DIY- ফেলে দেওয়া খেজুরের ডাটা দিয়ে ওয়ালমেট তৈরি||

in hive-129948 •  6 months ago 

আসসালামু আলাইকুম/নমস্কার


আমি@monira999। আমি একজন বাংলাদেশী। আজকে আমি "আমার বাংলা ব্লগ" সম্প্রদায়ে আমার তৈরি একটি ক্রাফট শেয়ার করতে যাচ্ছি। ফেলে দেওয়া কোন কিছু দিয়ে নতুন কিছু তৈরি করতে আমার খুবই ভালো লাগে। তাই তো ফেলে দেওয়া খেজুরের ডাটা দিয়ে সুন্দর একটি ওয়ালমেট তৈরি করার চেষ্টা করেছি। আশা করছি সবার ভালো লাগবে।


ফেলে দেওয়া খেজুরের ডাটা দিয়ে ওয়ালমেট তৈরি:

IMG_20240505_001830.jpg
Device-OPPO-A15


ফেলে দেওয়া কোন কিছু কাজে লাগাতে আমার বেশ ভালো লাগে। তাই মাঝে মাঝে নতুন নতুন আইডিয়া কাজে লাগিয়ে নতুন কিছু করার চেষ্টা করি। যেহেতু কিছুদিন আগেই রমজান মাস শেষ হলো। তাই রমজান মাস উপলক্ষে বেশ কিছু খেজুর আনা হয়েছিল বাসায়। খেজুরগুলো বেশ ভালো ছিল। আর খেজুরের সাথে বেশ কিছু খেজুরের ডাটা ছিল। অর্থাৎ যেগুলোর সাথে খেজুরগুলো ঝুলে থাকে। যখন আমি এই ডাটা গুলো দেখেছি তখনই মনে মনে ভেবেছিলাম কোন কাজে লাগাবো। আর সেই ভাবনা থেকে সুন্দর একটি ওয়ালমেট তৈরি করার চেষ্টা করেছি। খেজুরের ডাটা গুলো সুন্দর করে রঙিন করে তোলার চেষ্টা করেছি। আর সেগুলো কাজে লাগিয়ে ওয়ালমেট তৈরি করার চেষ্টা করেছি। এবার চলুন দেখে নেয়া যাক কিভাবে আমি এই সুন্দর ওয়ালমেট তৈরি করেছি এবং কি কি উপকরণ ব্যবহার করেছি।


প্রয়োজনীয় উপকরণ:

১. খেজুরের ডাটা।
২. কাগজ।
৩. আঠা।
৪. রং।
৫. কাঁচি।

IMG20240424142543.jpg
Device-OPPO-A15


ধাপ সমূহ:


ধাপ-১

IMG20240424142706.jpg
Device-OPPO-A15
IMG20240424142803.jpg
Device-OPPO-A15


ফেলে দেওয়া খেজুরের ডাটা গুলো কাজে লাগানোর জন্য প্রথমে আমি সুন্দর করে ছোট ছোট করে কেটে দিয়েছি। এরপর সুন্দরভাবে রঙিন করে তোলার চেষ্টা করেছি।


ধাপ-২

IMG20240424142924.jpg
Device-OPPO-A15
IMG20240424143015.jpg
Device-OPPO-A15


ডাটাগুলো সুন্দর করার জন্য আমি রঙের ব্যবহার করেছি। যাতে করে দেখতে ভালো লাগে।


ধাপ-৩

IMG20240424143538.jpg
Device-OPPO-A15
IMG20240424143753.jpg
Device-OPPO-A15


এভাবে ধীরে ধীরে সবগুলো ডাটা রঙিন করে নেওয়ার চেষ্টা করেছি। লাল এবং নীল রঙের ব্যবহার করার চেষ্টা করেছি। যাতে করে দেখতে ভালো লাগে।


ধাপ-৪

IMG20240424143849.jpg
Device-OPPO-A15
IMG20240424143947.jpg
Device-OPPO-A15


এবার ওয়ালমেট তৈরি করার জন্য ডাটা গুলো প্রস্তুত করে নিয়েছি। এরপর একটি সাদা কাগজ নিয়েছি এবং সুন্দরভাবে ওয়ালমেট তৈরি করার জন্য প্রস্তুত করেছি।


ধাপ-৫

IMG20240424143951.jpg
Device-OPPO-A15
IMG20240424144054.jpg
Device-OPPO-A15


এবার কোনাকুনি ভাবে সুন্দর করে ডাটা গুলো লাগিয়ে নিয়েছি। এজন্য আমি আঠার ব্যবহার করেছি। যাতে করে ডাটা গুলো খুলে না যায়।


ধাপ-৬

IMG20240424144202.jpg
Device-OPPO-A15
IMG20240424144225.jpg
Device-OPPO-A15


এবার ডাটা গুলোর এক কোনায় সুন্দর একটি কাগজ লাগানোর জন্য লাল রঙের কাগজ নিয়েছি এবং সুন্দরভাবে কেটে নিয়েছি। এরপর আঠা দিয়ে লাগিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করেছি।


ধাপ-৭

IMG20240424144454.jpg
Device-OPPO-A15
IMG20240424144639.jpg
Device-OPPO-A15


এবার লাল রঙের কাগজটিতে সুন্দর করে সাদা রঙের ব্যবহার করার চেষ্টা করেছি। যাতে করে দেখতে ভালো লাগে।


শেষ ধাপ

IMG20240424144725.jpg
Device-OPPO-A15
IMG_20240505_002929.jpg
Device-OPPO-A15


এবার অন্যান্য কিছু অংশের কাজ করে এই সুন্দর একটি ওয়ালমেট তৈরি করার চেষ্টা করেছি।


উপস্থাপনা:

IMG_20240505_001933.jpg
Device-OPPO-A15


ফেলে দেওয়া কোন কিছু দিয়ে নতুন কিছু তৈরি করতে আমার খুবই ভালো লাগে। তাই তো আমি নতুন নতুন আইডিয়া কাজে লাগানোর চেষ্টা করি। আর এই সুন্দর ওয়ালমেট তৈরি করতেও আমার বেশ ভালো লেগেছে। খেজুরের ডাটাগুলো যেহেতু কোন কাজেই আসবে না তাইতো আমি নিজের মতো করে সুন্দর করে ওয়ালমেট তৈরি করার চেষ্টা করেছি। আর এই সুন্দর ওয়ালমেট তৈরি করে ঘরে সাজিয়ে রাখতেও বেশ ভালো লেগেছে। আশা করছি আমার তৈরি করা ওয়ালমেট সবার ভালো লেগেছে।



আমার পরিচয়

photo_2021-06-30_13-14-56.jpg

IMG_20230828_190629.jpg

আমি মনিরা মুন্নী। আমার স্টিমিট আইডি নাম @monira999 । আমি ইংরেজি সাহিত্যে অনার্স ও মাস্টার্স কমপ্লিট করেছি। গল্প লিখতে আমার ভীষণ ভালো লাগে। মাঝে মাঝে পেইন্টিং করতে ভালো লাগে। অবসর সময়ে বাগান করতে অনেক ভালো লাগে। পাখি পালন করা আমার আরও একটি শখের কাজ। ২০২১ সালের জুলাই মাসে আমি স্টিমিট ব্লগিং ক্যারিয়ার শুরু করি। আমার এই ব্লগিং ক্যারিয়ারে আমার সবচেয়ে বড় অর্জন হলো আমি "আমার বাংলা ব্লগ" কমিউনিটির একজন সদস্য।

Authors get paid when people like you upvote their post.
If you enjoyed what you read here, create your account today and start earning FREE STEEM!
Sort Order:  

বাহ আপু আপনি আজকে আমাদের মাঝে বেশ দারুন ভাবে ধৈর্য সহকারে ফেলে দেওয়া খেজুরের ডাটা দিয়ে ওয়ালমেট তৈরি করে শেয়ার করেছেন। আপনার তৈরি পোস্ট দেখে সত্যিই আমি বেশ মুগ্ধ হয়েছি। এত সুন্দর আইডিয়া মাথায় নিয়ে পোস্ট তৈরি করে আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ আপু।

ধৈর্য সহকারে কোন কিছু করলেই সফলতা আসে। আর আমিও পুরনো খেজুরের ডাটা গুলো কাজে লাগানোর চেষ্টা করেছি। আমার আইডিয়া আপনার ভালো লেগেছে জেনে ভালো লাগলো।

Upvoted! Thank you for supporting witness @jswit.

ফেলে দেওয়া খেজুরের ডাটা দিয়ে ওয়ালমেট তৈরি অসাধারণ হয়েছে, আপনার আইডিয়াটি দারুন ছিল। রমজান মাসের খেজুর আনা হয়েছিল, আর সেখানে ডালো ছিল। যার কারণে আপনি এই ডালটি দিয়ে খুবই ইউনিক একটি ওয়ালমেট তৈরি করলেন। দেখতে পেয়ে মুগ্ধ হলাম।

ফেলে দেওয়া খেজুরের ডাটা গুলো কাজে লাগানোর চেষ্টা করেছি। আমার আইডিয়া আপনার ভালো লেগেছে জেনে খুশি হলাম ভাইয়া। ধন্যবাদ আপনাকে মন্তব্য করে উৎসাহ দেওয়ার জন্য।

বাহ!!রমজান মাসে আনা খেঁজুর খেয়ে সেই খেঁজুরের ডাটা গুলো ফেলে না দিয়ে আপনি এত সুন্দর একটি ওয়ালমেট তৈরি করে আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন দেখে সত্যিই খুব ভালো লাগছে আপু। বোঝাই যাচ্ছে না যে এগুলো খেঁজুরের ডাটা থেকে তৈরি। খুবই ভালো লেগেছে আমার কাছে এই ওয়ালমেট তৈরির প্রক্রিয়াটি।

রমজান মাসে কিনে আনা খেজুরগুলোর সাথে বেশ কিছু ডাটা ছিল। আর আমি ওগুলো রেখে দিয়েছিলাম কাজে লাগাবো বলে। অনেক অনেক ধন্যবাদ আপু মন্তব্যের জন্য।

অবশেষে আপনি ফেলে দেয়া খেজুরের ডাটা গুলো কে কাজে লাগিয়ে নিলেন। আসলে খেজুরের ডাটা দিয়ে এতো সুন্দর ওয়ালমেট তৈরি করা যায়, তা আসলে আমার জানা ছিল না। আপনি খুবই সুন্দর করে ধারাবাহিক ভাবে ওয়ালমেট তৈরির কাজ সম্পন্ন করেছেন। খেজুরের ডাটা টি রঙিন কাগজের সাথে একদম মিলে গেছে, এজন্য বেশ ভালো দেখা যাচ্ছে।

জ্বী ভাইয়া অবশেষে আমি ফেলে দেওয়া খেজুরের ডাটা গুলো কাজে লাগালাম আর ওয়ালমেট তৈরি করার চেষ্টা করলাম। অনেক অনেক ধন্যবাদ আপনাকে মন্তব্যের জন্য।

দারুন একটি ডাই পোস্ট করে আপনি আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন আপু। আপনার চমৎকার এই পোস্ট তৈরি করতে দেখে আমি মুগ্ধ হয়ে গেলাম। দেখতে বেশ অসাধারণ লেগেছে আমার কাছে। নতুন নতুন এমন ইউনিট কোন কিছু শিখতে পারলে আমার খুবই ভালো লাগে। আশা করবো ঠিক এমন সুন্দর সুন্দর আরো পোস্ট নিয়ে আমাদের মাঝে উপস্থিত হবেন।

আমার পোস্ট আপনার কাছে ভালো লেগেছে জেনে খুবই ভালো লাগলো। নতুন কোন কিছু করতে পারলে আমারও খুবই ভালো লাগে। মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ জানাচ্ছি ভাইয়া।

আপু আপনার তো দেখছি দারুন বুদ্ধির মাথা। তা না হলে কেউ এরকম ফেলে দেওয়া জিনিস দিয়ে নতুন করে কিছু তৈরি করতে পারে। আমার কাছে কিন্তু আপনার তৈরি করা আজকের কালারফুল ফুল ‍গুলো দারুন লেগেছে। এক কথায় অসাধারণ। ধন্যবাদ এমন সুন্দর একটি পোস্ট শেয়ার করার জন্য।

নতুন আইডিয়া কাজে লাগানোর চেষ্টা করেছি আপু। আমার পোস্ট আপনার ভালো লেগেছে জেনে ভালো লাগলো। অনেক অনেক ধন্যবাদ আপনাকে উৎসাহিত করার জন্য।

আপু আপনি আজকে আমাদের মাঝে একটি ইউনিক পোস্ট শেয়ার করেছেন। আসলে আপু আমরা খেজুরের ডাটনিগুলো এমনিতে ফেলে দেই। কিন্তু কখনো ভাবি নিতে এভাবে এত সুন্দর ওয়ালমেট তৈরি করা যায়। আপনার পোষ্টের মাধ্যমে এটি দেখতে পেয়ে বেশ ভালো লাগলো আর এই ওয়ালমেটটি বাসায় রাখলে দেখতে আরো সৌন্দর্য বেড়ে যাবে। তবে এবার খেজুরের সময় অবশ্যই এরাম একটু ওয়ালমেট তৈরি করবো। ধন্যবাদ শেয়ার করার জন্য।

আমার পোস্ট আপনার কাছে ইউনিক লেগেছে জেনে ভালো লাগলো। আমি চেষ্টা করেছি ভিন্ন কিছু তৈরি করার। মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ জানাচ্ছি।

আপু ফেলে দেয়া খেজুরের ডাটা দিয়েও যে, এত সুন্দর ওয়ালমেট তৈরি করা যায় সেটা আগে জানতাম না। এসব কাজে আপনার বেশ দারুণ দক্ষতা রয়েছে। ‌ অনেক সুন্দর একটি ওয়ালমেট তৈরি পদ্ধতি আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ আপু।

আজকাল কোনো কিছুই ফেলনা না। কিছুই ফেলে দিতে ইচ্ছে করে না। এই ওয়ালমেট তৈরি করতে আমার খুবই ভালো লেগেছিল ভাইয়া।

রমজান মাস উপলক্ষে বাসায় খেজুর নিয়ে এসেছিলেন এবং সেই খেজুর থেকে কিছু ডাটা সংগ্রহ করে রেখেছিলেন। সেটা দিয়েই নতুন একটা ওয়ালমেট তৈরি করে আমাদের মাঝে তুলে ধরেছেন দেখে মুগ্ধ হলাম। আপনার এই ইউনিক ধরনের চিন্তাভাবনাকে আমি বরাবরই সাধুবাদ জানাই। খেজুরের ডাটা দিয়ে দারুন একটা ওয়ালমেট তৈরি করেছেন এ ধরনের ওয়ালমেট যদি ঘরের দেয়ালে টানিয়ে রাখা যায় দেখতে অনেক বেশি সুন্দর দেখাবে। শেয়ার করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।

রমজান মাস উপলক্ষে অনেক খেজুর কেনা হয়েছিল। আর অবশিষ্ট ডাটা গুলো কাজে লাগানোর চেষ্টা করেছি। মন্তব্য করার জন্য ধন্যবাদ জানাচ্ছি ভাইয়া।

আপনি সব সময় দারুন কাজ করে থাকেন। ফেলে দেওয়া খেজুরের ডাটা দিয়ে ওয়ালমেট তৈরি করেছেন। দেখতে কি দারুন লাগছে। সুন্দর চিন্তা ধরার মানুষ আপনি। আমার ভীষণ ভালো লাগলো। প্রতিটি ধাপ খুব সুন্দর করে উপস্থাপনা করেছেন। আপনার জন্য শুভেচ্ছা রইল। দারুন কাজটি শেয়ার করার জন্য।

ভাইয়া আমি মাঝে মাঝে নতুন কিছু করার চেষ্টা করি। আপনার কাছে ভালো লেগেছে জেনে খুশি হয়েছি। ধন্যবাদ ভাইয়া মন্তব্যের জন্য।

ফেলে দেওয়া খেজুরের ডাটা দিয়ে অসাধারণ সুন্দর একটি ওয়ালমেট তৈরি করে আপনি আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন। আপনার এই ওয়ালমেট তৈরিতে খেজুরের ডাটা গুলো রং করে নেওয়াটা আমার কাছে সব থেকে বেশি ভালো লেগেছে। দারুন একটি পোস্ট আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।

ফেলে দেওয়া খেজুরের ডাটা গুলো কাজে লাগিয়ে ওয়ালমেট তৈরি করেছি ভাইয়া। রং করে সুন্দরভাবে উপস্থাপন করার চেষ্টা করেছি।

অনেক সময় পাশে পড়ে থাকা জিনিসটা মূল্যবান হয়ে ওঠে। ঠিক তেমনি ফেলে দেওয়া খেজুরের ডাটা দিয়ে আপনি খুব চমৎকার একটি ওয়ালমেট তৈরি করেছেন। এটি তৈরি করার প্রতিটা ধাপ আপনি খুব সুন্দর করে আমাদের মাঝে তুলে ধরেছেন। ধন্যবাদ শেয়ার করার জন্য।

ঠিক বলেছেন ভাইয়া অনেক সময় পড়ে থাকা জিনিসটাও মূল্যবান হয়ে ওঠে। আর ফেলে দেওয়া কোন কিছু কাজে লাগাতে ভালো লাগে।

আমরা সব সময় অসংখ্য জিনিসপত্র ফেলে দিই। সেগুলো দিয়ে বিভিন্ন ডাই পোস্ট তৈরি করলে অনেক বেশি ভালো দেখায়। আপনি তো আজ খুবই সুন্দর একটি ওয়ালমেট তৈরি করেছেন। আমি নিজেও মাঝে মাঝে এমন চিন্তা করে থাকি। আপনার এইটা পোস্টটি আমি তৈরি করার চেষ্টা করব। প্রথমে দেখে আমি মনে করি নাই যে এটি খেজুরের ডাটা দিয়ে তৈরি করেছেন। আপনার এই আইডিয়াটা আমার কাছে খুবই ইউনিক লেগেছে।

ঠিক বলেছেন ভাইয়া আমরা সব সময় অতিরিক্ত জিনিস ফেলে দেই। আর অতিরিক্ত জিনিস দিয়ে যদি নতুন কিছু তৈরি করা যায় ও কাজে লাগানো যায় তখন অনেক ভালো লাগে।

ফেলে দেওয়া খেজুরের ডাটা দিয়ে দারুন একটি ওয়ালমেট তৈরি করেছেন আপু ।আপনার ওয়ালমেট টি দেখতে ভীষণ সুন্দর হয়েছে। ওয়ালমেট খুবই নিখুঁতভাবে তৈরি করে আমাদের মাঝে উপস্থাপন করেছেন। ধন্যবাদ আপু সুন্দর একটি পোস্ট শেয়ার করার জন্য।

আমার তৈরি করা ওয়ালমেট আপনার ভালো লেগেছে জেনে খুশি হয়েছি। মন্তব্য পড়ে অনেক ভালো লাগলো। অনেক অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।

বাহ খুবই চমৎকার খুবই সুন্দর একেবারে ক্রিয়েটিভ। বাড়িতে পড়ে থাকা খেজুরের ডাটা দিয়ে দারুণ একটা জিনিস তৈরি করেছেন। দেখতে বেশ সুন্দর লাগছে। রংটা বেশ চমৎকার করেছেন। এবং কালার কম্বিনেশন টা বেশ ভালো হয়েছে বলতেই হয়। ধন্যবাদ আপনাকে আমাদের ওয়ালমেট টা শেয়ার করে নেওয়ার জন্য আপনাকে।।

বাড়িতে পুরোনো কিছু থাকলে নতুন কিছু করার চেষ্টা করি। এই ধরনের কাজ গুলো করতে অনেক ভালো লাগে। আর ডাটা গুলো রং তুলির ছোঁয়ায় ফুটিয়ে তোলার চেষ্টা করেছি ভাইয়া।

ফেলে দেওয়া খেজুরের ডাটা দিয়ে আপনি অনেক সুন্দর ওয়ালমেট তৈরি করে ফেলেছেন দেখছি আপু। এখানে কাজ না করলে হয়তো বা আমি জানতেই পারতাম না যে এত কিছু তৈরি করা যায় জিনিসপত্র দিয়ে। আপনি অনেক সুন্দর সুন্দর পোস্ট তৈরি করেন আপু আমার কাছে খুবই ভালো লাগে। আজকে এরকম সুন্দর একটি পোস্ট তৈরি করে শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ।

আপু আপনার মন্তব্য পড়ে ভালো লাগলো। আমি সবসময় নতুন কিছু করার চেষ্টা করি। আর পুরনো কোনো কিছু নতুন ভাবে সাজাতে ভালো লাগে। মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ আপু।

আপু ফেলে দেওয়া জিনিসপত্র দিয়ে যে অনেক সুন্দর সুন্দর ঘড়ের শোভাবর্ধক জিনিস তৈরি করা যায় এগুলো জানা সত্বেও আমি ভয়তে করি নাহ। মনে হয় কেমন যে হবে ভালো হবে নাহ মনে হয় এই ভেবে করা হয়ে উঠে নাহ। তবে আপনার ওয়ালমেট টাহ দারুণ সুন্দর হয়েছে। ধন্যবাদ আপু এতো সুন্দর ভাবে সবকিছু উপস্থাপন করার জন্য।

ফেলে দেওয়া খেজুরের ডাটা গুলো কাজে লাগানোর চেষ্টা করেছি আর ঘরের সৌন্দর্য বৃদ্ধি করার জন্য ওয়ালমেট তৈরি করার চেষ্টা করেছি। মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ জানাচ্ছি ভাইয়া।

খুব সুন্দর একটি ওয়ালমেট তৈরি করেছেন আপনি, যা দেখতে অসাধারণ লাগছে আসলে এগুলো এক ধরনের প্রতিভা। আপনার এই ওয়ালমেট তৈরি করার প্রক্রিয়াটা আমার কাছে অনেক ভালো লেগেছে , প্রতিটা ধাপ খুব সুন্দর ভাবে ব্যাখ্যা করেছেন। খেজুরের ডালগুলোর সাথে লাল রংটা অনেক সুন্দর লাগছে। এমন সুন্দর একটি ওয়ালমেট তৈরি করেছেন দেখে আমার অনেক ভালো লাগলো।

আপু আপনার তো খুব চমৎকার আইডিয়া। আপনি খেজুরের ডাটা দিয়ে খুব সুন্দর করে রং করে ওয়ালমেট তৈরি করেছেন। আসলে আপনার আইডিয়াটি দেখে আমার কাছে অনেক ভালো লাগলো। ফেলে দেওয়া জিনিস দিয়ে এত সুন্দর ওয়ালমেট তৈরি দেখে মুগ্ধ হয়ে গেলাম। এবং আমার নিজের নতুন একটা অভিজ্ঞতা হল আপনার ওয়ালমেট তৈরি দেখে। অনেক অনেক ধন্যবাদ আপনাকে ভিন্ন রকম একটি ওয়ালমেট তৈরি করে শেয়ার করার জন্য।

ফেলে দেওয়া খেজুরের ডাটা দিয়ে তৈরি ওয়ালমেটটি অসম্ভব সুন্দর হয়েছে। আপনি বেশ ইউনিকভাবে ওয়ালমেটটি বানিয়েছেন ও আমাদের মাঝে তুলে ধরেছেন। অনেক শুভকামনা রইলো আপনার জন্য।

ফেলে দেওয়া খেজুরের ডাটা দিয়ে খুব সুন্দর একটি ওয়ালমেট তৈরি করলেন আপু।ওয়ালমেটটি দেখতে খুবই সুন্দর লাগছে।রমজান মাসে আনা খেজুরের ডাল গুলো খেজুর খেয়ে ফেলে না দিয়ে কাজে লাগিয়েছেন দেখে খুবই ভালো লেগেছে।এখন এই ওয়ালমেট ঘরে সাজিয়ে রাখলে খুবই সুন্দর হবে।ধন্যবাদ আপু সুন্দর এই ডাই পোস্টটি শেয়ার করার জন্য।

খেজুর খেয়ে ডাটা গুলো না ফেলে সেগুলো দিয়ে অনেক সুন্দর একটি ওয়ালমেট তৈরি করেছেন আপু। যেটা দেখতে খুবই সুন্দর লাগছে। অসংখ্য ধন্যবাদ ফেলে দেওয়া খেজুর ডাল দিয়ে সুন্দর ওয়ালমেট তৈরি করে আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য।

আপু আপনার এই ইউনিক আইডিয়াটা আমার কাছে খুব ভালো লেগেছে। ফেলে দেয়া খেজুরের ডাল দিয়ে খুব সুন্দর একটি ওয়ালমেট বানিয়েছেন। আমার ঘরেও কয়েকটি ডাল রয়েছে কিছুদিন ধরে ভাবছি কি তৈরি করব? কিন্তু কোন কিছু খুঁজে পাচ্ছি না, আজ আপনার পোস্ট দেখে আমিও একটি আইডিয়া পেলাম। আপনার এই ওয়ালমেট আমার কাছে অনেক ভালো লেগেছে। ধাপগুলো খুব সুন্দর ভাবে বর্ণনা করেছেন। এ ধরনের ওয়ালমেট দেয়ালে ঝুলিয়ে রাখলে দেখতে খুব সুন্দর দেখায়। ধন্যবাদ এত সুন্দর একটি ওয়ালমেট আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য।