প্রস্তাবনা:
সবুজে মেঘের ছায়ায়, বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্ররা বই পড়ছে, ব্যবসায়ীরা আপনার সাথে মোবাইলে একটি অজানা টাকা আদান-প্রদান করছে। এটি হতে পারে একটি ডিজিটাল করেন্সির লেহাজ, যা বিশ্বে ছড়িয়ে পড়ছে এক নতুন উজ্জ্বল সাঙ্গিত। সৃষ্টিতে একটি বিস্ময়কর পুরুষ, তার নাম স্যাটোশি নাকামোটো - যিনি ভাবতেন একটি নতুন মুদ্রা আবিষ্কার করতেন, যেটি প্রকৃতির পোর্টফোলিও অনুসরণ করতে চাইতেছিল না। এতে সবচেয়ে উজ্জ্বল অংশ - এটি একটি মুদ্রা ছিল যা অতি সুরক্ষিত এবং আবারও উন্নত হত।
১. ক্রিপ্টোকারেন্সির স্থানবন্দর:
বলছি স্থানবন্দর, কারণ ক্রিপ্টোকারেন্সি একটি সৃষ্টিতের ভাষায়, একটি সুরক্ষিত এবং অনলাইন ট্র্যানজেকশন স্থান তৈরি করতে সাহায্য করে। এটি অতিভুল ও প্রোগ্রেসিভ সমৃদ্ধির সাথে বিশ্বভরে একটি নতুন অর্থনীতির দিকে মোড়ছে।
২. বিজ্ঞান এবং প্রযুক্তির সমন্বয়:
ক্রিপ্টোকারেন্সি ব্যবস্থাপনায় বিজ্ঞান এবং প্রযুক্তির আদান-প্রদান ব্যবহৃত হয়ে থাকে। ব্লকচেইন তার সুরক্ষা ও প্রতিবন্ধী চরিত্রের জন্য পুরোপুরি বিশ্ববিদ্যালয়ের বই হয়ে থাকে, এবং এটি প্রতি ট্রানজেকশনের একটি শ্রেণি তৈরি করে তাতে যে কোনও অস্থায়ী পরিবর্তনের জন্য হাজার হাজার কম্পিউটারের সাথে কলাবরেশন করে।
৩. বাংলাদেশে ক্রিপ্টোকারেন্সি:
বাংলাদেশে, ক্রিপ্টোকারেন্সি পূর্ণরূপে নতুন তবে এটি ধীরে ধীরে চোখ বড় করছে। একটি নতুন অর্থনীতির হতে এটির ভবিষ্যৎ বিবাদে পূর্ণভাবে নজরদার রাখা গুরুত