প্রিয় আমার বাংলা ব্লগের বন্ধুরা,
সমস্ত ভারতবাসী এবং বাংলাদেশের বাঙালি সহযাত্রীদের আমার আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন।
আশা করি আপনারা ঈশ্বরের কৃপায় সুস্থ আছেন, সব দিক থেকে ভালোও আছেন। আপনাদের সবার ভালো থাকা কামনা করে শুরু করছি আজকের ব্লগ।
নতুন আলুর দম সহযোগে আদা কড়াইশুঁটির পুর ভরা সুগন্ধি নরম তুলতুলে কচুরি শীতকালে মুখে পুরতে না পারলে মনে হয় ভোজনরসিক বাঙালির শীতকালটাই বৃথা৷
অবাঙালিরা বলে কচৌড়ি! খাস্তা, মুচমুচে... ভাবখানা এমন যেন এই রেসিপি তাদেরই আবিষ্কার। কিন্তু বাঙালির মোলায়েম কচুরি মুখে দিলে যে অদ্ভুত অনুভূতি তৈরি হয় তা ওই খাস্তা মুচমুচে কচৌড়িতে কখনোই পাওয়া যায় না। জানেন তো স্বামী বিবেকানন্দও খুব কচুরির ভক্ত ছিলেন। কলকাতায় তো প্রায় প্রতিটি মিষ্টির দোকানে এই শীতকালের সকালবেলায় শুকনো শুকনো নতুন আলুর দম আর কচুরি কেনার জন্য মানুষের লাইন পড়ে যায়। আমি যখন কলেজে পড়তাম আমার হোস্টেলের সামনেই কচুরিভাজা হতো, সকাল সকাল হোস্টেলের বাইরে বেরোনোর নিয়ম ছিল না। তাই গন্ধে পেটে গামছা বাঁধা ছাড়া আর যেন কোন উপায় ছিল না। কিন্তু যখন আমরা বাজারের দায়িত্বে এলাম তখন ঠিক করলাম শীতের দিনগুলোতে যাদের দায়িত্ব পড়বে বাজারে যাওয়ার তাদের হাতেই যারা কচুরি খেতে চাইবে তারা টাকা দিয়ে দেবে। ফলে সঙ্গে যে দাদা যেতেন তার হাতেই ব্যাগটা দিয়ে দেওয়া যাবে । তবে কচুরি খাওয়ার জন্য লাইন পড়তো বিশেষ করে রবিবারই কারণ বাকি দিনগুলোতে মেয়েদের বাড়ি বসে কচুরি খাওয়ার মত অবকাশ জুটত না।
শহরের গল্পই আলাদা, সেখানে মানুষ কচুরি খেতে হলে মিষ্টির দোকানে লাইন দেয়। কিন্তু ছোট থেকে গ্রামে দেখে এসেছি কচুরি খাওয়ার দিন হলে আমরা গোল হয়ে কড়াইশুঁটি ছাড়াতে বসতাম, আর বাড়িতে যেন ছোটখাটো উৎসব লেগে যেত। অনেকগুলো সদস্য সংখ্যা হওয়ার জন্য কচুরির পরিমাণ ঠিক ছোটখাটো পাহাড় সমান। হা হা হা। কেন জানিনা শীতকালে খাবার দাবার খুব তাড়াতাড়ি হজম হয় আর সেই কারণেই হয়তো বাবা কাকুরা দাদুরা অনেক অনেক কচুরি খেতে পারতেন। তখন অবশ্য রিফাইন তেলের গল্প ছিল না। টিন ভর্তি করে আনা হতো বনস্পতি তেল। কোম্পানির নাম ছিল ডালডা। ছোটবেলায় যদিও জানতাম তেলটার নামই হল ডালডা!
এ বছর শীতে এখনো পর্যন্ত সময়ই হয়ে ওঠেনি যে কড়াইশুঁটির কচুরি রান্না করি, গতকাল ভাবলাম সামনেই তো পৌষ সংক্রান্তি তাই পিঠে পুলির ভিড় চাপবে, কচুরি বানানোর সময় হবে না। তাই নরম নরম কড়াইশুঁটি এনে বসে পড়লাম কচুরি বানাতে। এই সময় বাড়িতে নতুন আলোর অভাব নেই, তবে আমাদের গ্রামে এসময় ছোট্ট ছোট্ট গোল গোল লাল রঙের এক ধরনের আলু পাওয়া যায় সেই আলুর দম রান্না হত। আমার তো সেসব নেই তাই নতুন আলুতেই কাজ চালিয়ে নিতে হবে। প্রবাসে থাকার কত রকম যে প্রতিবন্ধকতা, তা যারা থাকে তারাই ভালো বুঝতে পারে।
অনেক বকবক করলাম, এবার চলুন সরাসরি রেসিপিতে পৌঁছে যাই। কড়াইশুঁটির কচুরি এবং আলুর দম দুটোরই রেসিপি শেয়ার করব ধাপে ধাপে।
উপকরণ | পরিমান |
---|---|
কড়াইশুঁটি | এক বাটি |
গোটা জিরে | ১ চা চামচ |
আদা | এক ইঞ্চ |
আটা | দেড় কাপ |
ময়দা | দেড় কাপ |
রিফাইন অয়েল | পরিমান মতো |
নুন | পরিমান মতো |
হলুদ | পরিমান মতো |
জিরে ধনে গুঁড়ো | পরিমান মতো |
লংকা গুঁড়ো | স্বাদ অনুযায়ী |
ডুমো ডুমো করে কাটা আলু | ৩ টে |
আদা, পেঁয়াজ, রসুন | আলু অনুযায়ী পরিমান মতো |
বলুনতো ছবিতে কোনটা মিসিং রয়েছে? আটা ময়দা। আমি একেবারেই ভুলে গেছি আটা ময়দার ছবি তুলতে। কিন্তু আটা ময়দা ছাড়া কিভাবেই বা কচুরি সম্ভব?
চলুন দেখে নিই কিভাবে বানালাম।
- প্রথমে কড়াইতে তেল গরম করে তাতে জিরা দিয়ে এবং আদা কুচি ও কড়াইশুঁটি দিয়ে নাড়ানাড়ি করলাম।
-পরিমাণ মতো নুন দিয়ে মিনিট পাঁচে কম আছে চাপা দিলাম।
- ঢাকনা খুলে সামান্য নাড়াচাড়া করে গ্যাস বন্ধ করে দিলাম। এবং ঠান্ডা করে কড়াইশুঁটি বেটে নিলাম।
এবার আটা ময়দা ভালো করে মিশিয়ে নিয়ে তাতে পরিমাণ মতো নুন দিলাম এবং বেশ কিছুটা রিফাইন তেল দিয়ে ময়ান দিয়ে নিলাম।
অল্প অল্প পরিমাণ জল মিশিয়ে আটা ময়দা ডো বানিয়ে নিলাম।
লুচি যে মাপের হয় তার থেকে একটু বেশি পরিমানে লেচি কেটে গোল করে নিলাম।
মাঝখানে আঙুল দিয়ে চাপ দিয়ে গোল গোল করে ঘুরিয়ে ছোট্ট বাটির শেপ দিলাম।
এরমধ্যে পরিমাণ মতো কড়াইশুঁটির পুর ভরে আবারো গোল করে নিলাম।
মোটামুটি গোল করে বেলে নিলাম।
ছোট্ট একটি কড়াইতে তেল ভর্তি করে গরম করলাম এবং তাতেই কচুরিগুলো ভাজতে শুরু করলাম। দুই পিঠ লাল করে একটু ভাজলেই কচুরির ফোলা ভাবটা থাকবে।
কচুরির জন্য আলুর দম বানাব, তাই প্রথমেই কড়াইতে তেল দিয়ে আলুগুলো তুলে দিয়েছি।
এতেই পরিমান মতো নুন ও হলুদ দিলাম।
ভালো করে নাড়াচাড়া করলাম এবং সামান্য ভাজা ভাজা হয়ে এলো৷
ভাজা আলুর ওপরেই পেঁয়াজ রসুন টমেটোর বাটা দিয়ে দিলাম।
একটু সময় নিয়ে কম আছে এটাই ভালো করে নাড়াচাড়া করলাম। ফলে মসলাগুলো ভাজা হয়ে এলো।
এরপর যেই বাটিতে জিরে ধনে গুঁড়ো হলুদ ও লঙ্কা গুঁড়ো রেখেছিলাম তার ওপর সামান্য পরিমাণ জল দিয়ে ভালো করে মিশিয়ে নিলাম।
এবার এটি কড়াইয়ের উপর ঠেলে দিলাম ।
বেশ খানিকক্ষণ ধরে কম আছে চাপা দিয়ে কষিয়ে কষিয়ে রান্না করলাম।
- আলু সেদ্ধ হয়ে যাওয়ার পর নামিয়ে নিলাম।
আলুর দম আমি অত্যন্ত শর্টকাট পদ্ধতিতে রান্না করেছি। এবং কচুরিটি বানানোর ফাঁকে ফাঁকি রান্না করেছি। তবে এভাবে না রান্না করে আলাদা করে মসলা কষিয়ে তাতে দেওয়া যেতেই পারে। সেই স্বাদও ভালো হয়। আমি এভাবে করি কারণ এতে তেল কম লাগে এবং নজরও কম দিতে হয়। আমার মুখে তো স্বাদের খুব একটা হেরফের হয়নি।
আসলে কচুরি মানেই তো অস্বাস্থ্যকর একটি খাবার। কিন্তু এটাও মনে রাখতে হবে বেশকিছু অস্বাস্থ্যকর খাবার স্বাদের গুণে আমাদের রসনা তৃপ্তির অনেকটা জায়গা দখল করে নিয়েছে। তাই কচুরির সাথে যা খাই সেটিকে যদি একটু স্বাস্থ্যকর বানানো যায় সেইটুকু প্রচেষ্টা করলাম।
রেসিপি কেমন হয়েছে তা তো আপনারা বলবেন দেখে৷ বাড়ির জনগন তো চেটেপুটে সাবাড় করে দিয়েছে। এদিকে মেয়ের ভাগে আবার আলুর দম কমও পড়ে গিয়েছিল! ওকে বললাম আরেকদিন করে খাওয়াবো৷
আসুন দেখে নিই কন্যার প্লেটটি কেমন দেখতে ছিল।
আচ্ছা, আবার আগামীকাল আসব নতুন কোন পোস্ট নিয়ে। ততক্ষণ আপনারা ভীষণ ভালো থাকুন আনন্দে থাকুন। আজ এ পর্যন্তই...
টাটা
পোস্টের ধরণ | রেসিপি পোস্ট |
---|---|
ছবিওয়ালা | নীলম সামন্ত |
মাধ্যম | স্যামসাং এফ৫৪, আইফোন ১৪ |
লোকেশন | পুণে,মহারাষ্ট্র |
ব্যবহৃত অ্যাপ | ক্যানভা, ইনশট |
১০% বেনেফিশিয়ারি লাজুকখ্যাঁককে
~লেখক পরিচিতি~
আমি নীলম সামন্ত। বেশ কিছু বছর কবিতা যাপনের পর মুক্তগদ্য, মুক্তপদ্য, পত্রসাহিত্য ইত্যাদিতে মনোনিবেশ করেছি৷ বর্তমানে 'কবিতার আলো' নামক ট্যাবলয়েডের ব্লগজিন ও প্রিন্টেড উভয় জায়গাতেই সহসম্পাদনার কাজে নিজের শাখা-প্রশাখা মেলে ধরেছি। কিছু গবেষণাধর্মী প্রবন্ধেরও কাজ করছি। পশ্চিমবঙ্গের নানান লিটিল ম্যাগাজিনে লিখে কবিতা জীবন এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছি৷ ভারতবর্ষের পুনে-তে থাকি৷ যেখানে বাংলার কোন ছোঁয়াই নেই৷ তাও মনে প্রাণে বাংলাকে ধরে আনন্দেই বাঁচি৷ আমার প্রকাশিত একক কাব্যগ্রন্থ হল মোমবাতির কার্ণিশ ও ইক্যুয়াল টু অ্যাপল আর প্রকাশিতব্য গদ্য সিরিজ জোনাক সভ্যতা।
কমিউনিটি : আমার বাংলা ব্লগ
আমার বাংলা ব্লগ পরিবারের সব্বাইকে আমার আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন৷ ভালো থাকুন বন্ধুরা। সৃষ্টিতে থাকুন।
দিদি আপনি তো দেখছি আজকে অনেক লোভনীয় একটা রেসিপি তৈরি করেছেন। আপনার তৈরি করা রেসিপিটা দেখে তো আমার অনেক লোভ লেগে গিয়েছে। রেসিপিটা দেখেই তো খুবই সুস্বাদু বলে মনে হচ্ছে। বুঝতে পারছি এটা খেতেও খুব দারুন লেগেছে।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
সত্যিই খুব মোলায়েম হয়েছিল৷ আমিও অনেকদিন বাদে বানিয়েছিলাম। তাই শুরুতে ভয় ছিল। কিন্তু সকলেই বেশ ভালো খেল দেখে নিজেরও ভালো লাগল।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
Upvoted! Thank you for supporting witness @jswit.
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
একদম ভিন্ন স্বাদের ভিন্ন আয়োজন নিয়ে উপস্থিত হয়েছেন। যদিও এমন রেসিপি তৈরি করে খাওয়া হয় না তবে আপনার রেসিপি আমাকে মুগ্ধ করেছে। অনেক সুন্দর ভাবে প্রথমে গল্প করে নিয়েছেন এরপরে রান্নার কার্যক্রম। বেশি দারুণ একটা পোস্ট উপস্থাপন করেছেন।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
আপনাকে অনেক ধন্যবাদ, শুরুতেই আপনার এত সুন্দর কমেন্ট পেয়ে ভীষণ আনন্দ হচ্ছে। ভালো থাকবেন আপু ।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
https://x.com/neelamsama92551/status/1876687318095958077?t=LsAvY3XZ9wUejDk7TKbsDg&s=19
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
দিদি আলুর দম রান্না করেছি, খেয়েছিও। তবে কখনো
কড়াইশুঁটির কচুরি তৈরি করে খাওয়া হয়নি।রেসিপিটি দেখে ভীষণ ভালো লাগলো। রেসিপিটি তৈরি করার ধাপগুলো তুলে ধরার জন্য অনেক ধন্যবাদ জানাচ্ছি আপনাকে।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
শীতকালে আমাদের এদিকে কড়াইশুঁটির কচুরি খুব জনপ্রিয়। ঘরে ঘরে হয়। আপু বাড়িতে বানিয়ে খান। অবশ্যই ভালো লাগবে।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
কড়াইশুঁটির কচুরি আর আলুর দম ছাড়া অপূর্ণ শীতকাল চমৎকার একটি রেসিপি পোষ্ট শেয়ার করেছেন। আপনার রেসিপিটি দেখে আমার জিভে জল চলে এল। সব কিছু পরিমাণ মতো দিয়ে মিশ্রণ করেছেন এবং সেটা ধাপে ধাপে উপস্থাপন করেছেন দেখে বেশ ভালো লাগলো। আপনার রেসিপিটি দেখে যেমন লোভনীয় লাগছে খেতে ও মনে হয় অনেক সুস্বাদু হয়েছিল।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
ধন্যবাদ ভাই এতো সুন্দর মন্তব্য করে পাশে থাকার জন্য। আপনার ভালো লেগেছে জেনে আপ্লুত হলাম।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
দিদি আপনি এ সময় এটা কেন যে দেখালেন। আমার তো অনেক বেশি পছন্দ হয়েছে আপনার তৈরি করা রেসিপি। এটা খেতে মনে হচ্ছে খুবই সুস্বাদু। এরকম রেসিপি সকাল এবং বিকেলের নাস্তা হিসেবে একেবারে পারফেক্ট। কেউ চাইলে কিন্তু আপনার উপস্থাপনা দেখেই রেসিপিটা সহজে তৈরি করে নিতে পারবে।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
একদমই তাই ভাইয়া। সকালের নাস্তাতেই এই জনপ্রিয় রেসিপির বেশি প্রচলন৷ তবে আমি রাতের ডিনারে করেছিলাম। আসলে সকালে এতো কিছু করার সময় থাকে না। খুব তাড়াহুড়োর মধ্যে রান্না করে দিতে হয়। আপনার ভালো লেগেছে জেনে ভালো লাগল ভাইয়া৷ আপুকে বলবেন করে খাওয়াবে৷
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
কড়াইশুঁটির কচুরি দেখেই তো খেতে ইচ্ছে করছে আপু। সাথে আবার আলুর দম দেখেই লোভ লেগে গেল। দারুন একটি রেসিপি শেয়ার করেছেন আপু। অনেক লোভনীয় লাগছে।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
আপু, আমি তো আর আপনাকে বানিয়ে খাইয়াতে পারছি না৷ তাই নিজেই বানিয়ে খান। আমার ভালো লাগবে৷ ভালো থাকবেন৷
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
আসলেই কোন জিনিস যদি ভালো লাগে খেতে সেটা যদি না পাওয়া যায় তাহলে শুধু গন্ধ সুখেই পেট ভরে রাখতে হয়। এটা অনেক কষ্টকর বিষয়। আপনি অনেক সুন্দরভাবে আজকে আমাদের মাঝে কড়াইশুঁটির কচুরি আর আলুর দম তৈরি করে শেয়ার করেছেন দেখেই বোঝা যাচ্ছে খেতে অনেক মজাদার হয়েছে রেসিপিটা ।ধন্যবাদ শুভকামনা রইল ।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
দিদি কড়াইশুঁটির কচুরি আর আলুর দমের রেসিপি দেখে ভালোই লাগলো। বলেতে মানা নেই আলুর দম আমার প্রিয়। রেসিপিটা ভালোই লেগেছে। ধন্যবাদ।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit