লাইফস্টাইল-ইফতারির আয়োজনে ব্যস্ত সময় কাটানো||

in hive-129948 •  10 months ago 

আসসালামু আলাইকুম/নমস্কার


আমি @monira999 বাংলাদেশ থেকে। আজ আমি "আমার বাংলা ব্লগ" কমিউনিটিতে একটি লাইফ স্টাইল পোস্ট নিয়ে হাজির হয়েছি। আমরা বিভিন্ন সময় বিভিন্ন কাজে ব্যস্ত থাকি। আর সেই বিষয়বস্তু গুলো সবার মাঝে তুলে ধরতে ভালো লাগে। যেহেতু রমজান মাস চলছে তাই সবার ব্যস্ততা অনেক বেড়ে গেছে। বিশেষ করে ইফতারের আয়োজনে ব্যস্ততা অনেক বেশি। তাইতো আমি গতকালকের ইফতারের আয়োজনের কিছু মুহূর্ত আর ফটোগ্রাফি তুলে ধরতে যাচ্ছি। আশা করছি আমার লাইফ স্টাইল পোস্ট সবার ভালো লাগবে।


ইফতারির আয়োজনে ব্যস্ত সময় কাটানো:

IMG_20240329_000428.jpg
Device-OPPO-A15
IMG_20240329_001333.jpg
Device-OPPO-A15


রমজান মাস মানেই বিভিন্ন রকমের ইফতারের আয়োজন। আসরের আজান দেওয়ার সাথে সাথেই নামাজ পড়ে চলে যেতে হয় রান্নাঘরে। বিভিন্ন রকমের মুখরোচক খাবার বা তেলে ভাজা খাবার খেতে আমরা সবাই পছন্দ করি। যদিও রোজা রাখার পর এই খাবারগুলো খাওয়া একদমই ঠিক নয়। তবুও আমরা এই মুখরোচক খাবার গুলো ইফতারিতে বেশি তৈরি করে থাকি। কালকে যখন ইফতারের সব আয়োজন করছিলাম তখন ভাবলাম কিছু ফটোগ্রাফি করে রাখি। যাতে করে আপনাদের মাঝে শেয়ার করতে পারি। ইফতারিতে ছিল বিভিন্ন রকমের খাবার দাবার। যেগুলো সবাই মিলে তৈরি করেছিলাম। কালকের ইফতারিতে ছিল বেগুনি, পিঁয়াজু, কাঁচা মরিচের চপ, ছোলা বুট, বুন্দিয়া, চিড়া ভাজা, মুড়ি, পাকা পেঁপে, তরমুজ, আঙ্গুর, খেজুর, পেপের শরবত, লেবুর শরবত। যেহেতু গ্রামের বাসায় এসেছি তাই সবাই মিলে বেশ কিছু রান্না করেছি। গ্রামের বাসায় এলে সবার সাথে ইফতারি করতে অনেক ভালো লাগে।


IMG_20240329_114950.jpg
Device-OPPO-A15
IMG_20240329_115032.jpg
Device-OPPO-A15


যেহেতু তেলে ভাজা খাবারগুলো খেতে আমরা সবাই পছন্দ করি তাই অল্প অল্প করে তেলে ভাজা খাবার গুলো তৈরি করা হয়েছিল। যাতে করে সবাই মিলে যেতে পারি। ইফতারের পর এই খাবারগুলো খেতে কেন জানি বেশি ভালো লাগে। যদিও এই খাবারগুলো আমাদের শরীরের জন্য খুব একটা ভালো নয়। তবুও আমরা এই তেলে ভাজা খাবারগুলো খেয়ে থাকি। যেহেতু সবাই একসাথে ছিলাম তাই বিভিন্ন রকমের খাবারের আয়োজন করা হয়েছিল। তেলে ভাজা খাবারগুলো তৈরি করতে বেশ ভালো লেগেছিল। আর সবাই মিলে কোনোকিছু তৈরি করতে যেমন ভালো লাগে তেমনি খেতেও ভালো লাগে।


IMG_20240329_115255.jpg
Device-OPPO-A15
IMG_20240329_000955.jpg
Device-OPPO-A15


ছোলা বুট পুষ্টিগুণে পরিপূর্ণ। তাই ইফতারিতে বুট না হলে একেবারেই চলে না। ছোলা বুট ভুনা খেতে আমার বেশ ভালো লাগে। মুড়ির সাথে হোক কিংবা এমনিতেই হোক ছোলা বুট ভুনা আমি ভীষণ পছন্দ করি। আসলে যখন বাসায় একাই থাকি তখন সেভাবে কিছুই করা হয় না। যেহেতু গ্রামের বাসায় এসেছি তাই সবার সাথে ইফতারি করতেও ভালো লেগেছে। আর তৈরি করা হয়েছিল কালাই এর বড়া। কালাই দিয়ে বড়া তৈরি করলে খেতে অনেক ভালো লাগে। এগুলো হয়তো অনেকেই চেনেন। কাঁচা কলাই এর বড়া গুলো খেতে বেশ ভালো ছিল। আমার কাছে তো বেশ ভালোই লেগেছে।


IMG_20240329_042940.jpg
Device-OPPO-A15
IMG_20240329_043157.jpg
Device-OPPO-A15


তেলে ভাজা খাবারের পাশাপাশি বিভিন্ন রকমের ফল ছিল। এর মধ্যে ছিল পাকা পেঁপে। এই পেঁপেটা আমি ছোট ছোট পিস করে কেটে নিয়েছিলাম। যদিও পেঁপেটা খেতে একদমই মিষ্টি ছিল না। তবে কি আর করার টাকা দিয়ে কিনে তো আর ফেলে দেওয়া যায় না। বাবা বাজার থেকে দুটো পেঁপে কিনে এনেছিলেন। ২২০ টাকা দিয়ে দুটো পেঁপে আনা হয়েছিল। অথচ পেঁপের টেস্ট একেবারেই ভালো ছিল না। যখন পেঁপেটা কাটছিলাম তখন মনে হচ্ছিল খেতে ভালোই লাগবে। কিন্তু পরে দেখলাম খুব একটা মিষ্টি নেই। মনে হচ্ছে হাইব্রিড জাতের পেঁপে। আসলে আজকাল এমন কিছু মেডিসিন দিয়ে ফল পাকানো হয় যে ফলের টেস্টটাই নষ্ট হয়ে যায়। ইফতারের সময় খেজুর কিংবা আঙ্গুর খেতে বেশ ভালো লাগে। যদিও খেজুর আমার খুব একটা খাওয়া হয় না। তবে আঙ্গুল খেতে ভালোই লেগেছিল। বেশ মিষ্টি ছিল।


IMG_20240329_042358.jpg
Device-OPPO-A15


এবার চলে গেলাম তরমুজ কাটার জন্য। তরমুজগুলো যখন কাটছিলাম তখন মনে হচ্ছিল এরা বোধহয় রক্তশূন্যতায় ভুগছে। আসলে চড়া দামে তরমুজ বিক্রি করার জন্য আজকাল তরমুজ পরিপক্ক হওয়ার আগেই বিক্রি করা হচ্ছে। তাই তো কালার টা খুব একটা ভালো আসেনি। তবে খেতে মোটামুটি ভালোই ছিল। তরমুজগুলো ছোট ছোট পিস করে কেটে রেখেছিলাম যাতে করে সবাই খেতে পারে। আর তরমুজ কাটতে আমার বেশ ভালো লাগে। যদিও তরমুজের জুস খেতেও আমার ভালো লাগে। তবে এবার তরমুজের জুস এখনো করা হয়ে ওঠেনি।


IMG_20240329_114922.jpg
Device-OPPO-A15
IMG_20240329_043050.jpg
Device-OPPO-A15


যখন ইফতারের সময় প্রায় হয়ে এলো তখন গ্লাসে গ্লাসে পেঁপের শরবত প্রস্তুত করা হয়ে গেছে। এরপর বড় একটি গামলায় সব ইফতারি গুলো মিক্স করে নেওয়া হয়েছে। সবাই মিলে একসাথে ইফতারি করলে আলাদা রকমের আনন্দ পাওয়া যায়। সবাই মিলে একসাথে ইফতার করেছিলাম। রমজান মাসে বিকেল বেলায় যেন ব্যস্ততা অনেক বেড়ে যায়। আর মনে হয় উৎসবমুখর পরিবেশ চলছে। সন্ধ্যা সময় একসাথে সবাই মিলে ইফতার করার আনন্দ অনেক বেশি। তাই তো নিজের অনুভূতি তুলে ধরার চেষ্টা করেছি। আশা করছি আমার পোস্ট সবার ভালো লাগবে।



আমার পরিচয়

photo_2021-06-30_13-14-56.jpg

IMG_20230828_190629.jpg

আমি মনিরা মুন্নী। আমার স্টিমিট আইডি নাম @monira999 । আমি ইংরেজি সাহিত্যে অনার্স ও মাস্টার্স কমপ্লিট করেছি। গল্প লিখতে আমার ভীষণ ভালো লাগে। মাঝে মাঝে পেইন্টিং করতে ভালো লাগে। অবসর সময়ে বাগান করতে অনেক ভালো লাগে। পাখি পালন করা আমার আরও একটি শখের কাজ। ২০২১ সালের জুলাই মাসে আমি স্টিমিট ব্লগিং ক্যারিয়ার শুরু করি। আমার এই ব্লগিং ক্যারিয়ারে আমার সবচেয়ে বড় অর্জন হলো আমি "আমার বাংলা ব্লগ" কমিউনিটির একজন সদস্য।

Authors get paid when people like you upvote their post.
If you enjoyed what you read here, create your account today and start earning FREE STEEM!
Sort Order:  

চমৎকার আয়োজন করলেন আপু। ইফতারের খাবার গুলো বেশ মুখরোচক ছিল দেখে বোঝা যাচ্ছে। ঠিক বলছেন আপু ইফতারিতে এই ধরনের ভাজাপোড়া না খাওয়াই ভালো। কিন্তু আমরা ইফতারের পরপরই এই খাবার গুলো খেতে বেশি অভ্যস্ত। আমারও বেশ ভালো লাগে এই ধরনের খাবার গুলো খেতে। আপনি চমৎকারভাবে সুস্বাদু কিছু খাবার তৈরি করলেন সেই সাথে ফটোগ্রাফি নিয়ে শেয়ার করলেন। অনেক ভালো লেগেছে আপু আপনার ইফতারি তৈরি করার অনুভূতি পড়ে।

সত্যি আপু এই খবরগুলো খেয়ে আমরা অভ্যস্ত। তো ইফতারের পর এই খাবারগুলো খেয়ে থাকি। আপু আপনিও এই খাবারগুলো খেতে পছন্দ করেন জেনে ভালো লাগলো। মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ আপু।

Upvoted! Thank you for supporting witness @jswit.

বোঝাই যাচ্ছে ইফতার আয়োজনে অনেক বেশি ব্যস্ত সময় কাটিয়েছেন। ব্যস্ত সময় কাটানোর মাঝেও যে আপনি দারুন কিছু ইফতার পার্টিতে আয়োজনকৃত অনেক মজাদার কিছু ফ্রুটস এবং খাবারের ফটোগ্রাফি শেয়ার করেছেন দেখে ভালো লাগলো। রমজান মাসটা হয়তোবা এমনই রমজান মাসে সকলেই অনেক মজাদার মজাদার রেসিপি তৈরি করে থাকে, অনেকদিন ধরেই দেখে আসছি কমিউনিটিতে সকলেই অনেক সুন্দর সুন্দর মজাদার রেসিপি শেয়ার করে যাচ্ছে। ধন্যবাদ আপনার ব্যস্ত সময় কাটানোর মুহূর্ত টুকু আমাদের মাঝে তুলে ধরার জন্য।

Posted using SteemPro Mobile

রমজান মাসে ইফতারের আয়োজনে সবাই সময় কাটায়। মজার মজার খাবার তৈরি করে। ভাইয়া আপনার মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ জানাচ্ছি।

পবিত্র মাহে রমজান মাসে আমরা সবাই ইফতার মুহূর্তে এই ধরনের ভাজি জাতীয় খাবার খেয়ে থাকি। যেটা সত্যিই এর ক্ষতিকর দিক রয়েছে। তবুও এই ধরনের মুখরোচক খাবার গুলো খেতে আমরা খুবই পছন্দ করি । যাইহোক, আপনি বিকেলে বিভিন্ন ধরনের ইফতার রেসিপি তৈরিতে ব্যস্ত থাকেন। যেটা প্রতিটা পরিবারের মেয়েরাই ব্যস্ত থাকে ভালো লাগলো ফটোগ্রাফির মাধ্যমে শেয়ার করলেন।

Posted using SteemPro Mobile

রমজান মাস মানেই ব্যস্ততা। আর ব্যস্ততার মাঝে আমরা ইফতারির আয়োজনে ভাজা খাবার খেয়ে থাকি। কিন্তু এই খাবারগুলো অনেক ক্ষতিকর। তবে এই খাবারগুলো খেতে সবাই পছন্দ করে। ধন্যবাদ ভাইয়া মন্তব্যের জন্য।

আপনি ঠিক বলেছেন আপু সব ইফতারি এক সঙ্গে মেখে এবং সবাই একসঙ্গে ইফতার করলে অনেক ভালো লাগে।আপনার ইফতারি গুলো দেখে মনে হচ্ছে অনেকে মজা হয়েছিল মাখা।পরিবারের সবাই মিলে একসঙ্গে ইফতার করার মজাই আলাদা।এত সুন্দর ইফতারি পরিবেশন আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ আপু।

Posted using SteemPro Mobile

সত্যি আপু সবাই মিলে একসাথে ইফতারি করতে অনেক ভালো লাগে। অনেক অনেক ধন্যবাদ আপু মন্তব্য প্রকাশের জন্য।

মন তো মানে না।যতই বলি ভাজাপোড়া খাব না, তাও মন চলে যায় ভাজাপোড়ার দিকে। রমজান মাসে ছোলা বুট প্রতিটা বাড়িতেই থাকবে। ইফতারি করে নামাজ পড়ার পর মুড়ি দিয়ে খেতে আমার অনেক ভালো লাগে। তরমুজ এর কালারটা ভীষণ ভালো লাগলো আমার কাছে। শরবত ছাড়া যেন জমে না ইফতার। এখন খুব একটা দিন কঠিন যাচ্ছে না তাই পানির টান নেই।দারুন মুহূর্ত ছিল।

Posted using SteemPro Mobile

ঠিক বলেছেন ভাইয়া ভাজাপোড়া খাওয়া আমাদের জন্য ক্ষতিকর জেনেও আমরা খেয়ে থাকি। মন একেবারেই মানে না অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া মন্তব্যের জন্য।

ইফতারের আয়োজন এর ফটোগ্রাফি গুলো দেখে ভালো লাগলো। গ্রামের বাসায় গিয়ে সবাই মিলে ইফতার তৈরি করেছেন। সবাই মিলে একসাথে ইফতার করার অনুভূতিটাই আলাদা। আপনার পোস্টটি পড়ে ভালো লাগলো আপু। মুহূর্তগুলো শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ।

ইফতারের আয়োজন দেখে আপনার ভালো লেগেছে এবং ফটোগ্রাফি গুলো ভালো লেগেছে জেনে ভালো লাগলো আপু। সত্যি আপু সবার সাথে একসাথে ইফতারি করার আনন্দ অনেক বেশি।

ঝামেলা মানে সে কি যেমন তেমন ঝামেলা। আমার তো জীবন যায় আর আসে। সব দিকেই তো খেয়াল রাখতে হয়। তবে আমিও আপনার সাথে একেবারে একমত যে একা একা ইফতার করলে তখন আর কিছু্ই তৈরি করতে মনে চায় না। তবে আপনি কিন্তু আপু গ্রামের বাড়িতে সবার সাথে ইফতারিতে বেশ লোভনীয় সব আইটেম তৈরি করে আমাদের সাথে শেয়ার করেছেন। ধন্যবাদ আপু এত সুন্দর একটি লাইফ স্টাইল শেয়ার করার জন্য।

সত্যি আপু ইফতারি তৈরি করা অনেক ঝামেলার কাজ। তবে একা একা থাকলে কিছুই তৈরি করা হয়ে ওঠে না। আর সবার সাথে ইফতারি করতে ভালো লাগে। তাই সব কিছু তৈরি করতেও ভালো লাগে।

রোজা রেখে ভাজাপোড়া আসলেই খাওয়া উচিত নয় আমাদের। তবে ইফতারিতে কেন জানি ভাজাপোড়া না হলেও জমে না আপু 🙆‍♂️। তবে বাসায় বানানো ভাজাপোড়া কিছুটা হলেও স্বাস্থ্যকর, বাজারের থেকে। আর সবাই মিলে ইফতার করার মজাই অন্যরকম।

ঠিক বলেছেন ভাইয়া রোজা রেখে ভাজাপোড়া খাবার খাওয়া একদম উচিত নয়। তবুও আমরা এই খাবারগুলো খেয়ে থাকি। অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া মন্তব্যের জন্য।

ইফতারির আয়োজনে ব্যস্ত সময় কাটানোর কিছু মুহূর্ত আপনি আমাদের মাঝে শেয়ার করছেন। বাজার থেকে দুইটা পেপে আপনি ২২০ টাকায় কিনে এনেছিলেন অথচ পেঁপের টেস্ট একেবারেই ভালো ছিলনা। পেপেটা দেখেই মনে হচ্ছে অনেক মজাদার কিন্তু আপনি বলছেন টেস্ট একেবারেই ভালো ছিল না। অনেক সময় এমন হয়ে থাকে ধন্যবাদ আপু আপনার জন্য শুভকামনা রইল।

Posted using SteemPro Mobile

আমাদের সকলের ইফতারিতে বিভিন্ন ধরনের আয়োজন থাকে এবং এই আয়োজন প্রতিনিয়ত একটু ভিন্ন করার চেষ্টা করি৷ তার জন্য আমাদের অনেক ব্যস্ততার সময় অতিবাহিত করতে হয়৷ এই ব্যস্ততার মধ্য দিয়ে শেষ পর্যন্ত যখন এই ইফতার সম্পন্ন করি তখন সে ব্যস্ত যেন থাকেই না৷ একেবারেই নিমেষেই শেষ হয়ে যায়। ধন্যবাদ এরকম সুন্দর একটি পোস্ট আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য৷

রোজাধারের খুশি হলো ইফতার আর সেহরিতে। আমরা বাঙ্গালী হিসাবে ইফতারে শত ফল ফ্রুট থাকলেও আলুর চপ,পেয়াঁজু ,বেগুনি না থাকলে ইফতার ইফতার লাগে না,হা হা হা। তাই আমাদের নিত্যদিনের সঙ্গি হলো লোভনীয় পেঁয়াজু আলুর চপ,হা হা হা। ধন্যবাদ।