আমার প্রিয় বন্ধুগন, সবাই কেমন আছেন? সবাইকে আমার আন্তরিক মোবারকবাদ এবং অন্তরের অন্তস্থল থেকে আপনাদেরকে জানাই শুভেচ্ছা।
এবারের ফটোগ্রাফির আয়োজন টা খুব ভাল ছিল। তবে ব্যস্ততার কারণে ফটোগ্রাফি কিভাবে করব সেটার চিন্তায় ছিলাম।আর সত্যি বলতে তেমন একটা ফটোগ্রাফিও করতে পারিনি।তবুও ফটোগ্রাফি প্রতিযোগিতা বলে কথা কিভাবে জয়েন না করি।কারণ আমি ফটোগ্রাফি করতে অনেক বেশি ভালোবাসি সেটা এখন থেকে নয় যখন থেকে ক্যামেরা ফোন ব্যবহার করে তখন থেকেই। যদিও ফটোগ্রাফি প্রথমত নির্ভর করে ভালো ক্যামেরার উপর। তারপর ক্যামেরাম্যান এর উপর। আর যদি এ দুটোর সমন্বয় ঘটে তাহলে অনেক ভালো ফটোগ্রাফি করা সম্ভব।যাইহোক আমার কাছে যেহেতু ভালো কোন ক্যামেরা নেই তাই সাধ্যের মধ্যে যতটুকু আছে সেটা দিয়েই তুলে ধরলাম।
আশা করছি আপনাদের পছন্দ হওয়ার মত ফটোগ্রাফি দেখতে পাবেন।যাই হোক মোবাইলের গ্যালারিতে খুঁজতে গিয়ে শীতকালীন কিছু ফটোগ্রাফি দেখতে পাই যেগুলো আগে করে রেখেছিলাম।হয়তো আপনাদের মাঝে শেয়ার করার সুযোগ হয়ে ওঠেনি।তাই আর দেরি না করে সেগুলো নিয়ে ঝাঁপিয়ে পড়লাম এ প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করার জন্য।
১নং-ফটোগ্রাফি
একই সময়ের চারটি ফটোগ্রাফি এখানে একসাথে শেয়ার করলাম।শীতের কুয়াশা ঘন সকালে যখন আমি পোস্ট তৈরি করা এবং কাজ করার জন্য ছাদে গিয়েছিলাম, তখন দেখলাম টমেটো গাছগুলোতে শিশির কনা পড়ে আছে। টমেটো গাছগুলো এমনিতেই কিন্তু একটু কাঁটাওয়ালা দেখতে হয়। আর তার মাঝে শিশির কনা পড়ার কারণে এর সৌন্দর্য আরো বেশি বৃদ্ধি পেয়েছে। তাই আমি এই ফটোগ্রাফি করে নিয়েছিলাম। দেখতে যেমন সুন্দর এবং আকর্ষণীয় তার মাঝে যোগ দিয়েছিল একটি বড় আকারের মাছি। এই ফটোগ্রাফি করতে করতেই আমার জন্য রং চা নিয়ে এসেছিল আমার স্ত্রী। মূলত আমি রং চা খেতে খুব ভালোবাসি সে জন্যই দুধ চা না এনে আমার জন্য রং চা নিয়ে এসেছে। আর কালার টা জাস্ট অসাধারণ ছিল। এজন্য এটা টমেটো গাছের সাথে শীতের সকালের এক কাপ রং চা নিয়ে ছবি তুললাম।
২নং -ফটোগ্রাফি
বিভিন্ন কাজের পাশাপাশি আমি সব সময় সবজি বা গাছ-গাছালি রোপণ করতে পছন্দ করি। আর এজন্যই মূলত আমাদের বাসার ছাদের উপরে অনেকগুলো টবের মধ্যে আমি অনেক গাছ রোপন করেছি। এর মাঝে একটি মরিচ গাছ ছিল যেটি একটু ছোট আকারের এবং সেই গাছগুলোতে অনেকগুলো মরিচ ধরতো। মরিচগুলো নিচের দিকে না থেকে উপরের দিকে খাড়া হয়েই থাকতো। মরিচ গুলো যখন পাকা ধরেছে তখন এই ফটোগ্রাফিটি করেছি। শীতের সকালেই এই ফটোগ্রাফিটি করা হয়েছিল।
৩নং-ফটোগ্রাফি
শীতকালের সবচেয়ে বড় সৌন্দর্য হলো খেজুর গাছ। আর খেজুর গাছের ফুল গুলো জাস্ট অসাধারণ হয়। যদিও কাঁটার কারণে ফুলগুলো ধরাছোঁয়ার বাইরে হয়ে থাকে। তবুও এর সৌন্দর্য এই যে দেখতে পাচ্ছেন এক থোকা খেজুরের ফুল খুব সুন্দর করে ফুটে আছে। আমার নানার বাড়ির পিছনের দিকের অংশে এই খেজুর গাছের ফুলগুলোর ছবি তুলেছিলাম। কারণ সেখানে প্রচুর খেজুর গাছ ছিল একটা সময়,তবে এখন গুটি কয়েকটা আছে। তবে ছোট ছোট খেজুর গাছগুলো তাই আমি এক দেখাতেই ছবিগুলো তুলে নিলাম। ছবিগুলো আমার কাছে বেশ ভালো লাগে, আশা করি আপনাদের কাছেও ভাল লাগবে।
৪নং-ফটোগ্রাফি
একটু আগেই আপনাদেরকে বললাম খেজুর গাছের কথা। শীতের সময়ে প্রধান এবং সবার প্রিয় একটা জিনিস হল খেজুরের রস। আর এটি এতটাই আকর্ষণীয় যে শীতের সময় এর চাহিদা অনেক বেশি থাকে। ছবিটা তুলেছিলাম যেদিন মুসাপুর গিয়েছিলাম সেদিন। তখন শীতের সময় ছিল।সকালবেলা মূলত রসের উদ্দেশ্যে সেখানে যাওয়া হয়েছিল। একটা সময় আমার নানার বাড়ির পিছনের অংশের যে গাছ আছে সেখান থেকে খেজুর রস সংগ্রহ করা হতো। তখন দেখতাম বড় বড় কলস অথবা মাটির হাঁড়ির মতো পাত্রে রস সংগ্রহ করা হতো। কিন্তু এখানে দেখলাম বোতল দিয়েই রস সংগ্রহ করা হচ্ছে। এই রস দিয়ে যখন পায়েস রান্না করা হয়, তখন চারিদিক সুগন্ধে ভরে যায়। আমি প্রতি বছর পায়েস রান্না করার জন্য এই রস নিয়ে আসি।
৫নং-ফটোগ্রাফি
আমাদের বাড়ির কাছাকাছি জায়গায় এক বড় ভাইয়ের গুরুর খামার রয়েছে। তার পাশে বড় একটা জমিতে তিনি বাঁধাকপি এবং ফুলকপি চাষ করেছেন। আর সেখানে গিয়ে দেখলাম এই পাতাকপি খুব সুন্দর ভাবে ফুটেছে। আসলে একদম তাজা এবং ঘরের পাশে এইরকম দেখলে মনটা এমনিতেই ভরে যায়। তিনি বিশাল আকারের জায়গা জুড়ে অনেক সবজি গাছ করেছেন। পাতাকপি গুলো তখন খাওয়ার উপযুক্ত ছিল। সকালবেলা হাঁটতে বেরোলেই মাঝে মাঝেই বিভিন্ন ধরনের ফটোগ্রাফি করা হয়। মূলত ফটোগ্রাফি করতে ভালোবাসি বিদায় এই ছবিটি তোলার জন্য ক্ষেতের মাঝে গেলাম এবং ঘন কুয়াশার শিশির কণার মাঝে ফটোগ্রাফি গুলো করলাম। পাতাকপির বড় বড় পাতাগুলো চারপাশে কত সুন্দর করে ফুটে আছে দেখতেই অসাধারণ লাগে।
৬নং-ফটোগ্রাফি
আপনাদের মাঝে আগেই শেয়ার করেছিলাম আমি সবজি গাছ লাগাতে পছন্দ করি। বিকেলবেলা একটু সময় পেলে আমি এই কাজটা করি। এটা সিজনের ছোট ছোট কিছু গাছ এনে ঘরের পাশে অথবা ছাদের টব গুলোতে লাগিয়ে দেই। মূলত চাহিদা পূরণের থেকেও এগুলো দেখতে আমার কাছে ভালো লাগে। আর যে কোন শাকসবজি যদি নিজের গাছের হয় তখন খেতেও যেন অসাধারণ তৃপ্তি পাই। বাজার থেকে তো সব সময়ই টমেটো কেনা হয়, কিন্তু যখন নিজের ঘরের পাশে গাছগুলো থেকে টমেটো একটা ছিড়তে যায় তখনও যেন আনন্দে আত্মহারা লাগে। এই গাছগুলো রোপন করে ফলন আসার পর, টমেটো গাছগুলো থেকে, কাঁচা পাকা অনেকগুলো টমেটো পেড়ে নিয়েছিলাম। আমার আম্মু এবং আমি মিলে মূলত গাছের সেবা করি যা আমার কাছে অনেক তৃপ্তি মনে হয়। গাছের মধ্যে থোকায় থোকায় টমেটোগুলো দেখতেই ভালো লাগে।
৭নং-ফটোগ্রাফি
শীতের প্রধান বৈশিষ্ট্য হল কুয়াশা এবং শিশির কণা। শিশির কণাগুলো রাত থেকে ভোর পর্যন্তই বিভিন্ন রকম গাছে বা ঘাসে পড়ে থাকে। আর এটাই যেন শীতের রূপ তুলে ধরে। এই যে দেখতে পাচ্ছেন ঘাসের মধ্যে মাকড়সার জ্বাল।আর সেই মাকড়সার জালে পোকামাকড় থাকার বদলে খুব সুন্দর শিশির কণা জমে আছে। মাকড়সা ও যেন এই শিশির কণা গুলোকে আটকানোর জন্য ফাঁদ পেতে রেখেছে। যাই হোক দেখতে কিন্তু এগুলো অনেক সুন্দর দেখাচ্ছে। হাঁটতে বেরোলে এরকম কত ছবি তুলে ফেলি তা অজানা। ওখান থেকে দুটো ছবি শেয়ার করলাম আপনাদের মাঝে।
৮নং-ফটোগ্রাফি
গোলাপ থেকেও বেশি সুন্দর্যের কোন ফুল আছে কিনা আমার জানা নেই। ভালোবাসার সৌন্দর্যময় প্রতিক হলে গোলাপ ফুল, আর ফুলের রানী ও কিন্তু গোলাপ। এই যে একদম খয়রি রঙের গোলাপ ফুলটা দেখতে পাচ্ছেন, এটি দেখলেই যেন মন প্রাণ ভরে যায়। শিশির কণা গুলো কত যত্নেই গোলাপের গায়ে পড়ে চুপচাপ করে বসে আছে মনে হচ্ছে। তারপর গোলাপি রঙের পাতা গুলোতেও শিশির কণা গুলো খুব সুন্দর জড়োসড় অবস্থায় রয়েছে। গোলাপের পাতাগুলোর কিনারায় শিশির কণা ঝরে পড়ছে এই অসাধারণ সৌন্দর্য শুধুমাত্র শীতকালেই দেখা যায়।
৯নং-ফটোগ্রাফি
বর্ষা কাটলে খাল বিল জমি জমায় এই কচুরিফানাগুলো জন্ম নেয় এবং ধীরে ধীরে বড় হতে থাকে। শীতকালেই কিন্তু এই কচুরি ফানার ফুল গুলো দেখা যায়। সেদিন যখন রাস্তা দিয়ে যাচ্ছিলাম তখন খালের পাড়ে কিছুক্ষণ দাঁড়ালাম, আর দেখলাম পুরো খাল জুড়ে খুব সুন্দর কচুরিপানার ফুল বিস্তৃত হয়ে আছে। এ যেন ফুলের এক মেলা। আসলে ফুলগুলো সুগন্ধ নেই এগুলো ধরলে একদম সাথে সাথেই নষ্ট হয়ে যায়। কিন্তু ফুলগুলো যখন গাছে থাকে তখন সরাসরি দেখতে এগুলোকে অসম্ভব সুন্দর লাগে। ছবিটা শীতকালের ছোট নদীর কচুরিপানার ফুলের ছবি। হয়তো খুব ভালো লাগবে আপনাদের।
১০নং-ফটোগ্রাফি
ঘন কুয়াশা যখন ঘাসের পাতার উপরে পড়ে তখন অনেক বেশি সুন্দর লাগে,আর এই ছবিতে সেটাই দেখতে পাচ্ছেন আপনারা। আসলে শিশির কণা নিয়ে এত এত ছবি তোলা হয়েছে এগুলো ভাগে ভাগে শেয়ার করলে অনেকগুলো হয়ে যায়। চিকন ধান পাতা যখন শিশির কণাগুলো আগলে রাখে এবং ফোঁটা বেশি হয়ে গেলে এগুলো ঝরে পড়তে থাকে,আর সেই মুহূর্তে একটি ফটোগ্রাফি এটি। নিচের ফটোগ্রাফিটি দেখতে পাচ্ছেন একদম আয়নার মতো তার মাঝে ছোট ছোট শিশির কণা গুলো দলবদ্ধভাবে রয়েছে। এগুলো কিন্তু একটুও লেপ্টে যায়নি। নিজেদের অবস্থানে খুব সুন্দর করেই বসে আছে। এজন্যই শিশির কণাগুলোর ফটোগ্রাফি আমার কাছে খুব ভালই লাগে।
১১নং-ফটোগ্রাফি
শীতকালীন সবজির মধ্যে আরেকটি হলো বেগুন। মূলত এই সময়ে গাছগুলোর রোপন করা হয়। আর বেগুন গাছের ফুল টা এতটাই সুন্দর যা ফটোগ্রাফি টা ভালো ভাবে দেখলে বুঝতে পারবেন। বেগুনের ফুল ফুটন্ত অবস্থায় থাকলে এটি দেখতে যেমন সুন্দর লাগে, সে সৌন্দর্য এই ছবিটায় ফুটে উঠেছে। হালকা হালকা কুয়াশার মাঝে বেগুনের ফুলটা নিচের দিকে রয়েছে। আর এটি কিছুদিন পরেই কিন্তু বেগুনের ফলন দিবে। মূলত বেগুনের ফুলের এই রংটা কিন্তু অসম্ভব সুন্দর।
Location
#Device:S-G,M32
১২নং-ফটোগ্রাফি
মিয়াজির ঘাট নামে একটা জায়গায় সকাল সকাল গিয়েছিলাম একটা কাজে। আর সেখানে একটা দোকানে খুব ভালো রং চা বানায়। প্রায়ই যখন সেখানে যাই রং চা অবশ্যই খাওয়া হয়। আর যেহেতু রং চা টা আমার প্রিয় যেই যেই স্থানের রং চা গুলো ভালো হয়, সেখানেই বিশেষ করে খেতে খুব পছন্দ করি। যেহেতু ব্যক্তিগত একটা কাজে সেখানে গিয়েছিলাম, তাই ভাবলাম এক কাপ চা খাওয়া যাক আর প্রকৃতিকে উপভোগ করা যাক। এটি ছিল এক শীতের সকালের ছবি আর সেখানেই চায়ের সাথে প্রকৃতি উপভোগ করলাম।
১৩নং-ফটোগ্রাফি
আমাদের ছাদের উপরে ধুন্দলের গাছ রয়েছে। যদিও সেটা নিজ থেকেই উপরের দিকে উঠে গিয়েছিল,তাই আর এটি কাটা হয়নি। কারণ যেহেতু এটি নিজ থেকে উঠেছে এবং আমাদের সবজির চাহিদা পূরণ করবে সে ক্ষেত্রে এটি কাটার কোন প্রশ্নই আসে না।এই ধুন্দল কিন্তু শুটকি দিয়ে খেতে খুব ভালোই লাগে। সকালবেলা ছাদের উপরে যখন গেলাম শিশির কণা গুলো ফুলের উপর এবং ফুলের কলির উপর পড়ে রয়েছে। আর দেখতেও সুন্দর লাগছিল তাই ছবি তুলে নিয়েছি আপনাদের সাথে শেয়ার করব বলে। আসলে শীতের আগে থেকেই ধুন্দল ধরে তবে শীতকালের সময়টাতে একটু বেশি পাওয়া যায়।
১৪নং-ফটোগ্রাফি
সরিষা মানে শীতকালের অসম্ভব এক প্রাকৃতিক দৃশ্য। সেই শীতের শুরুর দিকেই এই সরিষা রোপন করা হয়। কোন কোন জায়গায় তো তার আগেও রোপন করা হয়ে থাকে। আর যখন এই সরিষা ক্ষেতে ফুল চলে আসে তখন দেখতে অসাধারণ লাগে। সবুজ মাঠে হলুদ রঙের সরিষা ফুল যেন চারিদিকে চেয়ে চেয়ে থাকে। আমাদের এইদিকের অনেক জায়গায় সরিষার চাষ করা হয়। সেই সরিষা ফুলগুলোর ছবি না তুললে তো হয়না। কারণ খুব ভালো লাগে সরিষা ফুলের বাগান দেখতে। রীতিমতো এদিকে অনেক সরিষা ফুলের বাগান পাওয়া যায়। আর সেখানে গিয়ে এই ছবি তোলা। রাস্তার ধারে অনেক সরিষা ফুল দেখা যাচ্ছিল, তাই বাইক থেকে নেমে ছবি তুলতে শুরু করলাম।
১৫নং-ফটোগ্রাফি
ছোট ছোট শসা গুলো এই সময়ে মূলত পাওয়া যায়। আর বিভিন্ন সবজির মাঝে এই শসা খেতে আমার কাছে খুব ভালো লাগে। আমার প্রিয় একটা সবজি বা সালাদের আইটেম বলা যায়। আর নিজস্ব এলাকায় এইরকম গাছগুলো যদি থাকে তাহলে টাকাটা সবজি কিনে খেতে ভালই লাগে। খামারের পাশে সেই সবজি বাগানের মধ্যেই এই শশা গাছটা লাগানো ছিল। যদিও অনেকগুলো গাছ ছিল সেখানে, তার মধ্য থেকে এই গাছ এবং শসার ফটোগ্রাফি করলাম। কচি শসা মাত্র গাছ থেকে বের হচ্ছে এটি একটু বড় হলেই কিন্তু বাজারজাতকরণের জন্য গাছ থেকে তোলা হবে। বাজারে নেয়াও লাগে না। যাদের সবজি তারা নিজেরাই এগুলো খেয়ে থাকেন এবং আশেপাশের মানুষকে দিয়ে থাকেন।
১৬নং-ফটোগ্রাফি
এখন দেখতে পাচ্ছেন ফুলকপি। ওই যে বললাম এক বড় ভাইয়ের খামারের পাশে সবজি বাগানে ফুলকপি এবং পাতাকপি রোপন করা হয়েছে। পাতাকপিতো উপরের একটা ছবিতে আপনাদের সাথে শেয়ার করছি, আর এটি হল ফুলকপি। ফুলকপি গুলো তার নিজেরই চাষ করা। ফুলকপি গুলো ফুটন্ত অবস্থায় রয়েছে অর্থাৎ এটি এখন খাবার যোগ্য হয়েছে। এমতাবস্থায় এগুলোকে বাজার জাত করা হবে। ফুলকপি গুলো মূলত হাইব্রিড জাতের। তার পাশে বড় বড় পাতার মাঝে ছোট্ট একটা ফুলের মত দেখতে এতটাই সুন্দর লাগে, যা ছবি দেখলেই বোঝা যায়। আর শিশির কণার মাঝে এই ছবিগুলো তোলা।
১৭নং-ফটোগ্রাফি
শীতকাল অনেকের জন্য আনন্দের, আবার অনেকেই জন্য কষ্টদায়ক। আমরা মানুষেরা নিজেরা কত সুখে বসবাস করছি, ঘরের মাঝে থাকছি। যাতে শীত আমাদের ছঁতে না পারে। তার মাঝে গরম কাপড় লেপ কম্বলের মাঝে শুয়ে আছি। কিন্তু এই যে দেখুন ছোট ছোট কুকুর ছানাগুলো শীত থেকে বাঁচার জন্য খড়ের গাদার মধ্যে শুয়ে আছে। তবে শীতের আগে এদের জন্ম হয়েছিল এবং শীতের মধ্যে তারা রোদ পোহানোর জন্যই মূলত খড়ের গাদার মধ্যে শুয়েছিল। তাছাড়া এগুলো বেশিরভাগ সময় খড়ের গাদার মধ্যেই পাওয়া যায়। ছোট ছোট কুকুর ছানাগুলো দেখতে খুব মায়াবী লাগছে।
১৮নং-ফটোগ্রাফি
শীতকালীন একটি প্রধান সবজি হলো লাউ। এই সময়ে সবাই কিন্তু এই লাউ সবজিটা খেতে পছন্দ করে। অনেক পুষ্টিকর এবং স্বাস্থ্যসম্মত একটি সবজি। আমাদের তো শীত শুরুর আগে যখন বাজারে এই সবজি পাওয়া যায়, তখন থেকেই নিয়ে আসা হয়। চিংড়ি মাছ দিয়ে রান্না করা হলে এগুলো খুব মজার হয়। তবে মজার বিষয় হলো এটি আমাদের এ,এইচ,আজিমদের গাছের লাউ। সেও কিন্তু অনেক সময় সবজি গাছ রোপন করে। তা একদিন তাদের বাড়ির দিকে হেঁটে যাচ্ছিলাম তখন দেখলাম তাদের গাছের মাঝে এই সুন্দর লাউ গুলো ধরে রয়েছে।তখন ফটোগ্রাফি করে নিলাম।
Location
#Device:S-G,M32
১৯নং-ফটোগ্রাফি
আমাদের পাশের বাড়ির এক চাচাতো ভাই সে আবার নিজে উদ্যোগ নিয়ে একটা সবজি ক্ষেত করেছে, আর সেগুলো হলো ব্রকলি। স্বাভাবিকভাবে ফুলকপি, পাতাকপি করা হয়। কিন্তু ব্রকলি আমাদের এদিকে করা হতো না, কিন্তু সেই চাচাতো ভাই নিজের উদ্যোগে ব্রকলির চাষ করেছিল,আর ভালোই ফলন পেয়েছিল। গ্রামের সবাই কিন্তু তার থেকে ব্রকলি কিনে খেত। আর সেই সুবাদে আমি এবং আমার কাকা গিয়ে অনেকগুলো কিনে এনেছিলাম। কারণ ব্রকলি ফুলকপির মত হলেও ব্রকলিতে রয়েছে অনেক বেশি পুষ্টিগুণ। আর এগুলো অল্প হয় বিধায় কয়েকটা একসাথে নিয়ে এসেছিলাম। সবাই মিলে এই তাজা সবজি খেতে ভালোই লেগেছে।
২০নং-ফটোগ্রাফি
আমাদের বাড়ির সামনে কিন্তু অনেকগুলো পাইন গাছ রয়েছে। ছোট-বড় মিলিয়ে অনেকগুলোই পাইন গাছ লাগিয়েছিলাম আমাদের বাড়ির কয়েকজন মিলেই। যাই হোক শীতের সকালে যখন আমি রাস্তার দিকে যাচ্ছিলাম তখন পুকুরের পাড়ে এই পাইন গাছটাতে দেখলাম কয়েকটা মাকড়সার জাল রয়েছে। তার মাঝে শিশির ফোঁটা আটকে আছে। দেখতে কিন্তু খুব সুন্দর লাগছিল। আর সেজন্যই মূলত এই ছবিটি তুলে নিলাম, আর আপনাদের মাঝে শেয়ার করলাম। গাছগুলোর পাতাগুলো যেমন সুন্দর শিশির কণার কারণে আরো বেশি সুন্দর লাগছিল।
২১নং-ফটোগ্রাফি
এখানে এক ঢিলে দুই পাখি মারার মত অবস্থা। মানে শীতকালে সবাই মিলে কাবাব খাওয়ার উদ্যোগ নিয়েছিলাম। আর সেই হিসেবে মূলত রাতের বেলায় তৈরি করতে হয়েছিল। এর কারণ হলো রাতে ঠান্ডার মধ্যে আমরা আগুন পোহাবো তার পাশাপাশি কাবাব খাব। এই মুহূর্তটা কিন্তু অনেক বেশি আনন্দময় ছিল। কারণ এটা আশেপাশের প্রায় সবার বাড়িতেই ঘটে থাকে। আমাদের বাড়িতে আমরা কয়েকজন মিলে এই আয়োজন করেছিলাম। আর কাঠখড় পুড়িয়ে আগুন পোহালাম, যেটা শীতের সন্ধ্যাবেলার একটা দৃশ্য।
২২নং-ফটোগ্রাফি
শীতকালের প্রধান একটি খেলা হল ব্যাডমিন্টন। কারণ শীতের মধ্যে ঠান্ডা আবহাওয়ায় শরীর যেমন নিস্তেজ হয়ে যায় ঠিক তেমনি ব্যাডমিন্টন খেলার কারণে শরীরে যেন সতেজতা ফিরে আসে। আমাদের এলাকায় ছেলেপুলেরা মিলে ব্যাডমিন্টনের আয়োজন করে থাকে।একসময় আমরাও খেলতাম, এখন আর খেলা হয় না। আমাদের বাড়ির সামনে একটা বড় মাঠ রয়েছে। সেই মাঠে মূলত বিভিন্ন রকম খেলার আয়োজন করা হয়। বিশেষত ব্যাডমিন্টন খেলার জন্যই সেই মাঠ প্রস্তুত করা হয়েছে। আর সন্ধ্যায় যখন সেখানে গিয়েছি তখন দেখলাম সবাই মিলে খেলার জন্য তোড়জোড় করছিল। আর তাই একটা ফটোগ্রাফি করে নিলাম।
২৩নং-ফটোগ্রাফি
শীত যখন শেষের দিকে তখন আপনারা হয়তো দেখে থাকেন যে শিমুল ফুলগুলো গাছ থেকে ঝরা শুরু করে। মূলত শিমুল ফুলের গাছ বড় হওয়ার কারণে এগুলো কাছে থেকে ছবি তোলা সম্ভব নয়। তবে বাড়ির পাশে একটা ফুল গাছ থেকে ফুল পড়েছিল। আর পড়েছে মূলত কলা গাছের মধ্যে। আর সেইখান থেকে একটা ফটোগ্রাফি করে নিয়েছিলাম। শিমুল তুলো গাছের এই ফুল গুলো কিন্তু অসাধারণ দেখতে হয়।টকটকে লাল রঙের এই ফুলটি সদ্য যখন ফুটন্ত অবস্থায় থাকে তখন আরো বেশি ভালো লাগে।
Location
#Device:S-G,M32
২৪নং-ফটোগ্রাফি
আমাদের সবার প্রিয় @hafizullah ভাইয়ের প্রিয় একটি সবজি হলো মুলা। যদিও আমারও ভালো লাগে মুলা খেতে। আমাদের আজকেও মুলা রান্না করা হয়েছিল, খেতে অনেক মজা হয়েছিল। আসলে এই মুলার ফটোগ্রাফিটি হলো আমাদের ঘরের পাশে ছোট একটা জায়গার মধ্যে। হাইব্রিডের মুলার কয়েকটা বীজ রোপন করেছিলাম। আর সেখানে প্রায় চার-পাঁচটা মূলা বড় হয়েছিল। সেখান থেকে সকাল বেলায় ছবি তুলেছিলাম। কারণ সকাল বেলা সতেজতায় ভরা মুহূর্তের ছবিগুলো তুলতে ভালোই লেগেছে। মুলা কিন্তু আমাদের হজম শক্তি বাড়ায়,আর খেতেও সুস্বাদু। অনেকেই হয়তো পছন্দ করে না তবে ভালো লাগে আমার কাছে।
২৫নং-ফটোগ্রাফি
মুলার সিজন শেষের দিকে যখন তখন কিন্ত মুলা গাছের মধ্যে ফুল দেখা যায়। আর সেই ফুলের মধু খাওয়ার জন্য অনেক মৌমাছি উড়ে বেড়ায়। আর তৎক্ষণাৎ আমি যখন মুলার বাগানে ছিলাম তখন দেখলাম অনেকগুলো মৌমাছি উড়ে বেড়াচ্ছিল গাছে গাছে। বেগুনি রঙের ফুলটা কিন্তু অনেক বেশি সুন্দর দেখাচ্ছিল। মুলার মধ্যে আবার দুই রঙের ফুল হতে দেখেছি। একটা হলো বেগুনি আরেকটা হল সাদা। বেগুনি মুলোর ফুলের মাঝে এই মৌমাছিটি দেখতে অসাধারণ দেখাচ্ছে। এগুলো কিন্তু মধু সংগ্রহ করে আমাদের জন্য মধু সৃষ্টি করে থাকে। যাইহোক আশা করি ফটোগ্রাফিটি আপনাদের ভালো লেগেছে।
২৬নং-ফটোগ্রাফি
সূর্য অস্ত যাওয়ার মুহূর্তের ছবি এটি। ঘাসের ফাঁকে সূর্য অস্ত যাওয়ার বিষয়টা ক্যাপচার করেছি। আসলে সন্ধ্যা বেলার এই মুহূর্তটা আমার ভালো লাগে। শীতের সময় তো আরো বেশি ভালো লাগে কারণ চারদিকে কুয়াশা নেমে আসে,অন্ধকার নেমে আসে। আর তখন সূর্যের গোধূলি আলো যেন নিস্তেজ হতে থাকে। পশ্চিম আকাশে সূর্য যখন অস্ত যাচ্ছে তখনকার ছবি এটি। আসলে ছোট ছোট ঘাসের ফাঁকে সূর্যটাকে ক্যাপচার করতে ভালোই লেগেছে।
২৭নং-ফটোগ্রাফি
শীতের মাঝামাঝি অবস্থায় কিন্তু বেশ ভালো মানের বড়ই গুলো পাওয়া যায়। এটি আমাদের বাড়িতেই আমার এক কাকার ঘরের সামনের গাছ। আর এই গাছটিতে এই বরইগুলো ধরেছে। এগুলো অনেক মিষ্টি জাতের হয়। আসলে শীতকালীন ফলের মধ্যে বড়ই খেতে আমার কাছে ভালই লাগে। টক বড়ই এর মধ্যে যেগুলো একটু পাকা পাকা আর মিষ্টি হয় সেগুলো খেতে খুব বেশি ভালো লাগে। এই বড়ইগুলোকে আমরা বল-বড়ই বলি। এগুলো দেখে অনেকটা বলের মতো আর খেতেও অনেক মিষ্টি। আর এই ছবিটি তুলেছি মূলত শীতের মাঝামাঝি সময়ে।
২৮নং-ফটোগ্রাফি
এগুলো হলো রসুনের পাতা। আমি নিজে কয়েকটা চারা রসুন এখানে রোপণ করেছিলাম। রসুনগুলোর চারা যখন বড় হয় তখন এরকম দেখতে হয়েছিল। আসলে তার পাশাপাশি আমি পেঁয়াজও রোপন করেছি। নিজের হাতে রোপন করেছিলাম বলেই মূলত ছবি তুলতে এবং খেতে বেশি ভালই লাগে। এটা হল আমাদের ঘরের পাশে ছোট জায়গাটাতে যেখানে আমি লাইন করে কয়েকটা পেঁয়াজ আর রসুন লাগিয়েছিলাম। শীতকালের সময়ে কিন্তু এগুলো রোপন করা হয়। এবারও আমি অনেকগুলো পেঁয়াজ এবং রসুনের চারা রোপণ করেছি দেখা যাক কি রকম ফলন দেয়।
২৯নং-ফটোগ্রাফি
কুয়াশাচ্ছন্ন বিকেলের একটা ফটোগ্রাফি। তার মাঝে দেখতে পাচ্ছেন শিম গাছের ছবি। গ্রাম অঞ্চলে ঘরের আশেপাশে অথবা জমির পাশেই কিন্তু শিম গাছ লাগানো হয়। আর শীতকালীন সবজির মধ্যে এটিও আমার অনেক পছন্দের একটা সবজি। গাছের মধ্যে সাদা বা বেগুনি রংয়ের ফুল ফুটে আর এই ফুলগুলো থেকেই মূলত শিমের সৃষ্টি হয়। চারদিকে কুয়াশায় ঘেরা। এই কুয়াশা কিন্তু সবার জন্যই ক্ষতিকর তাই এক্ষেত্রে সবাইকে সাবধানতা অবলম্বন করেই চলতে হবে।
৩০নং-ফটোগ্রাফি
এখানে দেখতে পাচ্ছেন একটা লাউ গাছের ডগার ছবি। কুয়াশা ঘন সকালের সময়ই লাউ গাছের ডগাটা অনেক বেশি সুন্দর লাগছিল। কারণ গাছটার মধ্যে শিশির কণা পড়ে রয়েছে। এর মধ্যেই কিন্তু তার সতেজতা ফিরে এসেছে। আসলে শীতকালীন সবজির মধ্যে লাউ যেহেতু প্রধান একটি সবজি আর সে ক্ষেত্রে যদি গাছ নিজে রোপন করতে পারে পুষ্টিগুণ কিন্তু আরো বেশি পাওয়া যায়। এখানে দেখতে পাচ্ছেন ডগার মধ্যে কিন্তু লাউয়ের কচি অংশ দেখা যাচ্ছে। মাছ দিয়ে রান্না করে অথবা ভাজি করলে এই শাক খেতে অনেক বেশি সুস্বাদু হয়।
৩১নং-ফটোগ্রাফি
একটা ছবিতে বলেছিলাম খিরা ক্ষেতের কথা। আসলে এই খিরা ক্ষেত অনেক বড় আকারের করা হয়েছিল। খিরা ক্ষেত গুলো বিশেষত জমির মাঝে কিছুটা উঁচু করে আইল বাধা হয়। তারপর সেখানে খিরা চাষ করা হয়। শীতের শুরুর দিক থেকে কিন্তু খিরা পাওয়া যায় বাজারে। আমরা এদিকে ছোট ছোট শসার মত আকৃতিতে এগুলোকে খিরা বলে থাকি। আপনাদের আঞ্চলিক ভাষায় এগুলোকে কি বলে অবশ্যই জানাবেন। আর এটি খেতে কিন্তু একটু মিষ্টি আর স্বাস্থ্যের জন্য অনেক বেশি ভালো। শীতকালে এটি অহরহ পাওয়া যায়। তবে ক্ষেত থেকে একদম তাজা তাজা খাওয়ার মজাই আলাদা।
৩২নং-ফটোগ্রাফি
ফুলটি দেখে আশা করি আপনারা বুঝে গেছেন এটি কি ফুল। এটা হল চন্দ্রমল্লিকা ফুল। আর শীতের কুয়াশা পড়ে কিন্তু এটি আরো বেশি সৌন্দর্যমন্ডিত হয়ে গেল।চন্দ্র মল্লিকা ফুলগুলো কিন্তু শীতকালে বেশি পাওয়া যায়। বিভিন্ন রকম চন্দ্রমল্লিকা ফুলের বাহার আমি দেখেছি। আর অনেক ফটোগ্রাফিও করেছি। তবে তার মাঝে আমি আপনাদের মাঝে একটি ফটোগ্রাফি শেয়ার করেছি। যেখানে শিশির কণায় চন্দ্রমল্লিকাটি তার আভিজাত্য প্রকাশ করছে। ছবিটি তুলেছিলাম আমাদের এক আত্মীয়ের বাড়িতে। সেখানে ছাদের উপরে অনেকগুলো ফুল গাছ লাগানো ছিল তার মাঝে কয়েক রকমের চন্দ্রমল্লিকাও ছিল।
Location
#Device:S-G,M32
৩৩নং-ফটোগ্রাফি
বর্ষাকালের সময়টাতে আমরা কিন্তু পুঁইশাক খেয়ে থাকি। সেই সময় গাছ রোপন করা হয়ে থাকে। তবে যখন শীত আসছে তখন কিন্তু এই গাছের মধ্যে বীজ দেখা যায়। আর পুঁই ফলের বীজ কিন্তু খেতে অনেক বেশি সুস্বাদু হয়। আমার প্রিয় একটা সবজি এটি।যেহেতু ছাদের উপরে সবজি গাছ লাগানো হয়েছে সে ক্ষেত্রে পুঁইশাক লাগানো হবে না তা কি হয়। কারণ আমার পছন্দের শাক হলো পুঁইশাক। পুঁইশাকের এই বিচিগুলো খেতেও অনেক বেশি সুস্বাদু হয়। আর এটি কিন্তু শীতকালেই পাওয়া যায়।
আমার পোস্ট এ যদি কোন ভুল ত্রুটি থাকে সেটা ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন।এই বলে আজকের মত এখানেই বিদায় নিলাম।
Upvoted! Thank you for supporting witness @jswit.
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
💥💐💐🙏🙏💐💥
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
ভাইয়া আপনার ফটোগ্রাফি গুলো দেখেই কিন্তু বুঝা যাচেছ যে আপনি একাধারে একজন ভালো ফটোগ্রাফার এবং ক্যামেরাম্যান। আর আপনার ক্যামেরাটিও বেশ ভালো। অনেক সুন্দর কিছু শীতকালীন ফটোগ্রাফি দেখলাম আপনার আজকের ফটোগ্রাফি গুলো দেখে। সব মিলিয়ে একটি সুন্দর ফটোগ্রাফি পোস্ট দেখলাম। ধন্যবাদ ভাইয়া আপনাকে।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
আপনার জন্য অনেক অনেক শুভকামনা রইল আপু।,❣
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
শীতকালীন ফটোগ্রাফি অসাধারণ হয়েছে। সত্যিই আপনার প্রত্যেকটা ফটোগ্রাফি দেখে খুবই ভালো লাগলো। শীতের প্রকৃতির দৃশ্য গুলো যেন আপনি এই ফটোগ্রাফির মাধ্যমে আমাদের সাথে শেয়ার করলেন। সত্যিই শীতের প্রকৃতি যেন ফুটে উঠেছে এই ফটোগ্রাফি গুলোর মাধ্যমে।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
সব সময় সাপোর্ট করার জন্য ধন্যবাদ ভাই।, ।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
ভাইয়া, আপনাকে অভিনন্দন এবারের প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করার জন্য। শীতকালীন ফটোগ্রাফি প্রতিযোগিতায় শীতের এমন কোন জিনিস বোধহয় আপনি বাদ দেন নি (সোয়েটার /চাদর ছাড়া 😷)। আসলেই শীতকালীন ফটোগ্রাফি বলতে শুরুতেই মাথায় আসে জুবুথুবু কোন বৃদ্ধ, বা কুয়াশার কথা। এর বাইরেও এত এত উপাদান শীতকালীন ফটোগ্রাফিতে, আপনি নতুন করে ভাবালেন। আপনার এই পোস্ট আমার কাছে খুবই ভালো লেগেছে। প্রতিটি ছবিই অসাধারণ হয়েছে ভাই। প্রতিযোগিতার জন্য শুভকামনা রইলো।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
একদম ঠিক বলেছেন আপু তাইতো ব্যতিক্রম কিছু শেয়ার করার চেষ্টা করেছি।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
https://x.com/Nevlu123/status/1727561063401673180?s=20
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
আসলে ভাই কোনটা রেখে কোনটার প্রশংসা করব সেটাই বুঝতে পারছি না। অনেকগুলো ছবি শেয়ার করেছেন আর প্রতিটা ছবি অনেক সুন্দর ছিল। শীতকালীন সৌন্দর্য তুলে ধরার জন্য ধন্যবাদ ভাইয়া।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
সুন্দর মন্তব্য করার জন্য ধন্যবাদ আপনাকে।💐💐💥,
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
ভাইয়া আপনার প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ দেখে অনেক ভালো লাগলো। প্রত্যেকটি ফটোগ্রাফি দারুণ হয়েছে। শিশির ভেজা ফুলের ফটোগ্রাফি গুলো বেশি সুন্দর হয়েছে। আপনার জন্য অনেক অনেক শুভকামনা রইল।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
আপনার জন্য অনেক অনেক শুভকামনা রইল।💐
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
আপনি তো দেখছি একদম চমক লাগাই দিছেন ভাইয়া। এত সুন্দর হল আপনার শেয়ার করা ফটোগ্রাফি গুলো। সত্যি মুগ্ধ হয়ে গেলাম আপনার প্রতিটি ফটোগ্রাফি দেখে। অনেক গুলো ফটোগ্রাফি শেয়ার করলেন ভিন্ন ভিন্ন ক্যাটাগরির। আপনার ফটোগ্রাফি গুলোর মাধ্যমে শীতকালীন অনুভূতি খুঁজে পেলাম। অনেক ভালো লাগলো।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
ধন্যবাদ আপনাকে সুন্দর মন্তব্য করার জন্য।💐❤
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit