রেসিপি পোস্ট- পুরান ঢাকার মাঠা রেসিপি

in hive-129948 •  2 years ago 

আসসালামু আলাইকুম

কেমন আছেন সবাই? আশা করি সবাই বেশ ভালই আছেন। আমিও মহান আল্লাহর রহমতে ও আপনাদের দোয়ার বরকতে বেশ ভালই আছি। আমি @maksudakawsar.আমি আমার বাংলা ব্লগ কমিউনিটির একজন নিয়মিত ইউজার।নিয়মিত ইউজার হিসাবে আমি প্রতিনিয়ত চেষ্টা করে যাই প্রতিদিন কমপক্ষে একটি পোস্ট করে আপনাদের সাথে থাকতে।

একে তো পবিত্র মাহে রমজান মাস। তার উপর চারদিকে প্রচন্ড রকমের গরম। সারাদিন রোজা থাকার পর মনে হয় অনেক পিপাসা পেয়েছে। বুক গলা সব যেন শুকিয়ে আসে। এ সময়ে আমাদের দেহে প্রচুর পরিমান পানীয় জাতীয় খাবারের প্রয়োজন হয়। যা আমাদের দেহকে হাইড্রেড করতে পারবে। পারবে দেহ কে প্রফুল্লতা এনে দিতে সমস্ত শরীরে ।

বন্ধুরা আপনারা হয়তো মাঠার নাম শুনেছেন। আর আপনারা এও হয়তো বা জানেন যে মাঠা আমাদের দেহের জন্য কতটা উপকারী। এই রমজানে সারাদিন রোজা রাখার পড়ে ইফতারিতে যদি রাখা যায় এক গ্লাস ঠান্ডা ঠান্ডা মাঠা, তাহলে তো আর কোন কথাই নাই। ইফতারিতে এক গ্লাস মাঠা আপনাদের কে এনে দিতে পারে দেহে সতেজতা।আর আজ আমি আপনাদের মাঝে পুরান ঢাকার বিখ্যাত একটি মাঠার রেসিপি নিয়ে উপস্থিত হলাম।

আশা করি প্রচন্ড এই গরমের মধ্যে আমার তৈরি করা পুরান ঢাকার বিখ্যাত মাঠা আপনাদের সবার কাছে বেশ ভাল লাগবে। আর আপনারা সবাই বাসায় একবার তৈরি করে নিলে বেশ প্রাণবন্ত লাগবে নিজেকে। আশা করি আমার আজকের রেসিপিটি কেমন হলো সেটা কমেন্টন্টের মাধ্যমে জানাতে ভুলবেন না যেন।

Add a heading (49).png

পুরান ঢাকার মাঠা রেসিপি

প্রয়োজনীয় উপকরণ সমূহ

image.png

★টক দই
★চিনি
★লেবু
★পুুদিনা পাতা
★পানি
★বিট লবন
★বরফ

প্রস্তুত প্রণালী

ধাপ-১

image.png

image.png

প্রথমে একটি বড় পাত্রে টক দই ঢেলে নিবো।

ধাপ-২

image.png

image.png

এবার পেয়ালায় ঢেলে রাখা সেই টক দইয়ের ভিতর পরিমার মত চিনি দিতে হবে।

ধাপ-৩

image.png

image.png

এবার সেই টক দই এর মধ্যে পরিমান মত বিট লবন দিয়ে দিতে হবে।

ধাপ-৪

image.png

image.png

এবার একটি বড় আকারের লেবু ভাল করে ধুয়ে কেটে নিতে হবে এবং টক দিই মধ্যে লেবুটির রস দিয়ে দিতে হবে।

ধাপ-৫

image.png

পেয়ালার মধ্যে যা যা নেওয়া হয়েছে সেগুলো খুব ভাল করে মিক্সড করে নিতে হবে।

ধাপ-৬

image.png

image.png

এবার মিক্সড করা টক গুলো একটি জগে ঢেলে তাতে কয়েক টুকরা বরফ দিয়ে দিতে হবে। যাতে করে একটু ঠান্ডা থাকে।

ধাপ-৭

a-glass-of-water-3246432_1920.png

ছবি সোর্স

এবার জগের মধ্যে পরিমান মত পানি দিতে হবে। তারপর একটি গ্লাস নিয়ে একবার জগ হতে গ্লাসে এবং গ্লাস হতে জগে ঢেলে ঢেলে মাঠাটা একটু ঘন করে নিতে হবে।

ধাপ-৮

image.png

image.png

এবার দুটো গ্লাসে মাঠাগুলো ঢেলে নিতে হবে এবং তারপর কয়েকটি পুদিনা পাতা দিয়ে দিতে হবে। পুদিনা পাতা মাঠার স্বাদ আরও কিছুটা বাড়িয়ে দিবে।

শেষ ধাপ

image.png

গ্লাসে ঢেলে তাতে পুদিনা পাতা দিলেই হয়ে যাবে আমাদের ঠান্ডা ঠান্ডা মাঠা।

image.png

তো তৈরি হয়ে গেল পুরান ঢাকার বিখ্যাত মাঠা রেসিপি। রেসিপিটি করার সময় আমি প্রতিটি ধাপের ছবি তোলে রেখেছি আপনাদের জন্য। আশা করি আমার আজকের রেসিপিটি আপনাদের কাছে বেশ ভাল লাগবে।
ডিভাইস ও মডেলvivo-S-22
ফটোগ্রাফার@maksudakawsar
কেমন লাগলো আমার আজকের ইউনিক রেসিপি? জানাতে ভুলবেন না যেন।

ভাল ও সুস্থ্য থাকুন।

image.png

❤️ধন্যবাদ সকলকে।❤️

@maksudakawsar

Authors get paid when people like you upvote their post.
If you enjoyed what you read here, create your account today and start earning FREE STEEM!
Sort Order:  

আপু আপনার মাঠা দেখে লোভ সামলাতে পারছি না। আমার খুব পছন্দ মাঠা। প্রতি রমজানে প্রায় অনেক দিনই মাঠা খাওয়া হয়। সারাদিন রোজা রেখে সন্ধ্যায় এই ঠান্ডা ঠান্ডা মাঠা খেতে অনেক ভালো লাগে। আপনি খুব সুন্দর করে পুরান ঢাকার মাঠা তৈরির পদ্ধতি বর্ণনা করেছেন। ধন্যবাদ মজাদার আর শরীর ঠান্ডা করা রেসিপি শেয়ার করার জন্য।

সারাদিন রোজা রেখে এই গরমে ইফতারিতে এক গ্লাস মাঠা এনে দিতে পারে দেহে প্রশান্তি।

image.png

খুবই মজাদার এবং ইউনিক ধরনের একটি রেসিপি আপনি আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন। পুরান ঢাকার এই মাঠা রেসিপিটি আমার কাছে অনেক বেশি নতুন এবং ইউনিক মনে হয়েছে। এ রমজানে আসলেই গলা শুকিয়ে একদম নিস্তেজ হয়ে থাকে আর এ সময় একগ্লাস ঠান্ডা মাঠা হলে দেহ নতুন করে প্রাণ ফিরে পায়। শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ।

সত্যি ভাইয়া ইফতারিতে এক গ্লাস মাথা খাওয়া হলে সন্ধ্যার পর শরীরটা অনেক ঝরঝরা লাগে। ধন্যবাদ

আপু আপনার মাঠা রেসিপি দেখে লোভ লেগে গেল। সত্যি আপু এই গরমে রমজান মাসে পানীয় খাবার খেলে অনেক ভাল লাগে।আপনি পুরান ঢাকার বিখ্যাত মাঠা তৈরি করেছেন, এমন মাঠা কখনো খাওয়া হয়নি। দেখি একদিন অবশ্যই তৈরি করব।ধন্যবাদ আপনাকে সুন্দর একটা রেসিপি শেয়ার করার জন্য।

জি আপু অবশ্যই একদিন বাসায় তৈরি করবেন। আশা করি আমার জন্য একটু পাঠাবেন।

এখন অনেক বেশি গরম রোজা রেখে এরকম ঠান্ডা ঠান্ডা এক গ্লাস মাঠা খেতে পারলে শরীরের ক্লান্তি অনেকটাই দূর হয়ে যাবে। আপনার তৈরি করার মাঠা দেখে খেতে ইচ্ছে করছে।আপনার মাঠা তৈরির প্রতিটি ধাপ খুব সুন্দর ভাবে আমাদের মাঝে দেখিয়েছে। সুস্বাদু ও লোভনীয় একটি রেসিপি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ।

সত্যি বলেছেন আপু ঠান্ডা ঠান্ডা এক গ্লাস মাঠা শরীরের সকল ক্লান্তি দূর করে দেয়।

আপনি তো দেখছি এই রেসিপি নিয়ে খুবই পরিশ্রম করেছেন। আসলে পুরান ঢাকার মত আপনি চমৎকার ভাবে মাঠা তৈরি করেছেন যা দেখে আমার একটু খেতে ইচ্ছে করছে ।আমাদের জন্য একটু পার্সেল করে দিলেই তো পারেন। আসলে অনেক ভালো লেগেছে আপনার রেসিপিটি দেখে ।এত সহজেই মাঠা তৈরি করা যায় জানতাম না।

আপু পার্সেল তো করতেই চাই। এত বড় ড্রাম কিভাবে পার্সেল করব।এসে খেয়ে গেলে ভালো হতো না।

এই রমজান মাসে যে পরিমাণ রোদের তাপ আর যে পরিমাণ গরম পরছে তাতে ইফতারের সময় যদি এরকম মাঠা তৈরি করে খাওয়া যায় তাহলে প্রশান্তি মিলে যায়। কীভাবে মাঠা তৈরি করতে হয় সেটা আমাদের মাঝে তুলে ধরেছেন। আপনার জন্য অনেক অনেক শুভকামনা রইলো আপু।

প্রশান্তি মানে বিশ্বাস করেন ভাইয়া এক গ্লাস মাঠা শরীরকে করে তুলে উদ্যমী

মাঠা রেসিপি দেখে সুস্বাদু মনে হচ্ছে। আর মাঠা আমার খুবি প্রিয়।তাই আপনার রেসিপি পরিবেশন আমার খুবি ভালো লেগেছে, দেখে শিখে নিলাম পরবর্তী তৈরি করবো ইনশাআল্লাহ।

ধন্যবাদ ভাইয়া সুন্দর একটি মন্তব্য করার জন্য।

এই রেসিপিটা দেখলে যেন কোনভাবেই লোভ সামলাতে পারে না। পুরান ঢাকাতে গিয়ে অনেকবার খাবার সৌভাগ্য হয়েছে এটা আমার। আপনি দেখছি খুবই দারুণভাবে রেসিপিটা তৈরি করতে সক্ষম হয়েছেন।

আমার মত তাহলে আপনিও মাঠার স্বাদ গ্রহণ করলেন।

আপনি খুবই মজাদার একটা রেসিপি তৈরি করেছেন। পুরান ঢাকার মাঠা রেসিপি দেখে আমার তো খুবই খেতে ইচ্ছে করছে। এরকম রেসিপি গুলো খেতে আমি ভীষণ পছন্দ করি। আপনার রেসিপি'র কালার দেখেই তো আমার জিভে জল চলে এসেছে। এরকম মজাদার রেসিপি গুলো যত দেখি ততই ভালো লাগে। রোজার সময় দিনের বেলায় এরকম রেসিপি গুলো দেখলে একেবারেই ভালো লাগেনা শুধু খেতে ইচ্ছে করে। যাই হোক ভালো লাগলো আজকের রেসিপিটা।

আপু এরপর থেকে এ ধরনের রেসিপি ইফতারের পরে দেয়ার চেষ্টা করব। ইস সুযোগ থাকলে পাঠিয়ে দিতাম।

পুরান ঢাকার মাঠা রেসিপিটি দেখে প্রাণ জুড়িয়ে গেল। এই ধরনের রেসিপি রোজার দিনে আসলেই মন মুগ্ধকর দেখেই শান্তি লাগে মনে হয় মনটা প্রাণটা জুড়িয়ে গেল। এই মাঠা রেসিপিটি স্বাস্থ্যসম্মত একটি রেসিপি। আমি ইফতারে এই রেসিপিটি কয়েকদিন বানিয়ে খেয়েছিলাম। ধন্যবাদ আপু সুন্দর একটি রেসিপি আমাদের মাঝে উপস্থাপন করার জন্য।

যাক তাহলে একজন পাওয়া গেল যে আমার মত ইফতারিতে রেসিপিটি তৈরি করে খায়। সুন্দর একটি মন্তব্য করার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।

ঠিক বলেছেন আপু রোজা থাকার পর গলাটা একদম শুকিয়ে থাকে। তাছাড়া রোজার পর যদি এরকম ঠান্ডা ঠান্ডা এক গ্লাস শরবত বা মাঠা হয় তাহলে সারাদিনে ক্লান্তি দূর হয়ে যায়। মাঠা যদিও আমি কখনো খাইনি আপনার বানানোর পদ্ধতি দেখে মনে হচ্ছে যে খেতে বেশ মজাদারই হবে। এই গরমের মধ্যে মনে হচ্ছে তো এখনই নিয়ে খেয়ে ফেলি। ধাপগুলোও খুব সুন্দরভাবে উপস্থাপন করেছেন দেখে ভালো লাগলো। ধন্যবাদ।

মজারই ছিল আপু। বাসায় একবার তৈরি করে দেখতে পারেন। ধন্যবাদ আপনাকে আপু ।

এ বছর রমজানের দিনে প্রচুর গরম এমন গরমের দিনে যদি ইফতারের সময় মজার ঠান্ডা ঠান্ডা মাঠা খাওয়া যায় তাহলে তো সতেজতা ফিরে আসবে শরীরে। পুরান ঢাকার মাঠার রেসিপি দেখে অনেক ভালো লেগেছে আপনি খুব সুন্দর ভাবে দেখিয়েছেন। তবে এভাবে তৈরি করে একদিন খেয়ে দেখবো নিশ্চয় ভালো লাগবে খেতে।

আপু শরীরের সতেজতা আনার জন্যই তো মাঠা তৈরি করে খাবেন। ধন্যবাদ আপু সুন্দর একটি মন্তব্য করার জন্য।

গত বছর রমজান মাসে কিছুদিন ঢাকায় অতিবাহিত করেছিলাম প্রায় প্রতিদিন সন্ধ্যায় চকবাজার থেকে এই সুস্বাদু মাঠা খেতাম আমি এবং আমার বন্ধু।
আসলে যে পরিমাণ গরম পড়ছে রোজা থেকে সারাদিন অনেক ক্লান্ত হয়ে থাকি আমরা। ইফতারের সময় এমন ঠান্ডা ঠান্ডা খাওয়ার হলে বেশ ভালই লাগে।।

যাক তাহলে আপনি মাঠার স্বাদ পেয়েছেন। ধন্যবাদ ভাইয়া সুন্দর একটি মন্তব্য করার জন্য।

রমজান মাসে শরবত জাতীয় খাবারের বিকল্প নেই। আপনি আজ পুরান ঢাকার মত করে মাঠা তৈরী করেছেন। ঢাকাইয়া মাঠা এবং অন্যান্য শরবত খুব ভাল লাগে খেতে কারণ এরা বিভিন্ন রকমের জিনিস ব্যবহার করে। আপনিও আপনার রেসিপিতে অনেক কিছু ব্যাবহার করেছেন যেমন সাদা গোল মরিচ। আমার কাছে রেসিপি ভাল লেগেছে। পরিবেশন সুন্দর হয়েছে। ধন্যবাদ আপু।

ভাইয়া অনেক কিছু ব্যবহার না করলে তো মাঠা টি অসাধারণ হতো না। ধন্যবাদ ভাইয়া সুন্দর একটি মন্তব্য করার জন্য।

সারাদিন রোজা রাখার পর যখন ভীষণ ক্লান্তি চলে আসে তখন যদি ইফতারিতে এক গ্লাস ঠান্ডা ঠান্ডা মাঠা খাওয়া হয় তাহলে দারুন হবে। আপনি অনেক সুন্দর ভাবে রেসিপি তৈরির পদ্ধতি তুলে ধরেছেন আপু। দেখে ভালো লাগলো। মাঝে মাঝে তৈরি করে আমাদের জন্য পার্সেল করে পাঠাবেন আপু।

আপু পার্সেল তো করতে চাই। কিন্তু সমস্যা হলো এত বড় ড্রাম পাব কোথায়? ধন্যবাদ আপু এত প্রশংসা করার জন্য।

বন্ধুরা আপনারা হয়তো মাঠার নাম শুনেছেন

শুনেছি তো অনেকবার তবে কখনো খাইনি।

রেসিপিটা আমার কাছে একদমই নতুন এবং ধাপগুলো দেখে বেশ সহজ লাগছে। এই গরমে আসলে এই ধরনের খাবার গুলো খুব প্রয়োজন। আপনাকে ধন্যবাদ আপু, আশা করি এই রেসিপিটা অবশ্যই বাড়ি বানিয়ে খাব।

দাদা একবার ট্রাই করে দেখেন না বাসায়। গরমে স্বস্তি মিলবে।ধন্যবাদ দাদা সুন্দর একটি মন্তব্য করার জন্য।

এই খাবারের নাম অনেকবার শুনেছিলাম এর আগেও কিন্তু আগে কখনো এই খাবারটি খাওয়া হয়নি আমার। আপনি আজকে পুরান ঢাকার মাঠে রেসিপি তৈরি করেছেন। দেখে তো মনে হচ্ছে বেশ মজা করেই খাওয়া হয়েছে রেসিপিটা। সম্পূর্ণ রেসিপিটা তৈরি করার পদ্ধতি ও খুবই সুন্দর ভাবে লিখেছেন। আপনার উপস্থাপনা দেখে যে কেউ এটি খুব সহজে তৈরি করতে পারবে। বলতে হচ্ছে জাস্ট অসাধারণ ছিল আপনার আজকের এই রেসিপিটি।

সত্যি ভাই অনেক মজা হয়েছিল। আমি কিন্তু এক বসাতে তিন গ্লাস খেয়েছিলাম। ধন্যবাদ সুন্দর একটি মন্তব্য করার জন্য।

মাঠা ঢাকা থেকেই খেয়েছিলাম।যদিও আমার পছন্দের না এটি।আপনার রেসিপি তৈরির প্রক্রিয়া দেখে ভালোই লাগলো।ধন্যবাদ সুন্দর রেসিপি পোস্টটি শেয়ার করার জন্য।

সুন্দর একটি মন্তব্য করে পাশে থাকার জন্য।

পুরান ঢাকার মাঠা আমার কাছে অনেক ভালো লাগে। তবে বাসায় কখনো পুরান ঢাকার মাঠা তৈরি করে খাওয়া হয়নি। আপনার রেসিপিটি দেখে লোভ সামলানো যাচ্ছে না। আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ এত সুন্দর একটি পোস্ট আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য। আপনার জন্য অনেক অনেক শুভেচ্ছা রইল।

আপনার বাসায় একবার তৈরি করে ফেলেন এই লোভনীয় রেসিপিটি।