফিসের ছবি তুলেছেন?? আমি বললাম হ্যাঁ আপনাদের পোস্ট অফিসের সামনে গিয়ে ছবি তুলেছি। তখন তিনি উল্টা ভয়ে ভয়ে আমাকে রিকোয়েস্ট করে বলছিলেন দেখুন আমরা সবসময় পোস্ট অফিসেই থাকি। সকাল ৯ টা থেকে বিকাল ৪ঃ০০ টা পর্যন্ত আমাদের পোস্ট অফিস খোলা থাকে আর আমরা দুজন প্রতিদিনই সময়মতো সেখানে ডিউটি করি কিন্তু হঠাৎ বাজারের একটু কাজের কারণে আমাদের পোস্ট অফিসের রুমটা তাদের কাছে একটু ছেড়ে দিয়েছি। লোকটাকে আমি তখন জিজ্ঞেস করলাম আপনি এসব কথা আমাকে কেন বলছেন। আমি আপনাদের পোস্ট অফিসের ছবি তুলেছি আপনাদের কোন ক্ষতি করার জন্য নয় আপনি ভয় পাবেন না। তখন লোকটা আমাকে ধন্যবাদ জানিয়ে ফোন রেখে দিল। বুঝতে পারছিলাম আমি ছবি তুলেছি সেটা সেখানকার লোকজন পোস্টমাস্টার কে জানিয়েছে আর যার কারণে সে ভয়ে ভয়ে আমাকে ফোন করেছে। আসলে মানুষকে ভোগান্তি বা ভয় দেখানোর কোন ইচ্ছে আমার নেই এজন্যই আমি তাকে সত্যি কথাটা বলে দিলাম যেন লোকটি টেনশন মুক্ত থাকে। যদি বলতাম এই ছবি জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে দেখাবো তাহলে তো লোকটি দিব্যি আমার বাড়িতে চলে আসতো আমার কাছে ক্ষমা চেয়ে যেত কিন্তু এমন মন মানসিকতা ছিল না। তবে একটু একটু রাগ হচ্ছিল এমন লোক গুলোর একটু শিক্ষা হওয়া উচিত। যাই হোক সবশেষে আমি আমার প্রয়োজনীয় ডকুমেন্ট হাতে পেয়েছি এটাই আলহামদুলিল্লাহ।



⬇️📥⬇️📥
ডিভাইসSamsung galaxy A52
ফটোগ্রাফার@kazi-raihan
লোকেশন
সময়মে,২০২৪



🔚সমাপ্তি🔚




এই ছিল আমার আজকের আয়োজনে।
ভুল ত্রুটি ক্ষমার দৃষ্টিতে দেখবেন।
ভালো থাকবেন সবাই , আল্লাহ হাফেজ👋।

সবাই ভালোবাসা নিবেন 💚🌹
ইতি,
@kazi-raihan



আমার পরিচয়


20231103_120723-01.jpeg

আমি কাজী রায়হান। আমি একজন ছাত্র। আমি বাংলাদেশে বাস করি। আমি কুষ্টিয়া সরকারি কলেজে লেখাপড়া করছি। আমি ফটোগ্রাফি করতে, গল্প লিখতে ও বাইক নিয়ে ঘুরতে খুবই ভালোবাসি। মনের অনুভূতির ডাকে সাড়া দিয়ে কবিতা লিখতে পছন্দ করি। সেই সাথে যে কোনো নতুন বিষয় সম্পর্কে জানতে পছন্দ করি। আমি ভালোবাসি স্টিমিট প্লাটফর্মে কাজ করতে।



break .png

Banner.png

Authors get paid when people like you upvote their post.
If you enjoyed what you read here, create your account today and start earning FREE STEEM!
Sort Order:  

তাহলে দীর্ঘ প্রতীক্ষার অবসান ঘটলো অবশেষে। এখন তো নিশ্চিন্তে বাইক চালাতে পারবেন ভাই। যেহেতু বাইকের স্মার্ট কার্ড এবং নিজের ড্রাইভিং লাইসেন্স রয়েছে। আপনি তো কতো সুন্দরভাবে পোস্ট অফিসের মাধ্যমে হাতে পেয়ে গেলেন। আর আমাকে অনেক কষ্ট করতে হয়েছিল গাড়ির স্মার্ট কার্ড এবং ড্রাইভিং লাইসেন্স হাতে পেতে। যদিও আমি সাউথ কোরিয়া থেকে ড্রাইভিং লাইসেন্স নিয়ে এসেছিলাম। কিন্তু বাংলাদেশে সেটা দিয়ে কোনো কাজ হয় না। পোস্ট অফিসের অবস্থা দেখে তো হাসি পাচ্ছে। তবে ছবি তোলাতে তারা কিন্তু বেশ ভয় পেয়েছিল😂। সরকারি সেক্টর গুলো এমনই। আমাদের এখানে সরকারি ডকইয়ার্ড রয়েছে। ডকইয়ার্ড এর সরকারী কর্মচারী, বিদেশে গিয়ে চাকরি করছে 🤣। যাইহোক পোস্টটি আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে।

ভাই পরে আমার মনে হচ্ছিল লোকটাকে একটু ভয় দেখানো উচিত ছিল হা হা হা।

Upvoted! Thank you for supporting witness @jswit.

image.png

আসলে ভাই পোস্ট অফিসের অবস্থা এখন খারাপ। সেরকম কোন চিঠি আদান প্রদান হয় না। এই কালেভদ্রে এইরকম কিছু পার্সেল আসে। আর এরাও অনেক মজাতে আছে। কোন কাজ নেই শুধু বসে থাক আর পাশাপাশি অন্য কিছুও করতে পারো। যদিও বেচারা পরবর্তীতে ভয় পেয়ে আপনাকে ফোন পযর্ন্ত করেছে। ব‍্যাপার টা বেশ ছিল। আপনার জন্য শুভকামনা।

আরে ভাই অফিসের অবস্থা খারাপ বললে ভুল হবে একদম নাজে হাল অবস্থা।

দীর্ঘদিন অপেক্ষার পর ড্রাইভিং লাইসেন্স এর স্মার্টকার্ড হাতে পেলেন সে টা বেশ আনন্দের বিষয়। আর দাদার কাছে আমরা সকলেই ভীষণ কৃতজ্ঞ সবসময়ই। কিন্তু পোস্ট অফিসের এমন করুণ অবস্থা দেখে মনটা বেশ খারাপ হয়ে গেলো। আসলে সবই সম্ভব হয়েছে কারণ এখানে সরকারি কাজের কোন ফলোআপ নেই, কোন জবাবদিহিতা নেই। সকলের সঠিক বুদ্ধির উদয় হোক - এটাই কাম্য।

আসলে এই প্রতিষ্ঠানটি দাদা যদি চালু না করতো তাহলে হয়তো অনলাইন থেকে এই অর্থটা রোজগার করতে পারতাম না তাই আমার মনে হয় পুরো ক্রেডিট দাদার।


💯⚜2️⃣0️⃣2️⃣4️⃣ This is a manual curation from the @tipu Curation Project.
Also your post was promoted on 🧵"X"🧵 by the account josluds

@tipu curate

আমি লক্ষ্য করে দেখেছি এই অফিসগুলোর অবস্থা খুবই খারাপ। এখানে কোন ধরনের নিয়ম কারণ থাকে না তারা সবসময় তাদের ইচ্ছা মত কাজ করে থাকে। যাইহোক দীর্ঘদিন অপেক্ষা করার পর অবশেষে আপনি ড্রাইভিং লাইসেন্স হাতে পেয়েছেন সেটা জানতে পেরে খুবই ভালো লাগলো।

ভাই কি বলবো সব সরকারি অফিসের একই অবস্থা যার কারণে আমাদের দেশ এগোতে পারছে না।

ভাইয়া দীর্ঘ প্রতীক্ষার পর আপনি আপনার ড্রাইভিং লাইসেন্স শেষমেশ হাতে পেয়েছেন দেখে বেশ ভালো লাগলো ।এখন থেকে নিশ্চিন্তে বাইক চালাতে পারবেন। আর পোস্ট অফিসের অবস্থা দেখে সত্যি অবাক হয়েছি আপনার মত আমিও ।এ ধরনের লোকদের কিছুটা হলেও শাস্তির আওতায় আনা উচিত ।যাই হোক বেশ ভালো লাগলো আপনার পোস্টটি পড়ে। ধন্যবাদ।

আসলে আপু এই দায়িত্বহীন মানুষ সম্পর্কে বলতে বলতে আমরা যেন অতিষ্ঠ হয়ে পড়েছি।

বাহ ভাই আপনি আজকে আমাদের মাঝে বেশ দারুন একটি পোস্ট লিখে শেয়ার করেছেন। স্টিমের টাকা আপনি ড্রাইভিং লাইসেন্স সম্পূর্ণ করেছেন দেখে সত্যি বেশ ভালো লাগলো। সম্পূর্ণ ক্রেডিট আমাদের বড় দাদাকে দিয়েছেন এটা সবথেকে বেশি ভালো লেগেছে আমার কাছে। আপনি ড্রাইভিং লাইসেন্সের স্মার্ট কার্ড আজকে হাতে পেয়েছেন জানতে পেরে সত্যি বেশ ভালো লাগলো। ধন্যবাদ ভাই এত সুন্দর একটা অনুভূতিমূলক পোস্ট আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।

হ্যাঁ ভাই অনুভূতিটা দারুন ছিল যেটা বলে বোঝানোর মত না।

অভিনন্দন ভাই 🎉 এখন তো নিশ্চিন্তে বাইক চালাতে পারবেন ভাই। সত্যি দাদা আমাদের সকলের জন্য চমৎকার একটি প্লাটফর্ম তৈরি করে দিয়েছেন। আমরা সকলেই দাদার কাছে চির কৃতজ্ঞ। আপনার অনুভূতি গুলো পড়ে ভীষণ ভালো লাগলো। আপনার জন্য শুভ কামনা। আর ভাই সাবধানে বাইক চালাবেন।

হ্যাঁ ভাই এতদিনে পুলিশ বেশ জালাইছে তবে ইড্রাইভিং লাইসেন্স পেপার পাওয়ার পরে আর সমস্যা হয়নি।

অপেক্ষার পর প্রাপ্তির মুহূর্তটা আসলেই আনন্দময়। দীর্ঘ একটা সময়ের পর আপনার অপেক্ষা পূর্ণতার পাওয়ার আনন্দ আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।

আপনার সুন্দর মতামত আমাদের মাঝে তুলে ধরার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।