ভ্রমন, লাউয়াছড়া জাতীয় উদ্যান।

in hive-129948 •  9 months ago 

আসসালামু আলাইকুম।

আমি রাহুল হোসেন। আমার ইউজার নেমঃ@mrahul40।বাংলাদেশ থেকে।আশা করি আল্লাহর রহমতে ভাল আছেন আমিও আলহামদুলিল্লাহ ভালো আছি।

  • ভ্রমন
  • ১৩,মার্চ ,২০২৪
  • বুধবার

Photo Collage Himachal Pradesh Travel Vlog YouTube Thumbnail_20240313_015810_0000.png


ক্যানভা দ্বারা তৈরি।


হ্যালো আমার বাংলা ব্লগবাসি কেমন আছেন আপনারা? আশা করি আল্লাহর অশেষ রহমতে অনেক ভাল আছেন। আজকে আপনাদের মাঝে আবারো হাজির হয়ে গেলাম নতুন একটি পোস্ট নিয়ে।আপনাদের সামনে আবারো হাজির হলাম নতুন একটি ভ্রমণ পোস্ট নিয়ে। ভ্রমণ পোস্টের গত পর্বে আপনাদের মাঝে শেয়ার করেছিলাম শ্রীমঙ্গলের কিছু দর্শনীয় স্থান। আজকে আপনাদের সাথে শেয়ার করতে চলেছি মৌলভীবাজার জেলা কমলগঞ্জ উপজেলার লাউয়াছড়া জাতীয় উদ্যান এর সৌন্দর্য এবং ভ্রমণ সম্পর্কে কিছু কথা।

লাউয়াছড়া জাতীয় উদ্যান একটি সংরক্ষিত বনাঞ্চল। সিলেট বিভাগের মৌলভীবাজার জেলার কমলগঞ্জ ও শ্রীমঙ্গল আংশিক উপজেলায় লাউয়াছড়া জাতীয় উদ্যান অবস্থিত। বাংলাদেশের যে ৭টি বন্যপ্রাণী অভয়ারণ্য ও ১০টি জাতীয় উদ্যান আছে তার মধ্যে লাউয়াছড়া অন্যতম। শ্রীমঙ্গল শহর থেকে এর দূরত্ব মাত্র ১০ কিলোমিটার। এখানে ভ্রমণ করতে গেলে দেখতে পাবেন জীববৈচিত্র। অনেক ধরনের বড় বড় গাছ এবং অনেক বৃদ্ধ গাছ গুলোর দেখা পাবেন এই বন অঞ্চলে ‌‌। প্রকৃতির অপরূপ সৌন্দর্য সাক্ষী হয়ে থাকবে এই বন। বিশেষ করে বড় বড় গাছ গুলো দেখতে অনেক বেশি ভালো লাগে।


IMG20230905110215.jpg


Device : Realme 7
What's 3 Word Location :

আমরা যেহেতু বাইক নিয়ে গিয়েছিলাম তাই শ্রীমঙ্গলে লাল পাহাড় দেখা শেষ করে রওনা করেছে লাউয়াছড়া জাতীয় উদ্যানের উদ্দেশ্যে। অঞ্চলে বাইক রাইট করতে গিয়ে আমি পাহাড়ি এলাকার ফিল পেয়েছি। ছোট-বড় পাহাড়ের সমন্বয়ে এ রাস্তা তৈরি করেছে। দুই পাশে জঙ্গল মাঝ দিয়ে রাস্তা এমন রাস্তায় এই প্রথমার বাইক রাইড করা। মাঝেমধ্যে রাস্তার মধ্য দিয়ে বানর দৌড়ে পালিয়ে যাচ্ছে এমন পরিবেশে বাইক নিয়ে যেতে বেশ ভালোই লাগছিল। শ্রীমঙ্গল শহর থেকে এর দূরত্ব মাত্র ১০ কিলোমিটার যেহেতু আমরা রাস্তা চিনি না তাই কোথায় রাস্তার কি অবস্থা আছে সেগুলো সম্পর্কে অবগত নই সেজন্য আমরা ধীরে ধীরে রাস্তা অতিক্রম করতে থাকি। আমাদের ২০ মিনিট মতো সময় লাগে এই গেটের সামনে আসতে।

IMG20230905111309.jpg

IMG20230905110957.jpg


Device : Realme 7
What's 3 Word Location :

যেহেতু আমরা আজকের মধ্যে ঢাকায় ফিরে যাব তাই আর আমরা বেশি সময় নষ্ট করব না। আমাদের প্রথম কাজ টিকিট ক্রয় করা। আমরা যেহেতু দুইজন গিয়েছিলাম প্রথমে দুইটা টিকিট ক্রয় করি। প্রাপ্তবয়স্ক মানুষের জন্য টিকিটের মূল্য মাত্র ৫০ টাকা। আমরা ১০০ টাকার বিনিময় দুইটা টিকিট ক্রয় করি এবং আমাদের বাইক পার্কিং টা ফ্রি দিয়েছিল। তারপর টিকিট কাউন্টারের পাশেই বাইক রেখে ধীরে ধীরে এগিয়ে যাচ্ছি লাউয়াছড়া জাতীয় উদ্যানের প্রবেশ গেটে। গেট দেখলেই বোঝা যাবে এখানে বিভিন্ন ধরনের প্রাণীদের অভয়ারণ্য। সেভাবে গেটটাকে সাজিয়ে রেখেছে।


IMG20230905111322-01.jpeg

IMG_20240312_23102566-01.jpeg


Device : Realme 7
What's 3 Word Location :

লাউয়াছড়া জাতীয় উদ্যানটি পড়েছে মৌলভীবাজার জেলার কমলগঞ্জ উপজেলায়। আর এখান থেকে শ্রীমঙ্গল বেশি দূরে নয় তাই সবাই শ্রীমঙ্গল নামে চিনে। যারা শ্রীমঙ্গল গ্রহন করতে আসে তারা এখানেও ঘুরতে আসে। আমরা টিকিটগুলো নিয়ে গেটের দায়িত্বরত ব্যক্তিকে দেখিয়ে আমরা ভিতরে প্রবেশ করি। ভিতরে প্রবেশ করতেই প্রথমে দেখা মিলবে ছোট একটা সাইনবোর্ডে লাউয়াছড়া জাতীয় উদ্যানের ইতিহাস। এই বনের আয়তন কত এবং এ বনের মধ্যে কি কি দেখতে পাওয়া যায় অর্থাৎ কি কি প্রাণী বসবাস করে সেগুলো সম্পর্কে ছোট্ট ধারণা।


IMG20230905112253-01.jpeg


Device : Realme 7
What's 3 Word Location :

লাউয়াছড়া জাতীয় উদ্যান
আয়তন : ১২৫০ হেক্টর

জাতীয় উদ্যান ঘোষনার তারিখ- ৭ জুলাই ১৯৯৬ ইং

উল্লেখযোগ্য উদ্ভিদ প্রজাতিঃ চাপালিশ, টেউয়া, লটকন, আগর, পিতরাজ, কদম, ছাতিয়ান, কড়ই, শিমুল, চিকরাশি, হারগজা, গর্জন, জলপাই, নাগেশ্বর, ডুমুর, বট, অশ্বথ, গামার, কাউ, চালমুগড়া, জারুল, রকতন, চালতা, চম্পাফুল, উদল, আমলকি, হরিতকি, বহেরা, জাম, অর্জুন, সেগুন, তুন, আওয়াল, লোহাকাঠ, বিভিন্ন প্রজাতির অর্কিড, বাঁশ ও বেত।

উল্লেখযোগ্য বন্যপ্রাণীঃ উল্লুক, লজ্জাবতি বানর, হনুমান, বানর, শুকর, মায়া হরিণ, খরগোশ, কাঠবিড়ালী, সজারু, ভালুক, বাঘডাস, মেছোবাঘ, বেজি, শিয়াল, বাদুর, বনমোরগ, পেঁচা, মাছরাঙ্গা, বউকথাকও, কোকিল, টিয়া, ময়না, অজগর, রাজগোখরো, দারাশ কালকেউটে, লাউডগা, দুধরাজ, কালনাগীন, বিভিন্ন প্রজাতির ব্যঙ ও কচ্ছপ।

এই তথ্যগুলো উপরের ছবি থেকে পেয়েছি। এই উদ্যানে আসলে আপনি অনেক ধরনের গাছের দেখা পাবেন যে গাছগুলো হয়তো আগে কখনো দেখেননি। গাছের ও যে আলাদা একটি সৌন্দর্য আছে সেগুলো দেখতে হলে এই উদ্যানে আসতে হবে। যেহেতু এই বনটা ঘুরে দেখেছি এবং অনেক ধরনের গাছের দেখায় পেয়েছি যা বেশ ভালো লেগেছে দেখতে।


IMG20230905112109-01.jpeg

IMG20230905111453-01.jpeg


Device : Realme 7
What's 3 Word Location :

আমরা এখন ধীরে ধীরে উদ্যানের ভিতরে প্রবেশ করছি সবুজে মোড়ানো অসম্ভব সুন্দর রাস্তা ধরে। তবে এখানে টিকিট ক্রয় সময় ওরা বলেছিল গাইড লাগবে নাকি। গাইড নিলে আলাদা করে ৪০০ টাকা দিতে হবে। আমরা গাইড নেইনি কারণ আমরা যেহেতু দুইজন ছিলাম দুজন মিলে গাইড নিতে গেলে টাকার পরিমান টা বেশি হয়ে যায়। আর এখানে দেখার মত কি আছে সেটাও জানি না তবে আমরা নিজের ইচ্ছাতেই ঘুরে দেখা জন্য সিদ্ধান্ত গ্রহণ করি। আর একটা বিষয় এখানে কোন সিমের নেটওয়ার্ক পাইনা। এই উদ্যানের ভিতরে আদিবাসীদের গ্রাম আছে সাধারণত ৪০০ টাকার যে গাইড ফি আছে ওটা দিলে তারা আদিবাসীদের গ্রামে ঘুরিয়ে নিয়ে আসবে। আমরাও সিদ্ধান্ত নিয়েছি আদিবাসীদের গ্রাম ঘুরে দেখব তবে ওখানকার মানুষের কাছে জানতে জানতে চলে যাব সেজন্য গাইড নিয়নি।


IMG20230905111821-01.jpeg

IMG20230905112120-01.jpeg


Device : Realme 7
What's 3 Word Location :

আমরা ভিন্ন রাস্তা ধরে এগোতে থাকি উদ্যানের ভিতরে যাওয়ার জন্য। আমরা যে রাস্তা ধরে এগোচ্ছে রাস্তা দিয়ে সাধারণত পর্যটকরা খুব কম আসে বেশ নিরিবিলি পরিবেশ তাই এই রাস্তাটাই বেছে নিয়েছি। প্রথমে উঠতে হয়েছে ছোট একটি পাহাড়ে পড়ে ওখান থেকে নেমে আবার রাস্তা পেয়েছিলাম। বিভিন্ন জায়গায় ছোট করে লেখা আছে বানর হতে সাবধান। কারণ এসব জায়গার বানর অনেক বেশি ফাজলামো করে হাতে ব্যাগ থাকলে নিয়ে দৌড় দেয়। প্রকৃতির অপরূপ সৌন্দর্যের মাঝে কিছু সময়ের জন্য হারিয়ে গিয়েছিলাম। এ যেন অক্সিজেনের শহরে চলে এসেছি বুক ভোরের নিঃশ্বাস নিতে পারছি। আমরা যেহেতু ভর দুপুর সময় গিয়েছিলাম বেশ গরম লাগছিল সূর্যের তাপ বেশ ভালই ছিল। তবে এখানে অনেক বড় বড় গাছ হওয়াতে সূর্যের তাপ গা পর্যন্ত এসে পৌঁছাচ্ছিল না।


IMG_20240313_01393537.jpg

IMG_20240312_23112477-01.jpeg


Device : Realme 7
What's 3 Word Location :

আমরা অনেকটা পথ হাটাহাটি করে অবশেষে চলে আসলাম রেল লাইনের ধারে। রেল লাইনটা অনেক বেশি জনপ্রিয় এখানে বিভিন্ন মুভির শুটিং হয়েছে। হুমায়ূন আহমেদের একটি বিখ্যাত চলচ্চিত্র আমার আছে জল এই মুভির শুটিং হয়েছে এখানে। যে জায়গায় শুটিং হয়েছে সেটার সুন্দর করে একটি ছোট সাইনবোর্ডে লিখে দিয়েছে। আর এখানে শুটিং হবেই না কেন জায়গাটি দেখতে অসম্ভব সুন্দর। সবুজেক মোড়ানো পরিবেশের মাঝ দিয়ে যখন ট্রেন লাইন থাকে এই লাইন ধরে হাঁটতে অনেক বেশি ভালো লাগে। তবে হাঁটার সময় বেশ সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে যে কখন যে আসবে সে অনুপাতে আমাদের নিরাপদ স্থানে চলে যেতে হবে। অপরূপ সৌন্দর্য এবং সবুজে মোড়ানো লাউয়াছাড়া জাতীয় উদ্যান।


IMG20230905120450-01.jpeg

IMG20230905120431-01.jpeg


Device : Realme 7
What's 3 Word Location :

এই জাতীয় উদ্যানে আসলে আপনি অনেক বড় বড় গাছ দেখতে পাবেন। গাছের গোড়া থেকে উপরের দিকে তাকালে মনে হবে এ যেন আকাশ ছুঁয়ে গিয়েছে। সবুজ প্রকৃতির মাঝে বড় বড় গাছ যা প্রকৃতিকে এক মনোমুগ্ধকর পরিবেশ উপহার দিয়েছে। গাছ গুলো দেখতে অনেক বেশি ভালো লাগছিল। কিছু কিছু জায়গায় জঙ্গল এত গভীর যে সেখানে সূর্যের আলো ঠিকঠাক মতো মাটিতে পড়ে না। ওইখানকার গাছগুলো আরো অনেক বেশি বড় বড়। যেহেতু এটি অনেক বড় এরিয়া জুরে অবস্থিত তাই একটি পোস্টে আপনাদের মাঝে শেয়ার করে শেষ করা যাবে না। হয়তো শেষ করা যাবে কিন্তু আপনারা ধৈর্য সহকারে দেখতে পারবেন না। তাই পরবর্তী পর্বে আরো অ্যাডভেঞ্চার আপনাদের সামনে নিয়ে হাজির হবো সেই পর্যন্ত সাথেই থাকুন ধন্যবাদ সবাইকে।


আমি কে !

IMG_20231120_103032_225.jpg

আমি মোঃ রাহুল হোসেন, আমার ইউজার নেম @mrahul40। আমি বর্তমানে ইউরোপিয়ান ইউনিভার্সিটিতে সিভিল টেকনোলজিতে বি.এস.সি ইঞ্জিনিয়ারিং নিয়ে লেখাপড়া করছি। আমি ভ্রমণ করতে, ফটোগ্রাফি করতে খুবই পছন্দ করি। "আমার বাংলা ব্লগ" আমার গর্ব "আমার বাংলা ব্লগ" আমার ভালোবাসা। আমার নিজের ভেতরে লুকায়িত সুপ্ত প্রতিভাকে বিকশিত করার লক্ষ্যে "আমার বাংলা ব্লগে" আমার আগমন।

standard_Discord_Zip.gif

Authors get paid when people like you upvote their post.
If you enjoyed what you read here, create your account today and start earning FREE STEEM!
Sort Order:  

image.png

লাউয়াছড়া জাতীয় উদ্যানে গিয়ে খুবই সুন্দর সময় অতিবাহিত করেছেন দেখছি। এ ধরনের নিরিবিলি জায়গায় গিয়ে সময় কাটাতে আমার বেশ ভালো লাগে। আপনার পোস্ট দেখে জায়গাটি দেখার প্রতি আগ্রহ জাগলো। সুন্দর সুন্দর কিছু ফটোগ্রাফি শেয়ার করেছেন যা দেখতে বেশ সুন্দর দেখাচ্ছে। আপনার ভ্রমণ কাহিনীটি পড়ে বেশ ভালো লাগলো। সুন্দর একটি ভ্রমণ কাহিনী পোস্ট আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে।

Posted using SteemPro Mobile

আসলেই নিরিবিলি জায়গায় সময় কাটাতে অনেক বেশি ভালো লাগে। আমি সুন্দর সুন্দর ফটোগ্রাফি আপনাদের মাঝে শেয়ার করার চেষ্টা করি। শুভকামনা রইল আপনার জন্য

Posted using SteemPro Mobile

উল্লেখযোগ্য উদ্ভিদ প্রজাতিঃ চাপালিশ, টেউয়া, লটকন, আগর, পিতরাজ, কদম, ছাতিয়ান, কড়ই, শিমুল, চিকরাশি, হারগজা, গর্জন, জলপাই, নাগেশ্বর, ডুমুর, বট, অশ্বথ, গামার, কাউ, চালমুগড়া, জারুল, রকতন, চালতা, চম্পাফুল, উদল, আমলকি, হরিতকি, বহেরা, জাম, অর্জুন, সেগুন, তুন, আওয়াল, লোহাকাঠ, বিভিন্ন প্রজাতির অর্কিড, বাঁশ ও বেত।

এত গাছের নাম একবারে কখনো শুনিনি তাছাড়া ছবিতেও নতুন নতুন কিছু গাছ দেখেছি সেই সাথে বড় গাছ গুলো দেখতে অনেক সুন্দর ছিল। তবে পোস্ট পড়ার পরে জায়গাটা ঘুরে দেখার প্রতি আলাদা একটা আগ্রহ জন্মেছে।

Posted using SteemPro Mobile

জায়গাটি বেশ সুন্দর অবশ্যই সময় পেলে ঘুরতে চলে যাও। অনেক বড় বড় এবং নতুন নতুন গাছের দেখা মিলবে। ধন্যবাদ মতামত প্রকাশের জন্য।

Posted using SteemPro Mobile

এই স্থান সম্পর্কে আমি কখনো শুনিনি৷ আপনার কাছ থেকে এই স্থান সম্পর্কে জানতে পারলাম৷ লাউয়াছড়া জাতীয় উদ্যানে গিয়ে আপনি খুব সুন্দর কিছু মুহূর্ত আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন৷ এখানে আপনি যে সকল উদ্ভিদের প্রজাতির নাম শেয়ার করেছেন তা আমি আজকে এই প্রথম শুনেছি৷ কখনো এই নাম শুনিনি৷ অসংখ্য ধন্যবাদ এরকম সুন্দর একটি পোস্ট শেয়ার করার জন্য।

যারা শ্রীমঙ্গল ঘুরতে গিয়েছে তারা এই জায়গাটার নাম অনেক ভালোভাবে জানে। এটা একটি অসম্ভব সুন্দর জায়গা। ধন্যবাদ মতামত প্রকাশের জন্য

Posted using SteemPro Mobile

আমার শ্রীমঙ্গল ঘোরা হয়নি৷ তাই এর নাম জানা নেই৷।
তবে আপনার কাছ থেকে জানতে পেরে খুব ভালো লাগলো।

Posted using SteemPro Mobile