আমার প্রিয় বন্ধুগন, সবাই কেমন আছেন? সবাইকে আমার আন্তরিক মোবারকবাদ এবং অন্তরের অন্তস্থল থেকে আপনাদেরকে জানাই শুভেচ্ছা।
শিশুসুলভ পোষ্ট ও কমিউনিটির সৃজনশীলতা রক্ষার্থে আমি চেষ্টা করব একেক দিন একেক বিষয় নিয়ে হাজির হতে।
ফিরে আসার গল্প-2, পঞ্চম পর্ব।
ফিরে আসার গল্প ২ এর গত পর্বে সুবর্ণা বলেছিলো আমি আর পারছি না, তাই আমি ফ্যামিলির কথায় রাজি হয়ে গিয়েছি এবং আমার ভালবাসাকে গলা টিপে হত্যা করেছি।
তখন মিশুর বেস্ট ফ্রেন্ড আর কিছু না বলে সেখান থেকে চলে যায়।আর তাদের বাড়িতে বিয়ের সানাই বাজে, বিয়ের ধুমধাম প্রস্তুতি হচ্ছে। এদিক থেকে এত বড় আয়োজন কিন্তু মেয়েটির মুখে, মানে সুবর্ণার মুখে কোন হাসি নেই।কেননা সে যাকে চেয়েছে তাকে তো পায়নি। যার কারণে তার মুখে কোন হাসি নেই।
তবে পরিস্থিতিকে সামাল দিতে এবং মিশুর অবর্তমান কে কোন ভাবে মানিয়ে নেওয়ার প্রচেষ্টায়, এ বিয়েতে মত দেওয়া।যাক অবশেষে বিয়ের দিন এসে গেল সবাই খুব আনন্দ করছে বিয়েতে, আত্মীয়-স্বজন বন্ধুবান্ধব সবাই।তারপর বরপক্ষ থেকে কল আসে দুলা মশাই ও রওনা দিচ্ছেন বিয়ে করার উদ্দেশ্যে এই বাড়ির দিকে।
তখন সুবর্ণাদের বাড়িতে দুলা মশাই যখন এসে পৌঁছায়।তখন গেট থেকে যখন রিসিভ করে তাকে স্টেইজে নেয়া হয়। তখন কেউ একজন বলে উঠলো আরে মিশু ভাইয়া আপনি এখানে! তাও দুলা বেশে!তার মানে কি আপনিই দুলা?
তখন জানালার ওপাশে রুম থেকে আওয়াজটি সুবর্ণার কানে গিয়ে পৌঁছালো। আর সুবর্ণা জানালা দিয়ে তাকাতেই স্টেজের দিকে দেখতে পাওয়া যায়, আসলেইতো এতো সেই, যার জন্য এত অপেক্ষা।সেই মিশু এসেছে সুবর্ণাকে বিয়ে করতে দুলা হয়ে।
এটা দেখে সুবর্ণা এক মুহূর্ত আর বিছানায় বসে নেই। দৌড়ে গিয়ে স্টেজে উঠে গেল এবং প্রথমেই একটা থাপ্পড় দিল মিশুকে জনসম্মুখে এবং মিশুকে জড়িয়ে ধরে বলল তুমি আমার সাথে এমন করলে কেন।
এত বছর তুমি আমাকে এভাবে কষ্ট দিয়েছো কেন। আমি পাগলের মত হয়ে গিয়েছিলাম, আর পারছিলাম না নিজেকে কন্ট্রোল করতে। যার কারণে আমি আজকে এ পর্যায়ে বাকিটা শেষ পর্বে দেখতে পাবেন।
তো বন্ধুরা আজকে এতটুকু , আশা করি আগামি পর্ব নিয়ে আপনাদের সাথে হাজির হবো। আর আমার পোস্ট এ যদি কোন ভুল ত্রুটি থাকে সেটা ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন।এই বলে আজকের মত এখানেই বিদায় নিলাম।
গত পর্ব গুলো এখানে👇
পর্ব | বিষয় | পোস্ট লিংক |
---|---|---|
১ | ফিরে আসার গল্প,১ম ও ২য় পর্ব | https://steemit.com/hive-129948/@nevlu123/3zdjnf |
আজ আর নয়, আপনার নিকটতম এবং প্রিয়জনদের সাথে সুস্থ ও নিরাপদে থাকুন, নিজের যত্ন নিন। আপনার দিনটি শুভ হোক
আমি বাংলাদেশ থেকে এমদাদ হোসেন নিভলু। আমার স্টিমিট আইডি হল @ nevlu123। আমি ফেনী জেলায় থাকি। আমার কাজ কম্পিউটার শেখানো, আমার একটি কম্পিউটার প্রশিক্ষণ কেন্দ্র আছে। যেখানে আমি স্টিমিট কাজের পাশাপাশি আমার সময় কাটাই। @nevlu123 নামে আমার একটি ডিসকর্ড অ্যাকাউন্ট আছে। আমার বয়স এখন 30 বছর। আমি জাতিগতভাবে মুসলিম বা আমি মুসলিম কিন্তু ভাষাগতভাবে আমি বাঙালি। কারণ আমি বাংলা ভাষায় কথা বলি, তাই ভাষাগতভাবে আমি বাঙালি।
ফোনের বিবরণ
ক্যামেরা | স্যামসাং গ্যালাক্সি |
---|---|
ধরণ | গল্প |
ক্যামেরা.মডেল | এম ৩২ |
ক্যাপচার | @nevlu123 |
সম্পাদনা | |
অবস্থান | বাংলাদেশ |
https://twitter.com/Nevlu123/status/1582918828584972288?s=20&t=j60B5B709eZxajALUSbFJQ
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
এই গল্পটি যদি ও তোমার মুখে শুনেছি, তবে লেখার কারণে সবার সাথে তুলে ধরার কারণে আরো বেশি মনোভূত হয়েছে। অনেক ভালো লাগলো এবং শেষ পর্বের অপেক্ষায় রইলাম।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
শেষ পর্বে আরও বেশি চমক আসবে, আশা করি শেষ পর্ব পড়বে ধন্যবাদ।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit