মেঘের কোলে রোদ হেসেছে, বাদল গেছে টুটি।আহা,হাহা,হা।
আজ আমাদের ছুটি ও ভাই,আজ আমাদের ছুটি। আহা,হাহা,হা।
কবি গুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের সেই বিখ্যাত কবিতার প্রথম দুটি চরন, কতদিন পর যে আমার মনে হলো তার হিসেব আমার মেমোরিতে খুজে পাইনা।
শুধু এতটুকুই বলতে পারি, আমি দ্বিতীয় কি তৃতীয় শ্রেনীতে পড়ালেখা করা কালিন সময়ে এ-কবিতাটি পড়ে ছিলাম। সম্ভবত মুখস্থ করে ছিলাম। এখন আর সেই ভাবে মনে নাই। দুটি চরন মনে থাকলেও, মনে হয়, তাও সঠিক নহে। তবে সঠিক ভাবে মনে আছে এ-কবিতার নাম ছিল 'ছুটি'। 'ছুটি' কথাটি সবার উপরে বড় অক্ষরে লেখা ছিল। তার নিচেই স্বাভাবিক অক্ষরে লেখা ছিল, রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর। এত টুকুই।
আজকে কেন মনে হলো এই কবিতার দুটি চরন?
আমার এই পোষ্ট করা ছবির দৃশ্যটি যখন আসমানে প্রথম চোখে ধরা পড়ল। তখনই মনে হলো, এই কবিতাংশটি।
এমন করে প্রকৃতি দেখার সৌভাগ্য আমার , প্রায় দেড়যুগ পরে, ৬-৭ থেকে হয়েছে । এজন্য আমি মহান আল্লাহর দরবারে শুকরিয়া আদায় করছি। আমিন
আষাঢ় মাস।পড়ন্ত বিকাল। সারাদিন বৃষ্টি হয়নাই। 'মাছ মরা' রোদ । ভ্যাপসা গরম। গাছের পাতা স্থির হয়ে, রোদে চোপসা লেগেছে।
গ্রামের ছেলে-মেয়ে সহ সকল বয়সের মানুষ, 'মরামাছ' কুড়াতে এবং'আধমরা' মাছ ধরতে, মাঠের গরম পানিতে নেমে পড়েছে।
আমি লকডাউনে সারাদিন বাড়ি ও ঘরে থেকে কাটালাম। বিকালে রোদের জোর একটু কমেছে। বাড়ির দরজা পেরিয়ে রাস্তায় বের হলাম।
আমার হাতের ডানদিকে,আকাশের পশ্চিম-উত্তর কোনে, দিগন্ত রেখার উপরেই এমন দৃশ্যের অবতারনা ঘটে।
সাথে সাথেই, কবিতার চরন দুটি মনে হয়।
বাড়ি থেকে মোবাইলটা নিয়ে আসি এবং কয়েকটি, চিত্র ধারন করি।
ছবি ও লেখা ১০০%আসল
রাস্তায় কিছুক্ষণ হাটাহাটি করি। আর মনে মনে ভাবি এই কয়টি ছবি দিয়ে একটি পোস্ট করব।
এখন তা লেখছি। অল্প সময়ের মধ্যে এ পর্ব পোস্ট করব। ইনশাআল্লাহ
লেখা ও ছবি তোলা :@mrnazrul, বাংলাদেশ.
ছবি ধারন | মোবাইলে |
---|---|
ছবি তুলেছি | আমি @mrnazrul |
আমার ঠিকানা | ভেন্ডাবাড়ী, রংপুর, বাংলাদেশ। |
যেমন ছবি তেমন অভিব্যক্তি প্রকাশ। সব মিলিয়ে সুন্দর। ধন্যবাদ আপনাকে।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
আপনাকেও ধন্যবাদ। সবসময় স্বাগতম, আপনাকে।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit