নাসা কর্তৃক একটি মিশন লঞ্চ করা হয়েছিল যে মিশনের নাম ছিল অ্যাপোলো ইলেভেন এবং সেখানে করে তিনজন নথযাত্রী চাঁদের উদ্দেশ্যে রওনা দেয়। চাদের বুকে পা রাখে নীল আর্মস্ট্রং। এইটাই হচ্ছে আমাদের পৃথিবীর সবথেকে বড় সাফল্য ধরা হতো সেই সময়কাল অনুযায়ী কিন্তু এরপরে বেশ কিছু মিশন পরিচালনা করার পরে প্রায় ৫০ বছর চাঁদের বুকে কোন মিশন পরিকল্পনা করেনি নাসা কিংবা পৃথিবীর অন্যান্য স্পেস এজেন্সি কিন্তু হঠাৎ করেই ৫০ বছর পরে কেন আবার চাঁদের বুকে যাওয়ার জন্য প্রত্যেকটি স্পেস এজেন্সি উঠে পড়ে লেগেছে? এই বিষয়টা কি আপনাদের ভাবায় না!
এই তো কিছু বছর আগেই একটি গবেষণায় উঠে এসেছে চাঁদের মাটিতে নাকি হিলিয়াম তিন আইসোটোপ পাওয়া গেছে। কিন্তু বিজ্ঞানীরা কেন এই এলিমেন্ট নিয়ে এতটাই উদ্বিগ্ন এবং সেটা সবার আগে নিজেদের করে নিতে চাই। দেখুন চাদের নিজস্ব কোন নিজস্ব কোন বায়ুমণ্ডল নেই এবং এর কারণেই সূর্যের রষ্ণী সরাসরি চাঁদের মাটিতে পড়ে এবং কোটি কোটি বছর ধরে সেই সূর্যের আলো চাঁদের মাটিতে পড়ার পরে সেখানে হিলিয়ামের তিন আইসোটোপ এলিমেন্ট অনেক মাত্রায় তৈরি হয়েছে এবং এই হিলিয়াম তিন আইসোটোপ দিয়ে নিউক্লিয়ার পাওয়ার প্লান্ট অনেক অনেক বছর চালানো সম্ভব। কিন্তু সুখের বিষয় হচ্ছে এখান থেকে নিউক্লিয়ার কোন বজ্য বের হবে না, কোন রেডিয়েশন বের হবে না কিন্তু নিউক্লিয়ার এর মতো এনার্জি আমরা পাব। তাই জন্যই চাঁদে যাওয়ার জন্য এখন বিভিন্ন এজেন্সি উঠে পড়ে লেগেছে।
আপনার কি মনে হয় এসব মিশন গুলো কি আদৌ ঠিক হচ্ছে? আমরা যেরকম পৃথিবীকে নষ্ট করে দিয়েছি এবার কি চাঁদ কে ও এভাবে করে আমরা মানুষেরাই নষ্ট করব। আপনার কাছে কি মনে হয় এসব মিশনের উদ্দেশ্য যদি সফল হয় তাহলে চাঁদের কি অস্তিত্ব থাকবে? নাকি সেই অস্তিত্ব বিলীন হয়ে যাবে? কমেন্টে আপনার মূল্যবান মতামত দিতে ভুলবেন না। আজকের মত এখানেই শেষ করছি আপনারা সবাই ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন ধন্যবাদ।