নাটক রিভিউ-শেষ পর্যন্ত তোমাকে চাই|

in hive-129948 •  2 years ago  (edited)

আসসালামু আলাইকুম/নমস্কার


আমি@monira999। আমি একজন বাংলাদেশী। আজকে আমি "আমার বাংলা ব্লগ" কমিউনিটিতে একটি নাটক রিভিউ শেয়ার করতে যাচ্ছি। অবসর সময় পেলেই বাংলা নাটক দেখার চেষ্টা করি। বিশেষ করে পছন্দের অভিনয় শিল্পীদের নাটক গুলো দেখতে বেশি ভালো লাগে। তাই তো আজকে আমি আমার খুবই পছন্দের অভিনয় শিল্পীর একটি নাটক "শেষ পর্যন্ত তোমাকে চাই" এই নাটকটির রিভিউ আপনাদের মাঝে শেয়ার করতে যাচ্ছি। আশা করছি এই নাটক রিভিউ আপনাদের ভালো লাগবে।


IMG_20230325_092055.jpg

স্ক্রিনশর্ট: ইউটিউব


❂নাটকের কিছু গুরুত্ত্বপূর্ণ তথ্য:❂
নামশেষ পর্যন্ত তোমাকে চাই
পরিচালনাতুহিন হোসেন
সম্পাদনাঅমিতাভ মজুমদার
অভিনয়েজিয়াউল ফারুক অপূর্ব, মেহজাবিন চৌধুরী, নিযোন আহসান, নিলাঞ্জনা নিলা, সাহারা হোসেন
দৈর্ঘ্য৪০ মিনিট
মুক্তির তারিখ১৮ই আগস্ট ২০১৯
ধরনড্রামা
ভাষাবাংলা
দেশবাংলাদেশ
চরিত্রেঃ
  • জিয়াউল ফারুক অপূর্ব-তুষার
  • মেহজাবিন চৌধুরী-রিমি
কাহিনী সারসংক্ষেপ


Screenshot_2023-03-25-08-29-18-77.jpg

স্ক্রিনশর্ট: ইউটিউব


নাটকের শুরুতে দেখি গল্পের প্রধান চরিত্র অর্থাৎ নায়িকা রিনি গাড়িতে করে নিজের বাসায় ফিরছে। আর সেই সময় সে কান্নায় ভেঙে পড়েছে। নিজের কষ্টগুলো কান্নার মাধ্যমে প্রকাশ করার চেষ্টা করছে। তবে প্রথমে কান্নার কারণটা বুঝতে পারিনি। এরপর নিজের বাড়িতে যাওয়ার পর তার মা একটি ছেলের ছবি তাকে দেখানোর চেষ্টা করেন। রিমির মা রিমির বিয়ের জন্য পাত্র দেখছেন। এরপর রিমি কিছু না বলে নিজের ঘরে চলে যায়। কিছুক্ষণ পর রিমি এসে বলে সে বিয়ে করতে রাজি এবং পত্রের ছবি দেখে। রিমির মা বলে ছেলে পাইলট ও পরিবার ভালো। রিমি যেন কিছুই শুনতে চাইছিল না। এরপর সেখান থেকে চলে যায়। রিমির মা সবকিছুর আয়োজন করতে শুরু করে। এর মাঝেই নাটকের অন্যতম আরেকটি প্রধান চরিত্র অপূর্ব অর্থাৎ তুষারের আগমন ঘটে। তুষার রিমিদের বাসায় আসে। তুষার সম্পর্কে রিমির ফুফাতো ভাই। এসে রিমির বিয়ের কথা শুনে। এরপর সে রিমির সাথে দেখা করতে চলে যায়।


