আসসালামু আলাইকুম
আসসালামু আলাইকুম
শুভ রাত্র্রি প্রিয় আমার বাংলা ব্লগ কমিউনিটি পরিবার। সকলের সুস্বাস্থ্য এবং সুন্দর জীবন কামনা করে আবারও চলে আসলাম নতুন আরও একটি ব্লগ নিয়। প্রতিটি মানুষই কম বেশী আনন্দ প্রিয়। এক একজন মানুষের আনন্দ হলো এক এক রকমের। কারো আনন্দ খেলাধুলায়, কারো আনন্দ গান শোনায় আর কারো বা আনন্দ ঘুরে বেড়ানোতে। তবে যেভাবেই হোক না কেন মানুষ আনন্দ খুজেঁ ফেরে। কারন আনন্দ ছাড়া বেচেঁ থাকাটাই যে দায়।
বেশ কিছুদিন আগে গিয়েছিলাম জাতীয় জাদুঘরে। সেখানে ঘুরে ঘুরে প্রায় ৪৫০ টির বেশী ফটোগ্রাফি আমি করতে পেরেছিলাম। কিন্তু আজ অবদি তার একভাগও আপনাদের সাথে শেয়ার করা আমার সম্ভব হয়ে উঠেনি। আর তাই আজ আবারও আপনাদের মাঝে আমার সংগ্রহে থাকা জাতীয় জাদুঘরের আরও কিছু ফটোগ্রাফি আপনাদের সাথে শেয়ার করবো। আজ আমি জাদুঘরে সংরক্ষিত কিছু বাদ্যযন্ত্রের ফটোগ্রাফি করার জন্য চেষ্টা করবো। আশা করি আমার আজকের ফটোগ্রাফি পোস্ট আপনাদের কে কিছুটা হলেও মুগ্ধ করবে।
জাদুঘরের মিউজিয়ামে ঢুকেই চোখে পড়লো আগের দিনের বাদ্যযন্ত্র গুলো। কি সুন্দর করেই না সাজানো রয়েছে সে গুলো। কলের গান, তবলা, ডোল , হারমনিয়াম ইত্যাদি। যে গুলো আগের দিনের একমাত্র বাদ্যযন্ত্র ছিল। এসব বাদ্যযন্ত্র দেখে মনে হচ্ছিলো যে আমি মনে হয় সেই পুরানো আমলে চলে গেছি। কারন টিভিতে দেখিছি কলের গান। আর সেই ছেলেবেলায় দেখতাম হারমনি আর ডোল তবলা। দেখে মুগ্ধই হয়ে গেলাম।
সামনের দিকে যেতে যেতে চোখে পড়লো নানা রকমের গিটার, আর কি কি যেন যন্ত্র গুলো। আমি ও গুলোর একটির ও নাম মনে করতে পারছিলাম না। শুধু যন্ত্রগুলো দেখতে আমার বেশ ভালো লাগছিল। এগুরো হয়ত অনেক আগেই মিউজিকের কাজে ব্যবহার করা হতো। আর এখন এগুলো জাদুঘরের মিউজিয়ামে সাজানো আছে।
আরও কিছুদূর যেয়ে দেখি সেখানে তানপুরা সহ বিভিন্ন ধরনের পুরানো বাদ্যযন্ত্র। যেগুলো হয়তো উচ্চাঙ্গ সংগীতের কাজে ব্যবহার করা হতো। ও হ্যা উচ্চাঙ্গ সংগীতের কথা তো মানুষ ভুলেই গেছে। এখন আর উচ্চাঙ্গ সংগীত ও নেই আর এ সমস্ত বাদ্য যন্ত্রের প্রচলনও নেই। কিন্তু বিশ্বাস করেন জাদুঘরের মিউজিয়ামে এ সমস্ত রং বে রং এর বাদ্যযন্ত্র কিন্তু আমার মন কে রাঙিয়ে তুলছিল কিছুক্ষনের জন্য।
পোস্টের ধরন | ফটোগ্রাফি পোস্ট |
---|---|
ডিভাইস | VIVO-Y22S |
ফটোগ্রাফার | @maksudakawsar |
স্থান | জাতীয় জাদুঘর ঢাকা, বাংলাদেশ |
আজ এখানেই রাখছি। আগামীতে আবারও ফিরে আসবো নতুন করে নতুন কোন পোস্ট নিয়ে আপনাদের মাঝে। কেমন লাগলো আমার আজকের ফটোগ্রাফি গুলো? জানার আগ্রহ নিয়ে অপেক্ষায় রইলাম। আশা করি আপনাদের মূল্যবান মন্তব্য দিয়ে উৎসাহিত করবেন।
তানপুরা সহ পুরনো দিনের বিভিন্ন বাদ্যযন্ত্র দেখে সত্যি অনেক ভালো লাগলো আপু। যদিও এই বাদ্যযন্ত্র গুলো কখনো দেখা হয়নি। তবে পুরনো দিনের বাদ্যযন্ত্র গুলোর ফটোগ্রাফি দেখে অনেক ভালো লাগলো। আপু আপনি জাদুঘরে গিয়ে দারুন সব ফটোগ্রাফি করেছেন এবং আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন এজন্য ধন্যবাদ জানাচ্ছি।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
আরে ভাই ফটোগ্রাফি তো করতে দেয় না। এগুলো খুব কষ্টে করেছি। ধন্যবাদ আপু সুন্দর একটি মন্তব্য করার জন্য।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
একটা শিক্ষনীয় পোস্ট আপনি আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন আপু। জাদুঘরে তো অতীতের সব জিনিস গুলোই রাখা হয়। মিউজিয়াম জাদুঘরের ফটোগ্রাফি গুলো আমার কাছে খুবই সুন্দর লেগেছে আপু। আগেকার বাদ্যযন্ত্র গুলো অনেক সুন্দর ভাবে দেখতে পেলাম। ধন্যবাদ আপু এরকম একটু পোস্ট আমাদের সামনে উপস্থাপন করার জন্য।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
ধন্যবাদ ভাইয়া সুন্দর একটি মন্তব্য করার জন্য।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
জাতীয় জাদুঘর হতে কিছু বাদ্যযন্ত্রের ফটোগ্রাফিগুলো অসম্ভব সুন্দর হয়েছে। আমিও জাদুঘরে গিয়েছিলাম কিন্তু ওখানে আমাকে ছবি তুলতে দেয়নি। আপনার করা ফটোগ্রাফিগুলো অনেক সুন্দর হয়েছে। আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ এত সুন্দর একটি পোস্ট আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
ধন্যবাদ ভাইয়া সুন্দর এবং উৎসাহমূলক একটি মন্তব্য করার জন্য
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
আপু আপনার অনেক ধৈর্য্য আছে বলতে হবে তা না হলে জাদুঘরে ঘুরে ঘুরে ৪৫০ টি ফটোগ্রাফি করলেন কিভাবে? আমি তো অল্প তোলেই অস্থির হয়ে যাই। আপনার সবগুলো ফটোগ্রাফি দেখতে চাই। যাই হোক জাদুঘরে সংরক্ষিত বাদ্যযন্ত্রের ফটোগ্রাফি গুলো দেখে অনেক ভালো লাগলো। এখন প্রায় অনেক বাদ্যযন্ত্র আমাদের দেশ থেকে বিলুপ্ত হয়ে যাচ্ছে। ধন্যবাদ এত সুন্দর ফটোগ্রাফি আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
আরে তা না হলে কি এত ছবি তুলতে পারতাম। ধন্যবাদ আপু সুন্দর একটি মন্তব্য করার জন্য।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
জাতীয় জাদুঘর হতে আপনি কিছু বাদ্যযন্ত্রের ফটোগ্রাফি শেয়ার করেছেন।প্রতিটি ফটোগ্রাফি চমৎকার লাগছে দেখতে।আমি বেশ কয়েক বছর আগে গিয়েছিলাম।তাই এগুলো একটু পরিচিত লাগলো।ধন্যবাদ আপু সুন্দর পোস্টটি শেয়ার করার জন্য।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
জ্বী আপু চিন্তা করে দেখলাম এত সুন্দর বাদ্যযন্ত্র আপনাদের সাথে শেয়ার না করলে কেমন দেখায়। ধন্যবাদ সুন্দর একটি মন্তব্য করার জন্য।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
জাতীয় জাদুঘরে আমার এখনো যাওয়া হয়নি। তবে জাতীয় জাদুঘরে যাওয়ার প্রবাল ইচ্ছা রয়েছে আমার৷ আজকে আমি আপনার মাধ্যমে জাদুঘরের কিছু স্থাপনার ফটোগ্রাফি দেখে নিলাম৷ এই ফটোগ্রাফি গুলো দেখে খুবই ভালো লাগলো৷ এরকম সুন্দর সুন্দর ফটোগ্রাফি প্রকাশ করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ৷
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
আশা করি জাতীয় জাদুঘরে গেলে আমার মত আপনারও মনটা ভালো হয়ে যাবে। ধন্যবাদ ভাইয়া সুন্দর একটি মন্তব্য করার জন্য।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
আসলেই আনন্দ ছাড়া বেচে থাকা দায়। তাই সব সময় আনন্দের সাথে কাটানো উচিৎ। আপু আপনি জাদুঘর ভ্রমন ভাল মত উপভোগ করতে পেরেছেন কি? আসলে এত গুলো ছবি তুলেছেন তো তাই বললাম। আপনার পোস্ট থেকে অনেক নতুন বাদ্য যন্ত্র দেখলাম।আর হ্যা উচ্চাঙ্গ সঙ্গীত কিন্তু একেবারে মরে যায় নি৷ ধন্যবাদ আপু সুন্দর ইনফরমেটিভ পোস্টটির জন্য।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
কি যে বলেন ভাই। বেশ উপভোগ করেছি সেদিন। আরে বুদ্ধি থাকলে কি আর ঘর জামাই থাকতে হয়? ধন্যবাদ সুন্দর একটি মন্তব্য করার জন্য।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit