আসসালামু আলাইকুম/নমস্কার
আমি @monira999 বাংলাদেশ থেকে। আজ আমি "আমার বাংলা ব্লগ" কমিউনিটিতে একটি নাটক রিভিউ শেয়ার করতে যাচ্ছি। নাটক দেখতে আমার খুবই ভালো লাগে। তবে আজকে আমি যেই নাটক রিভিউ শেয়ার করবো সেই নাটকটি দেখে মনের অজান্তে কখন যে চোখের জল চলে এসেছিল বুঝতেই পারিনি। কষ্টটা হৃদয় দিয়ে অনুভব করেছিলাম। আশা করছি আমার শেয়ার করা নাটক রিভিউ সবার ভালো লাগবে।
নাম | তিথিডোর |
---|---|
গল্প | জাহান সুলতানা |
পরিচালনা | ভিকি জাহেদ |
অভিনয়ে | মেহজাবিন চৌধুরী, প্রান্তর এবং আরো অনেকে |
দৈর্ঘ্য | ১ ঘন্টা ১৫ মিনিট |
মুক্তির তারিখ | ২০ জুন ২০২৪ |
ধরন | ড্রামা |
ভাষা | বাংলা |
দেশ | বাংলাদেশ |
চরিত্রেঃ
- মেহজাবিন চৌধুরী(নিশাত)
নাটকের শুরুতেই দেখতে পাই গল্পের প্রধান চরিত্র নিশাত ঘুমের ঘোরে তার নিজের অতীত জীবনের কিছু কথা মনে করছে। তার ভালোবাসার মানুষটির কথা মনে করছে। তার ভালোবাসার মানুষটি তাকে দেখার জন্য কতটা পাগলামো করতো সেই কথাগুলো মনে করছে। হঠাৎ করেই তার ঘুমের ঘোর কেটে যায়। আর ঘুম থেকে উঠে বিষন্নতায় তার মনটা ভরে ওঠে। আয়নার সামনে গিয়ে দাঁড়ায়। নিজেকে দেখে। বয়সটা তার অনেক বেড়ে গেছে। চুলে পাক ধরেছে। চেহারার মাঝে বিষন্নতার চাপ পরেছে। তার সেই মলিন চেহারার পানে তাকিয়ে আছে নিশাত। আর কল্পনায় অনেক কথাই মনে পড়ছে তার।
একাকীত্ব বরণ করেছেন নিশাত। একা একাই নিজের জীবন পার করার চেষ্টা করছে। নিজে চাকরি করে জীবন চালানোর চেষ্টা করছে। এই একাকিত্বের শহরে যখন চার দেয়ালের মাঝে নিশাত বন্দি হয়ে থাকে তখন কষ্টগুলো বারবার মনে পড়ে। মনে পড়ে যায় অতীতের সেই স্মৃতিগুলো। মনে পড়ে যায় প্রিয় মানুষটির সাথে কাটানো মুহূর্তগুলো। সেই স্মৃতিগুলো আজও তাকে কষ্ট দেয়। সেই স্মৃতিগুলো আজও তাকে কাঁদায়। মনে হয় স্মৃতিগুলো হৃদয়ের ক্ষতগুলো আরো বেশি বাড়িয়ে তুলে। আর সেই ক্ষতগুলোর আঘাতে নিশাত প্রতিনিয়ত ক্ষতবিক্ষত হয়ে যায়। তার ভেতরটা শেষ হয়ে যায়। শুধু চিৎকার করে কাঁদতে ইচ্ছে করে।
সময়টা পেরিয়ে যাচ্ছে। তাই বয়সটা বেড়ে গেছে। আর সব জায়গাতেই তার বয়সের খোঁটা শুনতে হয়। নিজেকে নিয়ে নিজেই ব্যস্ত থাকার চেষ্টা করে নিশাত। তবুও কোথাও যেন কষ্টগুলো বারবার পিছু ডাকে। আর মনের মাঝে ঝড় শুরু হয়ে যায়। নিজেকে শেষ করে দিতে চায় নিশাত। অনেকবার চেষ্টা করেছে নিজেকে শেষ করে দেওয়ার। কখনো ছাদ থেকে লাফ দিতে চেয়েছে কখনো বা হাতের রগ কেটে নিজেকে শেষ করে দিতে চেয়েছে। কিন্তু বারবার কেন জানি ব্যর্থ হয়ে মৃত্যুর দুয়ার থেকে ফিরে এসেছে নিশাত। নিশাতের সাথে একটি ছোট্ট মেয়ের পরিচয় হয়। মেয়েটির নাম দিবা। মেয়েটি নিশাতকে পছন্দ করতো। কিন্তু নিশাতকে আন্টি বলায় নিশাত ভীষণ রেগে যেত মেয়েটির উপর।
অন্যদিকে তিন দিনের ছুটি নিয়ে নিশাত নিজের বাবা-মায়ের কাছে যায়। নিশাতের যেন কোন কিছুতেই শান্তি নেই। যেখানেই যায় সেখানেই শুধু বিয়ে বিয়ে আর বিয়ের কথা। সবার একই কথা বয়স হয়ে যাচ্ছে বিয়ে করছো না কেন। এই কথাগুলো শুনতে শুনতে নিশাতের জীবন বিষিয়ে উঠেছে। বাবা-মা, চাচা চাচী থেকে শুরু করে বন্ধু-বান্ধবীরাও তাকে একই কথা বলে। বয়স বেড়ে যাচ্ছে তাড়াতাড়ি বিয়ে করে ফেলো। কিন্তু নিশাত কেন জানি বিয়ে করতে চায় না। তবুও বাবা মায়ের মুখের দিকে তাকিয়ে রাজি হয়। কিন্তু পাত্রপক্ষ তাকে বারবার ফিরিয়ে দেয়। কারণ বয়সটা যে তার বেড়ে গেছে।
বিয়ের কথা শুনলে নিশাতের পুরনো কিছু স্মৃতি মনে পড়ে যায়। নিশাত রুদ্রকে অনেক ভালোবাসতো। আর ভালোবেসে তাকে বিয়ে করতে চেয়েছিল। কিন্তু রুদ্র কেন জানি সব সময় বিয়ের কথা বললে এড়িয়ে যেত। একদিন নিশাতের বাবার বন্ধু উনার ছেলেকে নিয়ে নিশাতকে দেখতে আসে। নিশাত বাড়ি থেকে পালিয়ে যায়। পালিয়ে যখন রুদ্রর বাসায় যায় তখন সেখানে গিয়ে দেখে রুদ্র অন্য একটি মেয়ের সাথে। এই দৃশ্যটি দেখে নিশাত খুবই রেগে যায়। আর অনেক কষ্ট পায়। এরপর রৌদ্রের সাথে তার সম্পর্কটা শেষ হয়ে যায়। নিশাত জীবনে শুধু কষ্টই পেয়েছে। স্কলারশিপ পেয়েও বাইরে পড়তে যেতে পারেনি। একজনকে ভালোবেসে তাকেও পায়নি। তার জীবনে বেঁচে থাকার মত কিছু নেই। কাউকে আঁকড়ে ধরে বাঁচার মত কেউ নেই।
মা বাবার অনুরোধে পাত্রপক্ষের সামনে বারবার গিয়ে বসতে নিশাতের একদম ভালো লাগেনা। বয়স বেশি এই কথা শুনতে শুনতে নিশাতের ভেতরটা শেষ হয়ে গেছে। এই কথার আঘাত নিশাতকে ক্ষণে ক্ষণে ক্ষতবিক্ষত করে দেয়। বয়সের কথা শুনলেই যেন নিশাতের মাথায় আগুন ধরে যায়। নিশাত নিজেকে কন্ট্রোল করতে পারে না। অবশেষে নিশাত নিজের বাড়ি থেকেও বেরিয়ে আসার সিদ্ধান্ত নেয়। ছুটি শেষ হওয়ার আগেই বেরিয়ে পড়ে। আসার সময় শেষবারের মতো তার মাকে জড়িয়ে ধরে কান্না করে। এরপর বাবাকে জড়িয়ে ধরে কান্না করে। নিশাত মনে মনে ভাবে হয়তো এটাই তাদের সাথে তার শেষ দেখা। কারণ নিশাত নিজেকে শেষ করে দেওয়ার জন্য একেবারে প্রস্তুত। এরই মাঝে সে একদিন তার বয়ফ্রেন্ডের সাথেও দেখা করে। তার বয়ফ্রেন্ড নতুন জীবনসঙ্গিনীকে নিয়ে ভালোই আছে।
এবার নিশাত নিজেকে শেষ করে দেওয়ার নতুন চেষ্টায় মেতে ওঠে। গলায় রশি বেঁধে আত্মহত্যা করতে যাবে এমন সময় কারো ডাকে তার ঘোর কেটে যায়। আর দরজা খুলে দেখে সেই ছোট মেয়েটার মা দাঁড়িয়ে আছে। মেয়েটার ক্যান্সার হয়েছে। হয়তো তার সময় শেষ। তাই মেয়েটা নিশাতকে শেষবারের মতো দেখতে চেয়েছে। নিশাত দৌড়ে চলে যায় হসপিটালে। সেখানে গিয়ে দিবাকে দেখে তার খুবই খারাপ লাগে। দিবা তাকে বলে আমার ডায়েরিটা তোমাকে দিলাম। জীবনের ভালোলাগাগুলো এই ডায়েরিতে লিখে রেখো। মেয়েটির কথায় নিশাত নিজেকে সামলে নেয়। নতুন ভাবে বাঁচা শুরু করে। নতুনভাবে নিজেকে চিনতে শুরু করে। আর জীবনটাকে নিজের মতো করে উপভোগ করে। নিশাত সব কষ্ট থেকে বেরিয়ে আবারো নিজের জন্য বাঁচে।
নাটকের গল্পটি ছিল অসাধারণ। নাটকটি তখন দেখছিলাম তখন মনের অজান্তেই চোখে পানি চলে এসেছিল। আসলে একটি মেয়ে যখন একাকিত্বের মাঝে ডুবে যায় তখন কাছের মানুষগুলোকে আঁকড়ে ধরে বাঁচতে চায়। কিন্তু সেই মানুষগুলোর থেকে যখন বারবার আঘাত পায় তখন সেই মেয়েটি বেঁচে থাকার ইচ্ছে হারিয়ে ফেলে। তবে আত্মহত্যা করা সবসময়ই একটি ভুল সিদ্ধান্ত। জীবনে যা কিছুই হয়ে যাক না কেন আত্মহত্যা কোন সমাধান নয়। এই পৃথিবীতে একা একাও বাঁচা যায়। সবকিছু নিজের মত করে সাজিয়ে নিয়ে বাঁচা যায়। আর নিজের জন্য বাঁচার মাঝে অনেক বেশি আনন্দ লুকিয়ে আছে।
আমি মনিরা মুন্নী। আমার স্টিমিট আইডি নাম @monira999 । আমি ইংরেজি সাহিত্যে অনার্স ও মাস্টার্স কমপ্লিট করেছি। গল্প লিখতে আমার ভীষণ ভালো লাগে। মাঝে মাঝে পেইন্টিং করতে ভালো লাগে। অবসর সময়ে বাগান করতে অনেক ভালো লাগে। পাখি পালন করা আমার আরও একটি শখের কাজ। ২০২১ সালের জুলাই মাসে আমি স্টিমিট ব্লগিং ক্যারিয়ার শুরু করি। আমার এই ব্লগিং ক্যারিয়ারে আমার সবচেয়ে বড় অর্জন হলো আমি "আমার বাংলা ব্লগ" কমিউনিটির একজন সদস্য।
তিথিডোর নাটকটি এখনো দেখা হয়নি। তবে নাটকের রিভিউটা পরে অনেক ভালো লাগলো। আপনি ঠিকই বলছেন যে কোনো সমস্যার সমাধান কখনো আত্মহত্যা হতে পারে না।যতই বড় সমস্যা হোক না কেন, সেই সমস্যার সমাধান করা । কিন্তু কখনো আত্মহত্যা করা সমস্যার সমাধান না।যাইহোক আপনি খুব সুন্দর ভাবে নাটকের রিভিউ টি আমাদের মাঝে শেয়ার করছেন। আপনাকে অসংখ্য অসংখ্য ধন্যবাদ আপু।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
তিথিডোর নাটকটি আপনি যেহেতু দেখেননি তাই সময় পেলে দেখতে পারেন ভাইয়া। নাটকটি সত্যিই অসাধারণ। ধন্যবাদ আপনাকে মন্তব্য করার জন্য।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
https://x.com/Monira93732137/status/1808017030576328899?t=R2fZvpy9RW-4WKu0hM218g&s=19
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
আপু কয়েকবার নাটকটির ক্যাপসন দেখেও নাটকটি দেখা হয়নি। আর দেখবোই বা কি করে? যে ব্যাস্ততায দিন যায়। তার চেয়ে ভালো আপনার রিভিউ পড়ে বুঝে নিলাম নাটকটির কাহিনী। আসলে এই সমস্যা শুধু নিশাতের জীবনের নয়। হাজারও মেয়ের জীবনের কষ্ট। নাট্যকার বেশ সুন্দর করে নাটকটিতে বাস্তবতা তুলে ধরেছেন। আর আপনি করেছেন চমৎকার একটি রিভিউ।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
আপু আপনি সময় পেলে নাটকটি দেখবেন। নাটকটি দেখে আমার সত্যিই অনেক ভালো লেগেছে। আসলে সমাজের কিছু বাস্তব চিত্রই তুলে ধরা হয়েছে।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
মেহেজাবিন এর নাটকগুলো বেশ ভালো লাগে আমার।আপনি খুব সুন্দর একটি রিভিউ পোস্ট শেয়ার করেছেন।রিভিউ পড়ে নাটকটি দেখার আগ্রহ অনেকটা বেড়ে গেল।সময় করে দেখে নিব নাটকটি।নাটকের গল্পটি ভালো লেগেছে।ধন্যবাদ সুন্দর রিভিউ পোস্টটি শেয়ার করার জন্য।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
মেহজাবিন চৌধুরীর নাটকগুলো সত্যি অনেক ভালো লাগে। আর এই নাটকটি আমার দেখা একটি সেরা নাটক ছিল। ধন্যবাদ আপু।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
নাটকের গল্পটা সত্যি অসাধারণ ছিল। আমিও গতকাল এই নাটকটার রিভিউ দিয়েছিলাম। আজকে আপনি রিভিউ দিয়েছেন দেখে খুবই ভালো লাগলো। খুব সুন্দরভাবে পুরো নাটকটার রিভিউ দিয়েছেন আপু। বর্তমান সময়ের জন্য নাটকটা বেশ ভালো ছিল। আর মেহেজাবিন এর অভিনয়টা ও দারুন ছিল।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
আপু আপনিও এই নাটকের রিভিউ শেয়ার করেছিলেন জেনে ভালো লাগলো। আমিও চেষ্টা করেছি নিজের মতো করে নাটক রিভিউ শেয়ার করার। ধন্যবাদ আপু।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
আপু আপনি খুব সুন্দর একটি নাটক রিভিউ দিয়েছেন। গত সপ্তাহে আমিও এই নাটক রিভিউ দিয়েছিলাম। আমার কাছে মেহেজেবিনের এই নাটক সবচেয়ে বেশি ভালো লেগেছে। এই নাটকে খুব স্পষ্ট ভাবে বুঝা গিয়েছে ডিপ্রেশন মানুষকে আত্মহত্যার দিকে নিয়ে যায়। কিন্তু আত্মহত্যা করলেই সবকিছুর সমাধান হয়ে যায় না। এই পৃথিবীটা খুব সুন্দর আর এই সুন্দর পৃথিবীতে নিজের জন্য ও বাঁচা যায়। ছোট দিব্যার কাছ থেকে পাওয়া সেই সুন্দর সুন্দর জিনিস লিস্ট দেখে সে আবার নিজেকে নতুন করে সাজিয়ে তুলে। আমরা নিজেরাই যদি নিজের বয়সকে মেনে নিতে না পারি তাহলে অন্যরা কিভাবে নেবে। সত্যি অসাধারণ গল্পের নাটক এটি। এই নাটক থেকে অনেক কিছু শেখার রয়েছে। ধন্যবাদ আপু এত সুন্দর একটি নাটক রিভিউ দেওয়ার জন্য।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
নিশাত ডিপ্রেশন থেকে মূলত বারবার আত্মহত্যার চেষ্টা করেছে। পৃথিবীতে এমন অনেক মানুষ আছে যারা একাকীত্ব বরণ করে নিয়েছে আর বারবার মৃত্যুর দিকে ধাবিত হচ্ছে।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
এই নাটকটির রিভিউ আরো একজন আপুর পোষ্টেও দেখেছিলাম।আসলে প্রত্যেকটি বাংলাদেশের নাটক নতুন কোনো বিষয় উপস্থাপন করে এবং আমাদের শিক্ষা দেয়।এই নাটকের রিভিউ পড়তে পড়তে চোখের কোণ কখন যেন ভিজে গেল আর ছোট মেয়ে দিবার জন্য খুবই খারাপ লাগলো।আসলে ছোটদের কাছ থেকেও বাঁচার অনুপ্রেরণা পাওয়া যায় ,সুন্দর রিভিউ করেছেন।ধন্যবাদ আপনাকে।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
ঠিক বলেছেন আপু নাটকে অনেক শিক্ষনীয় বিষয় লুকিয়ে থাকে। আর এই নাটকটি আমার কাছেও বেশ ভালো লেগেছিল। ধন্যবাদ আপু মন্তব্য করার জন্য।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
আপু আমি এই নাটকটি দেখেছি।আপনার মতো আমার ও চোখ ছলছল হয়েছিল।একজন মেয়ে কতোটা যে অসহায় হতে পারে তা এই নাটকটি দেখে বোঝা যায়। আপনি নাটকটির রিভিউ খুব সুন্দর ভাবেই করেছেন।আপনি নাটকটির রেটিং ১০/১০ দিয়েছেন।সত্যি কথা বলতে নাটকটি ১০/১০ পাওয়ার মতোই।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
সত্যি আপু একটি মেয়ে কতটা অসহায় হতে পারে এই নাটকের মাধ্যমে সেটাই তুলে ধরা হয়েছে। আমার কাছে অসাধারণ লেগেছে আপু। তাইতো রেটিং দশে ১০ দিয়েছি।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
তিথিডোর নাটকটা শুনতে অনেক বেশি সুন্দর। কারণ এই নাটকটা বাস্তবতার সাথে মিল রেখে করা হয়েছে। আর এই নাটকটার থেকে শেখার মত অনেক কিছু রয়েছে। বিশেষ করে সুইসাইডের বিষয়টা। মানুষ ডিপ্রেশনে চলে গেলে আত্মহত্যা করার জন্য অনেক চেষ্টা করে। কিন্তু তারা এটা বোঝার চেষ্টা করে না, আত্মহত্যা কোনো কিছুর সমাধান নয়। তাই নতুন করে বাঁচার চেষ্টা করতে হবে। এই নাটকের মধ্যে মেহজাবিন অনেক সুন্দর অভিনয় করেছে। সত্যি খুব ভালো লেগেছে নাটকটি।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
এই নাটকের গল্পটা সত্যি অনেক সুন্দর ছিল। আসলে আত্মহত্যা কখনো কোন সমাধান নয়। তবে অনেক সময় মানুষ জীবনের প্রতি বিরক্ত হয়ে যায় আর ভুল সিদ্ধান্ত নেওয়ার চেষ্টা করে।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
মেহজাবিন চৌধুরীর নাটক গুলো আমার কাছে দেখতে অনেক বেশি ভালো লাগে। মেহজাবিন চৌধুরী অনেক সুন্দর সুন্দর নাটক করে। মেহজাবিন চৌধুরীর এই নাটকটা আমি দেখেছি। এ নাটকটার বাস্তবতার সাথে অনেক বেশি মিল রয়েছে। আসলে মানুষ এরকম পরিস্থিতির সম্মুখীন হলে অনেকে আত্মহত্যা করা, আবার অনেকে আত্মহত্যা করার জন্য চেষ্টা করে। কিন্তু আত্মহত্যাকেই সব কিছুর সমাধান?? না, এটা জীবনেও হতে পারে না। তাই সব মানুষের নতুন করে বাঁচা উচিত নিজের জন্য। নিজের মত করে এগিয়ে যাওয়া উচিত।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
মেহজাবিন চৌধুরী অনেক ভালো অভিনয় করেন। আর এই নাটকটি আমার কাছে খুবই ভালো লেগেছিল ভাইয়া। অনেক অনেক ধন্যবাদ আপনাকে মন্তব্য করার জন্য।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
খুবই সুন্দর একটি নাটকের আপনার কাছ থেকে দেখতে পেলাম। এই নাটকটির রিভিউ দেখে খুবই ভালো লাগলো৷ আসলে বাংলাদেশের নাটক এখন অনেক সুন্দর হয়ে থাকে৷ আর আজকে অনেকদিন পরে মেহজাবিনের একটি নাটকের রিভিউ আপনার কাছ থেকে দেখে নিলাম৷ অবশ্যই নাটকটি দেখে নেওয়ার চেষ্টা করবো৷
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit