রেসিপি||—ঘরোয়া পদ্ধতিতে মুচমুচে বেগুনি তৈরী।

in hive-129948 •  4 months ago 

আসসালামু আলাইকুম

আমার বাংলা ব্লগ কমিউনিটিতে আজকের নতুন ব্লগে আপনাদের সবাইকে স্বাগতম। কেমন আছেন সবাই? আশা করি সবাই ভালো এবং সুস্থ আছেন।আমিও আলহামদুলিল্লাহ ভালো আছি।



প্রতিদিনের মতো আজও আপনাদের মাঝে নতুন একটি পোস্ট নিয়ে হাজির হলাম। আজ আমি আপনাদের সাথে শেয়ার করব একটি রেসিপি পোস্ট। এই রেসিপিটি কয়েকদিন আগেই প্রস্তুত করা। আজকের রেসিপিটি হল ঘরোয়া পদ্ধতিতে বেগুনি তৈরি। বেগুনি খেতে আমি অনেক পছন্দ করি। তাই মাঝে মাঝেই বাসায় তৈরি করা হয়। বাজার থেকে কেনা বেগুনি গুলোর মধ্য তো বেগুন খুঁজেই পাওয়া যায় না। তাই আমরা যখন বাসায় বেগুনি তৈরি করি তখন বেগুনের স্লাইসটা একটু মোটা করে কাটার চেষ্টা করি। আমি যেভাবে ঘরোয়া পদ্ধতিতে বেগুনি তৈরি করেছি এভাবে বাসায় বেগুনি বানিয়ে খেলে কিন্তু অনেক মজা লাগে। বাজারে এসকল জিনিস খুবই অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে তৈরি হয়। যদি বাসায় পরিষ্কার পরিচ্ছন্নভাবে এই বেগুনি রেসিপিগুলো তৈরি করে খাওয়া হয় তাহলে কিন্তু খুবই ভালো। কিন্তু এই ধরনের রেসিপিগুলো প্রতিনিয়ত খেতে থাকলে এমনিতেই অনেক সমস্যা হয় শরীরের। কিন্তু মাঝে মাঝে এই ধরনের রেসিপি গুলো খেতে অনেক মজা লাগে। তাহলে চলুন আমার তৈরি বেগুনের রেসিপিটি দেখে নেওয়া যাক।



IMG_20240531_111832_394@93522416-01.jpeg



উপকরণ সমূহ :

• বেগুন
• বেসন
• চালের গুড়া
• লবণ
• হলুদ
• মরিচ গুঁড়া
• বেকিং পাউডার
• গরম মসলার পাউডার
• তেল



ধাপ-১

প্রথমে বেগুনগুলো নিজের পছন্দমত সাইজ অনুযায়ী কেটে নিতে হবে। বেগুন কাটার পর লবণ পানিতে ১০ মিনিট ভিজিয়ে রাখবো যাতে বেগুনগুলো কালো না হয়ে যায় এবং বেগুনের মধ্যে হালকা লবণ প্রবেশ করে। ১০ মিনিট ভিজিয়ে রাখার পর একটি পাত্রে উঠিয়ে রাখতে হবে।

IMG_20240531_105027_747@1257813301-01.jpegIMG_20240531_105256_172@-2066960411-01.jpeg
ধাপ-২

এ পর্যায়ে একটি পাত্রে বেসন নিয়ে নিয়েছি।বেসনের তিনভাগের এক ভাগ চালের গুড়া নিতে হবে। এর মধ্যে একে একে সকল ধরনের মসলাগুলো দিয়ে দিব যেমন :লবণ, হলুদ, মরিচ গুঁড়া, বেকিং পাউডার, গরম মসলার গুড়া।

IMG_20240531_103655_812@-1664725961-01.jpegIMG_20240531_103730_689@105516051-01.jpeg

IMG_20240531_103921_404@1481948792-01.jpeg

ধাপ-৩

এখন সবগুলো উপকরণ হালকা পানি দিয়ে মিশিয়ে পারফেক্ট একটি ব্যাটার তৈরি করে নিব। খেয়াল রাখতে হবে ব্যাটারটি যেন একদম পাতলা এবং একদম ঘন না হয়।

IMG_20240531_104736_147@2015859125-01.jpeg

ধাপ-৪

এখন একটি কড়াইয়ে তেল গরম করে নিব। বানিয়ে রাখা ব্যাটারের মধ্যে বেগুনের স্লাইস গুলো কোড করে গরম তেলের মধ্যে ছেড়ে দিব।অল্প আঁচে সময় নিয়ে ভেজে নিলেই তৈরি হয়ে যাবে মুচমুচে বেগুনি।

IMG_20240531_105416_768@427124952-01.jpegIMG_20240531_105706_329@159111165-01.jpeg
IMG_20240531_105710_103@379583056-01.jpegIMG_20240531_110430_196@404059147-01.jpeg
ধাপ-৫

এটাই আমার তৈরি বেগুনির ফাইনাল লুক।



IMG_20240531_111651_711@-169871052-01.jpeg

IMG_20240531_111838_285@1218488215-01.jpeg



আজকের এই রেসিপিটি আপনাদের কাছে কেমন লেগেছে সেটা অবশ্যই মন্তব্যে জানাবেন। আজ আর বেশি কিছু লিখছি না, দেখা হবে পরবর্তীতে নতুন কোন পোস্ট নিয়ে ইনশাআল্লাহ।

আল্লাহ হাফেজ


সময় নিয়ে পোস্টটি ভিজিট করার জন্য সবাইকে অনেক ধন্যবাদ


1691507400587_compress31.jpg

আসসালামু আলাইকুম। আমি নীলিমা আক্তার ঐশী। জাতীয়তাঃ বাংলাদেশী। আমি একজন স্টুডেন্ট। আমি অনার্স ৪র্থ বর্ষের ম্যানেজমেন্ট বিভাগের ছাত্রী। আর্ট করা,ঘুরতে যাওয়া এবং রান্না আমার খুবই প্রিয়। প্রিয়জনদের পছন্দের খাবার রান্না করে খাওয়াতে এবং তাদের প্রশংসা শুনতে আমার খুবই ভালো লাগে। নতুন নতুন রেসিপি শেখার আমার খুব আগ্রহ রয়েছে। আমি ২০২৩ সালের জুন মাসে স্টিমিটে জয়েন হয়েছি।আমি বাংলা ব্লগ কমিউনিটিতে জয়েন হয়েছি সবার সাথে বিভিন্ন রেসিপি এবং আর্ট শেয়ার করার জন্য এবং সেই সাথে অন্য সবার থেকে দারুন দারুন সব ক্রিয়েটিভিটি শিখতে। বাংলা ব্লগ কমিউনিটি একটি পরিবারের মত আর এই পরিবারের একজন সদস্য হতে পেরে আমি অনেক খুশি।

New_Benner_ABB-6.png

Support @heroism Initiative by Delegating your Steem Power

250 SP500 SP1000 SP2000 SP5000 SP


Heroism_Copy.png

20230619_2107145.gif

Authors get paid when people like you upvote their post.
If you enjoyed what you read here, create your account today and start earning FREE STEEM!
Sort Order:  

তেলে ভাজা খাবার গুলো খেতে ভীষণ মজা লাগে। যদিও বেশি খেলে সমস্যা হয়। তার পরেও খেতে ভীষণ ইচ্ছে করে। মুচমুচে বেগুনি তৈরী দেখেই তো খেতে ইচ্ছে করছে আপু। ভিন্ন রকম সেফে বেগুনী তৈরি করে দেখিয়েছেন। আপনার তৈরি করা দেখে আমিও শিখে নিলাম। অনেক ধন্যবাদ আপনাকে চমৎকার একটি রেসিপি পরিবেশন করার জন্য।

আমরা বাঙালি তো তাই সমস্যা জেনেও খাওয়া বাদ দিতে পারি না। যাইহোক, অনেক ধন্যবাদ মন্তব্য করার জন্য।

বেগুনি খেতে আমার কাছে ভীষণ ভালো লাগে আপু। রমজান মাসে প্রতিদিন প্রায় বেগুনি অথবা আলুর চপ তৈরি করা হতো কিন্তু এখন আর হয় না। আপনার রেসিপি দেখে তো ইচ্ছে করছে আমার এখন বেগুনি খেতে। আপনার রেসিপিটা সত্যি লোভনীয় হয়েছে আপু ধন্যবাদ।

রমজান মাসে ইফতারিতে বেগুনি না হলে আমারও একদমই জমে না আপু।

আপু আপনার বেগুনি দেখে অনেক ভালো লাগলো। আসলে আপু রমজান মাসে এমন বেগুনি প্রতি নিয়ত খাওয়া হয় তবে এখন আর তেমন খাওয়া হয় না।প্রতিটি ধাপ অনেক সুন্দর করে দেখিয়েছেন। ধন্যবাদ আপনাকে সুস্বাদু একটি রেসিপি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।

জ্বী আপু,,, রমজান মাসে প্রায় প্রতিদিনই বেগুনি খাওয়া হয় বাসায় তৈরী করে। কিন্তু অন্য সময় কেনা বেগুনি মাঝে মধ্যে খাওয়া হয়।

আলুর চপ বেগুনি চপ এবং পিয়াজু আমার খুবই প্রিয়।
আপনার প্রস্তুত করা মুসমুচে বেগুনের চপের ফটোগ্রাফি দেখেই তো জিভে জল চলে এলো।
খেতে নিশ্চয়ই খুব সুস্বাদু হয়েছিল।
চপ প্রস্তুতের ধাপ গুলো অনেক সুন্দর ভাবে উপস্থাপন করেছেন আপনার জন্য।

বাসায় স্বাস্থ্যকর উপায়ে তৈরী করা এই বেগুনি খেতে অনেক বেশি টেস্টি হয়েছিলো।

তেলেভাজা যেকোনো খাবারই আমার ভীষণ পছন্দ। আর সেটা যদি হয় বেগুনি তাহলে তো কথাই নেই। আমার খুবই ভালো লাগে।
ধন্যবাদ আপু এতো সুন্দর রেসিপিটি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।

তেলে ভাজা খাবার আমারও খুব পছন্দ। কিন্তু প্রতিনিয়ত খাওয়া স্বাস্থ্যের জন্য খুবই ক্ষতিকর।

Upvoted! Thank you for supporting witness @jswit.

বেগুনি আমার খুবই প্রিয়। রমজান মাসে এই খাবারগুলো অনেক খাওয়া হয়। রমজান মাস শেষ হওয়ার পর আর খাওয়া হয়নি আপু। গরম গরম বেগুনি খাওয়ার মজাই আলাদা। আপনার তৈরি করা রেসিপির পদ্ধতি দেখে আমিও এই রেসিপি শিখে নিলাম আপু।

অন্য সময়ের তুলনায় রমজান মাসে এই খাবার গুলো বেশি খাওয়া হয় ভাইয়া। গরম গরম বেগুনি খেতে সত্যি খুব মজা।

তেলে ভাজা খাবার গুলো শরীরের ক্ষতি করে তারপরও খেতে ভালো লাগে। তবে বাজার থেকে কিনে আনা খাবার গুলো অনেক সময় অস্বাস্থ্যকর হয়ে থাকে। তাই মাঝে মাঝে বাড়িতে ই এরকম ভাবে কিছু বানিয়ে খেলে মন্দ হয় না। আজকে আপনার শেয়ার করা বেগুনি বানানোর রেসিপিটা দেখতে পেরে বেশ ভালো লাগলো। আশা করি এটা খেতেও বেশি সুস্বাদু হয়েছিল। ধন্যবাদ আপনাকে বেগুনি বানানোর এই রেসিপি টা আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।

জ্বী ভাইয়া, বেগুনি রেসিপিটি দেখতে যেমন সুন্দর হয়েছে খেতেও অসাধারণ মজা ছিল।

আসলে রাতের বেলায় আপনার বেগুনির পোস্টটি দেখে আমার বেগুনি খেতে ইচ্ছে করছে। এত রাতে এখন কি করা যায়। আসলে আপনি খুব সুন্দর ভাবে আমাদের মাঝে এই বেগুনি তৈরি রেসিপিটা শেয়ার করেছেন। আসলে বেগুনি খারাপ হলেও কিন্তু আমার কাছে এই বেগুনি একটা প্রিয় খাবার। ধন্যবাদ আপনাকে আজকে এই লোভনীয় খাবারটা আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।

রেসিপিটি সম্পর্কে এত সুন্দর একটি মতামত প্রকাশ করার জন্য অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া।

নিজে হাতে এভাবে রেসিপি তৈরি করতে পারলে অন্যরকম ভালো লাগা কাজ করে মনের মধ্যে। আর কিছুটা হলে ভেজালমুক্ত সুন্দর খাবার হয়ে থাকে। আর তাই পরিবারের মানুষও বেশি স্বাচ্ছন্দে খেতে পারে এই জাতীয় বেগুনি রেসিপি গুলো। আমিও মাঝেমধ্যে চেষ্টা করি আপু সুন্দরভাবে তৈরি করে পরিবারের সবাইকে খাওয়াতে। আশা করি অনেক সুস্বাদু হয়েছিল আপনার এই রেসিপি।

আপনিও মাঝেমধ্যে চেষ্টা করেন রেসিপিগুলো সুন্দরভাবে তৈরি করে পরিবারকে খাওয়াতে জেনে খুব ভালো লাগলো আপু।

শুধু রেসিপি আকারে শেয়ার করেন কিন্তু কখনো দাওয়াত দিয়ে তো খেতে দেন না। তবে আপনি যে চমৎকার সব রেসিপি তৈরি করতে পারেন এটা চোখ বন্ধ করে বলা যায়। মুচমুচে বেগুনি তৈরি করে আজকে আমাদের মাঝে তুলে ধরেছেন দেখে জিহ্বায় জল চলে আসলো আপু। আমাদের সাথে রেসিপিটি শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ।

ধন্যবাদ মতামত দিয়ে পাশে থাকার জন্য।

তেলে ভাজা রেসিপি গুলো খেতে বেশ মজাই লাগে। আজকে আপনি খুব সুন্দর করে বেগুনি রেসিপি করেন। বাজারে বেগুনির চেয়ে বাড়িতে তৈরি করে বেগুনি খেলে স্বাস্থ্যের জন্য খুব ভালো হয়। আর বেগুনি খেতে আমি নিজেও খুব পছন্দ করি। ধন্যবাদ এত সুন্দর করে বেগুনি রেসিপি করে আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।

মূল্যবান মতামতের মাধ্যমে পাশে থাকার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ ভাইয়া আপনাকে।

ঘরোয়া পদ্ধতিতে দারুন মজাদার একটি রেসিপি শেয়ার করেছেন আপু। বেশ সুন্দরভাবে ফুলকো ফুলকো বেগুনি তৈরি করেছেন। আর সেই বেগুনির রেসিপিটি আমাদের মাঝে উপস্থাপন করেছেন। ধন্যবাদ আপু সুন্দর একটি পোস্ট শেয়ার করার জন্য।

চমৎকার মন্তব্য করে পাশে থাকার জন্য অনেক ধন্যবাদ আপু।

বেগুনি আমার ভীষণ পছন্দের খাবার।আপনি চমৎকার সুন্দর মজাদার মুচমুচে বেগুনি রেসিপি করেছেন এবং আমাদের সাথে ভাগ করে নিয়েছেন। ধাপে ধাপে বেগুনি তৈরি পদ্ধতি চমৎকার সুন্দর করে আমাদের সাথে ভাগ করে নেয়ার জন্য ধন্যবাদ আপনাকে।

বেগুনি আপনারও ভীষণ পছন্দের খাবার জেনে অনেক ভালো লাগলো।

বেগুনী আমার বেশ প্রিয়। রোজার সময় এই রেসিপি ছাড়া যেন ইফতার অপূর্ণ থেকে যায়। আপনি কিন্তু বেশ সুন্দর করে মুচমুচে বেগুনী ভাজার রেসিপি আমাদের মাঝে সুন্দর করে উপস্থাপন করেছেন। ধন্যবাদ আপু এমন সুন্দর একটি রেসিপি শেয়ার করার জন্য।

রোজার সময় এই রেসিপি ছাড়া যেন ইফতার অপূর্ণ থেকে যায়।

আমার ও আপু☺️

বেগুনি দেখেই মনে হচ্ছে আপু খুব মুচমুচে হয়েছে।আপনি বেশ ভালো রান্না করতে পারেন।যেগুলো আপনার রেসিপি তৈরি করার ধরন দেখেই বুঝতে পারা যায়। শুভকামনা আপনার জন্য।ধন্যবাদ আপনাকে সুন্দর পোস্টটি শেয়ার করার জন্য।

রেসিপি পোস্ট টি দেখে এত উৎসাহমূলক মন্তব্য করার জন্য অনেক ধন্যবাদ আপু।

বাহ আপনি তো খুব মজার মুচমুচে বেগুনি রেসিপি করেছেন। তবে বেগুনি খেতে খুব ভালো লাগে গ্যাসের কারণে তেমন খাওয়া হয় না। মাঝেমধ্যে আমি নিজেও বাড়িতে মুচমুচে বেগুনি রেসিপি বানিয়ে থাকি খাওয়ার জন্য। আর মুচমুচে বেগুনি বিকাল বেলা খেতে বেশ ভালোই লাগে। খুব চমৎকার মুচমুচে বেগুনি রেসিপি আমাদের মাঝে উপস্থাপনা করেছেন।

জ্বী আপু,,বিকেলে এ ধরনের নাস্তা খেতে অনেক ভালো লাগে। মতামত প্রকাশ করার জন্য অনেক ধন্যবাদ।

বেগুনি চপ আমার অনেক পছন্দের একটি চপ।বাজারে গেলে বা কোথাও গেলে বেগুনি চপ খাওয়ার চেষ্টা করি।তবে ভাজা পোড়া জিনিস খেতে আমার অনেক ভালো লাগে। যাইহোক আপনার মুচমুচে বেগুনি রেসিপি দেখে খুবই ভালো লাগলো।প্রতি টা ধাপ সুন্দর ভাবে উপস্থাপন করছেন। আপনাকে অসংখ্য অসংখ্য ধন্যবাদ আপু পোস্ট টি শেয়ার করার জন্য।

অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া,, সুন্দর একটি মন্তব্য শেয়ার করার জন্য।

ঘরোয়া পদ্ধতিতে মুচমুচে বেগুনি রেসিপি। খুবই লোভনীয় রেসিপি আপু। আমি তো ইচ্ছা করলে দশ পনেরটা খেতে পারি। কিন্তুু তেলের ভয়ে রমজান মাস ছাড়া একটাও খায় না। আপনার রেসিপিটা দারুন হয়েছে। ধন্যবাদ।

তৈলাক্ত খাবার যতোটা সম্ভব আমাদের এড়িয়ে চলা উচিত। ধন্যবাদ ভাইয়া।