☘️ নমস্কার বন্ধুরা☘️
নীলমের লেখামিতে আপনাদের স্বাগত
কেমন আছেন বন্ধুরা? আশাকরি আপনারা বেশ ভালোই আছেন৷ আমিও আছি। ভালো মন্দ মিশিয়ে। আসলে আজকাল ব্লগ লিখে, বাড়ির কাজ শেষ করে দিন যে কিভাবে ফুরিয়ে যায় আমি নিজেও বুঝতে পারি না৷ তাই ভালো না খারাপ নাকি মাঝামাঝি আছি সেসব ভাবার ফুরসত নেই৷
গতকাল মানে রবিবার সন্ধের আড্ডাতে আমরা যখন আমাদের ফিচারড পোস্ট নিয়ে কথা বলছিলাম, তখন আমাদের জেনারেল চ্যাটে বর্তমান জেনারেশনের বই পড়া নিয়ে আলোচনা করছিলাম। আসলে কথাটা উঠেছিল বই বিক্রির চাহিদা থেকে। এ কথা খুব সত্যি যে আজকালকার ছোট ছোট ছেলেমেয়েরা বইয়ের ধারপাশ দিয়েই যায় না। আমরা যারা বাবা মা, তারা হা-হুতাশ করি, আর বলি
কি যে যুগ এলো ছেলেপুলিগুলো বই পড়তেই ভুলে গেল।
গতকাল যখন এই সবই আলোচনা হচ্ছিল তখন থেকেই ভেবেছিলাম এটা নিয়ে একটা ব্লগ লিখব। কারণ আমিও তো মা, আমারও একটা সন্তান আছে যার মধ্যে আমি কিছু স্বভাব ঢোকাতে পেরেছি। কিভাবে করেছি সেটা একটু আলোচনা করলে অনেকেই হয়তো কিছুটা আলো পাবেন। এটা ভাববেন না সবটাই জেনারেশনের দোষ।
আচ্ছা, আপনারা ভেবে দেখুন তো আমরা কি আমাদের বাবা মায়ের মতো ব্যবহার করি আমাদের সন্তানদের সাথে? করি না। এমনকি আমাদের বাবা মায়েরা আমাদের যেভাবে বড় করেছেন আমরা তার ছিঁড়ে ফোঁটাও অনুকরণ বা অনুসরণ করি না। তবে আমরা কিভাবে বা আশা করছি আমরা যেমন ছোটবেলায় বই পড়ে বড় হয়েছি তেমনই আমাদের সন্তানরাও বইমুখী হবে। আমার তো বেশ মনে পড়ে আমার মা কর্মরতা হওয়ার কারণে সারাদিন আমি বাড়ির দাদু ঠাকুমা কাকুদের মাঝেই থাকতাম। রোজ সন্ধে হলে মেজোঠাকুমা আমাদের গোল হয়ে বসে রামায়ণ মহাভারতের গল্প শোনাতেন। আর আমার ঠাকুমা বলতেন স্বাধীনতার গল্প, তাম্রলিপ্ত রাজবাড়িতে কিভাবে বিপ্লবীরা লুকিয়ে থাকতেন, অথচ ইংরেজরাও আসতেন৷ টিভি থাকলেও আমাদের কাছে রেডিওর গুরুত্ব বেশি ছিল। কিন্তু ওই সব জিনিসে হাত দেওয়ার অনুমতি ছিল না৷ ছোট ছোট ভাইবোনেদের খাওয়ানোর সময় গরু, পাখি, গাছ ইত্যাদি দেখিয়ে গল্প বলে খাওয়ানো হত৷ রূপকথার গল্পের ওপর এভাবেই হয়তো ঝোঁক এসে গেছিল।
এবার নিজের কথা বলছি৷ আমি যখন মা হয়েছি৷ আমার মেয়ে একা আমার কাছেই বড় হয়েছে৷ যখন আমি স্নানে গিয়েছি বা টয়লেটে বা রান্না চাপিয়েছি, বাচ্চা এদিকে ওদিক যদি চলে যায় সেই ভেবে কমপিউটার বা আই প্যাডে ভিডিও চালিয়ে দিতাম৷ চু-চু টিভি বলে একটি চ্যানেল আছে। বিশ্বাস করুন প্রতিটা ছড়া প্রচন্ড আকর্ষণীয় ভাবে তৈরি করা হয়েছে। বাচ্চার চোখের পলকই পড়তো না। তারপর খেতে চাইতো না সহজে, ফ্ল্যাট বাড়িতে কোথায় আর ঘোরাবো। আবার সেই চুচু টিভিই ভরসা। এভাবে একদিন দেখলাম ওই ভিডিওগুলো ছাড়া ও কোন কিছুই করে উঠতে পারছে না। অথচ আমার কাছে কি ওর জন্য কোন খেলনা ছিল না? কিন্তু ওর সাথে খেলবে কে? আমাকে খেলতে হবে। সেই কষ্টে না গিয়ে আমি আমার সুবিধামতো পথ ধরে ছিলাম ভিডিও দেখানো। আমার কর্মফল আমারই ঘাড়ে বিবেক দংশন হিসেবে চেপে বসতে শুরু করলো।
খুব একটা দেরি হয়নি, নিজেকেই নিজে বললাম। আস্তে আস্তে নিজেকে শোধরাতে শুরু করলাম। প্রবাসে তখন আমার খুব একটা বই ছিল না। একটু একটু করে বই আনতে শুরু করলাম। আমার মেয়ের সামনেই আমি পড়তে শুরু করলাম। ঘরের মধ্যে ও আর কাকে দেখে কি শিখবে? যাবতীয় আমাকে নকল করাই ওর প্রথম ও প্রধান কাজ। একদিন বিকেলে ওর জন্য দুধ আমার জন্য চা বানিয়ে এনেছি, আর ঠান্ডা হবার জন্য রেখে দিয়ে আমি কিছু একটা কাজ করছিলাম। কিছু সময় পর দেখলাম মেয়ে রাশিয়ার চিঠি বইটি উল্টো দিকে করে পড়ছে। আমার ভীষণ হাসি পেয়ে গেছিল। আবার ভালোও লেগেছিল।কারণ আমার মেয়ে তখন আইপ্যাড ছেড়ে হাতে বই নিয়েছে৷
এরপর শুরু করলাম ছবি আঁকতে, রং করার বই কিনে মা-মেয়ে দুজনই রং করতে শুরু করলাম। আস্তে আস্তে দিন যায় মেয়ে লিখতে শেখে, ছোট ছোট শব্দ পড়তে শেখে। কিন্তু ওর মধ্যে মাকে নকল করার বিরাট চাহিদা বাড়তে থাকে। অনেক খুঁজে খুঁজে অনলাইন তোর থেকে বাচ্চাদের রিডিং পড়ার মতো ছোট ছোট শব্দের বই কিনে এনেছিলাম। শুরু হলো আমাদের আসল বই পড়ার যাত্রাপথ। তখন তার পাঁচ বছর বয়স। এখন নয়। আজ সে রামায়ণ মহাভারত পড়ে, হ্যারিপটার পড়ে, এনিড ব্লাইটন পড়ে, রাসকিন বন্ড, সুধা মুর্তি ইত্যাদি৷ এসবের মাঝেই ধীরে ধীরে বাংলাটাও শিখছে। তাছাড়া ওর জন্য বরাদ্দ হয়েছে ওরই উপযোগী মাসিক পত্রিকা।
স্কুলের পড়া শেষে যেটুকু সময় থাকে তার কিছুটা সময় বইয়ের সাথে কাটাতে অভ্যেস হয়ে গেছে। কিভাবে? ওই যে, মা যা করে সেটাই আমাকেও করতে হবে। এতদিনে মাকে নকল করে একটা কবিতাও লিখে ফেলেছে৷ তবে লেখার স্বভাবটাও আমি ছোট থেকেই ওর মধ্যে ঢুকিয়েছি। যখন কোথাও বেড়াতে গেছি, বা মার্কেটে গেছি, ফিরে এসে বলেছি যা দেখেছো যেমন পারবে তেমনি লেখ। প্রথম প্রথম শব্দ লিখতো কারণ বাক্য গঠন করতে শেখেনি। তারপর ছোট ছোট পংক্তি আকারে বাক্য লিখতে শুরু করল। সেই শুরুর শেষ নেই। আজ কোথাও বেরোলে বা বেড়াতে গেলে, সম্পূর্ণ ঘটনা বিশদে লিখে রাখে। হয়তো একদিনে হয় না, দুদিন তিনদিন ধরে লেখে।
ওকে দেখে আমি শিখেছি, আমি একশ' ভাগ চাইলে কম করে ষাট ভাগ তো পাবই।
আচ্ছা বন্ধুরা, ভাবছেন ও এখন আর টিভি মোবাইল এসব দেখেনা? বা কোন রকম খেলাধুলাও করে না? সব করে। জীবন মানেই নিয়মানুবর্তিতা। সময় মত অল্প অল্প করলে সবকিছুই সামান্য হলেও করা যায়। টিভি সপ্তাহে একদিন দেখল, সপ্তাহে ছ'দিন সাঁতার কাটতে গেল, দুদিন বন্ধু-বান্ধবের সাথে খেললো, চারদিন আবৃত্তির প্র্যাকটিস করলো, আর রোজ এসবের মাঝেই আধঘন্টা গল্পের বই পড়ল। এই তো এভাবেই চলছে। বলা যায় চালাচ্ছি৷ আর নিয়মিত নিজেকে আয়নার সামনে দাঁড় করিয়ে জিজ্ঞেস করছি, আমার ভুল কোথায়, কোথায় আরও একটু শোধরাতে হবে৷
এবার বলুন আমার পথ কতটা সঠিক৷ আমি জানি না ভবিষ্যতে কি আছে বা কি হবে। আজ আমি আমারটুকু প্রাণপণ করার চেষ্টা করছি৷ তাই নিজের অভিজ্ঞতা দিয়ে বলছি, আপনারা দেখুন না একটু চেষ্টা করে, বই পড়াও তো একটি নেশা। একটুও কি ধরানো যাবে না? যাবে৷ অবশ্যই যাবে৷ আমরা সবাই একটু একটু করে চেষ্টা করলে অযথা জেনারেশনটা দোষ পায় না৷
অনেক বকবক করলাম তাই না? বকবক ঠিক না, জ্ঞান দিলাম। আপনারা বিরক্ত হলেন? বোর হলেন? কি জানি। অভিজ্ঞতা ভাগ করতে মন চাইল তো। তাই না করে পারলাম না৷ তবে আর বাড়ানোনা কথা। এ পর্যন্তই থাক। আপনারা ভালো থাকবেন৷ ঈশ্বরের কৃপায় অনেক অনেক আনন্দময় আলোয় ভরে যাক সবার জীবন, এই কামনা করে আজ আমি বিদায় নিলাম। কাল আবার অন্য কিছু নিয়ে হাজির হবো৷
টাটা!
~লেখক পরিচিতি~
আমি নীলম সামন্ত। বেশ কিছু বছর কবিতা যাপনের পর মুক্তগদ্য, মুক্তপদ্য, 'কবিতার আলো' নামক ট্যাবলয়েডের সহসম্পাদনার কাজে নিজের শাখা-প্রশাখা মেলে ধরেছি। তবে বর্তমানে বেশ কিছু গবেষণাধর্মী প্রবন্ধেরও কাজ করছি। পশ্চিমবঙ্গের নানান লিটিল ম্যাগাজিনে লিখে কবিতা জীবন এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছি৷ বর্তমানে ভারতবর্ষের পুনে তে থাকি৷ যেখানে বাংলার কোন ছোঁয়াই নেই৷ তাও মনে প্রাণে বাংলাকে ধরে আনন্দেই বাঁচি৷ আমার প্রকাশিত একক কাব্যগ্রন্থ হল মোমবাতির কার্ণিশ ও ইক্যুয়াল টু অ্যাপল আর প্রকাশিতব্য গদ্য সিরিজ জোনাক সভ্যতা।
কমিউনিটি : আমার বাংলা ব্লগ
আমার বাংলা ব্লগ পরিবারের সব্বাইকে আমার আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন৷ ভালো থাকুন বন্ধুরা। সৃষ্টিতে থাকুন।
নিয়মিত লেখকদের লেখায় ছাপটা বোঝা যায়। সাবলীল, মনোরম। একটুখানি বন্দুরও নয়।
এবার পয়েন্টে আসি। আমার বই পড়ার অভ্যাস তৈরি হয়েছে ছোটবেলায় মা হাতে ঠাকুমার ঝুলি তুলে দেয়াতেই৷ সবাই যখন ঈদের সময় খেলনা কিনত, আমরা দুই বন্ধু কিনতাম নজরুল আর রবি ঠাকুরের কবিতার বই। শরতের সাধু ভাষার বই কিংবা স্বদেশী হুমায়ুন, মুজতবা, ওয়ালীউল্লাহর বই। মা হাতে বই তুলে না দিলে পড়া হতো না রোলিন্সের অ্যামাজোনিয়া কিংবা কোয়েলহোর দ্য আলকেমিস্ট। হুমায়ুনের কোথাও কেউ নেই অথবা আবু ইসহাকের সূর্য দীঘল বাড়ি নতুবা শহীদুল্লাহ্ কায়সারের সারেঙ বৌ মনে দাগ কাটত না।
এখনতো আর এসব উপন্যাসেও আগ্রহ পাইনা। নিয়মিত সায়েন্স রিলেটেড ফিচার পড়ি মাদাগাস্কারের প্রাণীর বৈচিত্র্যময়তা নিয়ে। ইন ল্যান্ড টাইকুন আর কোস্টাল টাইকুনের পার্থক্য নিয়ে। ব্লাকহোল নিয়ে।
সবই সম্ভব হয়েছে মায়ের ঠাকুমার ঝুলি তুলে দেয়াতে। সবাই যখন রবিনহুডের মুভি/কার্টুন দেখেছে আমি তখন রজার এল. গ্রিনের বইটাই পড়ে ফেলেছিলাম।
অনেককিছু বলে ফেললাম। আসলে নষ্টালজিক হয়ে গিয়েছি। অনেকদিন পর মাকে মিস করলাম। আপনার লেখা অনেক গুছানো৷ ভালো লাগলো। চালিয়ে যাবেন।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
একটা বাচ্চার অভ্যেস ঠিক কেমন হবে তার জন্য তার পরিবারই দায়ী৷ আমরা বুঝলেই হবে৷
আসলে কি জানেন তো আঙুলটা অপরের দিকেই তাক করে ওঠে৷ নিজের দিকে তাক করা আঙুলগুলো তলায় চাপা পড়ে যায় বলে দেখতে পাইনা৷ আর আয়না? তার সামনে দাঁড়িয়ে নিজেকে সুন্দর দেখাতেই ব্যস্ত। আমরা অসুন্দর হতে বা ভাবতে পারি না৷ এটাই সমস্যার৷
আপনার পড়ার অভ্যেস দেখে খুব ভালো লাগল৷
কমেন্ট পড়ে ভালো লাগছে৷ ধন্যবাদ৷
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
স্বাগতম।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
রবিবারের আড্ডায় আপনার কথাগুলো বেশ ভালো লেগেছিল আমার। একেবারে সোজা উওর হা হা। আমার ইচ্ছা আর যাইহোক আমার বাড়ির বাচ্চাগুলোকে আমি বইমুখো করব। অন্যদের মতো মোবাইল দিয়ে তাদের ছেড়ে দেব। আপনি ঠিকই বলেছেন। এই ভালো অভ্যাস গুলো গড়ে উঠে কিন্তু পরিবারের জন্য। পরিবার ছাড়া এমন কিছু কখনোই হয় না।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
সোজা কথাই তো বুঝতে সুবিধে হয় তাই না? বেশি রঙ মাখালে একদিন যখন রঙ উঠে যাবে তখন মুশকিল হয়ে যাবে৷ হে হে হে
আমার পোস্ট যে আপনার ভালো লেগেছে এটাই আমার প্রাপ্তি৷ ভালো থাকবেন৷ অনেক ধন্যবাদ৷
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
একদম ঠিক বলেছো। জীবন মানেই নিয়মানুবর্তিতা। রুটিন করে কাজ করলে সব কিছুই সামলানো যায়। তোমার মেয়েটাকে আমার আদর দিও। 💕
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
হা হা, আপনি শেষের দিকে লেখক পরিচিতি অংশে যে ছবিটি ব্যবহার করেন, তা দেখে হাসি থামানো দায় বটে! 😃
যা হোক, ছোটবেলায় বাচ্চাদের বইপ্রেমী করার অভ্যাসটা বড়বেলায় এসে বেশ মানিয়ে যায়। এটি সবার ক্ষেত্রেই প্রায়শ ঘটে। যখন চারপাশের ছেলেমেয়েরা কার্টুন আর খেলনা নিয়ে ব্যস্ত, তখন শিশুতোষ ছড়া কবিতা সাহিত্য সাবলীলভাবে বেড়ে উঠতে সাহায্য করে।
এটা অবশ্য ঠিক, প্রত্যেক জেনারেশনেই অনেক কিছু গ্যাপ থেকে যায়, যা অবশ্য পূরণ করা কঠিন, তবে একটা কথা আছে না, পরবর্তী প্রজন্ম অধিকতর বুদ্ধিমান। সে বিবেচনায় গ্যাপ থাকলেও সমস্যা হয় না, পুষিয়ে যায়।
এত সুন্দর উপস্থাপনর জন্য ধন্যবাদ, আপু। ভালো থাকবেন, 💐
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
হে হে হে৷ ছবিটি আমার ভীষণ প্রিয়৷
জেনারেশন গ্যাপ তো থাকবেই। তবে কিছু সু-অভ্যেস তৈরি করে দেওয়াই যায়৷ তাই না? আমি সেটুকুই চেষ্টা করে যাই৷
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
হ্যা, সু অভ্যাস তৈরি করা গেলে তা ভবিষ্যতে সুন্দর মননশীল গড়নে ভূমিকা রাখে। তবে অভ্যাস ধরে রাখারও চেষ্টা করতে হয়, তাহলে তা দীর্ঘস্থায়ী হয়।
আর দীর্ঘস্থায়ী হলে তা জীবনে মধুর সুফল বয়ে আনে।
আপনার শিশুর মনন গঠনে এমন অবদানের জন্য কৃতজ্ঞতা জানাই।
সমাজ বিনির্মানে এই কর্মপ্রবাহের ভূমিকা যে কতটা তা বলার অপেক্ষা রাখে না।
অল দা বেস্ট, 🏅
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
অভ্যেস ধরে রাখতে গিয়ে আমি মাঝে মধ্যেই মহা বিপদে পড়ি ভাই৷
গত পরশু এই বই পড়ার কারণে পড়ার সময় বাথরুম যাই বলে বাথরুমে ঢুকে এক ঘন্টা গল্পের বই পড়েছে৷
এগুলো খানিকটা সুফল কুফলের মতো৷ আমি দুটোই পোহাই৷ হা হা হা।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit