আমার প্রিয় বাংলা ব্লগ এর ভাই ও বোনেরা, মুসলিম ভাই ও বোনদের জানাই আসসালামু আলাইকুম। সনাতন ধর্মালম্বী ভাই ও বোনদের জানাই আদাব এবং অন্যান্য ধর্ম অবলম্বনকারী ভাই ও বোনদের জানাই আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন। আশা করি মহান সৃষ্টিকর্তার কৃপায় সবাই বাড়ির সকল সদস্যকে নিয়ে ভালো আছেন সুস্থ আছেন। আমিও আল্লাহর অশেষ রহমতে এবং আপনাদের সকলের দোয়ায় ভালো আছি, সুস্থ আছি।
আজ আবারো ফিরে আসলাম আপনাদের মাঝে নতুন একটি পোষ্ট নিয়ে। আর আজকের পোস্ট হচ্ছে প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ নিয়ে। যদিও বা আমি ভাবতে পারিনি, স্বাদের ইফতারি রেসিপি, ৫৫ তম প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করতে পারব। কেননা আমি বেশ কিছুদিন থেকে ভীষণ অসুস্থ। যার কারণে ভালোভাবে আমার প্রিয় কমিউনিটিতে কাজ করতে পারছিলাম না। শারীরিকভাবে অসুস্থ হওয়ার কারণে, ভীষণ দুর্বল হয়ে পড়েছি। যার কারণে কোন কাজ তো করতে পারছিলাম না, সেই সাথে কোন কিছু ভালোও লাগছিল না। তাই মানসিকভাবে দুশ্চিন্তাগ্রস্ত ছিলাম এই প্রতিযোগিতায় শেষ পর্যন্ত অংশগ্রহণ করতে পারব কিনা।
প্রতিযোগিতায় বিজয়ী হওয়ার জন্য নয়, বরং প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করতে পারাটাই হচ্ছে মুখ্য বিষয়। সেজন্য সব সময় চেষ্টা করি আমার প্রিয় কমিউনিটির প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করার। যাই হোক শারীরিক অসুস্থতার মাঝেও যে আমি এই প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করতে পেরেছি এজন্য আমার কাছে ভীষণ ভালো লেগেছে। তবে একটা কথা না বললেই নয়, প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করার জন্য আমি যে রেসিপিগুলো তৈরি করেছি, সেই রেসিপিগুলো তৈরি করতে সত্যিই অনেক অনেকটা সময় ও ধৈর্যের প্রয়োজন হয়েছে।
একবার তো আমি ভেবেই নিয়েছিলাম, হয়তোবা আমার দ্বারা প্রতিযোগিতায় আর অংশগ্রহণ করা সম্ভব হবে না। তবে নিজের মনোবলকে শক্ত করে শেষ পর্যন্ত আমি এই প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করতে পেরেছি, সেজন্য আমার কষ্ট ও পরিশ্রম সার্থকতা লাভ করেছে। তো বন্ধুরা আমি কিভাবে আমার রেসিপিগুলো তৈরি করেছি তার প্রতিটি ধাপ খুব সুন্দরভাবে আপনাদের মাঝে উপস্থাপন করার চেষ্টা করেছি। আশা করছি আপনাদের সকলের কাছে এই রেসিপিগুলো খুবই ভালো লাগবে। তাহলে চলুন আর বেশি কথা না বাড়িয়ে, আমার তৈরি রেসিপি গুলোর রন্ধন প্রণালীর ধাপগুলো দেখে নেয়া যাক।
ক্রমিক নং | উপকরণ | পরিমাণ |
১ | বেসন | পরিমাণ মতো |
২ | চিনি | স্বাদমতো |
৩ | ফুড কালার | সামান্য পরিমাণ |
৪ | সয়াবিন তেল | পরিমাণ মতো |
" ধাপ : ১ "
১।
প্রথমে একটি পাত্রে পরিমাণ মতো বেসন নিতে হবে।
" ধাপ : ২ "
২।
এবার বেসন নেওয়ার পর পরিমাণ মতো পানি দিয়ে এগ বিটারের সাহায্যে ভালোভাবে বেসন গুলো গুলিয়ে নিতে হবে।এবার গুলিয়ে নেয়া বেসন গুলো দুই ভাগে ভাগ করে নিতে হবে।
" ধাপ : ৩ "
৩।
এবার দুই ভাগে ভাগ করে নেয়া বেসনের বেটারের মধ্যে সামান্য পরিমাণ ফুড কালার মিশিয়ে নিতে হবে। সেই সাথে চুলায় একটি করায় বসিয়ে দিয়ে তাতে সয়াবিন তেল ঢেলে দিয়ে গরম করে নিতে হবে।
" ধাপ : ৪ "
৪।
এবার গুলিয়ে নেয়া বেসন গুলো গরম তেলের উপরে একটি ফুটো করা চামচের সাহায্যে ছেড়ে দিতে হবে। যাতে করে বুন্দিয়া ছোট ছোট আকারে তৈরি হতে পারে।
" ধাপ : ৫ "
৫।
এবার ছোট ছোট বুন্দিয়া গুলো গরম তেলে ভেজে নেয়ার পর, একটি ছাকনি চামচের সাহায্যে পরিষ্কার পাত্রে তুলে নিতে হবে।
" ধাপ : ৬ "
৬।
এবার একই পদ্ধতিতে অন্য রঙের গুলিয়ে নেওয়া বেসন গুলো গরম তেলে ফুটো করা চামচের সাহায্যে গরম তেলে ছেড়ে দিতে হবে। এবং বুন্দিয়া গুলো ভালোভাবে ভেজে পরিষ্কার পাত্রে তুলে নিতে হবে।
" ধাপ : ৭ "
৭।
এবার দুই রঙের ভাজা বুন্দিয়া গুলো পাত্রে তুলে নেয়ার পর, একটি পাত্রে পানি ফুটিয়ে নিতে হবে। পানি ফুটে আসলে তাতে পরিমাণ মতো চিনি দিয়ে নেড়েচেড়ে দিতে হবে।
" ধাপ : ৮ "
৮।
এবার ফুটন্ত পানিতে চিনি নেড়ে চেড়ে দেয়ার পর, ভালোভাবে জাল করে নিতে হবে। যাতে করে পানি ও চিনি সিরায় পরিণত হতে পারে।
" ধাপ : ৯ "
৯।
এবার গরম চিনির সিরায় দুই রংয়ের ভেজে নেয়া বুন্দিয়াগুলো ছেড়ে দিতে হবে।
" ধাপ : ১০ "
১০।
এবার চিনির সিরায় ছেড়ে দেয়া বুন্দিয়া গুলো একটি চামচের সাহায্যে ভালোভাবে নেড়েচেড়ে দিতে হবে।
" ধাপ : ১১ "
১১।
চামচের সাহায্যে ভালোভাবে নেড়েচেড়ে দেয়ার পর তৈরি হয়ে যাবে আমাদের কাঙ্খিত কালারফুল বুন্দিয়া রেসিপি।
" দ্বিতীয় রেসিপি "
পাকা কলা ও কাঁচা মরিচের চপ
ক্রমিক নং | উপকরণ | পরিমাণ |
১ | পাকা কলা | ২ টি |
২ | কাঁচা মরিচ | ৭-৮ টি |
৩ | বেসন | পরিমাণ মতো |
৪ | হলুদ গুঁড়া | সামান্য পরিমাণ |
৫ | ধনিয়া গুড়া | সামান্য পরিমাণ |
৬ | পাঁচফোড়ন গুড়া | সামান্য পরিমাণ |
৭ | জিরা গুড়া | সামান্য পরিমাণ |
৮ | সয়াবিন তেল | পরিমাণ মতো |
৯ | লবণ | স্বাদমতো |
" ধাপ : ১ "
১।
প্রথমে পাকা কলা বেছে নিয়ে ছাল ছাড়িয়ে নিতে হবে।
" ধাপ : ২ "
২।
এবার কলার ছাল ছাড়িয়ে নিয়ে, একটি ছুরির সাহায্যে কলা গুলোকে মাঝ বরাবর ভাগ করে, টুকরো টুকরো করে কেটে নিতে হবে।
" ধাপ : ৩ "
৩।
এবার একটি পরিষ্কার পাত্রে বেসন নিতে হবে। সেই সাথে উপকরণে দেয়া সকল মসলা পাত্রে ঢেলে দিতে হবে।
" ধাপ : ৪ "
৪।
এবার বেসনের মধ্যে উপকরণে দেয়া সকল মসলা ঢেলে নেয়ার পর, পরিমাণ মতো পানি দিয়ে চামচের সাহায্যে ভালোভাবে গুলিয়ে নিতে হবে।
" ধাপ : ৫ "
৫।
এবার গুলিয়ে নেয়া বেসনের মধ্যে কলার টুকরো ভালোভাবে মাখিয়ে নিতে হবে। এরপর চুলায় করায় বসিয়ে দিয়ে তাতে পরিমাণ মতো সয়াবিন তেল ঢেলে দিতে হবে।
" ধাপ : ৬ "
৬।
এবার সয়াবিন তেল গরম হয়ে আসলে তাতে বেসনে ডুবিয়ে নেয়া কলার টুকরো এক এক করে গরম তেলে ছেড়ে দিতে হবে। তারপর কলার টুকরোগুলো গরম তেলে ছেড়ে দিয়ে ভালোভাবে ভেজে নিয়ে, একটি পরিষ্কার পাত্রে তুলে নিলেই তৈরি হয়ে যাবে আমাদের কাঙ্ক্ষিত পাকা কলার চপ রেসিপি।
" ধাপ : ৭ "
৭।
এবার ওই একই গুলিয়ে নেয়া বেসনের বেটারের মধ্যে কয়েকটি কাঁচা মরিচ ভালোভাবে মাখিয়ে নিতে হবে।
" ধাপ : ৮ "
৮।
এবার বেসনের মধ্যে মাখিয়ে নেয়া কাঁচা মরিচ গুলো ওই একই গরম তেলে এক এক করে ছেড়ে দিতে হবে।
" ধাপ : ৯ "
৯।
এবার কাঁচা মরিচ গুলো ভালোভাবে গরম তেলে ভেজে নিয়ে একটি পরিষ্কার পাত্রে তুলে নিলেই তৈরি হয়ে যাবে আমাদের কাঙ্ক্ষিত কাঁচামরিচের চপ রেসিপি। আর এই রোজার সময় কাঁচা মরিচের ঝাল ঝাল চপ রেসিপি খেলে মুখের রুচি অনেকটাই ফিরে আসে। তাই আমার কাছে এই কাঁচা মরিচের ঝাল ঝাল চপ রেসিপি ভীষণ পছন্দের।
" তৃতীয় রেসিপি "
লবঙ্গের স্বাদে ভিন্ন পিঠা
ক্রমিক নং | উপকরণ | পরিমাণ |
১ | গাজর | ২৫০ গ্রাম |
২ | সুজি | ১৫০ গ্রাম |
৩ | চিনি | স্বাদমতো |
৪ | গুঁড়া দুধ | ১০০ গ্রাম |
৫ | লবঙ্গ | পরিমাণ মতো |
৬ | ছোট এলাচ | ২ টি |
৭ | দারচিনি | ২ টুকরো |
৮ | লবণ | স্বাদমতো |
৯ | সয়াবিন তেল | পরিমাণ মতো |
" ধাপ : ১ "
১।
প্রথমে গাজর গুলোকে ধুয়ে পরিষ্কার করে ছাল ছাড়িয়ে, কুচি কুচি করে কেটে নিতে হবে।
" ধাপ : ২ "
২।
এবার চুলায় একটি করাই বসিয়ে দিয়ে সামান্য পরিমাণ তেল ঢেলে দিতে হবে। তেল গরম হয়ে আসলে তাতে কুচি কুচি করে কেটে নেয়া গাজর গুলো করাইতে ছেড়ে দিতে হবে। তারপর স্বাদমতো চিনি ঢেলে দিতে হবে।
" ধাপ : ৩ "
৩।
এবার গাজর কুচি গুলো হাল্কা আঁচে ভেজে নিয়ে তাতে দারচিনি ও ছোট এলাচ ছেড়ে দিতে হবে। সেই সাথে পরিমাণমতো সুজি ঢেলে দিতে হবে।
" ধাপ : ৪ "
৪।
এবার গাজর কুচি গুলো সুজির সাথে নেড়েচেড়ে মিক্সড করে নিতে হবে, সেই সাথে পরিমাণ মতো পানি দিয়ে নেড়েচেড়ে নিতে হবে।
" ধাপ : ৫ "
৫।
এবার গাজর কুচি ও সুজির পানি যখন গরম হয়ে আসবে তখন পরিমাণ মতো গুঁড়ো দুধ ঢেলে দিতে হবে। গুঁড়ো দুধ ঢেলে দেয়ার পর ভালোভাবে নেড়ে চেড়ে গাজর ও সুজির মধ্যে ঢেলে দেয়া পানি শুকিয়ে নিতে হবে। আর পানি শুকিয়ে আসলেই তৈরি হয়ে যাবে আমাদের গাজর ও সুজির পুর।
" ধাপ : ৬ "
৬।
এবার একটি পরিষ্কার পাত্রে পরিমাণ মতো পানি ফুটিয়ে নিয়ে তাতে আটা ঢেলে দিয়ে আটার কাওয়া তৈরি করে নিতে হবে।
" ধাপ : ৭ "
৭।
এবার আটার কাওয়া ভালোভাবে হাত দিয়ে ময়ান করে নিতে হবে। এরপর আটার ময়ান দুই ভাগে ভাগ করে দুই প্রকার ফুড কালার মিক্সড করে আবারো ভালভাবে ময়ান করে নিতে হবে।
" ধাপ : ৮ "
৮।
এবার একমুঠো আটার ময়ান ভালো করে বল করে নিয়ে, বেলুনির সাহায্যে রুটি বানিয়ে নিতে হবে। এরপর একটি স্টিলের গ্লাসের সাহায্যে ছোট ছোট করে গোলাকার রুটি বানিয়ে নিতে হবে।
" ধাপ : ৯ "
৯।
এবার বানিয়ে নেয়া ছোট রুটির মাঝে, পূর্বে বানিয়ে নেওয়া গাজর ও সুজিরপুর রুটির মাঝখানে রেখে দিতে হবে।
" ধাপ : ১০ "
১০।
এবার পূর ভরা রুটি এক পাশ থেকে গোল করে ভালোভাবে পেঁচিয়ে পেঁচিয়ে পিঠা তৈরি করে নিতে হবে।
" ধাপ : ১১ "
১১।
এবার পিঠাগুলোর মাঝখানে লবঙ্গ দিয়ে ভালোভাবে জুড়িয়ে দিতে হবে। এভাবে এক এক করে অনেকগুলো পিঠা তৈরি করে নিতে হবে।
" ধাপ : ১২ "
১২।
এবার একইভাবে হলুদ রঙের রুটি বানিয়ে নিয়ে স্টিলের গ্লাসের সাহায্যে ছোট ছোট করে লুচির মত করে বানিয়ে নিতে হবে।
" ধাপ : ১৩ "
১৩।
এবার পূর্বের মতো করে কেটে নেয়া লুচির মত রুটির ভেতরে পুর ভরে লবঙ্গ দিয়ে জুড়িয়ে পিঠার আকার তৈরি করে নিতে হবে।
" ধাপ : ১৪ "
১৪।
এবার সবগুলো পিঠা তৈরি হয়ে গেলে, চুলায় একটি করায় বসিয়ে দিয়ে তাতে পরিমাণ মতো তেল ঢেলে দিতে হবে।
" ধাপ : ১৫ "
১৫।
এবার তেল গরম হয়ে আসলে তাতে এক এক করে সবগুলো পিঠা ছেড়ে দিতে হবে। এরপর এপিঠ ওপিঠ ভালোভাবে ভেজে নিতে হবে।
" ধাপ : ১৬ "
১৬।
এবার ভালোভাবে ভেজে নেয়ার পর তৈরি হয়ে যাবে আমাদের কাঙ্খিত লবঙ্গের সাথে ভিন্ন পিঠা রেসিপি।
আর এ সকল রেসিপিগুলো রমজান মাসে ইফতারের সময় খেতে খুবই মজার হয়। সত্যি কথা বলতে কি মুখরোচক এই খাবারগুলোর কোন তুলনাই হয় না। তাই আমিও চেষ্টা করেছি ভিন্নভাবে স্বাদের ইফতারি রেসিপি তৈরি করতে।
আশা করি আমার পোস্টটি আপনাদের কাছে অনেক অনেক ভালো লেগেছে। ভালো লেগে থাকলে অবশ্যই অবশ্যই আপনাদের মূল্যবান মন্তব্যের মাধ্যমে জানাবেন। আজ আর নয়, দেখা হবে আগামীতে নতুন কোন পোস্ট নিয়ে।
আমি মোঃ মাহবুবুল ইসলাম লিমন। বাংলাদেশ আমার জন্মভূমি। বাংলা ভাষা আমার মাতৃভাষা। আমি এই অপরূপ বাংলার কোলে জন্ম নিয়ে নিজেকে অনেক অনেক গর্বিত মনে করি। এই বাংলায় আমার ভালো লাগে, বাংলায় চলতে, বাংলায় বলতে, বাংলায় হাসতে, বাংলায় গাইতে, বাংলায় শুনতে, আরো ভালো লাগে এই অপরুপ বাংলার প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের মাঝে নিজেকে হারিয়ে যেতে দিতে। সবাই আমার জন্য দোয়া করবেন এবং আমাকে সহযোগিতা করবেন। আমি যেন আগামীতেও আরো অনেক সুন্দর সুন্দর পোস্ট নিয়ে আপনাদের সামনে উপস্থিত হতে পারি। সবাই পরিবারের সকল সদস্যকে নিয়ে ভাল থাকবেন, সুস্থ থাকবেন। এই প্রত্যাশাই সর্বদা।
৫৫তম প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করা দেখতে পেয়ে খুবই ভালো লাগলো।আসলে ভাই আপনি ঠিকই বলেছেন প্রতিযোগিতায় বিজয় হওয়া না, প্রতিযোগিতায় অংশ করাটাই যেন মূল উদ্দেশ্য। যাইহোক আজকে আপনার এই প্রতিযোগিতায় রেসিপিগুলো দেখতে পেয়ে খুবই ভালো লাগলো। এত মজার মজার ইফতারি রেসিপি তৈরি করেছিলে,সেগুলো আমাদের মাঝে শেয়ার করলেন দেখে অনেক ভালো লাগলো।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
Thank you, friend!
I'm @steem.history, who is steem witness.
Thank you for witnessvoting for me.
please click it!
(Go to https://steemit.com/~witnesses and type fbslo at the bottom of the page)
The weight is reduced because of the lack of Voting Power. If you vote for me as a witness, you can get my little vote.
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করার জন্য প্রথমে আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ জানাতে চাই। এই প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করার জন্য খুবই সুন্দর রেসিপি তৈরি করে আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য। এমন পিঠা খেতে আসলে অনেক বেশি ভালো লাগে।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
আপনার তৈরি করা রেসিপি গুলো সুন্দর হয়েছে।তবে পাকা কলার চপ এই রেসিপিটি আজ প্রথম জানতে পারলাম। ধন্যবাদ রেসিপি গুলো আমদের সাথে শেয়ার করার জন্য।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
অসুস্থতার মাঝেও প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করেছেন। আপনার সুস্থতা কামনা করি ভাইয়া। প্রতিটা রেসিপি অনেক সুন্দর ছিল। আর বেশ ইউনিক রেসিপি আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন। কালারফুল বুন্দিয়া রেসিপি আমার কাছে অনেক ভালো লেগেছে। কলা এবং কাঁচা মরিচের চপ রেসিপি একদম ইউনিক ছিল। কাঁচামরিচের চপ দেখেই তো ঝাল লাগছে। বাকি পিঠার রেসিপিটিও লোভনীয় লাগছে দেখতে। আপনার জন্য অনেক অনেক শুভকামনা রইল ভাইয়া।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
ওয়াও এত এত ডেলিসিয়াস ইফতার নিয়ে চলে আসলেন মিয়া ভাই। দেখেই তো লোভ হচেছ। কোন আইটেম রেখে কোন আইটেমের কথা যে বলবো সেটা ভেবেই কুল পাচ্ছি না। তবে বেশ সময় নিয়ে যে প্রতিটি রেসিপি করেছেন সেটা বুঝাই যাচেছ। দারুন ছিল আজকের প্রতিটি ইফতার রেসিপি। শুভ কামনা রইল আপনার জন্য।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করার জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ জানাই। আপনার সুস্থতা কামনা করছি ভাইয়া। বেশ দারুন কিছু রেসিপি নিয়ে আমাদের মাঝে হাজির হয়েছেন। প্রত্যেকটি রেসিপি অসাধারণ ও লোভনীয় ছিল।
ধন্যবাদ ভাইয়া দারুন কিছু রেসিপি আমাদের মাঝে উপস্থাপন করার জন্য।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
https://twitter.com/mahbubullemon/status/1773196043070361933?t=ShN-6Pls8nMpF8yryMgP5g&s=19
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
প্রথমেই আপনার সুস্থতা কামনা করছি। অসুস্থতার মাঝেও আপনি প্রতিযোগিতার জন্য রেসিপি তৈরি করেছেন, আর প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করেছেন দেখে সত্যি খুবই ভালো লেগেছে। আসলে রোজা রেখে এত গুলো রেসিপি তৈরি করা কিন্তু কষ্টকর। আর যেহেতু আপনি অসুস্থ তাই আরও বেশি কষ্ট হয়েছিল আপনার বুঝতে পারছি। তিনটা ভিন্ন রেসিপি দেখে আমার কাছে অসম্ভব ভালো লেগেছে। সবগুলো খাবার মনে হচ্ছে অনেক সুস্বাদু হয়েছে। প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ জানাই।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
আপনি অসুস্থ জেনে খারাপ লাগল। আশাকরি খুব দ্রুতই সুস্থ্য হয়ে যাবেন। এবং আবার কমিউনিটিতে ভালোভাবে কাজ শুরু করতে পারবেন। আপনার তৈরি ইফতার আইটেম গুলো দেখতে বেশ দারুণ লাগছে। এককথায় বেশ লোভনীয়। দারুণ তৈরি করেছেন ইফতার আইটেমগুলো। অনেক সুন্দর উপস্থাপনা ছিল। ধন্যবাদ প্রতিযোগিতা টাই অংশগ্রহণ করার জন্য আপনাকে।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ জানাই৷ এই প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ এর মাধ্যমে ইউনিক রেসিপি আমাদের মাঝে ফুটিয়ে তুলেছেন৷ এই রেসিপি আপনার কাছ থেকে দেখে খুবই ভালো লাগলো৷ যেভাবে আপনি এই রেসিপিটি তৈরি করেছেন তা দেখে অনেক সুস্বাদু ও লোভনীয় মনে হচ্ছে৷
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
প্রথমেই ধন্যবাদ জানাই প্রতিযোগিতা অনুসরণ করার জন্য ।ঠিক বলেছেন ভাইয়া প্রতিযোগিতায় বিজয়ী হওয়ার জন্য নয়, বরং প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করতে পারাটাই হচ্ছে মুখ্য ।আপনার প্রত্যেকটি রেসিপি অনেক লবনিয়া হয়েছে ।আমার সব থেকে বুন্দিটা বেশি ভালো লেগেছে ভাইয়া ।আমি বাড়িতে একদিন তৈরি করি খেয়ে দেখব ।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
আপনার সুস্হতা কামনা করছি। আসলে ভাইয়া শরীর ভালো না থাকলে কিছুই ভালো লাগে না। যাইহোক আপনি অসুস্থ হয়ে ও প্রতিযোগিতায় অংশ গ্রহণ করেছেন জেনে অনেক ভালো লাগলো।তবে আপনার রেসিপি গুলো অনেক লোভনীয় ছিল। আপনি অনেক সুন্দর বুন্দিয়া বানিয়েছেন। আসলে ভাইয়া নিজের হাতের তৈরি রেসিপির তুলনা হয় না। আপনার প্রতিটি রেসিপি অসাধারণ ছিল। ধন্যবাদ আপনাকে সুস্বাদু কয়েকটি রেসিপি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
প্রথম অসংখ্য ধন্যবাদ জানাই আপনাকে বেশ সুস্বাদু কিছু রেসিপি নিয়ে প্রতিযোগিতায় অংশ গ্রহণ করলেন। আপনি ঠিক বলছেন প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করা মানে যে জিততে হবে তা নয়। সবাই স্বতঃস্ফূর্তভাবে অংশগ্রহণ করলে প্রতিযোগিতা বেশ সুন্দর হয়। আপনার শেয়ার করা প্রতিটি রেসিপি দেখে বেশ ভালই লেগেছে। বেশ লোভনীয় ছিল প্রতিটি রেসিপি। আপনার জন্য শুভকামনা সব সময়।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
বেশ মজার মজার কিছু ইফতারি রেসিপি আজকে আপনি আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন। ইফতারিতে এত মজার মজার খাবার হলে আর কিছু লাগে না। বুন্দিয়া রেসিপি টা খুবই সুন্দর ছিল তবে আমার কাছে বেশ অবাক লাগলো আপনি পাকা কলা দিয়ে চপ তৈরি করেছেন। কাঁচা কলার চপ তো খেয়েছি কিন্তু পাকা কলার চপ কখনো খাওয়া হয়নি। তাছাড়া শেষের পিঠা রেসিপিটা অনেক বেশি সুন্দর আর আকর্ষণীয় লাগছে।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit