ঝড় ঝড়ে মজাদার পোলাউ রেসিপি

in hive-129948 •  7 months ago 

আসসালামু আলাইকুম

আমার প্রিয় এপার ওপার পরিবারের প্রিয় ভাই ও বোনেরা কেমন আছেন? আশা করি সবাই ভালোই আছেন। আমিও আপনাদের সবার দোয়ায় আলহামদুলিল্লাহ্ ভালো আছি। আসলে যে যেই ভাবেই থাকি না কেন সৃষ্টিকর্তার কাছে জানাই হাজারও শুকরিয়া। আর সবাই সবার জন্য দোয়া করি যেন সবাই সব সময় ভালো থাকি। আপনাদের মাঝে নতুন রূপে নতুন নতুন পোস্ট নিয়ে হাজির হতে আমি চেষ্টা করি। আপনাদের মাঝে প্রতিদিন পোস্ট শেয়ার করতে আমার ভীষণ ভালো লাগে। আজও নতুন একটি পোস্ট নিয়ে হাজির হয়ে গেলাম আপনাদের মাঝে। প্রতিদিনের পোস্টগুলোর মধ্যে রেসিপি পোস্ট দেখতে যেমন আমার অনেক ভালো লাগে। তেমনি রেসিপি পোস্টগুলো করতেও আমার ভীষণ ভালো লাগে। কারন এতে অনেক মজার মজার ও ইউনিক রেসিপি দেখতে পাওয়া যায়। আর এই মজাদার আর ইউনিক রেসিপি দেখে আমিও বাসায় রান্না করি। আজ আমি আপনাদের সবার জন্য পোলাও রেসিপি নিয়ে এলাম।

হ্যাঁ বন্ধুরা গেল কয়েকদিন আগে @maksudakawsar আপুর বাসায় দাওয়াত করেছিল। আর সেই দাওয়াতে রান্নার দায়িত্ব পড়ে ছিল আমার উপর। কারো বাসায় দাওয়াত খেলে যে রান্না করে খেতে হয় জানা ছিল না। ভেবেছিলাম দাওয়াত একটা পেয়েছি মজা করে খাবো। কিন্তু তা আর হলো না। ভাইয়া বলল আমাকে সকল কিছু রান্না করতে হবে। আর আপু আমাকে সব গুছিয়ে দিবে।আপু সব গুছিয়ে দিল। কি আর করা ভাইয়া যেহেতু আমার হাতের রান্না খেতে চেয়েছে আর আপুও প্রতিদিন নিজে রান্না করে এজন্য তার হাতের রান্না আর ভালো লাগছে না।আসলে অন্যের বাড়ির পিঠা খেতে বড় মিঠা এই রকম আরকি। আমরা সবাই সবার হাতের রান্না খেতে পছন্দ করি। আর আপু তো প্রতিদিন অফিস আর রান্না । তাই নিজের হাতের রান্না খেতে ভালো লাগে না।আর তাই আমাকে রান্না করতে হবে বলে আমি সাজুগুজু না করে কাজের বেটি রহিমার মতো চলে গেলাম দাওয়াত খেতে। ভাবলাম রান্না শেষে সেজে তারপর খাবো। আর পিক তুলবো কিন্তু ।এমনি রান্না করলাম। গ্যাস না থাকায় রান্না শেষ হতে ৪.৩০ বেজে গেছে। তাই সবার প্রচুর খেদে পাওয়ায় রান্না শেষে সবাই এই ভাবেই খেতে বসে গেলাম। এর আগে আমি আপনাদের মাঝে আপুর বাসায় রোস্ট রান্নাটি শেয়ার করেছিলাম। আজ পোলাও রেসিপিটি আপনাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য চলে এলাম। রোস্টের মতো পোলাওটিও অনেক ভালো হয়েছিল। আশা করি আপনাদের কাছেও ভালো লাগবে আমার আজকের পোলাও রেসিপিটি। যাক আমার ভাই আর বোনের হাসবেন্ড দুজন খেয়ে অনেক প্রশংসা করেছে। আর সেই প্রশংসায় আমি আত্মহারা হয়েগেছি। আর কথা না বলে সেদিন দাওয়াতে কিভাবে রান্না করলাম এক নজর দেখে আসি।

image.png

image.png

ঝড় ঝড়ে মজাদার পোলাউ রেসিপি

প্রয়োজনীয় উপকরণ সমূহ

image.png

রেসিপির বিবরণ
পোলাউর চাল২টি
গুড়া দুধপরিমান মত
আদা রসুন বাটাপরিমান মত
কাচাঁমরিচ৪-৫টা
দারচিনিপরিমান মত
এলাচপরিমান মত
লবঙ্গপরিমান মত
গোলমরিচপরিমান মত
তেজপাতাপরিমান মত
চিনিপরিমান মত
তেলপরিমান মত
পেঁয়াজ কুচি৩-৪টা
লবনপরিমান মত

প্রস্তুত প্রণালী

ধাপ-১

image.png

প্রথমে চুলায় প্যান বসিয়ে তার মধ্যে পরিমান মতো তেল দিয়ে তেল গরম করে তার মধ্যে পেঁয়াজ কুচিগুলো দিয়ে দিলাম।

ধাপ-২

image.png

এবার পেঁয়াজগুলো একটু লাল হলে তার মধ্যে একে একে আদা,রসুনবাটা,দারচিনি,এলাচ,লবঙ্গ তেজপাতা ও লবন দিয়ে নেড়ে হালকা একটু ভেজে নিলাম।

ধাপ-৩

image.png

এবার সেই ভাজা মসলার মধ্যে চালগুলো দিয়ে দিলাম এবং কিছুক্ষন ভেজে নিলাম।

ধাপ-৪

image.png

এবার পোলাওর মধ্যে সামান্য পরিমান চিনি দিলাম। কারন আমার কাছে মনে হয় পোলাউ রান্নায় চাউলগুলো ভেজে নেয়ার সময় চিনি দিলে পোলাও ঝড় ঝড়ে হয়। এবার তার মধ্যে গুড়া দুধের মধ্যে পানি দিয়ে গুলো দিয়ে দিলাম। পোলাউতে দুধ দিলে পোলাউটা খেতে অনেক মজা লাগে।

ধাপ-৫

image.png

এবার দুধ নিয়ে চালগুলো আরও কিছুক্ষন ভেজে নিলাম।

ধাপ-৬

image.png

এবার পোলাউ এর মধ্যে পরিমান মতো পানি দিয়ে ১০-১৫ মিনিট এর জন্য দমে রেখে ঢেকে রাখলাম।

ধাপ-৭

image.png

এবার ২০ মিনিট পর একবার পোলাউগুলো নেড়ে দিলাম।

ধাপ-৮

image.png

এবার পোলাউ এর মধ্যে কয়েকটা কাচাঁমরিচ দিয়ে আবার পোলাউগুলো নেড়ে দিলাম।

শেষ-ধাপ

image.png

image.png

এবার যখন দেখলাম যে পোলাউগুলো সম্পূর্ন হয়ে গেছে তখন পরিবেশনের জন্য একটি বাটিতে নামিয়ে নিলাম।

পরিবেশন

image.png

এবার আপনারা সবাই বলেন কেমন লাগলো আমার আজকের দাওয়াত খেতে গিয়ে পোলাউর রিসিপিটি?ভাইয়া এবং আরও সবাই খেয়ে বলেছে যে পোলাউটি সত্যি ঝড় ঝড়ে আর অনেক স্বাদ হয়েছিল। যাক সবার ভালো শুনে ভাবলাম কিছুটা হলেও রান্না করতে পারি তাহলে। আমি আশা করবো আমার আজকের এই রেসিপিটি আপনাদের কাছেও অনেক ভালো লাগবে। আজ তাহলে এখানেই আমার রেসিপির ব্লগটি শেষ করছি। আগামীতে আবারও নতুন কোন সুন্দর ব্লগ নিয়ে আমি আপনাদের সামনে উপস্থিত হবো ইনশাআল্লাহ্। সকলের সুস্থতা কামনা করে আজকের মতো এখানেই বিদায় নিচ্ছি।সবাই ভালো থাকবেন।

পরিচিতি

আমি মাহফুজা আক্তার নীলা । আমার ইউজার নাম @mahfuzanila। আমি একজন বাংলাদেশী ইউজার। আমি স্টিমিট প্লাটফর্মে যোগদান করি ২০২২ সালের মার্চ মাসে। আমার বাংলা ব্লগ কমিউনিটিতে যোগদান করে আমি অনেক বিষয় শিখেছি। আগামীতে আরও ভালো কিছু শেখার ইচ্ছে আছে। আমি পছন্দ করি ভ্রমন করতে, ছবি আঁকতে, বিভিন্ন ধরনের মজার মাজার গল্পের বই পড়তে, ফটোগ্রাফি করতে, ডাই প্রজেক্ট বানাতে ও আর্ট করতে। এছাড়াও আমি বেশী পছন্দ করি মজার রেসিপি করতে। মন খারাপ থাকলে গান শুননি। তবে সব কিছুর পাশাপাশি আমি ঘুমাতে কিন্তু একটু বেশীই পছন্দ করি।

❤️❤️ধন্যবাদ সকলকে❤️❤️

Authors get paid when people like you upvote their post.
If you enjoyed what you read here, create your account today and start earning FREE STEEM!
Sort Order:  

আজকে আপনি খুব মজার একটি পোলাউ রেসিপি করেছেন। তবে পোলাউ খেতে আমার কাছে খুব ভালো লাগে। তবে বর্তমান সময়ে সব জায়গাতে গ্যাসের সমস্যা বেশি দেখা যাচ্ছে রান্না বান্না করার ক্ষেত্রে। তবে রেসিপি মজার একটু দেরিতে হলেও খুব মজা করে খেয়েছেন। খুব সুন্দর করে রেসিপিটি শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন।

আপনি কিভাবে বুঝলেন ভাইয়া দেরিতে হলেও সবাই অনেক মজা করে খেয়েছি। ধন্যবাদ আমাদের অনুভূতিটা পাওয়ার জন্য।

সত্যি বেশ দারুন হয়েছিল সেদিন আপনার রান্না করা পোলাউ। যে আমি পোলাউ খেতে পারি না সে নাকি দুই প্লেট খেয়েছিলাম। খু সুন্দর করে পোলাউ তৈরির প্রতিটি ধাপ আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন। এমন সুন্দর করে রেসিপিটি শেয়ার করার জন্য ধন্যাবাদ।

যাক সবাই মজা করে খেতে পেরেছে যেনে আমিও খুশি হলাম। আপনার এই মন্তব্য আমার জন্য একটি অনুপ্রেরণা।

অনেক সুন্দর একটি রেসিপি আজকে আপনি আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন। খুব সুন্দর হয়েছে আপনার রেসিপি তৈরি করা। প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত অনেক সুন্দর ভাবে রেসিপির কার্যক্রম সম্পন্ন করে দেখি এখানে আপনি। এমন সুন্দর মজাদার ও লোভনীয় রেসিপি গুলো আমার কাছে খুবই ভালো লাগে।

ধন্যবাদ এই রকম সুন্দর একটি মন্তব্য শেয়ার করার জন্য।

খুবই মজাদার একটি রেসিপি তুলে ধরেছেন আপু।আপনার তৈরি রেসিপি দেখে মনে হচ্ছে খেতে খুবই মজাদার হয়েছে।কিন্তু একা একা খেলে হবে সবাইকে নিয়ে খেতে হবে।যাই হোক সুস্বাদু একটি রেসিপি আমাদের মাঝে তুলে ধরেছেন।যা দেখে বেশ ভালো লাগলো।ধন্যবাদ আপু সুন্দর একটি পোস্ট শেয়ার করার জন্য।

সবাইকে নিয়েইতো খেয়েছি আপু। সুন্দর মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।

আপনার রেসিপি পোস্টটি সত্যিই দারুণ হয়েছে। নতুন কিচেন ও বান্ধবীর বাসায় গিয়ে পোলাও আইটেমটা যেভাবে রান্না করেছেন তাতে বেশ বোঝা যায় আপনি পাকা একজন রন্ধনশিল্পী।
গ্যাস ছাড়া রান্না শেষ করেছিলেন কিভাবে? ঢাকায় গ্যাস পাইপলাইনে এই একটা কমন সমস্যা যাতে অনেকেই সিলিন্ডার এলপিজি বিকল্প হিসেবে রাখে কখন গ্যাস চলে যায়।

যা হোক, বেশ ভালো রেঁধেছেন এতটুকুই বলবো,তবে ধাপে ধাপে বর্ণনা তার চেয়েও অসাধারণ হয়েছে। ভালো থাকবেন।

পাকা রন্ধনশিল্পী কি জানিনা তবে রান্না করে খিদার কাজটা চালাতে পারবো ইনশাল্লাহ্। ধন্যবাদ ভাইয়া সুন্দর মন্তব্য করে পাশে থাকার জন্য।

আপু আপনি ভাল রান্না করেন তাই দায়িত্বটা আপনাকেই দেওয়া হয়েছিলো। আর আপনি সেই দায়িত্বটা সুন্দর মতো পালন করেছেন জেনে বেশ ভালো লাগলো। আজকে আপনার ঝর ঝরে পোলাও রেসিপিটি দেখতে অনেক লোভনীয় লাগছে। অনেক সুন্দর একটি রেসিপি তৈরি প্রক্রিয়া বিস্তারিত ভাবে আমাদের মাঝে উপস্থাপন করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ আপু।

ঠিক কোন দায়িত্ব পালন করার মধ্যে অন্যরকম একটা ভালো লাগা কাজ করে। ধন্যবাদ সুন্দর মন্তব্যের জন্য।

image.png

এটা কেমন দাওয়াত হলো আপু। দাওয়াত করে নিয়ে গিয়ে আপনাকে দিয়েই রান্না করালো। আপু কি কাজটা ভালো করেছে। এমন দাওয়াত দিলে আমি কিন্তু যাব না আপুর বাসায়। যাই হোক পোলাও ঝরঝরে না হলে খেতে মজা লাগে না। আপনার পোলাও গুলোও খুবই ঝরঝরে হয়েছে দেখেই বোঝা যাচ্ছে। ভালো লাগলো দেখে।

আপু আজ কয়েকমাস ধরে একটু অসুস্থ তারপরও আমাদের না খাওয়ালে আপু শান্তি পায় না। আর বোনের বাসাতো নিজের বাসাই। ধন্যবাদ আপু সুন্দর মন্তব্যের জন্য।

সেতো বুঝেছি। বোনের বাসায় গেলে টুকটাক কাজ করতেই হয়। মজা করে বলেছিলাম। দোয়া রইলো আপুর জন্য।

আপনার কাছ থেকে এই পোলাও রেসিপি দেখে এখনই খেয়ে ফেলতে ইচ্ছে করছে৷ যেভাবে আপনি এই রেসিপিটি এখানে শেয়ার করেছেন তা খুবই সুস্বাদু হয়েছে বলে মনে হয়৷ একই সাথে এটি রান্না করার পদ্ধতি গুলো আপনি ধাপে ধাপে খুব সুন্দরভাবে শেয়ার করেছেন৷ একইসাথে এর ডেকোরেশনও বেশ অসাধারণ দেখা যাচ্ছে৷

ধন্যবাদ সুন্দর মন্তব্য করে পাশে থাকার জন্য।

অনেক সুন্দর একটি রেসিপি আপনি আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন আপু।আপনার রেসিপিটি দেখে অনেক খেতে ইচ্ছে করছে। দেখে মনে হচ্ছে খেতে অনেক সুস্বাদু হয়েছিল। দুদিন আগে আমার বাসায় ও পোলাও রেসিপি তৈরি করা হয়েছিল। আপনি প্রতিটি ধাপ খুব সুন্দর ভাবে উপস্থাপন করেছেন। আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ সুন্দর একটি রেসিপি পোস্ট আমাদের মাঝে উপস্থাপন করার জন্য।

হ্যাঁ আপু সত্যি অনেক সুস্বাদু হয়েছিল।

আপনার তৈরি করার রেসিপিটি দেখে বোঝাই যাচ্ছিল যে খেতে অনেক সুস্বাদু হয়েছে।

আপু অনেক সুন্দর একটি রেসিপি আজ আপনি আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন। পোলাও খেতে আমার কাছে অনেক ভালো লাগে সাথে মাংস হলে তো আর কোন কথাই নেই।রেসিপিটি দেখে মনে হচ্ছে অনেক লোভনীয় হয়েছে। আপনি প্রতিটি ধাপ অনেক সুন্দর করে উপস্থাপন করেছেন আমাদের মাঝে আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।

আপনাকেও অসংখ্য ধন্যবাদ ভাইয়া সুন্দর মন্তব্যের জন্য।

আপনাকে সুস্বাগতম আপু।

আপনার আপুর বাসায় গিয়ে রান্না করেছেন জেনে খুবই ভালো লাগলো। সময়মতো যদি গ্যাস না থাকে তাহলে রান্না করতে দেরি হয়ে যায়। আপনি খুবই সুন্দর করে পোলাউ রান্না করার প্রক্রিয়া ধাপে ধাপে আমাদের মাঝে উপস্থাপন করেছেন এজন্য অসংখ্য ধন্যবাদ জানাচ্ছি আপু।

হ্যাঁ ভাইয়া ঢাকা খুবি গ্যাস সমস্যা। ধন্যবাদ ভাইয়া।

আরে আপু কি বলেন @maksudakawsar আপু আপনাকে দিয়ে রান্না করিয়ে নিলো। আপুর জন্য তো বিচার বসাতে হবে। তবে তা যাই হোক আপনি কিন্তু দারুণ রান্না করেন এটা দেখেই বুঝলাম। আমি সব রান্না করতে আগ্রহী হলেও এই পোলাও রান্নার ক্ষেত্রে কিছুটা পিছিয়ে থাকি। এর কারণ হলো পোলাও যদি ঝরঝরে না হয় তাহলে খেতে একদমই ভালো লাগে না। আর এই ঝরঝরে হবে কিনা সেটা নিয়েই আমার ভয় থাকে সব সময়। চাল নতুন বা পুরনো হলেও সমস্যা। এক এক জায়গায় এক এক সমস্যার জন্যই মূলত আমি পোলাও রান্না করি না। আম্মু বা শাশুড়ীই করে সবসময়। আপনার রেসিপিটা দেখলাম কিন্তু আমি কবে তৈরি করতে পারব সেটাই ভাবছি।

আপু বিচারে আমি আছি আপনার সাথে। আমারও অনেক সময় পারফেক্ট হয় না। ধন্যবাদ সুন্দর মন্তব্যের জন্য।

তবুও আপু আপনি তো পারেন। আমি তো এখন পর্যন্ত চেষ্টাই করতে পারিনি। যাই হোক চেষ্টা করে আপনাদের মাঝে শেয়ার করব অবশ্যই।