আমার প্রিয় বন্ধুরা,
আমি@md-razu বাংলাদেশের নাগরিক।
আজ -২১ শে কার্তিক| ১৪৩০ বঙ্গাব্দ |সোমবার| হেমন্তকাল|
আমি রাজু আহমেদ।আমার ইউজার নাম @md-razu।আমি বাংলাদেশ থেকে। আশা করি আপনারা সবাই ভালো আছেন।মাতৃভাষা বাংলা ব্লগিং এর একমাত্র কমিউনিটি [আমার বাংলা ব্লগ] ভারতীয় এবং বাংলাদেশী সদস্যগণ, সবাইকে অভিনন্দন।
ঝালমুড়ি।।
device:redmi note 10
What's 3 Word Location:
https://w3w.co/cute.cabinets.mealtime
তাহলে চলুন শুরু করি
আজকের বিচিত্র পেশার নায়কের নাম মোহাম্মদ মিজানুর রহমান, ডাকনাম মিজান। বাড়ি ফরিদপুরের ভাঙ্গা উপজেলায়। প্রায় বিশ বছর আগে তিনি ছাত্রাবস্থায় পরিবারের দারিদ্রার কারনে এবং পড়াশুনা ভাল না লাগার কারনে এই শহরে চলে আসেন এবং পরিচিত চাচার মেসে উঠেন। চাচা পেশায় একজন মুড়ি বিক্রেতা ছিলেন এবং তার সাথে বেশ কয়েকদিন এটা দেখে তিনি নিজেই একদিন চাচাকে বলেন, তিনি নিজেও এই ব্যবসা করবেন, খুব সামান্য পুঁজিতে এই ঝালমুড়ি বানানো দিয়ে জীবনের প্রথম কাজ শুরু করেন।
প্রথম দিনের ব্যবসার কথা জানতে চাইলে তিনি বলেন, তেজগাঁও পলিটেকনিকের সামনে প্রথম দিনের কথা এখনো চোখে ভাসে, কত টাকা বিক্রি হয়েছিল তা মনে নেই তবে বেশ ভাল বিক্রি হয়েছিল। ব্যস, সেই থেকে শুরু।
ঝালমুড়ি বিক্রি করে তিনি ভাল আছেন বলে জানালেন তবে বিক্রি আগের মত নেই বলে কিছুটা আক্ষেপ আছে। সকাল এগারটা থেকে একটা পর্যন্ত কাজ করে বেগুনবাড়ির মেসে ফিরে খেয়ে দেয়ে কিছু সময় ঘুমিয়ে পড়েন আবার বিকেল পাঁচটা থেকে শহরের অন্য কোথায়ও দোকান সাজিয়ে বসেন। চলে রাত সাড়ে দশটা পর্যন্ত। বিশেষ করে বিকেলে মগবাজার এলাকার কোথায়ও বসতে পছন্দ করেন। রাতে বাসায় ফিরে সব কিছু ঘুচিয়ে খেয়ে দেয়ে ঘুমিয়ে পড়েন। সকালে উঠে শুরু করেন নিজের কাজ। প্রথমে বাজারে যান, প্রয়োজনীয় দ্রব্যাদি কিনে বাসায় ফিরে আসেন এবং সেগুলো ধুয়ে বা যা যা কাটার তা কেটে সাজিয়ে তোলেন। মুড়ি, টমেটো, কাঁচা মরিচ, পেঁয়াজ, লেবু, বিট লবন এবং এক প্রকারের বিশেষ মশলা! সব কাজ নিজে করে থাকেন। তবে সকালের নাস্তা, দুপুর ও রাতের খাবার মেসের একজন বুয়া করে দেন এবং ব্যবসার রান্নার একটা বিশেষ কাজ তিনি নিজে করেন। হ্যাঁ, ঝালমুড়ির বিশেষ মশলার রান্না।
মিজান আমাকে জানালেন, এই বিশেষ মশলা মিক্সে প্রায় ১৬ ধরনের মশলা দিয়ে রান্না করা হয়, সাথে থাকে সরিষার তেল, পানি দেন না। আগে এই মশলা তেরী হত পানি দিয়ে এখন আর পানির দেন না, ফলে এই মশলার স্বাদ ও ঘ্রান অনেকদিন অটুট থাকে, একদিন বানালে অনেকদিন ব্যবহার করা যায়। চাচা থেকে যে মশলা বানানো শিখে ছিলেন সেটা এখন আর বানাতে চান না কারন তিনি তার কাষ্টমারদের রুচি বুঝতে পারেন। কাষ্টমাররা এখন এই মশলার ঘ্রান ভাল পান।
ব্যক্তি জীবনে মিজান বিবাহিত এবং দুই ছেলের পিতা, স্ত্রী ও সন্তানরা গ্রামের বাড়িতে থাকেন। এই ব্যবসার মাঝেই এক সময়ে বিবাহ করেন, পাত্রী পূর্বের পরিচিত, পাশাপাশি গ্রামের। ইচ্ছা করেই অভিজ্ঞতার কারনে জানতে চাইলাম, তিনি যে এই ঢাকা ঝালমুড়ির ব্যবসা করেন সেটা তার স্ত্রী ও ছেলেরা জানেন কি না! মিজান হেসে জানালেন, না, বিয়ের সময় এই পেশার কথা বলা হয় নাই, তবে বিবাহের প্রায় মাস খানেক পর স্ত্রী বুঝতে পারছিলেন, তিনি এমন একটা কাজ করেন। তবে এখন আর এই ব্যবসার কথা বলতে লজ্জা পান না, কারন এই ব্যবসার কারনে তিনি স্বাভলম্বী এবং বেশ আরামে দিন কাটছে, ছেলেদের লেখা পড়া শিখাতে পারছেন, বলতে গেলে এখন আর অভাব নেই।
প্রতিদিন কমের পক্ষে পাচশত টাকা লাভ থাকে, কখনো এর বেশি লাভ হয়। ব্যবসায় তেমন পুঁজি লাগে না, এখন মুড়িও কাওরান বাজার থেকে বাকীতে নিয়ে আসতে পারেন, পরের দিন দাম দিলেও চলে। আর চলাচলে তো স্বাধীনতা আছেই, মন চাইলে বাড়ী ফিরে যেতে পারেন যে কোন সময়ে। তবে প্রতি মাসেই একবার বাড়ি যান, কখনো দিন পনর থেকে ফিরে আসেন। হাতে টাকা জমলেই হল!
প্রাসঙ্গিক ভাবে অনেক কথা হল, তিনি বেগুনবাড়ির যে মেসে থাকেন সেই রুমে আরো তিনজন থাকেন। তারা কি করেন জানতে চাইলে বলেন, একজন বাদাম বিক্রি করেন, একজন সিজন্যাল নানান প্রকার রস বিক্রি করেন (কখনো খেজুরের রস, কখনো তালের রস), একজন কি করেন সেটা তিনি জানেন না! আমি হেসে বললাম, রস বিক্রেতাই আমার আসল বিচিত্র পেশার মানুষ, যাকে আমি খুঁজে বেড়াই প্রতিদিন।
মিজান ভাইয়ের সাফল্য কামনা করি। আমাদের স্ট্রীট ফুডে ঝালমুড়ি বিশেষ স্থান দখল করে আছে, আমরা সেই ছোট বেলা থেকেই এই ঢাকা শহরে দেখে আসছি। আমাদের ছোটবেলায় স্কুলের সামনে এই ঝালমুড়ি বিক্রেতাদের দেখতাম এবং তখন আমরা খেতামও। মিজান ভাই জানালেন, মাত্র ৫০ পয়সা বা এক টাকায় আগে অনেক ঝাল মুড়ি দেয়া যেত এখন সেটা কল্পনাও করা যায় না, পাঁচ টাকার চাইলেও বিরক্ত লাগে! ১০টাকা থেকে এখন শুরু হলেই ভাল!
যাই হোক, স্বাভাবিক প্রশ্ন, ভবিষ্যতে কি করবেন? হেসে মিজান ভাই জানালেন, না তেমন কিছু চিন্তায় নাই। ছবি তোলায় অনুমতি চাইলে হেসে বলেন কোথায় লিখবেন? আমি জানালাম, নেটে টুকটাক লিখে থাকি। তিনি বললেন, যা লিখেন তা যদি দেখান তবে খুশি হব। এই সময় তার প্রান খোলা হাসি দেখে আমি আরো কিছু কথা বাড়াই। কি মোবাইল ব্যবহার করেন, দেখতে চাইলে দেখালেন। এন্ড্রয়েড ফোন, সিম্পনি। নেট কানেকশন আছে কি না জানতে চাইলে বললেন, হ্যাঁ মাঝে মাঝে ছেলে দেখে। আমি বললাম, বড় ছেলে এবার কোন ক্লাসে পড়ে? তিনি জানালেন, সে এবার এইটে পড়ছে তবে বেশ লম্বা হয়ে গেছে, মটর সাইকেল চালায়। ছেলের মটর সাইকেল চালানোর কথা শুনে আমি কিছুটা তাজ্জব। পরে জানলাম, গ্রামের বাড়িতে মিজান ভাইয়ের নিজের মটর সাইকেল আছে, তিনি নিজে কিনেছেন। নিজে বাড়ি গেলে নিজেও মটর সাইকেল চালান, বাড়িতে না থাকলে বড় ছেলে চালায়, স্কুল বাজারে যায়।
ধন্যবাদ সবাইকে
>>>>>|| এখানে ক্লিক করেন ডিসকর্ড চ্যানেলে জয়েন করার জন্য ||<<<<<
💞 আল্লাহ হাফেজ 💞
device:redmi note 10
What's 3 Word Location:
https://w3w.co/cute.cabinets.mealtime
তাহলে চলুন শুরু করি
আজকের বিচিত্র পেশার নায়কের নাম মোহাম্মদ মিজানুর রহমান, ডাকনাম মিজান। বাড়ি ফরিদপুরের ভাঙ্গা উপজেলায়। প্রায় বিশ বছর আগে তিনি ছাত্রাবস্থায় পরিবারের দারিদ্রার কারনে এবং পড়াশুনা ভাল না লাগার কারনে এই শহরে চলে আসেন এবং পরিচিত চাচার মেসে উঠেন। চাচা পেশায় একজন মুড়ি বিক্রেতা ছিলেন এবং তার সাথে বেশ কয়েকদিন এটা দেখে তিনি নিজেই একদিন চাচাকে বলেন, তিনি নিজেও এই ব্যবসা করবেন, খুব সামান্য পুঁজিতে এই ঝালমুড়ি বানানো দিয়ে জীবনের প্রথম কাজ শুরু করেন।
প্রথম দিনের ব্যবসার কথা জানতে চাইলে তিনি বলেন, তেজগাঁও পলিটেকনিকের সামনে প্রথম দিনের কথা এখনো চোখে ভাসে, কত টাকা বিক্রি হয়েছিল তা মনে নেই তবে বেশ ভাল বিক্রি হয়েছিল। ব্যস, সেই থেকে শুরু।
ঝালমুড়ি বিক্রি করে তিনি ভাল আছেন বলে জানালেন তবে বিক্রি আগের মত নেই বলে কিছুটা আক্ষেপ আছে। সকাল এগারটা থেকে একটা পর্যন্ত কাজ করে বেগুনবাড়ির মেসে ফিরে খেয়ে দেয়ে কিছু সময় ঘুমিয়ে পড়েন আবার বিকেল পাঁচটা থেকে শহরের অন্য কোথায়ও দোকান সাজিয়ে বসেন। চলে রাত সাড়ে দশটা পর্যন্ত। বিশেষ করে বিকেলে মগবাজার এলাকার কোথায়ও বসতে পছন্দ করেন। রাতে বাসায় ফিরে সব কিছু ঘুচিয়ে খেয়ে দেয়ে ঘুমিয়ে পড়েন। সকালে উঠে শুরু করেন নিজের কাজ। প্রথমে বাজারে যান, প্রয়োজনীয় দ্রব্যাদি কিনে বাসায় ফিরে আসেন এবং সেগুলো ধুয়ে বা যা যা কাটার তা কেটে সাজিয়ে তোলেন। মুড়ি, টমেটো, কাঁচা মরিচ, পেঁয়াজ, লেবু, বিট লবন এবং এক প্রকারের বিশেষ মশলা! সব কাজ নিজে করে থাকেন। তবে সকালের নাস্তা, দুপুর ও রাতের খাবার মেসের একজন বুয়া করে দেন এবং ব্যবসার রান্নার একটা বিশেষ কাজ তিনি নিজে করেন। হ্যাঁ, ঝালমুড়ির বিশেষ মশলার রান্না।
মিজান আমাকে জানালেন, এই বিশেষ মশলা মিক্সে প্রায় ১৬ ধরনের মশলা দিয়ে রান্না করা হয়, সাথে থাকে সরিষার তেল, পানি দেন না। আগে এই মশলা তেরী হত পানি দিয়ে এখন আর পানির দেন না, ফলে এই মশলার স্বাদ ও ঘ্রান অনেকদিন অটুট থাকে, একদিন বানালে অনেকদিন ব্যবহার করা যায়। চাচা থেকে যে মশলা বানানো শিখে ছিলেন সেটা এখন আর বানাতে চান না কারন তিনি তার কাষ্টমারদের রুচি বুঝতে পারেন। কাষ্টমাররা এখন এই মশলার ঘ্রান ভাল পান।
ব্যক্তি জীবনে মিজান বিবাহিত এবং দুই ছেলের পিতা, স্ত্রী ও সন্তানরা গ্রামের বাড়িতে থাকেন। এই ব্যবসার মাঝেই এক সময়ে বিবাহ করেন, পাত্রী পূর্বের পরিচিত, পাশাপাশি গ্রামের। ইচ্ছা করেই অভিজ্ঞতার কারনে জানতে চাইলাম, তিনি যে এই ঢাকা ঝালমুড়ির ব্যবসা করেন সেটা তার স্ত্রী ও ছেলেরা জানেন কি না! মিজান হেসে জানালেন, না, বিয়ের সময় এই পেশার কথা বলা হয় নাই, তবে বিবাহের প্রায় মাস খানেক পর স্ত্রী বুঝতে পারছিলেন, তিনি এমন একটা কাজ করেন। তবে এখন আর এই ব্যবসার কথা বলতে লজ্জা পান না, কারন এই ব্যবসার কারনে তিনি স্বাভলম্বী এবং বেশ আরামে দিন কাটছে, ছেলেদের লেখা পড়া শিখাতে পারছেন, বলতে গেলে এখন আর অভাব নেই।
প্রতিদিন কমের পক্ষে পাচশত টাকা লাভ থাকে, কখনো এর বেশি লাভ হয়। ব্যবসায় তেমন পুঁজি লাগে না, এখন মুড়িও কাওরান বাজার থেকে বাকীতে নিয়ে আসতে পারেন, পরের দিন দাম দিলেও চলে। আর চলাচলে তো স্বাধীনতা আছেই, মন চাইলে বাড়ী ফিরে যেতে পারেন যে কোন সময়ে। তবে প্রতি মাসেই একবার বাড়ি যান, কখনো দিন পনর থেকে ফিরে আসেন। হাতে টাকা জমলেই হল!
প্রাসঙ্গিক ভাবে অনেক কথা হল, তিনি বেগুনবাড়ির যে মেসে থাকেন সেই রুমে আরো তিনজন থাকেন। তারা কি করেন জানতে চাইলে বলেন, একজন বাদাম বিক্রি করেন, একজন সিজন্যাল নানান প্রকার রস বিক্রি করেন (কখনো খেজুরের রস, কখনো তালের রস), একজন কি করেন সেটা তিনি জানেন না! আমি হেসে বললাম, রস বিক্রেতাই আমার আসল বিচিত্র পেশার মানুষ, যাকে আমি খুঁজে বেড়াই প্রতিদিন।
মিজান ভাইয়ের সাফল্য কামনা করি। আমাদের স্ট্রীট ফুডে ঝালমুড়ি বিশেষ স্থান দখল করে আছে, আমরা সেই ছোট বেলা থেকেই এই ঢাকা শহরে দেখে আসছি। আমাদের ছোটবেলায় স্কুলের সামনে এই ঝালমুড়ি বিক্রেতাদের দেখতাম এবং তখন আমরা খেতামও। মিজান ভাই জানালেন, মাত্র ৫০ পয়সা বা এক টাকায় আগে অনেক ঝাল মুড়ি দেয়া যেত এখন সেটা কল্পনাও করা যায় না, পাঁচ টাকার চাইলেও বিরক্ত লাগে! ১০টাকা থেকে এখন শুরু হলেই ভাল!
যাই হোক, স্বাভাবিক প্রশ্ন, ভবিষ্যতে কি করবেন? হেসে মিজান ভাই জানালেন, না তেমন কিছু চিন্তায় নাই। ছবি তোলায় অনুমতি চাইলে হেসে বলেন কোথায় লিখবেন? আমি জানালাম, নেটে টুকটাক লিখে থাকি। তিনি বললেন, যা লিখেন তা যদি দেখান তবে খুশি হব। এই সময় তার প্রান খোলা হাসি দেখে আমি আরো কিছু কথা বাড়াই। কি মোবাইল ব্যবহার করেন, দেখতে চাইলে দেখালেন। এন্ড্রয়েড ফোন, সিম্পনি। নেট কানেকশন আছে কি না জানতে চাইলে বললেন, হ্যাঁ মাঝে মাঝে ছেলে দেখে। আমি বললাম, বড় ছেলে এবার কোন ক্লাসে পড়ে? তিনি জানালেন, সে এবার এইটে পড়ছে তবে বেশ লম্বা হয়ে গেছে, মটর সাইকেল চালায়। ছেলের মটর সাইকেল চালানোর কথা শুনে আমি কিছুটা তাজ্জব। পরে জানলাম, গ্রামের বাড়িতে মিজান ভাইয়ের নিজের মটর সাইকেল আছে, তিনি নিজে কিনেছেন। নিজে বাড়ি গেলে নিজেও মটর সাইকেল চালান, বাড়িতে না থাকলে বড় ছেলে চালায়, স্কুল বাজারে যায়।
ধন্যবাদ সবাইকে
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
মোহাম্মদ মিজানুর রহমান চাচার জীবনের গল্পটি পড়ে বেশ ভালো লাগলো। ঝালমুড়ি বিক্রি করে তার সংসার এখন দিব্যি জ্বলছে এটা খুবই ভালো ব্যাপার। অসংখ্য ধন্যবাদ বন্ধু সুন্দর একটি পোস্ট আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
পেশা হোক সেটা ছোট বা বড় পেশা তো পেশাই। আল্লাহতালা তাকে সুখে রাখছে এটাই বড় কিছু। ধন্যবাদ বন্ধু সুন্দর মতামত দেয়ার জন্য।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
খুব ভালো লাগলো মিজান চাচার গল্পটি পড়ে। আসলে জীবনের তাগিদে অনেক মানুষকে নিজেদের পছন্দের বা অপছন্দের কাজ বেছে নিতে হয়। তবে তিনি নিজ থেকেই এই মুড়ি বিক্রির পেশাটা বেছে নিয়েছেন এবং এখনো করতে চাচ্ছেন দেখে ভালো লাগলো।সব দিক দিয়ে তিনি ভালো আছেন জেনে অনেক ভালো লাগছে। বর্তমানে কিন্তু এই ঝাল মুড়ি সবারই অনেক পছন্দের একটি খাবার। আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ ভাইয়া এত সুন্দর একটি পোস্ট আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
আমিও যখন মিজান চাচার কাছে বললাম চাচা আপনার গল্পটা বলবেন আমাকে। আমি হতভম্ব হয়ে চাচার গল্পটি শুনলাম। এবং আপনাদের মাঝে উপস্থাপন করেছি। ধন্যবাদ আমার গল্পটি আপনার কাছে ভালো লেগেছে জেনে।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
সুন্দর একটি গল্প আজকে আপনি আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন যেখানে মিজান চাচার ঝালমুড়ি বানানোর ঘটনা। আসলে মানুষের জীবনে কে কখন কোন পেশা বেছে ন্যায় তা জানা নেই। তবে বর্তমান সময়ে সবচেয়ে জনপ্রিয় একটি পেশা এটি কারণ আমাদের মত যুব সমাজ এ ঝালমুড়ি খেতে বেশি পছন্দ করে থাকে।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
আপনি ঠিকই বলেছেন এখন না জনপ্রিয় একটি পেশা ঝাল মুড়ি বিক্রি। মানুষ এই ফাস্টফুড খেতে অনেক স্বাচ্ছন্দ বোধ করে। ধন্যবাদ মতামতের জন্য।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit