তারিখ-২৪.১২.২০২২
নমস্কার বন্ধুরা
আশা করি ঈশ্বরের আশীর্বাদে সকলে ভালো আছেন।আমিও ভালো আছি। এই 'আমিও ভালো আছি'এই কথাটি বলতে এখন কোথায় একটা নিজের বাধ্যতা চলে এসেছে।ভালো থাকি বা না থাকি কিন্তু ভালো আছেই বলতে হবে। আর আমার মনে হয় আমার মত কম বেশি অনেকেই এমনটাই করেন। তবে আপনাদের কুশল মঙ্গল সবসময়ই মন থেকে চাই। আজকে আমি আপনাদের সামনে পশ্চিমবঙ্গের বিখ্যাত দাদা-বৌদির রেস্তোরাঁ র বিরিয়ানি রিভিউ নিয়ে এসেছি। শুধু বিরিয়ানি নয় এখানকার বর্তমানে আরেকটা জিনিসও ওয়ার্ল্ড ফেমাস😃 হতে চলেছে। সেটা হল ফিশ-ফ্রাই।যাইহোক এগুলোর ব্যাপারে পরেই বলছি। প্রথমে বলি হঠাৎ করে দাদা বৌদি যাওয়ার কারণটা কি?
আমি যখন কমিউনিটিতে প্রথম আসি তখন আপনারা অনেকেই দেখেছেন হয়তো যে রিয়া প্রামাণিক নামে একজন একই সময়ে এখানে কাজ করতে এসেছিল। কিন্তু তার অফিসের কাজের চাপের কারণে সে আর কন্টিনিউ করতে পারেনি। রিয়া আমার পূর্ব পরিচিত এবং তার বাড়ির পশ্চিমবঙ্গের দক্ষিণ চব্বিশ পরগনা জেলার কাকদ্বীপে। রিয়ার মা (কাকিমা) কোলকাতায় এসেছেন রিয়া এবং ওর বোন যেখানে থাকে সেখানে আর সাথে করে ভালো খেজুরী গুঁড় নিয়ে এসেছেন এবং সেটা আমাদের বাড়িতে পাঠাতে ইচ্ছুক। মা ওনাকে যদিও বলল যে আমাদের বাড়ি থেকে যেনো ঘুরে যান তবে ব্যস্ততার কারণে কাকিমা আসতে পারেন নি। অগত্যা রিয়া এবং ওর বোন ব্যারাকপুর এসেছিলো সেই গুঁড় নিয়ে এবং আমিও এদিক থেকে ব্যারাকপুর গেলাম।তারপর ভাবলাম ব্যারাকপুর এলাম আর দাদা-বৌদর বিরিয়ানি খাব না? যদিও রাস্তার পাশে রেস্তোরাঁ তে ঢোকার লম্বা লাইন দেখে খাওয়ার ইচ্ছেটা উবে গেছিলো।কিন্তু রিয়া এবং ওর বোন শ্রেয়া খুব ইনসিস্ট করায় বাধ্য হয়ে লাইনে দাঁড়ালাম।
প্রায় দেড় ঘন্টা লাইনে অপেক্ষা করার পরে অবশেষে রেস্তোরার ভেতরের ঢুকতে পারলাম। এই রেস্টুরেন্টটা তাদের পুরনো দোকান ভেঙে নতুন করে করা হয়েছে। মোট পাঁচটা ফ্লোর রয়েছে এই রেস্টুরেন্টে। যদিও প্রথম ফ্লোরটাই আপাতত কাজে লাগানো হচ্ছে। তাও প্রথম ফ্লোরে যতটা জায়গা আছে তাতে একসাথে ৭০০ লোক বসে খেতে পারবে। তার পরেও রাস্তার লম্বা লাইন আমি আপনাদের সামনে ছবিতে তুলে ধরলাম। এই লাইনের দৈর্ঘ্য কতটা সেটা আমি বলে বোঝাতে পারবো না। এক দুই কিলোমিটার তো হতেও পারে কোন বিশেষ দিনেতে। আর এটা যে শুধু তাদের একটাই রেস্টুরেন্ট তা না। একই জায়গাতে মোট তাদের তিনটা রেস্টুরেন্ট আর তিনটাতেই প্রায় এরকম ভিড় থাকে। সুতরাং কতটা পরিমাণে ভাইরাল হয়েছে এই দোকানটি সেটা বুঝতেই পারছেন।ইউটিউব খুললে ওখানে দাদা বৌদির রেস্টুরেন্টের রান্নার হাজার খানেক বিরিয়ানি রিভিউ পাবেন।অর্থাৎ কতটা বিখ্যাত হলে এটা হতে পারে সেটুকু আশা করি বুঝতেই পারছেন।
ভেতরে ঢুকতেই আর সেরকম অপেক্ষা করতে হয়নি। ঢোকার সাথে সাথেই বসলাম একটা জায়গা দেখে। যদিও সিট ওরাই ঠিক করে দেয়।হেডকাউন্ট দেখে ওরা সিট ডিসাইড করে। বসার পরেই চলে এলো ছোট ছোট জলের বোতল আর বিরিয়ানির সাথে খাওয়ার জন্য ধনেপাতা পুদিনার চাটনি এবং স্যালাড। তারপরেই অর্ডার করলাম দু প্লেট মটন বিরিয়ানি।কারণ তিনজনে তিন প্লেট খাবো অতটা দম আমাদের নেই। পরিমাণটা অনেকটা হয় একার পক্ষে খাওয়াটা সম্ভব না। তবে যারা বেশী খেতে ভালোবাসেন তারা খেতেও পারেন। আমরা দু প্লেট বিরিয়ানি নেওয়ায় যে কাকু সার্ভ করছিলেন সে কাকুই বললেন, "আমি কি তিনটে প্লেটে ভাগ করে দেবো তিনজনকে? "আমি তখন বললাম যে, "হ্যাঁ তিনটে প্লেটে ভাগ করে দাও আর একটা মটন এক্সট্রা দিও। সেটার দাম যা হয় নিও। "কাকু সেভাবেই তিনটে প্লেটে বিরিয়ানি সাথে একটা আলু ফ্রি ,এক পিস মটন এক্সট্রা নিয়ে এসেছিলেন।
বিরিয়ানি
মোটামুটি খেতে লাগছিল। দাদা বৌদির বিরিয়ানি নিয়ে আলাদা করে আমার রিভিউ দেওয়ার কিছুই নেই। তাও বলে দিচ্ছে বিরিয়ানির মধ্যে কেওড়া জল,গোলাপ জল এবং মিঠা আতরের একটা ব্যালেন্স স্বাদ আছে। বিরিয়ানিটা ঘি এবং ডালডা একসাথে মিশিয়ে বানানো হয়েছে। অতিরিক্ত ভেজাও নয় আবার অতিরিক্ত শুকনো নয়।খুব বেশি যে মশলা ব্যবহার করা হয়েছে তা ও নয়। কিন্তু মুখে দিলেই হালকা বিরিয়ানির মশলার একটা ফ্লেভার পাওয়া যায়। চাল গুলো এমন ভাবেই সেদ্ধ করা হয়েছে উপরি ভাবে দেখলে জিনিসটাকে ঝরঝরে মনে হবে। কিন্তু মুখে দিলেই সেই চালটা গলে যায়। কষ্ট করে অনেকক্ষণ ধরে চিবোতে হয় না। বড় আলু কে দু টুকরো করে কেটে দেওয়া হয়।তারপর পেঁয়াজ রসে ভালো করে ফোটানো হয়। ফলে আলুর রঙটা অনেকটা বাদামি হয়।আর ভেতর পর্যন্ত সেই পেঁয়াজ,নুন,ঝালের সুন্দর একটা ফ্লেভার ঢোকে। এবার আসি সো স্টপার মটনের কথা নিয়ে।মটনগুলো প্রত্যেকটা পিসই রেওয়াজি থাকে। অর্থাৎ বেশ খানিকটা মাংস অল্প একটু চর্বি আর অল্প একটু হাড়। মটনের সাইজ থাকে ১০০ থেকে ১৫০ গ্রামের মধ্যে। এই মটনটাকে প্রথমে হালকা করে সেদ্ধ করে নেওয়া হয়।তারপরে যখন লেয়ারিং করা হয় ,তখন বাকিটা সেদ্ধ হয়। আর লেয়ারিং করার পরে উপরে অবশ্যই খোয়া ক্ষীর, দুধ কেশর, বেরেস্তা, বিরিয়ানি মশলা এগুলো ছিটিয়ে দেওয়া হয়। ফলে বিরিয়ানি টা অসাধারণ একটা গন্ধ যুক্ত এবং পারফেক্টলি রান্না হয়। এই বিরিয়ানি পেলে সাথে কোন সাইড ডিসের প্রয়োজনই পড়ে না।
কিন্তু তাদের মেনু কার্ডে চিকেন চাপ, মটন কষা, মটন লিভার কষা,এগুলো আছে। কিন্তু লোকজন বেশির ভাগই শুধু বিরিয়ানি খায়,তোদের বিখ্যাত স্যালাড ও চাটনি দিয়া।এক প্লেট মটন বিরিয়ানির দাম ৩১০ টাকা। আর এক প্লেট চিকেন বিরিয়ানি দাম ২৯০ টাকা। বিরিয়ানি খেয়ে যদিও আমার আহামরি কিছু লাগেনি।কিন্তু অনেকেই এই ধরণের বিরিয়ানি খুব ভালো খায়। এক্সট্রা মটনের দাম নিয়েছিলো ২২০ টাকা। এবার অনেকেরই মনে হবে এটা হয়তো লস হয়েছে। কিন্তু ভাত নিয়ে নষ্ট করবো, সেটা আমি চাইনি বলেই হয়তো খানিকটা লস করেই শুধু একটা এক্সট্রা মটন নিয়েছি।
ফিশ ফ্রাই
যাইহোক বিরিয়ানি খেতে খেতে মনে পরলো, ভাই বলেছিল ওদের দোকানের আরেকটা জিনিসও বিখ্যাত। সেটা ওদের ফিশ ফ্রাই। আবার দাদা-বৌদিতে আসব শুনে @rupaie22 ও আগের দিন আমায় বলল ওদের ফিশ ফ্রাই ট্রাই করতে। একবার ভাবলাম তাহলে যখন তিনজনে দু প্লেট বিরিয়ানি খেলাম,পেটে আর একটু জায়গা আছে। তাহলে দু প্লেট ফিস ফ্রাই অর্ডার করি। যেই ভাবা সেই কাজ। কাকুকে ডাকলাম।বললাম, "কাকু এখন কি দুপ্লেট ফিস-ফ্রাই অর্ডার করা যাবে?"কাকু বলল, "কেন যাবে না?নিয়ে আসছি আমি এক্ষুনি।"কাকু প্রায় হাওয়ার বেগে উড়ে চলে গেল। তারপরে কিছুক্ষণের মধ্যেই ফিশ ফ্রাই নিয়ে হাজির। ততক্ষণে আমাদের বিরিয়ানি খাওয়া হয়ে গেছে।
ফিশ ফ্রাইয়ের কথা যত বলব ততই হয়তো কম বলা হবে। ডায়মন্ড শেপের ছিল আর মাঝখান থেকে কেটে নিয়ে এসেছিল।সাথে ছিল কাসুন্দি এবং স্যালাড। ফিসফ্রাইয়ের উপরের কোটিংটা ছিল ব্রেডক্রাম্ব দেওয়া কুড়মুড়ে। তারপরে যখন ফ্রেশ ফ্রাই টা ভাঙলাম, ভেতরে আলগা আর অন্য কোন কিছুর আস্তরণ আমি পাইনি। পুরোটাই শুধু মাছ। এত মোটা শুধু মাছ আর অন্য কিছু নেই!সেটা দেখে আমি খানিকটা ভ্যাবাচ্যাকা খেয়ে গেছিলাম।কারণ ফিস ফ্রাইটার দাম নিয়েছিল দেড়শ টাকা। এই দামে আরো অনেক জায়গাতেই আমি ফিস ফ্রাই খেয়েছি। সে সব দোকানে, মাছের ফিলেটা ছিল একদমই পাতলা। সাথে বিভিন্ন মসলার কোটিং থাকতো অনেকটা মোটা।ফলে মাছের স্বাদ পাওয়াই যেত না।কিন্তু এখানে জাস্ট মাছটাকে আদা,রসুন,লেবু,নুন,লঙ্কা আর ডিমের একটা মিশ্রণে ডুবিয়ে নিয়ে তার উপর থেকে ব্রেড ক্রাম্পের হালকা একটা কোটিং করা হয়েছে। ফলে পুরো বিষয়টা থেকেই সুন্দর একটা ভেটকি মাছের গন্ধ বেরোচ্ছে। খেতে অসাধারণ স্বাদ।সত্যি বলতে বিরিয়ানি খেয়ে মনটা খারাপ হয়ে গিয়েছিল, কারণ বর্তমানে ওখানকার বিরিয়ানির স্বাদ অতটাও ভালো লাগেনা যতটা পপুলারিটি এখনো রয়েছে। কিন্তু ফিশ ফ্রাই টা খেয়ে আবার মন ভরে গেলো।ভাবলাম যে এর পর লোকে দাদা বৌদিতে, আসলে ফিস ফ্রাই খেতেই আসবে হয়তো।
খাওয়া-দাওয়া করে বিলমিটিয়ে বেরিয়ে এলাম।রিয়ার আবার বিরিয়ানি টা বেশি ভালো লেগেছে। আমার এবং শ্রেয়া ফিশ ফ্লাইট। ওরা ওখানে খেয়েও আবার একটা মটন বিরিয়ানি এবং একটা চিকেন বিরিয়ানি পার্সেলও করে নিয়েছে। আমাকেও বলছিল, কিন্তু আমি ওই গল্পে নেই।😀
দাদা-বৌদি হোটেল | রেটিং |
---|---|
অ্যাম্বিয়েন্স | ৬/১০ |
ব্যাবহার | ৮/১০ |
মটন বিরিয়ানি | ৭/১০ |
ফিশফ্রাই | ৯.৫/১০ |
মূল্য | ৫/১০ |
লোকেশন | ডিভাইস |
---|---|
https://what3words.com/coder.behaving.domain | রেডমি নোট ১০ প্রো ম্যাক্স |
আজ এখানেই শেষ করছি। রিভিউটি আপনাদের কেমন লেগেছে অবশ্যই বলবেন। আর কেউ যদি দাদা বৌদির বিরিয়ানি খেয়ে থাকেন তাদের কেমন লেগেছে সেটাও জানাবেন। আবার আসবো অন্য কোন উপস্থাপনা নিয়ে। সকলে ভালো থাকবেন।
🌸🌸🌸ধন্যবাদ🌸🌸🌸
পরিচিতি
আমি পায়েল।ভারতের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের রাজধানী কলকাতার কাছাকাছি ডাক্তার বিধান রায়ের স্বপ্নের শহর কল্যাণীর বাসিন্দা।একসময় যদিও চাকরী করেছি কিন্তু বর্তমানে ফুলটাইম ব্লগার এবং ভ্লগার।যদিও নিজেকে এখনও শিক্ষানবিশ মনে করি। আর তা ই থাকতে চাই ।সফল হয়েছি কিনা বা কতদিনে হব তা জানি না, কিন্তু নিজের প্যাশনকেই লক্ষ্য করে এগিয়ে চলেছি।বাকিটা আপনাদের হাতে।আশাকরি আমার সাথে যুক্ত থাকলে আশাহত হবেন না।
বাপরে!!দেড় ঘন্টা লাইনে দাঁড়িয়ে থাকতে হয়েছে!😑তবে খাবার এতো ভালো পেলে ওসব কিছু মনে না হওয়াই স্বাভাবিক।
দোকানের নামটা জোশ 😁 কলার পাতার বিষয়টা আরো বেশি ভাল্লাগছে।শুভ কামনা রইলো 🖤
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
হ্যাঁ। ১.৫ ঘন্টা মানে হল তাড়াতাড়ি এখানে। আর কলাপাতায় আজকাল খুব কম জায়গায় দেয়। এটি তআর মধ্যে একটা।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
অতি উন্নতমানের এবং অদ্ভুত রকমের একটা রিভিউ দেখলাম আজ। 🤣 তবে আপনি দাদা বৌদির ঠিক কোন শাখায় গেছেন বুঝতে পারলাম না। কারণ ভেতরে এম্বিয়েন্স দেখে তো ভালো মনে হচ্ছে না বেশি একটা। যাই হোক আমরা যেখানে যাই সেখানে কিন্তু বিরিয়ানির দাম ৩৪০ টাকা করে নেয়। তবে দাদা বৌদির বিরিয়ানির কোয়ালিটি মাঝেমধ্যে খারাপ করে ফেলে দেয় এটা সত্যি কথা। আর ফিস কাটলেট আপনাকে এজন্যই খেতে বলেছিলাম যে আমি দাদা বৌদিতে গেলেই তিন-চারটা ফিস কাটলেট এমনিই খাই। আর আপনার সুন্দরী বান্ধবীরা সাথে গেছে সেটা আগে বললে তো আমি গিয়ে দেখা করে আসতাম। হা হা হা 🤣
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
লিখেছি যে ওদের পুরোনো দোকানটা ভেঙে যেটা বানিয়েছে সেটায়। আপনাকে তো ডাকলাম।এলেন না।৩-৪ টে ফিস ফ্রাই!!!!! আপনিই পারেন। আমাদের বিরিয়ানি ৩১০ নিয়েছিলো।ধন্যবাদ।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
হ্যাঁ দাদা। আসলে অবশ্যই খাবেন। আপনাদের বাংলাদেশ থেকে অনেক ফুড ভ্লগার আসেন।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
দোকানের নামটা তো বেশ দারুন। পরিবেশনের পদ্ধতি বেশ ভালো লেগেছে আমার কাছে।
দেড় ঘণ্টা!!! বুঝতে পারলাম এটা কতটা বিখ্যাত। খুব ভালো রিভিউ দিয়েছেন এবং কিছুটা আলাদা ছিল আপনার রিভিউ টি। তাদের বিরিয়ানি সম্পর্কে আপনার লেখাগুলো পড়ে তো আমার জিভে জল চলে এসেছে।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।কখনও আসলে অবশ্যই খাবেন। ভালো লাগবে আশা করি।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
দাম বাড়তে বাড়তে এবার তো আকাশ ছাড়িয়ে যাবে দেখছি। ৩০০ টাকা খরচ করে বাড়িতে বিরিয়ানি বানালে সবার হয়ে যাবে মনে হয়।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
একদমই তাই। আর মানও যা তা হয়ে যায় মাঝে মাঝেই।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit