আজকে আমি এসেছি আপনাদের সকলের সাথে একটি জেনারেল রাইটিং পোস্ট শেয়ার করতে। আমার লেখার মাধ্যমে আমার চিন্তা ভাবনা গুলো আপনাদের কাছে পৌঁছানোর লক্ষ্যে এই লেখাগুলো শেয়ার করা।
আশা করছি যে আপনারা আপনাদের মূল্যবান মন্তব্যের মাধ্যমেই আমার এই লেখাটি সৌন্দর্য বৃদ্ধি করবেন এবং আপনাদের মতামত ব্যক্ত করবেন। আমি যদি কোনো কিছু ভুল বলে থাকি। তাহলে অবশ্যই আমাকে শুধরে দিতে ভুলবেন না।
আজকে আমার একটি পরীক্ষা ছিলো অর্থাৎ আমার ইউনিভার্সিটিতে আমার বর্তমানে পরীক্ষা চলছে। তাই বেশ প্রেশার এর মধ্যে রয়েছি।সে যাই হোক, আজকে পরীক্ষার সময়ের একটি অদ্ভুত মুহূর্তের কথা আপনাদের সাথে শেয়ার করবো অর্থাৎ অদ্ভুত না বলে এটা কি বিরক্তিকর বললেই বেশি ভালো হয়। আগে আপনি শেয়ার করি, এর পরেই আপনারা বুঝতে পারবেন যে কেনো আমি আসলে মুহূর্তটিকে বিরক্তিকর বলছি।
আমাদের একটি কোর্স রয়েছে। যে কোর্সটিতে শুধুমাত্র পাশ করলেই হয়ে যায়। অর্থাৎ অনেক ভালো রেজাল্ট করার দরকার পরে না। কারণ ওই রেজাল্টটি অর্থাৎ ওই কোর্সের রেজাল্ট আমাদের মূল রেজাল্টের সাথে সংযুক্ত হয় না ওই কোর্সটি করানো হয় শুধুমাত্র আমাদের মোরালিটি বৃদ্ধি করার জন্য।
এখন আজকে ওই কোর্সের পরীক্ষাতে যেই ম্যাম গুলো হল গার্ড হিসেবে পরেছিলো। উনাদের নিয়েই আসলে আজকে কাহিনী। অর্থাৎ আমরা যখন পরীক্ষা দিতে বসেছি। তখন থেকেই উনারা আমাদের সাথে হাসি ঠাট্টা করা শুরু করেছে। অর্থাৎ এই নিয়ে যে, তোমরা কি এতো লিখছো,তাড়াতাড়ি খাতা দিয়ে দাও, এখনো চলে যাও না কেনো, কেনো আমাদেরকে আটকে রেখেছ। আর উনাদের কথার জন্য প্রায় প্রতিটা স্টুডেন্ট এর এই ক্ষতি হচ্ছিলো অর্থাৎ চিন্তা করুন যে একটা টিচার পরীক্ষার হলে এসে পরীক্ষার্থীদের সাথে মজা করছে।
ব্যাপারটা আসলে আমার কাছে এতো বিরক্তিকর ছিলো, কি আর বলবো। কারণ কিছু কিছু টপিক একেবারেই মাথায় আসছিলো না। আর নিরিবিলি থাকলে তাও একটু মাথায় আসে। কিন্তু ওই টিচারদের জন্য সেটাও সম্ভব হচ্ছিলো না। কারণ তিনি সামনের কিছু স্টুডেন্টদের সাথে এমনভাবে গল্প জুড়ে দিয়েছিলো যে পুরো ক্লাসরুমটা একটা বাজারের মতোন হয়ে গিয়েছিলো। সত্যি কথা বলতে মাঝেমধ্যে আমি এমন হল গার্ড কিংবা এমন টিচার দেখলে অবাক হই যে উনাদের কমনসেন্স কোথায়! এরকম পরিস্থিতিতে পরলে কেমন লাগবে বলুন তো!এক্কেবারে মেজাজ টা খারাপ হয়ে গিয়েছিলো।