Screenshot_2023-03-25-08-38-16-76.jpg

স্ক্রিনশর্ট: ইউটিউব


ছাদে গিয়ে রিমির সাথে কথা হয়। পুরনো অনেক স্মৃতি গুলো তাদের মনে পড়ে। রিমি বারবার নন্দিনী নামের একটি মেয়ের কথা তুষারের কাছে জানতে চায়। রিমি মনে করতো তুষার নন্দিনীকে ভালোবাসে। তাইতো সে বারবার নন্দিনীর সাথে নিজেকে তুলনা করতে থাকে। তুষার বিষয়টি এড়িয়ে যাওয়ার চেষ্টা করে। এভাবেই তাদের আরো বেশ কিছুক্ষণ গল্প হয়। অনেক পুরনো স্মৃতির কথা মনে পরে তাদের। এরপর রাতের বেলা তুষার একটি বোতলে করে কিছু একটা নিয়ে এসে রিমিকে খেতে দেয়। রিমি সেটা খেয়ে অনেকটা মাতলামো করে। মনের আনন্দে আকাশের চাঁদ দেখে আর তারা গুনে। এরপর মনের আনন্দে একটি গান গায়। এর কিছুক্ষণ পর তুষার বলে আসলে এটাতে নেশা জাতীয় কিছুই ছিল না। এটা আসলে মধু ছিল। এই কথা শুনে রিমি ভীষণ রেগে যায়। এরপর তুষার বলে এই মিথ্যেটা না বললে তো এত সুন্দর গান শুনতে পারতাম না। তুষার রিমিকে বলে তুই যে এত ভালো গান করিস সেটা তো জানা ছিল না। এভাবে কেটে যায় আরো কিছুটা সময়


Screenshot_2023-03-25-08-51-35-40.jpg

স্ক্রিনশর্ট: ইউটিউব


অন্যদিকে পুরো বাড়ি জুড়ে রিমির বিয়ের আয়োজন চলছে। রিমির মা বিয়ের আয়োজন করার চেষ্টা করছেন। কোথায় থেকে কি আনলে ভালো হবে সব কিছুর আয়োজন করার চেষ্টা করছেন। আর তুষারকে বিভিন্ন রকমের দায়িত্ব বুঝিয়ে দিচ্ছেন। তুষার নিজের দায়িত্ব গুলো বুঝে নেওয়ার চেষ্টা করছে। আর মাঝে মাঝে রিমির সাথে আড্ডা দিচ্ছে। আড্ডার ফাঁকে ফাঁকে পুরনো কথাগুলো মনে করছে। রিমির ইচ্ছে ছিল থিয়েটার করার। একবার তুষার তার জন্য ফরম এনেছিল। কিন্তু রিমির মা সেটা করতে দেয়নি। সেই স্মৃতিগুলো তুষার আর রিমির মনে পড়ে যায়। এভাবেই চলতে থাকে তাদের কথোপকথন। এরপর রিমির মা রিমিকে একবার ট্যুরে যাওয়া থেকে আটকে ছিল। সেগুলো তারা মনে করে। রিমির মা কখনো রিমির মন বুঝতে চাইতেন না। তাই রিমি সব সময় মন খারাপ করত। নানান রকমের স্মৃতিগুলো আজ রিমির বড্ড মনে পরছে। এরই মাঝে রিমি আবারও নন্দিনীর কথা জানতে চায়। তখন তুষার বলে আসলে নন্দিনীর সাথে তার সেরকম কোন সম্পর্ক নেই। নন্দিনী শুধু তার বন্ধু। আর বান্দরবানে সেই একাই গিয়েছিল।


Screenshot_2023-03-25-09-03-14-85.jpg

স্ক্রিনশর্ট: ইউটিউব


তুষারের মুখে এসব কথা শোনার পর রিমি বলে সেদিন সে তাকে খুঁজতে তার বাসায় গিয়েছিল। ফোনেও পাচ্ছিল না। সবার কাছে জিজ্ঞাসা করে জানতে পারে কেউ তুষারের সাথে যায়নি। আর নন্দিনীর ফোনও বন্ধ ছিল। তাই রিমি ভেবেছিল তুষার নন্দিনী একসাথে গিয়েছে। সেজন্যই সে সেদিন গাড়িতে করে আসার সময় কান্নায় ভেঙে পড়েছিল। এবার তুষার রিমির কাছে জানতে চায় সে নন্দিনীর সাথে যাক বা না যাক তাতে রিমির কি আসে যায়। রিমি যে তুষারকে ভালোবাসতো সেই কথা রিমি কখনোই তুষারকে বলেনি। এমনকি তুষার রিমিকে কখনো বলেনি সেও তাকে ভালোবাসে। ছোটবেলা থেকেই তারা একজন আরেকজনকে ভালোবাসে। কিন্তু কখনো মুখে বলে উঠতে পারেনি। এরপর যখন দেখতে দেখতে পুরোপুরি ভাবে গায়ে হলুদের আয়োজন করা হয় তখন রিমি গায়ে হলুদের কনের সাজে তুষারের সামনে গিয়ে দাঁড়ায়। তুষার তখন গায়ে হলুদের আয়োজনে ব্যস্ত ছিল। এরপর রিমি তুষারকে বলে সে ছোটবেলা থেকেই তুষারকে ভালোবাসে এবং তুষারের কাছে জানতে চায় তার কিছু বলার আছে কিনা। দুজনে মিলে রিমির বাবা মাকে সবকিছু খুলে বলে। রিমির মা প্রথমে বলেন এসব হিন্দি সিনেমার নাটক অনেক হয়েছে এবার সব বাদ দাও। কিন্তু রিমির বাবা তুষারকে বলেন তুমি পাঞ্জাবি পরে রেডি হয়ে এসো। রিমির বাবার কথা শুনে তুষার এবং রিমি খুবই খুশি হয়। এরপর তুষার চলে যায় রেডি হতে। আর রিমির মা নিজের ভুল বুঝতে পারেন এবং রিমিকে জড়িয়ে ধরেন। এরপর দুটি মানুষের হৃদয়ের মিলন হয়। আর তাদের বিয়ে হয়ে যায়। এভাবেই না বলা একটি ভালোবাসার পূর্ণতা পায়।


Screenshot_2023-03-25-09-08-46-05.jpg

স্ক্রিনশর্ট: ইউটিউব

☬☬☬ব্যক্তিগত মতামত:☬☬:☬


আমাদের জীবনে এমন কিছু মানুষ আছে যাকে হয়তো কখনো মুখে বলা হয় না অনেক ভালোবাসি। হয়তো ছোটবেলা থেকেই তাদের প্রতি অনেকটা ভালো লাগা থাকে। আর সেই ভালোলাগা থেকেই কখন যে গভীর ভালোবাসা তৈরি হয় সেটা আমরা অনেকেই উপলব্ধি করতে পারি না। কিন্তু যখন তাদের জীবনে অন্য কেউ চলে আসে তখন সেই ভালোবাসাটা উপলব্ধি করতে পারি। যখন সেই প্রিয় মানুষটি অন্য কারো হতে চলেছে তখন হৃদয়ের গহীনে গভীর ব্যথা অনুভব হয়। আর সেই গভীর ব্যাথা থেকেই অনুধাবন করা যায় তার জন্য মনে জমা ভালোবাসা। হয়তো ছোটবেলা থেকেই রিমি এবং তুষার একে অপরকে ভালোবাসতো। কিন্তু কখনো ভালোবাসি কথাটি বলা হয়নি। শেষ পর্যন্ত দুজনের ভালোবাসা পূর্ণতা পেয়েছে দেখে ভালো লেগেছে। সব মিলিয়ে নাটকটি আমার কাছে ভালই লেগেছে।


ব্যক্তিগত রেটিং:

৯/১০

নাটকের লিংক


❤️ধন্যবাদ সকলকে।❤️

Authors get paid when people like you upvote their post.
If you enjoyed what you read here, create your account today and start earning FREE STEEM!
Sort Order:  

আমি পুরো পোস্ট টি পড়েছি খুব সুন্দর ভাবে উপস্থাপন করেছেন। তা ছাড়া নাটকটি আমি দেখেছি আমার কাছে ভালো লেগেছে। এই নাটকের শেষে ভালোবাসার মিলন হয় বাস্তবে কয়টা ভালোবাসার মিলন হয়। ধন্যবাদ আপনাকে নাটকটি সবার মাঝে শেয়ার করা জন্য।

ভাইয়া আমি চেষ্টা করেছি সম্পূর্ণ নাটকের রিভিউ সুন্দর করে উপস্থাপন করার জন্য। সত্যি ভাইয়া বাস্তবে এরকম মিল খুবই কম খুঁজে পাওয়া যায়। যাই হোক আপনার মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ জানাচ্ছি।

খুবই সুন্দর একটা নাটকের রিভিউ পোস্ট শেয়ার করলেন আপনি। এই নাটকটি আমি কয়েকদিন আগে দেখেছিলাম আমার কাছে ভীষণ ভালো লেগেছিল। আসলে যখন সময় পাই তখন নাটক দেখে থাকি ভীষণ ভালো লাগে। অপূর্ব কিন্তু খুবই ভালো অভিনয় করে যার কারণে তার নাটকগুলো দেখতে আমি একটু বেশি পছন্দ করি। সম্পূর্ণ নাটকের রিভিউ অসম্ভব ভালো ছিল।

ভাইয়া আমি চেষ্টা করেছি আমার পছন্দের একটি নাটকের রিভিউ শেয়ার করার জন্য। অপূর্ব সত্যি অনেক ভালো অভিনয় করেন। আর অপূর্বের নাটক গুলো আমার অনেক ভালো লাগে। ধন্যবাদ আপনাকে মন্তব্যের জন্য।

আরে বাবা অনেক বড় রিভিউ লিখেছেন দেখি। আসলে নাটকের এত বড় রিভিউ দিলে নাটকের পুরো কাহিনীটাই স্পয়লার হয়ে যায় এজন্য অবশ্য আমি আপনার রিভিউটা স্কিপ করে গিয়েছি। তবে আপনার মতামত দেখে মনে হচ্ছে নাটকটি বেশ ভালই হবে,ওয়াচ লিস্টে রেখে দিলাম।

মাঝে মাঝে রিভিউ লিখতে গিয়ে হয়তো একটু বড় হয়ে যায়। তবে কাহিনী যদি তুলে ধরতে না পারলাম তাহলে কি রিভিউ শেয়ার করলাম। যাই হোক ধন্যবাদ আপনাকে।

বাংলা নাটক দেখতে খুব ভাল লাগে কিন্তু সময়ের জন্য অনেক কম দেখা হয় । আমার বাংলা ব্লগে অনেক নাটক রিভিউ পড়ি এবং তাতে অনেকটাই নাটক সম্মন্ধে জানতে পারি। মাঝে মাঝে রিভিউ পড়ে ভাল লাগলে দেখার চেষ্টা করি। আপনার আজকের নাটক শেষ পর্যন্ত তোমাকে চাই এর রিভিউ আমার ভাল লেগেছে। অপূর্ব এবং মেহজাবিন দুজনেই ক্লাস ওয়ান সেলিব্রেটি । খুব ভাল লাগে এদের অভিনয়। এই নাটকে শেষ পর্যন্ত ভালোবাসার পূর্ণতা পেয়েছে জেনে ভাল লাগল । ধন্যবাদ আপু।

সত্যি ভাইয়া সময়ের অভাবে হয়তো অনেক কাজ করা হয় না। তাইতো এই নাটকের রিভিউ সুন্দর করে শেয়ার করেছি। যাতে করে নাটকের রিভিউটি পড়ে সম্পূর্ণ নাটক সম্পর্কে বুঝতে পারেন। আমার খুবই প্রিয় অভিনয়শিল্পী হলেন অপূর্ব আর মেহজাবিন। অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া মতামতের জন্য।

আসলে ভালোবাসা এমনি প্রতিটি ব্যক্তি জীবনে ভালোবাসা আছে ৷ কেউ প্রকাশ করে ,আবার কেউ মনের অনুভবে লুকিয়ে রাখে ৷ যা হোক বাস্তবিক অর্থে এর উপলব্ধি একেক জনের কাছে একেক রকম ৷ তবে মন থেকে ভালোবাসা গুলো কেন যেন জীবন থেকে চলে যায় ৷

ঠিক বলেছেন ভাই প্রতিটি ব্যক্তির জীবনে ভালোবাসা আছে। হয়তো কখনো প্রকাশ করা হয় আবার কখনো প্রকাশ করা হয়ে ওঠে না। হয়তো মনের কোণে জমা থাকে ভালোবাসা। এভাবেই জীবন চলে যায়।

শেষ পর্যন্ত তোমাকে চাই নাটকের রিভিউ পড়ে খুবই ভালো লাগলো আপু। অপূর্ব এবং মেহজাবিন এর নাটক দেখতে আমার খুব ভালো লাগে। যদিও এই নাটকটি এখনও দেখা হয়নি,সময় করে দেখে নিব। এতো সুন্দর একটি নাটকের রিভিউ আমাদের মাঝে তুলে ধরার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ আপু।

শেষ পর্যন্ত নাটক পড়ে আপনার ভালো লেগেছে জেনে ভালো লাগলো। অপূর্ব এবং মেহজাবিন আমারও খুবই প্রিয় অভিনয়শিল্পী। তাই তো সময় পেলে দেখার চেষ্টা করি। আপনিও সময় পেলে এই নাটকটি দেখতে পারেন ভাইয়া।

এই নাটকটি দেখেছি কিছুদিন আগে অনেক ভালো লেগেছিল। আসলে ভালোবাসার অনুভূতিগুলো সব সময় বেস্ট হয়ে থাকে। কখন কে কাকে ভালোবেসে ফেলে সে বুঝতেই পারে না। আবার কিছু মানুষ আছে তার ভালোবাসার মানুষকে সেটা বলতে পারেনা। যে ভালোবাসা দূর থেকেই সেই অনুভূতি প্রকাশ পায় অনেক ভালো লেগেছে আপনার রিভিউ।

এই নাটকটি আপনি দেখেছেন জেনে ভালো লাগলো। সত্যি ভাইয়া ভালোবাসার অনুভূতিগুলো অনেক ভালো লাগে। আসলে নিজের ভালোবাসা হয়তো অনেক সময় প্রকাশ করা হয় না। হয়তো অনুভূতিগুলো মনের অগোচরেই থেকে যায়।

খুবই চমৎকার একটি নাটক রিভিউ আপনি আমাদের মাঝে তুলে ধরেছেন আসলে কিছু কিছু ভালো লাগা আছে যেগুলো মনের মধ্যে নিহিত থাকে কখনো কাউকে বলে বোঝানো সম্ভব হয়ে ওঠেনা। আসলে আমি মনে করি ভালোবাসা দূর থেকে সুন্দর একে অপরের অনেক বেশি পছন্দ করার পরেও যখন কেউ কাউকে ভালোবাসি বলে না কিন্তু সেই ভালোবাসার মধ্যে যখন তৃতীয় ব্যক্তি চলে আসে তখন নিজের কাছে অনেক বেশি খারাপ লাগে। যাইহোক নাটক রিভিউটা পড়ে খুবই ভালো লাগলো শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ।

মনের মধ্যে কার জন্য ভালোবাসা জমা থাকে সেটা হয়তো শুধু মন জানে। হয়তো মাঝে মাঝে প্রিয় মানুষটিকে বলা হয় না। কিন্তু যখন তৃতীয় ব্যক্তি চলে আসে তখন সত্যিই খারাপ লাগে। অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া নাটক রিভিউটি পড়ার জন্য।

শেষ পর্যন্ত তোমাকে চাই নাটকটির গল্প আমার কাছে ভীষণ ভালো লেগেছে। অপূর্ব আর মেহজাবিন চৌধুরীর অভিনয় আমার কাছে ভালো লাগে। অনেক সুন্দর করে নাটকের রিভিউ করেছেন। ধন্যবাদ আপনাকে আপু।

এই নাটকটি আপনার কাছে ভালো লেগেছে জেনে ভালো লাগলো ভাইয়া। মেহজাবিন এবং অপূর্ব সত্যি অনেক ভালো অভিনয় করেন। তাই তো সময় পেলে নাটক দেখার চেষ্টা করি এবং রিভিউ শেয়ার করার চেষ্টা করি।

অপূর্ব এর নাটকগুলো আমার খুব ভালো লাগে কারণ উনি খুব সুন্দর সুন্দর রোমান্টিক নাটক করে থাকেন। আর তার প্রত্যেকটি নাটকের মধ্যে যেন ভালোবাসার প্রাণ খুঁজে পাওয়া যায়। আপনি খুব সুন্দর ভাবে অপূর্ব এর দারুন একটি নাটক আমাদের মাঝে রিভিউ করে দেখিয়েছেন দেখে আমার তো খুবই ভালো লেগেছে

অপূর্বর নাটকগুলো আপনার কাছে ভালো লাগে জেনে ভালো লাগলো। অপূর্ব আমার কাছে খুবই প্রিয় একজন অভিনয় শিল্পী। তাইতো সময় পেলে নাটকগুলো দেখার চেষ্টা করি। ধন্যবাদ ভাইয়া মন্তব্যের জন্য।