লাইফস্টাইল ডেস্ক : সবসময় একরকম রান্না খেতে কারোরই ভালো লাগে না। মাঝে মাঝে রান্নায় ভিন্নমাত্রা খাবার টেবিলের পুরো পরিবেশটাই বদলে দিতে পারে। বেগুন আর ডিমের এই তরকারিটা খেতে বেশ ভালো। এটা খিচুড়ির সঙ্গেও খাওয়া যায়। আপনিও ট্রাই করে দেখতে পারেন।
উপকরণ
ডিম ৪টা
– বেগুন ২টি
– আধা চা চামচ হলুদ
– আধা চা চামচ মরিচ
– আদা বাটা ১ চা চামচ
– রসুনবাটা ১ চা চামচ
– জিরা আধা চা চামচ
– এলাচ ২টি গুড়ো করা
– পেঁয়াজ কুচি ১ কাপ
– তেল
– লবণ পরিমাণমতো।
প্রণালী : ডিম সেদ্ধ চুলায় বসিয়ে বেগুন ২টা ডুমো ডুমো করে কেটে পানিতে ভিজিয়ে রাখুন। ডিম সেদ্ধ হলে খোসার একটি টুকরো দিয়ে ডিমের গায়ে লম্বালম্বি ৩/৪টি আঁচড় দিয়ে দিন। ডিমে হলুদ, মরিচ, লবণ মাখিয়ে হালকা করে ভেজে তুলুন। বেশি ভাজলে উপরের চামড়া শক্ত হয়ে যায়। না ভাজলেও চলে তবে একটু ভেজে নিলে দেখতে সুন্দর লাগে। ডিম ভাজার পর ওই মসলার মাঝে বেগুনের টুকরোগুলো মাখিয়ে নিন। অল্প একটু লবণ দিতে পারেন। এখন বেগুনের টুকরোগুলোও ভেজে তুলুন। একটি কড়াই চুলায় দিন। পরিমাণমতো তেল দিন। (তেল কম ব্যাবহার করার চেষ্টা করবেন)
তেল গরম হলে পেঁয়াজকুচি ও লবণ দিয়ে ভাজুন। হালকা বাদামী রঙ হলে ১ কাপ পানি দিয়ে বাকি সব মসলা দিয়ে ভালো করে কষান। প্রয়োজনে আরও পানি দিয়ে কষান। কষান হলে ডিম ও বেগুন ভাজা দিয়ে এমন আন্দাজে পানি দিন যাতে নামানোর সময় ঝোলটা মাখা মাখা থাকে। তরকারি নামানোর আগে এক চিমটি ভাজা জিরার গুড়ো উপরে ছিটিয়ে নামিয়ে ভাত/রুটি বা খিচুড়ির সাথে পরিবেশন করুন।
বেগুন দিয়ে ডিম খাওয়া হয়নি কোনদিন। বেশ লাগছে আপনার বেগুন, ডিম রেসিপিটি।অসাধারণ সুন্দর হয়েছে দেখতে।রন্ধন প্রনালী ও ফটোগ্রাফি দেখে বুঝতে পাচ্ছি কতোটা সুস্বাদু হয়েছে রেসিপিটি। ধাপে ধাপে সুন্দর করে শেয়ার করেছেন। ধন্যবাদ আপনাকে।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
বেগুন দিয়ে কোন সময় ডিম রান্না খাই নাই। তবে রেসিপিটি দেখতে খুবই লোভনীয় লাগছে। আশা করি খেতে অনেক সুস্বাদু হয়েছিল। ডিম রান্নার ধাপ গুলো সুন্দর ভাবে বর্ণনা করলে বুঝতে সুবিধা হতো। আশা করি পরবর্তীতে রেসিপি পোস্ট করলে ধাপগুলো পর্যায়ক্রমে উপস্থাপন করবেন।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit