আমার প্রিয় বন্ধুরা,
আমি@md-razu বাংলাদেশের নাগরিক।
আজ -০৮,ভাদ্র| | ১৪৩১ বঙ্গাব্দ ||শুক্রবার||
আমি রাজু আহমেদ।আমার ইউজার নাম @md-razu।আমি বাংলাদেশ থেকে। আশা করি আপনারা সবাই ভালো আছেন।মাতৃভাষা বাংলা ব্লগিং এর একমাত্র কমিউনিটি [আমার বাংলা ব্লগ] ভারতীয় এবং বাংলাদেশী সদস্যগণ, সবাইকে অভিনন্দন।
তাহলে চলুন শুরু করি
নিজ হাতে ক্যামেরা নিয়ে কিছু প্রিয় মুহূর্ত বন্দী করার মজাই অন্যরকম।প্রকৃতির রুপ কার না ভালো লাগে।প্রকৃতির রুপ দেখে মানুষের মনে এক অনাবিল সুখ বয়ে যায়।
ফটোগ্রাফি।
device:redmi note 10
What's 3 Word Location:
https://w3w.co/uncorks.nevermore.retake
আজ আপনাদের মাঝে পদ্মা নদীতে ঘোরার অনুভূতি ও কিছু ফটোগ্রাফি শেয়ার করবো। আশা করি এই ফটোগ্রাফি গুলো আপনাদের কাছে ভালো লাগবে। ঘোরাঘুরি করতে পছন্দ করে না এমন মানুষ খুব কমই খুঁজে পাওয়া যাবে। আমিও ঘোরাঘুরি করতে পছন্দ করি। ছোটবেলা থেকেই বন্ধুদের সাথে বিভিন্ন জায়গায় ঘুরতে যেতে খুবই পছন্দ করতাম। আমার কিছু বন্ধু ছিল তারাও ঘুরতে খুবই পছন্দ করে। বন্ধুদের চাওয়া-পাওয়ার সাথে মিল থাকলে তাহলে তো কোন কথাই নেই। যেখানে দুচোখ যায় সেখানেই যেতে মন চায় মন শুধু চায় ছুটাছুটি করতে বিভিন্ন জায়গায়। অচেনা দৃশ্য গুলো উপভোগ করতে।
এইতো কিছুদিন আগে বন্ধুদের সাথে পদ্মা নদীর পাড়ে ঘুরতে গিয়েছিলাম।নদীতে নতুন পানি আসার মুহূর্ত অনেক মজা হয়ে থাকে।নদীতে নতুন পানি আসার সময় নদীতে মাছ ধরার হিড়িক পরে যায়।আমরাও ছোট সময় মাছ ধরা জাল নিয়ে মাছ ধরতে যেতাম। নতুন পানিতে গোছল করার যে অনুভূতি তা বলে বোঝানো সম্ভব না।
বাড়ির পাশ দিয়ে বয়ে গেছে পদ্মা নদী। নদীর পাড়ে প্রায়ই আমাদের অনেক সময় কাটে। আর সন্ধ্যা হলে নদীর পাড়ে বসে থাকার যে অনুভূতি তা ভাষায় প্রকাশ করা যাবে না। আমরা প্রায় দিনে সন্ধ্যার সময় নদীর পাড়ে বসে অনেক গল্প গুজব করে থাকি। সন্ধ্যা নামলে সূর্য পশ্চিম আকাশে হেলে যায় আকাশটা লাল বর্ণের আকার ধারণ করে। সেইসময়ে মাঠ থেকে কৃষক বাড়ি ফিরে। গরুর গাড়ি মহিষের গাড়ি নদী পার হয়ে যায় যা দেখতে অনেক ভালো লাগে আমাদের। সন্ধ্যার সময় মৃদু বাতাস মনে এক প্রশান্তি বয়ে আনে। পাখিরা কিচিরমিচির করে সবাই নিজের বাসায় ফিরে।
সন্ধ্যা যখন ঘনিয়ে আসে তখন চারিদিকে শিয়ালের ডাক শুনতেও অনেক ভালো লাগে। যদিও মনের মধ্যে একটা ভয় কাজ করে। তবুও আমরা বসে থাকতে অনেক আনন্দ পাই। সন্ধ্যার সময় নৌকার উপর বসে নদীতে ভেসে থাকতে কে না চায়। এই কাজগুলো আমরা প্রায়ই করে থাকি। আসলে গ্রামের যে সৌন্দর্য তা কখনো ভোলার নয়। নদীর পাড়ে বসে থাকা অবস্থায় নদীতে কোন নৌকা চললে যে একটা শব্দ অনুভূত হয় তা আসলেই অনেক দারুন।
যদিও এখন নদীতে পানি অনেক অল্প। তবুও এর সৌন্দর্য এতোটুকু কমে নাই। সন্ধ্যার আগ মুহূর্তে জেলেরা যখন মাছ ধরে বাসায় ফিরে। তখন তাদের বাড়ি ফেরার চেয়ে আনন্দ তা দেখে মুগ্ধ হয়ে যাই। নদীর সৌন্দর্য সারাদিন বলে ফুরাবে না। নদীতে পানি অল্প হয়ে যাওয়ার কারণে নদীতে প্রচুর পরিমাণে মাছ ধরা পড়ে। বিভিন্ন ধরনের মাছ দেখতেও অনেক ভালো লাগে। আর খেতে তো কেমন টেস্ট তা আপনারা যারা নদীর মাছ খেয়েছেন তারা বুঝবেন।
যদিও এখন কাশবন তেমন নেই তবুও কাশবনের পাশে বসে থাকার সময়টা খুবই ভালো ছিল। কাশবনের ফাঁক দিয়ে সূর্য অস্ত যাওয়ার দৃশ্যটা আসলেই অনেক চমৎকার লাগছিল। আপনারা যারা নদীর পাশে কাশবন দেখছেন তাদের অবশ্যই অবগত আছে এটা কেমন দেখতে। ছোট সময়ে দেখতাম নদীর দুই ধার দিয়ে কাশবন । দৃশ্যগুলো এখনও মনে পড়ে। নদীর ধারে বসে বাদাম খাওয়ার অনুভূতি অন্যরকম।সূর্য পশ্চিম আকাশে হেলে পড়েছে যা অসাধারণ একটি অনুভূতির সাক্ষী হলাম।এভাবে অনেক সময় বসে প্রকৃতি দেখার পর। সূর্য অস্ত যাবে তখন গোধূলি লগ্নের কিছু ফটোগ্রাফি করার চেষ্টা করি। আসলে ফটোগ্রাফি করতে আমার কাছে বেশ ভালো লাগে। আর যদি হয় প্রকৃতির ফটোগ্রাফি তাহলে তো কোন কথাই নেই। চেষ্টা করি আপনাদের মাঝে প্রকৃতির অপরূপ সৌন্দর্য তুলে ধরার জন্য। আসলে গ্রামে আসলে আপনি যে দিকে তাকাবেন সেই দিকেই প্রকৃতির অপরুপ সৌন্দর্য দেখতে পাবেন। এমন দেশটি কোথাও খুঁজে পাবে নাকো তুমি। কোন দেশের রানী সে যে আমার জন্মভূমি। আসলে গানের সাথে আমাদের প্রকৃতির সৌন্দর্য মিল রয়েছে। মূলত প্রকৃতির সৌন্দর্যে আপ্লুত হয়েই এই গানগুলো তৈরি হয়েছে।
নদী পাড়ের সৌন্দর্য দেখে মুগ্ধ হবে না এমন মানুষ হয়তো খুঁজে পাওয়া যাবে না। আপনাকে প্রকৃতির ছোঁয়া পেতে হলে অবশ্যই এই গ্রামে আসতে হবে। আর বিকেল বেলা নদীর পাড়ে সৌন্দর্য অসম্ভব রকম সুন্দর লাগে। নদী পাড়ে বিভিন্ন ধরনের উদ্ভিদ জন্মায়। দক্ষিণা বাতাসে যখন উদ্ভিদ গুলো দোল খায় যা দেখতে খুবই সুন্দর লাগে। সন্ধ্যার মুহূর্তে দখিনা বাতাসে মন জুড়িয়ে যায়।
আমার পরিচয়
আমি মো: রাজু আহমেদ, আমি একজন ছাত্র। আমি বর্তমানে সোনারগাঁও ইউনিভার্সিটিতে মেকানিক্যালে বিএসসি ইঞ্জিনিয়ারিং এ লেখাপড়া করছি। আমি একজন ভ্রমণ প্রিয় মানুষ। প্রকৃতির মাঝে ঘুরে বেড়াতে ভীষণ পছন্দ করি। আমি ফটোগ্রাফি করতে, রান্না করতে, বই পড়তে, কবিতা পড়তে, খেলাধুলা করতে খুবই পছন্দ করি।স্টিমিট প্ল্যাটফর্মের আমার বাংলা ব্লগ কমিউনিটিতে কাজ করতে অনেক স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করি।
ধন্যবাদ সবাইকে
>>>>>|| এখানে ক্লিক করেন ডিসকর্ড চ্যানেলে জয়েন করার জন্য ||<<<<<
💞 আল্লাহ হাফেজ 💞
VOTE @bangla.witness as witness
OR
তাহলে চলুন শুরু করি
নিজ হাতে ক্যামেরা নিয়ে কিছু প্রিয় মুহূর্ত বন্দী করার মজাই অন্যরকম।প্রকৃতির রুপ কার না ভালো লাগে।প্রকৃতির রুপ দেখে মানুষের মনে এক অনাবিল সুখ বয়ে যায়।
device:redmi note 10
What's 3 Word Location:
https://w3w.co/uncorks.nevermore.retake
আজ আপনাদের মাঝে পদ্মা নদীতে ঘোরার অনুভূতি ও কিছু ফটোগ্রাফি শেয়ার করবো। আশা করি এই ফটোগ্রাফি গুলো আপনাদের কাছে ভালো লাগবে। ঘোরাঘুরি করতে পছন্দ করে না এমন মানুষ খুব কমই খুঁজে পাওয়া যাবে। আমিও ঘোরাঘুরি করতে পছন্দ করি। ছোটবেলা থেকেই বন্ধুদের সাথে বিভিন্ন জায়গায় ঘুরতে যেতে খুবই পছন্দ করতাম। আমার কিছু বন্ধু ছিল তারাও ঘুরতে খুবই পছন্দ করে। বন্ধুদের চাওয়া-পাওয়ার সাথে মিল থাকলে তাহলে তো কোন কথাই নেই। যেখানে দুচোখ যায় সেখানেই যেতে মন চায় মন শুধু চায় ছুটাছুটি করতে বিভিন্ন জায়গায়। অচেনা দৃশ্য গুলো উপভোগ করতে।
এইতো কিছুদিন আগে বন্ধুদের সাথে পদ্মা নদীর পাড়ে ঘুরতে গিয়েছিলাম।নদীতে নতুন পানি আসার মুহূর্ত অনেক মজা হয়ে থাকে।নদীতে নতুন পানি আসার সময় নদীতে মাছ ধরার হিড়িক পরে যায়।আমরাও ছোট সময় মাছ ধরা জাল নিয়ে মাছ ধরতে যেতাম। নতুন পানিতে গোছল করার যে অনুভূতি তা বলে বোঝানো সম্ভব না।
বাড়ির পাশ দিয়ে বয়ে গেছে পদ্মা নদী। নদীর পাড়ে প্রায়ই আমাদের অনেক সময় কাটে। আর সন্ধ্যা হলে নদীর পাড়ে বসে থাকার যে অনুভূতি তা ভাষায় প্রকাশ করা যাবে না। আমরা প্রায় দিনে সন্ধ্যার সময় নদীর পাড়ে বসে অনেক গল্প গুজব করে থাকি। সন্ধ্যা নামলে সূর্য পশ্চিম আকাশে হেলে যায় আকাশটা লাল বর্ণের আকার ধারণ করে। সেইসময়ে মাঠ থেকে কৃষক বাড়ি ফিরে। গরুর গাড়ি মহিষের গাড়ি নদী পার হয়ে যায় যা দেখতে অনেক ভালো লাগে আমাদের। সন্ধ্যার সময় মৃদু বাতাস মনে এক প্রশান্তি বয়ে আনে। পাখিরা কিচিরমিচির করে সবাই নিজের বাসায় ফিরে।
সন্ধ্যা যখন ঘনিয়ে আসে তখন চারিদিকে শিয়ালের ডাক শুনতেও অনেক ভালো লাগে। যদিও মনের মধ্যে একটা ভয় কাজ করে। তবুও আমরা বসে থাকতে অনেক আনন্দ পাই। সন্ধ্যার সময় নৌকার উপর বসে নদীতে ভেসে থাকতে কে না চায়। এই কাজগুলো আমরা প্রায়ই করে থাকি। আসলে গ্রামের যে সৌন্দর্য তা কখনো ভোলার নয়। নদীর পাড়ে বসে থাকা অবস্থায় নদীতে কোন নৌকা চললে যে একটা শব্দ অনুভূত হয় তা আসলেই অনেক দারুন।
যদিও এখন নদীতে পানি অনেক অল্প। তবুও এর সৌন্দর্য এতোটুকু কমে নাই। সন্ধ্যার আগ মুহূর্তে জেলেরা যখন মাছ ধরে বাসায় ফিরে। তখন তাদের বাড়ি ফেরার চেয়ে আনন্দ তা দেখে মুগ্ধ হয়ে যাই। নদীর সৌন্দর্য সারাদিন বলে ফুরাবে না। নদীতে পানি অল্প হয়ে যাওয়ার কারণে নদীতে প্রচুর পরিমাণে মাছ ধরা পড়ে। বিভিন্ন ধরনের মাছ দেখতেও অনেক ভালো লাগে। আর খেতে তো কেমন টেস্ট তা আপনারা যারা নদীর মাছ খেয়েছেন তারা বুঝবেন।
যদিও এখন কাশবন তেমন নেই তবুও কাশবনের পাশে বসে থাকার সময়টা খুবই ভালো ছিল। কাশবনের ফাঁক দিয়ে সূর্য অস্ত যাওয়ার দৃশ্যটা আসলেই অনেক চমৎকার লাগছিল। আপনারা যারা নদীর পাশে কাশবন দেখছেন তাদের অবশ্যই অবগত আছে এটা কেমন দেখতে। ছোট সময়ে দেখতাম নদীর দুই ধার দিয়ে কাশবন । দৃশ্যগুলো এখনও মনে পড়ে। নদীর ধারে বসে বাদাম খাওয়ার অনুভূতি অন্যরকম।সূর্য পশ্চিম আকাশে হেলে পড়েছে যা অসাধারণ একটি অনুভূতির সাক্ষী হলাম।এভাবে অনেক সময় বসে প্রকৃতি দেখার পর। সূর্য অস্ত যাবে তখন গোধূলি লগ্নের কিছু ফটোগ্রাফি করার চেষ্টা করি। আসলে ফটোগ্রাফি করতে আমার কাছে বেশ ভালো লাগে। আর যদি হয় প্রকৃতির ফটোগ্রাফি তাহলে তো কোন কথাই নেই। চেষ্টা করি আপনাদের মাঝে প্রকৃতির অপরূপ সৌন্দর্য তুলে ধরার জন্য। আসলে গ্রামে আসলে আপনি যে দিকে তাকাবেন সেই দিকেই প্রকৃতির অপরুপ সৌন্দর্য দেখতে পাবেন। এমন দেশটি কোথাও খুঁজে পাবে নাকো তুমি। কোন দেশের রানী সে যে আমার জন্মভূমি। আসলে গানের সাথে আমাদের প্রকৃতির সৌন্দর্য মিল রয়েছে। মূলত প্রকৃতির সৌন্দর্যে আপ্লুত হয়েই এই গানগুলো তৈরি হয়েছে।
নদী পাড়ের সৌন্দর্য দেখে মুগ্ধ হবে না এমন মানুষ হয়তো খুঁজে পাওয়া যাবে না। আপনাকে প্রকৃতির ছোঁয়া পেতে হলে অবশ্যই এই গ্রামে আসতে হবে। আর বিকেল বেলা নদীর পাড়ে সৌন্দর্য অসম্ভব রকম সুন্দর লাগে। নদী পাড়ে বিভিন্ন ধরনের উদ্ভিদ জন্মায়। দক্ষিণা বাতাসে যখন উদ্ভিদ গুলো দোল খায় যা দেখতে খুবই সুন্দর লাগে। সন্ধ্যার মুহূর্তে দখিনা বাতাসে মন জুড়িয়ে যায়।
আমি মো: রাজু আহমেদ, আমি একজন ছাত্র। আমি বর্তমানে সোনারগাঁও ইউনিভার্সিটিতে মেকানিক্যালে বিএসসি ইঞ্জিনিয়ারিং এ লেখাপড়া করছি। আমি একজন ভ্রমণ প্রিয় মানুষ। প্রকৃতির মাঝে ঘুরে বেড়াতে ভীষণ পছন্দ করি। আমি ফটোগ্রাফি করতে, রান্না করতে, বই পড়তে, কবিতা পড়তে, খেলাধুলা করতে খুবই পছন্দ করি।স্টিমিট প্ল্যাটফর্মের আমার বাংলা ব্লগ কমিউনিটিতে কাজ করতে অনেক স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করি।
ধন্যবাদ সবাইকে
VOTE @bangla.witness as witness OR
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
এত সুন্দর প্রকৃতির সান্নিধ্যে সময় কাটাতে বেশ ভালোই লাগে। পদ্মা নদীর পাড়ে দারুন কিছু মুহূর্ত কাটিয়েছেন। ফটোগ্রাফি গুলো খুবই সুন্দর হয়েছে। প্রথম দুইটা ফটোগ্রাফি আমার কাছে অনেক বেশি ভালো লেগেছে। নৌকার ফটোগ্রাফি টাও খুব সুন্দর হয়েছে। ধন্যবাদ আপনাকে আপনার কাটানো সুন্দর মুহূর্ত গুলো শেয়ার করার জন্য।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
অনেকদিন পর প্রকৃতির সান্নিধ্যে অতঃপর সুন্দর ফটোগ্রাফি গুলো শেয়ার করলেন। দারুণ দৃশ্য উপভোগ করলেন তাহলে আপনি। যদি হয় বিকেল বেলার এমন দৃশ্য যা মনটা একেবারেই আনন্দে ভরে ওঠে। বিশেষ করে আমার কাছে সূর্যাস্তের দৃশ্যগুলো দারুণ লাগে সব সময়। অনেক ধন্যবাদ আপনাকে ভালো লাগলো প্রতিটি ফটোগ্রাফি দেখে।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
প্রকৃতির মাঝে গেলে খুব ভালো লাগে। এমন প্রাকৃতিক পরিবেশ বারবার যেতে ইচ্ছে করে। নদীর প্রাকৃতিক সৌন্দর্য খুবই দারুণ। নৌকার ফটোগ্রাফি আমার কাছে অনেক বেশি ভালো লেগেছে। সূর্যাস্তের দৃশ্যগুলো বেশ দারুণ। ধন্যবাদ আপনাকে এতো সুন্দর মুহূর্ত আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
প্রকৃতির অপরূপ সৌন্দর্যময় দৃশ্যের ফটোগ্রাফি করেছেন, এই ফটোগ্রাফি গুলো দেখতে পেয়ে অনেক ভালো লাগলো। শেয়ার করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit