০৬অগ্রায়ন , ১৪২৯ বঙ্গাব্দ
২১নভেম্বর , ২০২২ খ্রিস্টাব্দ
২৬রবিউস সানি , ১৪৪৩ হিজরী
সোমবার ❤️❤️
হেমন্তকাল ।
আসসালামু আলাইকুম,আমি মোঃআলী, আমার ইউজার নাম @litonali।আমি বাংলাদেশ থেকে। আশা করি আপনারা সবাই ভালো আছেন। আলহামদুলিল্লাহ আমি আপনাদের দোয়ায় ভালো আছি। মাতৃভাষা বাংলা ব্লগিং এর একমাত্র কমিউনিটি [আমার বাংলা ব্লগ] এর সবাইকে শুভেচ্ছা ও অভিনন্দনজানিয়ে আমার আজকের পোস্ট শুরু করছি
আমার বাংলা ব্লক পরিবারের সকলের সুস্বাস্থ্য এবং মঙ্গল কামনা করে আমার আজকের পোস্ট শুরু করছি। আশা করছি আপনারা সবাই ভাল আছেন সুস্থ আছেন। আসলে ভালো থাকাটা এখন খুবই ট্রাপ। প্রতিনিয়তই জীবনের সাথে যুদ্ধ করে বেঁচে থাকতে হচ্ছে।। ভালো না থেকেও বলতে হচ্ছে খুব ভালো আছি।। এজন্যই তো কবি বলেছেন পৃথিবীটা নাট্যমঞ্চ আমরা সবাই অভিনেতা।। আসলে কথাটার মর্ম কথা কখনো বোঝার চেষ্টা করিনি কিন্তু এখন এই বাস্তব জীবনের সাথে মিলিয়ে দেখি কথাটা সম্পূর্ণ ঠিক।। আশায় আছি কবে যেন অশান্ত এই ধরায় শান্তি ফিরবে।। থাকে সব কথা আজ আপনাদের মাঝে তুলে ধরবো শ্রমজীবী মানুষের দৈনন্দিন কাদের কিছু চিত্র এবং কিছু কথা। আশা করছি আপনাদের কাছে ভালো লাগবে। |
যুগের পরিবর্তন হয়েছে। মানুষের পরিবর্তন এসেছে। বিজ্ঞানের কল্যাণে আজ পৃথিবী অনেক উন্নত। এর মানে আমি কি বলতে চাচ্ছি আপনারা হয়তো বুঝতে পেরেছেন। এক সময় মানুষের মুখের আহার জোগাড় করার জন্য গরুর লাঙ্গল দিয়ে জমি চাষ করে ফসল ফলানো হতো। এখন এই দৃশ্য বিরল। গতকাল যখন পদ্মা নদীর পাশ দিয়ে হেঁটে যাচ্ছিলাম তখনই হঠাৎ করে এই দৃশ্যটি আমার চোখে পড়ে। তাইতো ক্যামেরা বন্দি করে আজ আপনাদের মাঝে তুলে ধরলাম হয়তো আপনাদের কাছে ভালো লাগবে। |
উপরের ছবিতে আপনাদেরকে একজন কৃষকের একটি গরু এবং লাঙ্গল কাঁধে নিয়ে যাওয়ার দৃশ্য দেখিয়েছি। ইনার নাম রমজান চাচা। আমি ছোটবেলা থেকে দেখছি ইনাকে গরু দিয়েই লাঙ্গল বাড়িতে। যুগের পরিবর্তনে এসেছে জমি চাষ করার বিভিন্ন ধরনের প্রযুক্তি হয়েছে কিন্তু তার আর কোন পরিবর্তন দেখলাম না।। ইনি ছোটবেলা থেকে গরুর লাঙ্গল দিয়ে জমি চাষ করেন এজন্য ইনি এই গরু দিয়ে জমি চাষ করার মায়া নাকি ছাড়তে পারেন না।। তবে যুগের পরিবর্তন এলেও ইনি কিন্তু কখনো বসেও থাকেন না তার লাঙ্গল গরু নিয়ে।। প্রতিদিনই কোথাও না কোথাও থেকে তার ডাক আসে জমি চাষ করার জন্য। তিনি খুব সাদামাটা এবং হাসিখুশি একজন মানুষ। ফটোর দিকে লক্ষ্য করলে আপনি দেখতে পাবেন আমি যখন ফটোটি ক্যামেরা বন্দি করি আমার ক্যামেরাবন্দি করা দেখে উনি খুব সুন্দর একটি হাসি দিয়েছে ।সেটিও ছবির সাথে উঠে এসেছে। |
গ্রাম বাংলার এক ঐতিহ্যবাহী বাহন ঘোড়ার গাড়ি। আমার দাদির মুখে গল্প শুনেছি যখন তার বিবাহ হয় তখন নাকি গরুর গাড়ি এবং ঘোরার গাড়িতে বরযাত্রী গিয়েছিল। যুগের পরিবর্তনের সাথে এখন তেমন আর দেখা মেলে না এই বাহন গুলার। কিন্তু যখনই প্রত্যন্ত গ্রাম অঞ্চলে অথবা নদী অঞ্চলে যায় তখনই এই বাহন গোলার সাথে দেখা হয়ে যায়।। তেমন ভালো রাস্তাঘাট নেই শুধু হাঁটা তোলার জন্য একটা পথ কিন্তু মালামাল তো ঠিকই বহন করতে হয় তাদের।। তার জন্য এখনো টিকে রয়েছে অত্যন্ত অঞ্চলে এই ঘোড়ার গাড়ি। এটা দিয়েই তার জীবিকা পরিবার-পরিজনকে নিয়ে সুখে থাকার চাবিকাঠি।। সকাল থেকে নিয়ে শুরু করে ঘোড়া গাড়ি এবং চালক একই সাথে কাজ করে থাকেন। মাঝে মাঝে এদের পরিশ্রম দেখে আমি নিজেও অবাক হয়ে যাই এত পরিশ্রম তারা করেন কিভাবে।। |
ছবিটিতে দেখানোর চেষ্টা করেছি আপনাদেরকে একটি মহিষের গাড়ি। এটি চর অঞ্চলের একমাত্র বাহন। মালামাল পরিবহন মানুষ যথাযথ থেকে শুরু করে সব ধরনের আদান-প্রদান কাজে এই গাড়ি ব্যবহার করা হয়। বিশেষ করে যখন ফসল ঘরে তোলা হয় তখন এই গাড়ি বেশি ব্যবহার করা হয়।। ছবিটির দিকে আপনি লক্ষ্য করলে দেখতে পাবেন রাস্তার অবস্থা। শুধু মেঠো পথ যেখানে চলাচল করতে পারে না কোন গাড়ি।। এই বাহন এতটাই শক্তিশালী যে কাদা উঁচু নিচু পথ পানি সবকিছু পাড়ি দিয়ে এক প্রান্ত থেকে অন্য প্রান্তে চলে যেতে পারে।। এই একজোড়া মহিষ এবং গাড়ি দিয়েই এই ব্যক্তির জীবিকা নির্বাহ হয় প্রতিদিনের।। |
এখন যে দৃশ্যটি আপনাদেরকে দেখানোর চেষ্টা করেছি এটি শহর গ্রাম সব জায়গায় দেখা মেলে এখন।। আগে একটি হাতি দেখলে সবাই দূরদূরান্ত থেকে ছুটে আসতো।। কিন্তু এখন হওয়ার হামেশা দেখা মেলে তেমন একটা দেখার প্রতি আগ্রহ হয় না মানুষের।। গত কয়েকদিন আগে সন্ধ্যায় দেখি একটা বালক হাতের পিঠের উপর বসে দোকান দোকান থেকে পাঁচটা দশ টাকা করে নিচ্ছে।। একজন তাকে জিজ্ঞেস করল এই টাকা নিয়ে তুমি কি কর।। সে বলল আমি আমার পরিবার এবং হাতিটির খাবার যোগাড় করি।। এর মানে এই হাতির মাধ্যমেই তার এবং তার পরিবারের খাবারের ব্যবস্থা হয়।। |
উপরের ছবি দেখে হয়তো আপনারা সবাই বুঝতে পেরেছেন আমি কি বলতে চাচ্ছি আসলে। এটি হচ্ছে আমাদের বাংলার এক ঐতিহ্য তথা পুরান ঢাকার ঐতিহ্য এখনো মাথা উঁচু করে দাঁড়িয়ে রয়েছে। পুরান ঢাকার ভাষায় এই গাড়িকে টমটম গাড়ি বলে। তবে এই গাড়িতে আমি কখনো উঠিনি আমার খুব ইচ্ছা আছে এই গাড়িতে উঠার। শহরের রাস্তাগুলোতে খুব দ্রুত চলাচল করে। অনেক মানুষ এই গাড়িতে উঠে শখের বসে এখন যাতায়াত করে। |
এই দৃশ্যটি দেখে অনেকেরই হয়তো লোভ হতে পারে কেননা এটি হচ্ছে সদরঘাটের সেই ঐতিহ্যবাহী খিলিপান। আবার খুব ইচ্ছা ছিল সদরঘাটে যেদিন যাবো সেদিন সদরঘাটের ঐতিহ্যবাহী পান খাব। যাক বেশ কিছুদিন আগে গিয়েছিলাম সেই চারটির পূরণ হয়েছে সাথে একটি ফটোগ্রাফি করে নিয়ে এসেছি।। এক চাচার কাছে জিজ্ঞেস করলাম আপনি কতদিন ধরে এখানে পান বিক্রি করেন উনি উত্তর দিল ৫০ বছর শুনে তো আমি অবাক। উনি বলল যুদ্ধের বছর থেকে আমি এখানে পান বিক্রি করি তখন আমি অনেক ছোট।। প্রতিদিন ১০০০ থেকে ১২০০ টাকা ইনকাম হয় এই দিয়েই চলে তার চারজনের সংসার। এই ছিল আমার আজকের শ্রমজীবী মানুষদের নিয়ে কিছু কথা এবং তাদের দৈনন্দিন কাদেরকে চিত্র আশা করছি আপনাদের কাছে ভালো লাগবে। |
ডিভাইসঃ Redmi Note 5
জীবন মানেই একটি যুদ্ধ ক্ষেত্র। সবাই নিজের জীবিকার তাগিদে যুদ্ধ করে যাচ্ছে। হয়তো কেউ জীবনযুদ্ধে হার মানা সৈনিক। কিংবা কেউ জীবন যুদ্ধে নিজেকে টিকিয়ে রেখেছে। আসলে শ্রমজীবী মানুষগুলো প্রতিটা দিন পার করছে নিজেদের সাথে যুদ্ধ করতে করতে। তবুও সবাই ভালো থাকতে চায়। কিংবা পরিবারকে নিয়ে একটু সুখে থাকতে চায়। ভাইয়া আপনার শেয়ার করা ফটোগ্রাফি গুলো খুবই সুন্দর হয়েছে।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
আসলে ঠিকই বলেছেন আপনি জীবন মানেই একটি যুদ্ধ আর সেই যুদ্ধের ময়দানের টিকে থাকতে পারাটাই হচ্ছে আমাদের মূল লক্ষ্য যে যেভাবে পারছি আমাদের জীবিকার তাগিদ মেটানোর চেষ্টায় ব্যস্ত ধন্যবাদ আপনাকে সুন্দর মন্তব্য করার জন্য।।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
আপনি গ্রাম বাংলার বিলীন হওয়া কিছু যানবাহনের ছবি তুলেছেন যেগুলো আগেকার যুগে দেখা যেত। আমাদের যুগে আমরা খুবই কম দেখেছি মনে হয় এই যানবাহনগুলো। কিন্তু ঘোড়ার গাড়ি এখনো পুরান ঢাকার দিকে গেলে বেশ দেখা যায়। রমজান চাচা মনে হয় পুরনো ঐতিহ্যকে এখনো বহন করে যাচ্ছেন। গরু লাঙ্গল দিয়ে জমি চাষ করে। তাছাড়া ঠিকই বলেছেন হাতি এখন এত বেশি দেখা যায় যে মানুষের আগ্রহ কমে গিয়েছে। আর এভাবে টাকা উঠানোটা খুবই বিরক্তকর। রাস্তাঘাটে গাড়ি দেখলে তার সামনে একদম দাঁড়িয়ে যায়। আমাদের একবার এরকম বিরক্তিকর অবস্থায় পরতে হয়েছিল। যাইহোক ভালো লাগলো পোষ্টটি পড়ে।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
ঠিকই বলেছেন আপু এগুলো আমাদের গ্রাম অঞ্চলের এক ঐতিহ্য বহন করে রয়েছে।। রমজান চাচা ঠিক আপনার কথার মতই এখনো গরু দিয়েই লাঙ্গল আর চালান।। তার নাকি গরু দিয়ে লাঙ্গল বাড়িতে অনেক ভালো লাগে কলের গাড়ি তার পছন্দ না।।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
আপনি বড় ঘরে আমাদের মাঝে অনেক ইউনিক ধরনের পোস্ট নিয়ে। আজকে আপনি শ্রমজীবী মানুষের দৈনন্দিন কাজ ও তাদের জীবিকার বহন নিয়ে অনেক চমৎকার একটি পোস্ট তৈরি করেছেন দেখে খুবই ভালো লাগলো। পরবর্তীতেও আপনার কাছ থেকে এরকম সুন্দর সুন্দর পোস্ট আশা করব শুভকামনা রইল।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
শ্রমজীবী মানুষের দৈনন্দিন জীবন এবং জীবিকা নির্বাহের কিছু আলোচিত্র তুলে ধরেছিলাম আপনার কাছে ভালো লেগেছে জানতে পেরে খুবই খুশি হলাম ধন্যবাদ সুস্থ থাকবেন ভালো থাকবেন।।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
জীবিকার তাগিদে মানুষ বিভিন্ন পেশার বেছে নেয় কেউ গরুর নাঙ্গল আবার কেউ মহিষের গাড়ি বা ঘোড়ার গাড়ি চালিয়ে তাদের সংসার চালায়। আর সবশেষে যে টপিক তুলে ধরেছেন সেটা হচ্ছে সদরঘাট এলাকায় সেই নামকরা পান। যদিও আমি পান খাই না তবে আপনার কথা শুনেই পান খেতে ইচ্ছে করছে হা হা হা
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
সদরঘাটের নামকরা এই পান যদি খেয়ে না থাকেন তাহলে আপনার জন্য একটা পরামর্শ থাকবে খুব তাড়াতাড়ি খেয়ে নিয়েন নইলে মরার পরে হলেও আফসোস করতে হবে সদরঘাটের পান বলে কথা
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
গ্রাম বাংলার এমন দৃশ্য দেখতে অনেক ভালো লাগে ভাইয়া।কৃষকেরাই হচ্ছে এই দেশের সম্পদ।কৃষকেরা এই দেশের অনেক মূল্যবান মানুষ।যাদের অক্লান্ত পরিশ্রমে আমরা অনেক আরামে আয়েসে বসে খাবার খায় সেগুলো হচ্ছে কৃষকের কষ্টের ফসল।গ্রামের এমন দৃশ্য দেখতে খুব ভালো লাগে।ধন্যবাদ আপনাকে এমন সুন্দর দৃশ্য নিয়ে আমাদের কাছে একটি পোস্ট শেয়ার করার জন্য।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
একদম ঠিক কথা বলেছেন আপু কৃষকই হচ্ছে আমাদের দেশের একমাত্র সম্পদ এবং আমাদের জীবিকা তথা মুখের অন্য তুলে দেওয়ার একমাত্র নির্ভরশীলতা।। কেননা আমাদের দেশ কৃষি প্রধান।।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
অস্বাভাবিক ভালো লাগার কিছু দৃশ্য দেখলাম ভাই।সত্যিই খুব ভালো লাগলো পোস্টটা।
বলতে গেলে,ঘোড়া বা মহিষের গাড়ি তেমন দেখিইনা আমাদের এদিকে।অনেকদিন পর দেখে আসলেই ভালো লাগলো।
ছবিগুলোও খুব সুন্দর ছিল। শুভ কামনা রইলো আপনার জন্য।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
আসলে ঘোড়া এবং মহিষের গাড়ি সাধারণ চলে তো দেখা মেলা খুবই কষ্টসাধ্য কিন্তু গ্রাম অঞ্চলের এগুলা ফর হামসা দেখা মিলবে কিন্তু যখনই দেখবেন খুব ব্যস্ত অন্য বোঝাই করে নিয়ে চলছে গন্তব্য স্থানে।।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
ভাইয়া আপনি গ্রাম বাংলার বিলিন হয়ে যাওয়া বিভিন্ন জিনিসের ফটোগ্রাফি করেছেন। ঘোড়ার গাড়ি , হাতি, মহিষ, এগুলো চিড়িয়াখানা ছাড়া খুব একটা দেখতে পাওয়া যায় না। রমজান চাচার মত এখন আর কেউ গরু দিয়ে নাঙ্গলও টানে না। তাই অনেকদিন পরে দেখতে পেরে বেশ ভালো লাগলো।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
আসলে গ্রাম অঞ্চলে দৃশ্য গুলো এখনো মাঝে মাঝে দেখা মিলে তবে প্রত্যন্ত গ্রাম অঞ্চল ছাড়া দেখা মেলা কষ্টসাধ্য ধন্যবাদ আপনাকে পোস্টটি পড়ে সুন্দর মন্তব্য করার জন্য।।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
আমরা প্রতিনিয়ত আমাদের নিজেদের সাথেই অভিনয় করে যাচ্ছি ভাই। এটাই চরম সত্য। বেশ ভালো লাগলো ছবি গুলো। আধুনিকতার ছোঁয়ায় সবকিছুই বিলুপ্ত হয়ে গেছে যদিও, তবু এই জিনিস গুলোর প্রতি বাঙালির একটা আবেগ কাজ করে সব সময়। হাতি দিয়ে টাকা ওঠানোর ব্যাপারটা শহরেও হয়ে থাকে বেশ। আমার কাছে বেশ মজাই লাগে ব্যাপারটা।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
ঠিকই বলেছেন ভাইয়া এই যানবাহন গুলা বাংলা এবং বাঙালি জাতির এক ঐতিহ্য বহন করে রয়েছে। এগুলা এখনো অত্যন্ত গ্রাম অঞ্চলে গেলে দেখা মেলে।।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
টুইটার
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
ভাইয়া আপনি গ্রাম বাংলার জীবিকার কিছু চিত্র তুলে ধরেছেন। দেখে খুব ভাল লাগলো। শহরে তো ঘোড়ার গাড়ি দেখা গেলেও মহিষের গাড়ি দেখা যায় না। জীবনের তাগিদে বিভিন্ন পেশায় মানুষ আছে। আপনি তা খুব সুন্দর ভাবে তুলে ধরেছেন। অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া শেয়ার করার জন্য।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
আসলে মানুষ জীবিকা নির্বাহের জন্য বিভিন্ন সময় বিভিন্ন পেশায় নিযুক্ত হচ্ছে।। এই চিত্রগুলা আপনার কাছে ভালো লেগেছে জানতে পেরে খুবই খুশি হলাম ধন্যবাদ আপনাকে সুস্থ থাকবেন ভালো থাকবেন।।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
আপনি যে আলোকচিত্রগুলো আজ আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন আজ তা আমাদের সমাজে বিলুপ্তপ্রায়। আপনি যে চিত্রগুলো আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন তা আগেকার দিনে প্রায়শই দেখা যেত। বর্তমানে তা দেখা যায় না বললেই চলে। আপনার তোলা টমটম গাড়ি এখন বিলুপ্তপ্রায়। আপনার ছবির মাধ্যমে আজ প্রথম আমি টমটম গাড়ি দেখলাম। আবার ঘোড়ার গাড়ি ও এখন দেখা যায় না বললেই হয়। কিন্তু কিছু হতদরিদ্র মানুষ তাদের জীবিকা উপার্জনের তাগিদে এখনো এই ঘোড়ার গাড়িটি ব্যবহার করে। এত সুন্দর একটি পোস্ট আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
আসলে মানুষ জীবিকার তাগিদে কত কিনা করে এই বাহনগুলা এখনো প্রত্যন্ত গ্রাম অঞ্চলে রয়েছে যেখানে আর কি যন্ত্র চালিত গাড়িগুলা চলাচল করতে পারে না। ধন্যবাদ আপনাকে সুন্দর মন্তব্য করে সাথে থাকার জন্য।।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
আসলে ভাইয়া এই বাহনগুলা এখনও দেখা মিলে প্রত্যন্ত গ্রাম অঞ্চলে যেখানে যন্ত্র চালিত গাড়ি গুলা চলার মত কোন রাস্তা বা পথ নেই।।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit