সুপ্রিয় আমার বাংলা ব্লগের সকল বাংলাভাষী ব্লগার ভাই এবং বোনদের আমার সালাম এবং আদাপ। সবাই কেমন আছেন? আশা করি সবাই মহান সৃষ্টিকর্তার অশেষ রহমতে অনেক ভালো আছেন। আমিও আপনাদের দোয়ায় এবং মহান সৃষ্টিকর্তার রহমতে অনেক ভাল আছি।
আমি একজন বিশাল মুভি প্রেমী লোক। তাই প্রায় সবসময়ই মুভি দেখি। দিনে একটা হলেও মুভি দেখার চেষ্টা করি। অবশ্যই সেটা সব কাজ শেষ করে। সব কাজকারবার শেষ করে মুভি দেখলে মনটা সত্যিই ফ্রেশ হয়ে যায়। দিনশেষে মনের খোরাকও তো মেটাতে হবে তাই না। আর আমি মনে করি মনের খোরাক মেটানোর সবথেকে ভালো এবং সহজ মাধ্যম হলো মুভি দেখা।
সব ধরনের মুভি দেখতেই আমার ভীষণ ভালো লাগে, তবে হলিউড সাইন্স ফিকশন মুভি গুলো হলে সবথেকে বেশি ভালো হয়। আর সেটা যদি হয় সাইন্স ফিকশন স্পেস রিলেটেড মুভি তাহলে তো কোন কথাই নেই। কারণ ছোটবেলা থেকেই স্পেস এর প্রতি আমার আলাদা দুর্বলতা রয়েছে। তাই যে কোন স্পেস রিলেটেড মুভি দেখতে আমি ভীষণ পছন্দ করি।
ভালো ভালো সব মুভি সন্ধান পেতে সবাইকে প্রচুর রিসার্চ করতে হয়, অনেক ঘাটাঘাটি করার পরেই আমরা ভালো মুভিগুলোর উদঘাটন করতে পারি। আপনাদের এই কষ্ট কমানোর জন্য আমি মাঝে মাঝেই আমার দেখা সেরা মুভি গুলোর রিভিউ আপনাদের মাঝে উপস্থাপন করে থাকি। এর ফলে আমি মনে করি আপনারা খুব সহজেই সেরা মুভিগুলোর সন্ধান পেয়ে যাবেন। কারণ আমি অনেকগুলো মুভি দেখার পর সেগুলোর মধ্যে সেরা গুলো বেছে নিয়েই আপনাদের মাঝে রিভিউ পোস্ট উপস্থাপন করি।
আপনাদের মাঝে আজ আমি যেই মুভিটি রিভিউ দেব এটা ২০১৬ এর মুভি, একটু পুরনো হলেও আমি মনে করি অনেকেই এই মুভিটি এখনো দেখেননি। আমার এই রিভিউ পোস্ট পড়ার পর আপনারা অবশ্যই এই মুভিটি দেখবেন বলে আমি আশা করি। আর এই মুভিটি আপনাদের ভালো লাগবেই লাগবে। তাহলে চলুন দেরি না করে মুভিটির রিভিউ দেখে আসা যাক।
⊕ PASSENGERS ⊕
মুভি | PASSENGERS (২০১৬) |
---|---|
পরিচালক | মার্টেন টাইলডাম |
লেখক | জন স্পইর্টস |
অভিনয়ে | জেনিফার লরেন্স, ক্রিস প্র্যাট, মাইকেল সেন, লরেন্স ফিশবার্ন, |
মুভির ধরন | ড্রামা, রোমান্স , সাইন্স ফিকশন |
নাটকের সময় | ১ ঘন্টা ৫৬ মিনিট |
এই মুভিটির পুরো কাহিনী একটি স্পেসশিপ কে নিয়ে। কোন কারণে পৃথিবী আর বসবাস উপযুক্ত না থাকায় একটি স্পেসশিপ কিছু সংখ্যক লোককে নিয়ে অন্য একটি গ্রহে যাচ্ছিল। যেই গ্রহটিতে পৃথিবী থেকে মানুষ আরো ভালো মানের জীবন যাপন করতে পারবে। আর এই স্পেসশিপের সেই গ্রহে পৌঁছাতে সময় লাগবে ১২০ বছর।
এই স্পেসশিপ টি পৃথিবী থেকে ২৫০ ক্রু এবং ৫০০০ সাধারণ মানুষ নিয়ে তার যাত্রা শুরু করে। এখন আমাদের মাথায় প্রশ্ন আসতে পারে ১২০ বছর অব্দি এই মানুষগুলো কিভাবে জীবিত থাকবে। আসলে তারা একটি প্রযুক্তির মধ্যে ঘুমিয়ে ছিল যে প্রযুক্তির নাম হলো হাইপার স্লিপ। হাইপার স্লিপ একটি মেশিনের নাম যে মেশিনে সেই স্পেসশিপের সকলেই ঘুমিয়ে ছিল।
আর এই হাইপার স্লিপ নামক প্রযুক্তির মধ্যে ঘুমালে আমাদের বয়স বাড়বেও না আবার কমবেও না। ঠিক এভাবেই তারা ১২০ বছর পাড়ি দেবে। এখন আমাদের মাথায় আরেকটি প্রশ্ন আসতে পারে সবাই যদি ঘুমিয়ে থাকে তাহলে স্পেসশিপটি চালাবে কে। আসলে স্পেসশিপটি ছিল অটো পাইলট দ্বারা পরিচালিত। এবং এর ভেতরের সবকিছু আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্ট দাঁড়ায় পরিচালনা করা হতো। এই আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্ট কে পৃথিবী থেকেই প্রোগ্রাম করে পাঠানো হয়েছে।
স্পেসশিপ স্পেসশিপের গতিতে চলতে থাকে, চলতে চলতে স্পেসশিপের সামনে একদিন একটি বড় উল্কাপিণ্ড চলে আসে। এবং দুর্ভাগ্যবশত স্পেসশিপটি সেই উল্কাপিণ্ড সাথে ধাক্কা লেগে যায়। স্পেসশিপের সাথে উল্কাপিণ্ডটির ধাক্কা লাগার কারণে স্পেসশিপের যান্ত্রিক সমস্যা হয়ে যায়। যান্ত্রিক সমস্যার কারণে স্পেসশিপ এর একটি স্লিপিং চেম্বার খুলে যায়। আর সেই স্লিপিং চেম্বার থেকে একজন লোক বের হয় যার নাম ছিল জিম প্রিষ্টান। জিম প্রিস্টান পেশায় একজন মেকানিক ছিল।
সে ঘুম থেকে ওঠার পর প্রথমে বুঝতে পারিনি সে আসলে যান্ত্রিক গোলযোগের কারণে উঠেছে। সে তো প্রথমে ধরেই নিয়েছিল সে ১২০ বছর পর ঘুম থেকে উঠেছে। পরের দিন যখন তার রুম থেকে বের হয় তখন সে কাউকে দেখতে পায় না। কাউকে দেখতে না পেয়ে জিম সোজাসুজি কম্পিউটার রুমে যায় এবং কম্পিউটার কে প্রশ্ন করে। এতেই জিম নিশ্চিত হয়ে যায় যে সে ৯০ বছর আগেই ঘুম থেকে উঠেছে। এতে জিম ভীষণভাবে চিন্তিত হয়ে পড়ে।
তারপর কম্পিউটার রুম থেকে বেরিয়ে রুমে যাচ্ছিল তখন সে একটি লোককে দেখতে পায়, সেই লোকটিকে দেখে জিম কিছুটা স্বস্তি পায়। তারপর সে ছুটে সেই লোকটির কাছে যায়, কিন্তু দুঃখজনক ব্যাপার সেই লোকটির কাছে গিয়ে সে বুঝতে পারে এই লোকটি আসলে কোন মানুষ না এটা মানুষ নির্মিত একটি রোবট।
তারপর এভাবেই জিম সেই স্পেসশিপের ভেতর একা থাকতে শুরু করে। সেখানে থাকতে থাকতেই জিমের চুলদাড়ি অনেক বড় হয়ে গিয়েছিল। তারপর একদিন জিম সেই স্লিপিং চেম্বারে রুমে যায় এবং সেখানে গিয়েছে একটি মেয়েকে দেখতে পায় যার নাম ছিল আরোরা। অরোরা কে দেখে জিমের ভীষণ ভালো লাগে। তাই সে ঠিক করে শেয়ার ওরা কে জাগাবে।
তারপর জিম তার মেকানিক্যাল টুলস নিয়ে সেই স্লিপিং চেম্বারে কাছে যায় এবং আরোরার স্লিপিং চেম্বার নষ্ট করে যেন আরোরার ঘুম ভেঙ্গে যায়। স্লিপিং চেম্বার নষ্ট করে দিয়েই জিম সেখান থেকে কেটে পড়ে যেন আরোরা জিম কে দেখতে না পারে।
তারপর আর ওরা যখন স্লিপিং চেম্বার থেকে নেমে বাহিরে যায় তখন সে আর কাউকে দেখতে পায়না। তখনই হঠাৎ জিম অরোরার সামনে চলে আসে। সামনে আসতেই আরোরা জিম কে প্রশ্ন করে এখানে আর কেউ নেই কেন সবাই কেন স্লিপিং চেম্বারে ঘুমিয়ে রয়েছে।
তারপর জিম আরোরা কে বলে কিছু যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে আমাদের স্লিপিং চেম্বার খুলে গিয়েছে আর আমরা জেগে গিয়েছি। তখন অরোরা জিমকে প্রশ্ন করে তুমি কতদিন হয় স্লিপিং চেম্বার থেকে উঠেছো, জিম আরোরার প্রশ্নের উত্তরে বলে আমি ১ বছর ৩ মাস আগে উঠেছি।
এটা শুনে আরোরা ভীষণভাবে ভয় পেয়ে যায় এবং ছোটাছুটি করতে থাকে তার স্লিপিং চেম্বার ঠিক করার জন্য। তখন জিম অরোরা কে বলে আমি অনেক চেষ্টা করেছি স্লিপিং চেম্বার ঠিক করার, এই স্লিপিং চেম্বার ঠিক করা কোনভাবেই সম্ভব না।
তারপর আরোরা যখন বুঝতে পারে যে তারা আর কোনভাবেই এই স্লিপিং চেম্বার ঠিক করতে পারবে না তখন আর ওরা মেনে নেয় যে তাকে এখানে সারা জীবন এভাবেই কাটাতে হবে।
এরপর অরোরা এবং জিম একসাথে থাকতে থাকতে অনেক কাছে চলে আসে। তারা শিপের ভেতর অনেক সুন্দর সুন্দর মুহূর্ত অতিবাহিত করে। এক কথায় বলতে গেলে তারা দুজন দুজনকে ভালোবেসে ফেলে।
একদিন আরোরা সেই রোবট যার নাম ছিল আর্থার তার সাথে বসে গল্প করছিল। গল্প করতে করতেই আর্থার অরোরা কে সব সত্য ঘটনা বলে দেয়। কিভাবে জিম তাকে স্লিপিং চেম্বার থেকে জাগিয়েছে আর কেনইবা জাগিয়েছে এসব এই অরোরা এবার জেনে যায়।
এতে অরোরা ভীষণভাবে ভেঙ্গে পড়ে। তারপর সে জিম এর ওপর অনেক রেগে যায়। অরোরা জিমের সাথে কথা ছেড়ে দেয়। এই সত্যি গুলো জানার পর আরোরা জিমকে এড়িয়ে চলতে শুরু করে।
এরপর আর ওরা রাগ ভাঙ্গানোর জন্য জিম স্পেসশিপের মধ্যে একটি গাছ রোপন করে। কিন্তু সেই গাছটি দেখার পর আর ওরা রাগ একটুও ভাঙ্গে না। তারপর তারা দুজন দুজনের রুমে চলে যায়।
তারা রুম থেকে হঠাৎ একটি লোকের চিৎকার শুনতে পায় এবং সেই গাছটির কাছে ছুটে যায়, সেখানে গিয়ে দেখে একজন ক্রু মেম্বার দাঁড়িয়ে আছে। সেই ক্রু মেম্বার টিকে দেখে আরোরা এবং জিম অবাক হয়ে যায়। তারপর জানতে পারে তার স্লিপিং চেম্বার ও যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে খুলে গিয়েছে। সে আসলে এই শিপের ক্যাপ্টেন ছিল।
এরপর ক্যাপ্টেন সেই শিল্পের সমস্যা গুলোর পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে এবং জিম কে বলে স্পেসশিপ এর সাথে উল্কাপিন্ডের ধাক্কা লাগার কারণে স্পেসশিপে বড় ধরনের কোনো ক্ষতি হয়েছে। এবং সেই ক্ষতির সমাধান তাড়াতাড়ি না বের করলে তারা সকলেই সেই নতুন গ্রহে পৌঁছানোর আগেই মরে যাবে।
তারপর জিম এবং অরোরা ভালোভাবে পুরো স্পেসশিপ টি খুঁজে দেখে কোথায় স্পেসশিপের সমস্যা হয়েছে। অনেক খোঁজাখুঁজির পর তারা দেখতে পায় স্পেসশিপের যে অংশে উল্কাপিণ্ড আঘাত হেনেছিল সে অংশে অনেক বড় ছিদ্র হয়েছে। তারপর জিম স্পেস স্যুট পড়ে বাহিরে যায় এবং অরোরা ভেতর থেকে জিমকে সাহায্য করে এই সমস্যার সমাধান করার জন্য। এবং তারা সফল হয়।
তারপর দেখতে দেখতেই ১২০ বছর কেটে যায় এবং সেই স্পেসশিপের ঘুমিয়ে থাকা সকলেই উঠে যায়। তারা উঠে দেখতে পারে স্পেসশিপের মাঝে বিশাল বড় একটি গাছ যেটা জিম লাগিয়েছিল। এবং তারা অরোরার লেখা সেই বইটিও পায়। তারপর তারা বুঝতে পারে তারা ঘুমে থাকা অবস্থায় এই শিল্পের সাথে কত কিছুই ঘটে গিয়েছে। আর এখানেই মুভির সমাপ্তি ঘটে।
এই মুভিটি আমার কাছে ব্যক্তিগতভাবে অসাধারণ লেগেছে। এই মুভিটি দেখার সময় আপনারা এই মুভিটির ভেতরেই হারিয়ে যাবেন। তাই আমি পার্সোনালি রেকমেন্ড করব আপনাদের এই মুভিটি দেখার জন্য। আশা করি আপনাদের সকলের কাছে এই মুভিটি অনেক বেশী ভালো লাগবে।
• ৭.০/১০ |
---|
অভিনয় | ৯/১০ |
---|---|
কাহিনী | ১০/১০ |
সব মিলিয়ে | ৯.৫/১০ |
YouTube |
---|
250 SP | 500 SP | 1000 SP | 2000 SP | 5000 SP |
https://twitter.com/mahir4221/status/1531370771276189696?t=fSuAUgmDEPrypRCCTJyz_Q&s=19
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
Upvoted! Thank you for supporting witness @jswit.
Please check my new project, STEEM.NFT. Thank you!
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
ভাই মুভিটি আমি দেখেছি আমার কাছে অসাধারণ লেগেছে। একটা বিষয় এখানে বেশি ভালো লাগছে বাবার সামনে মেয়ে বৃদ্ধ হয়ে মারা যায় তবে বাবা যুবকই থাকে। আসলে টাইম মেশিন রিলেটেড মুভিগুলো ভালো লাগে আমার।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
ধন্যবাদ ভাই আপনার মূল্যবান মতামত দেয়ার জন্য। মুভিটি সত্যিই অসাধারণ।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
এই সিনেমাটি আমিও কয়েক মাস আগে দেখেছি। আসলে এ ধরনের সাইন্স ফিকশন মুভি দেখে আমারও ভীষণ ভালো লাগে। ছবিটি আমার কাছে অসাধারণ লেগেছে। এধরনের আরো কোন মুভির নাম জানা থাকলে জানালে উপকৃত হব। ধন্যবাদ
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
আমি তো এই মুভিটি যতবার দেখি ততবারই আমার কাছে ভীষণ ভালো লাগে। এই রিভিউ পোস্ট টি করার আগ অব্দি এই মুভিটি আমি প্রায় ৬-৬ বার দেখেছি। ধন্যবাদ ভাই আপনার মূল্যবান মতামত দেয়ার জন্য।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
যদিও এখন পর্যন্ত এই প্যাসেঞ্জার মুভিটি আমার দেখা হয় নাই। তবে আপনার রিভিউ দেখে মনে হচ্ছে অনেক ভালোলাগবে মুভিটি। আমি খুব সুন্দর করে এই মুভির রিভিউ আমাদের সামনে তুলে ধরেছেন ভাই। যা দেখে অনেক ভালো লাগলো। আপনার উপস্থাপনা আমার কাছে বেশ ভালো লেগেছে। ধন্যবাদ আপনাকে এরকম সুন্দর একটি মুভিররিভিউ আমাদের সামনে তুলে ধরার জন্য।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
এই মুভিটি সত্যিই অসাধারণ ভাই । মুভিটি দেখার পর আপনি মুভিটির প্রেমে পড়তে বাধ্য হবেন। অবশ্যই দেখে নেবেন। ধন্যবাদ।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
হলিউড সায়িন্স ফিকশন মুভি গুলো আমার খুবই ভালো লাগে। প্যাসেঞ্জার মুভিটি অসাধারণ একটি মুভি। পুরো মুভি চলাকালীন স্ক্রিন থেকে চোখ সরানোর কোন উপায় নেই। তুমি খুব সুন্দর ভাবে এই মুভির রিভিউ উপস্থাপন করেছে। ধন্যবাদ তোমাকে।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
এটা অবশ্য ঠিক বলেছ তুমি আসলেই স্ক্রিন থেকে চোখ সরালে মুভিটির অনেক কাহিনী মিস হয়ে যাবে। ধন্যবাদ গঠনমূলক মতামতের জন্য।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
মুভিটি এখনও দেখিনি। তবে সময় পেলে দেখে নিব। মাথায় রাখলাম। মুভিটি সামনে আনার জন্য অনেক ধন্যবাদ আপনাকে ভাই। ভাল রিভিও লিখেছেন। অনেক অনেক ভালবাসা নিবেন। শুভ কামনা রইল
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
জি ভাই মুভিটি অবশ্যই দেখে নেবেন আপনার কাছে আশা করি অনেক ভাল লাগবে। ধন্যবাদ।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
আমার এই মুভিটি দেখা হয়নি কিন্তু আপনার মুভি রিভিউ পড়ে খুব ভালো লাগলো। মনে হচ্ছে এই মুভিটির কাহিনী অনেক সুন্দর ছিল। আমি যদি সময় পাই তাহলে অবশ্যই দেখে নিব। খুব সুন্দর একটি মুভি রিভিউ দিয়েছে। ধন্যবাদ আপনাকে আপনার জন্য শুভকামনা রইল।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
এই মুভিটির কাহিনী সত্যি মনে ধরার। মুভিটি দেখে নেবেন আশা করি আপনার কাছে ভীষণ ভালো লাগবে। ধন্যবাদ আপনার মূল্যবান মতামত দেয়ার জন্য।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
ভাইয়া আপনি অসাধারণ একটি সাইন্স ফিকশন মুভি রিভিউ আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন। মহাকাশে স্পেসশিপের একটি লোকের স্লিপিং চেম্বার খারাপ হয়ে যাওয়াতে ৯০ বছর আগেই লোকটির ঘুম ভেঙে যায়। এরপর লোকটি এত বড় স্পেসশিপে একা বেঁচে থাকতে না পেরে নিজের একজন সঙ্গীর জন্য আরেকটি মেয়ের স্লিপিং চেম্বার নষ্ট করে দেয়। এরপর এই বিশাল বড় স্পেসশিপে মাত্র দুটো মানুষের একা বেঁচে থাকার নানান প্রতিকূল অবস্থা নিয়ে এই মুভির গল্পটি নির্মিত। মুভিটি এককথায় জাস্ট অসাধারণ। ধন্যবাদ ভাই এত সুন্দর একটি মুভি রিভিউ আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য। শুভকামনা রইল আপনার জন্য।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
আমার পোস্টটি মন দিয়ে পড়ার জন্য আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাই। আপনি চাইলে মুভিটি দেখতে পারেন আশা করি আপনার কাছে মুভিটি আরো বেশী ভালো লাগবে। ধন্যবাদ।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit