তারিখ-২৫.০১.২০২৩
নমস্কার বন্ধুরা
আশা করি ঈশ্বরের আশীর্বাদে সকলে ভালো আছেন।আমিও ব্যস্ততার মধ্যে আস্তে আস্তে ভালো থাকার চেষ্টাও করছি। অবশেষে ভাইয়ের অর্থাৎ মাসির ছেলের অপারেশনের সমস্ত কিছু শেষ হয়েছে। তার সেলাই কাটানো, বায়োপ্সি রিপোর্ট আনা সবটাই সম্পূর্ণ করলাম। এখন একটু নিশ্চিন্ত। তবে ৩০শে জানুয়ারির পর থেকে আরো সমস্ত সমস্যাগুলো থেকে এক ধাপ এগিয়ে আসতে পারবো। আমার জন্য নিজের ঈশ্বরের কাছে প্রার্থনা করবেন যেন তিরিশে জানুয়ারি সত্যেরই জয় হয়।যাই হোক বেগতিক লাইনের কথা এখন বলে লাভ নেই। আমি বরং যে বিষয়ে বললে কমিউনিটিতে একটু কাজে লাগতে পারবো,সে বিষয়টা বলি। গত ২৩শে জানুয়ারি নেতাজির জন্ম দিবস ছিল। নেতাজি শুধু ভারতবর্ষ নয় অখণ্ড ভারতের একজন বীর, সাহসী নেতা ছিলেন। আমাদের বর্তমান প্রধানমন্ত্রী,নেতাজি কে অখণ্ড ভারতের প্রথম প্রধানমন্ত্রী ঘোষণা করেছেন। যেটা আমাদের জন্য খুবই আনন্দের এবং গর্বের বিষয়। আবার আগামীকাল ভারতের প্রজাতন্ত্র দিবস। ১৯৫০ সালের ২৬ শে জানুয়ারি থেকে ভারত বর্ষ প্রজাতন্ত্র দিবস হিসেবে পালন করা হয়। কারণ এই দিনে ভারত স্বাধীনভাবে নিজের সার্বভৌমত্ব গ্রহণ করে। দেশের এই দুটো স্মরণীয় দিন উপলক্ষে দুটো দিনের মাঝামাঝি আজকের দিনটাই আমি পছন্দ করে নিলাম এই গানটা খাওয়ার জন্য।একটা ছোট গান সেরকম কোনো বিপ্লব আনতে পারবে না কারো মধ্যেই। আর আমার দক্ষতা এতটা নয় যে আমি হাজার হাজার লোকের মধ্যে দেশাত্মবোধক চেতনার উদয় করতে পারবো। তবুও কিছু না করার চেয়ে, কিছু করা ভালো। এটা আমি মনে করি। সেই ভেবেই গানটা গাইছি।
উঠো গো ভারত-লক্ষ্মী,
উঠো আদি-জগত-জন-পূজ্যা,
উঠো গো ভারত-লক্ষ্মী,
উঠো আদি-জগত-জন-পূজ্যা,
দুঃখ দৈন্য সব নাশি
করো দূরিত ভারত-লজ্জা,
ছাড়ো গো ছাড়ো শোকশয্যা,
কর সজ্জা
পুনঃ কমল-কনক-ধন-ধান্যে।
জননী গো, লহো তুলে বক্ষে
সান্ত্বন-বাস দেহ তুলে চক্ষে,
কাঁদিছে তব চরণতলে
ত্রিংশতি কোটি নরনারী গো।
কাণ্ডারী নাহিক কমলা
দুঃখলাঞ্ছিত ভারতবর্ষে,
শঙ্কিত মোরা সব যাত্রী
কালসাগর-কম্পন-দর্শে,
তোমার অভয়-পদ-স্পর্শে, নব হর্ষে,
পুনঃ চলিবে তরণী শুভ লক্ষ্যে।
জননী গো, লহো তুলে বক্ষে
সান্ত্বন-বাস দেহ তুলে চক্ষে;
কাঁদিছে তব চরণতলে
ত্রিংশতি কোটি নরনারী গো।
ভারত-শ্মশান করো পূর্ণ
পুনঃ কোকিল-কূজিত কুঞ্জে,
দ্বেষ-হিংসা করি চূর্ণ
করো পূরিত প্রেম-অলি-গুঞ্জে,
দূরিত করি পাপ-পুঞ্জে, তপঃ-তুঞ্জে
পুনঃ বিমল করো ভারত পুণ্যে।
জননী গো, লহো তুলে বক্ষে,
সান্ত্বন-বাস দেহ তুলে চক্ষে;
কাঁদিছে তব চরণতলে
ত্রিংশতি কোটি নরনারী গো।
উঠো গো ভারত-লক্ষ্মী,
উঠো আদি-জগত-জন-পূজ্যা,
উঠো গো ভারত-লক্ষ্মী,
উঠো আদি-জগত-জন-পূজ্যা,
দুঃখ দৈন্য সব নাশি
করো দূরিত ভারত-লজ্জা,
ছাড়ো গো ছাড়ো শোকশয্যা,
কর সজ্জা
পুনঃ কমল-কনক-ধন-ধান্যে।
জননী গো, লহো তুলে বক্ষে
সান্ত্বন-বাস দেহ তুলে চক্ষে,
কাঁদিছে তব চরণতলে
ত্রিংশতি কোটি নরনারী গো।
কাণ্ডারী নাহিক কমলা
দুঃখলাঞ্ছিত ভারতবর্ষে,
শঙ্কিত মোরা সব যাত্রী
কালসাগর-কম্পন-দর্শে,
তোমার অভয়-পদ-স্পর্শে, নব হর্ষে,
পুনঃ চলিবে তরণী শুভ লক্ষ্যে।
জননী গো, লহো তুলে বক্ষে
সান্ত্বন-বাস দেহ তুলে চক্ষে;
কাঁদিছে তব চরণতলে
ত্রিংশতি কোটি নরনারী গো।
ভারত-শ্মশান করো পূর্ণ
পুনঃ কোকিল-কূজিত কুঞ্জে,
দ্বেষ-হিংসা করি চূর্ণ
করো পূরিত প্রেম-অলি-গুঞ্জে,
দূরিত করি পাপ-পুঞ্জে, তপঃ-তুঞ্জে
পুনঃ বিমল করো ভারত পুণ্যে।
জননী গো, লহো তুলে বক্ষে,
সান্ত্বন-বাস দেহ তুলে চক্ষে;
কাঁদিছে তব চরণতলে
ত্রিংশতি কোটি নরনারী গো।