তারা রজব আলীর নামে একটা ভাস্কর্য তৈরি করে। সেই ভাস্কর্য উদ্বোধন করে রজব আলীর স্ত্রী।
রজব আলীর জীবনটা একেবারে সার্থক। স্টুডেন্টদের সাথে রজব আলী আন্দোলনে সামিল হয়ে শেষ পর্যন্ত স্বৈরাচারীর পতন ঘটাতে সক্ষম হয়। স্টুডেন্টরা রজব আলীর আত্মত্যাগের কথা মনে রেখেছে, এটা জেনে খুব ভালো লাগলো। বেশ ভালো লাগলো পুরো গল্পটা পড়ে। শেয়ার করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে।