বাঁধাকপির পাকোড়া রেসিপি।

in hive-129948 •  last month 

হ্যালো..!!

আমার প্রিয় বন্ধুরা,

আমি @purnima14 বাংলাদেশী,

আজ- ০৬ ফেব্রুয়ারি, বৃহস্পতিবার, ২০২৫খ্রিঃ



আমি আশা করি, আপনারা সবাই সুস্থ এবং সুন্দর আছেন। আমি সবসময় চেষ্টা করি নিজেকে হাসি খুশি রাখার। আমি "আমার বাংলা ব্লগের" মাধ্যমে আপনাদের সামনে আমার সকল ধরনের ক্রিয়েটিভিটি তুলে ধরবো। আমি আজকে আপনাদের সাথে রেসিপি পোস্ট শেয়ার করবো। আমি মেসে থেকে লেখাপড়া করি তাই নিজের খাবার নিজেই রান্না করে খাই। যেকোনো ধরনের রেসিপি তৈরি করতে ভীষণ ভালো লাগে আমার কাছে। নিজের খাবার নিজেই তৈরি করে খাওয়ার মাঝে আলাদা শান্তি রয়েছে। আজ আমি আপনাদের সাথে বাঁধাকপির পাকোড়া তৈরি রেসিপি শেয়ার করবো।সেদিন বাজারে গিয়ে অনেকটা বাঁধাকপি কিনে এনেছিলাম। মায়ের মতো মজা করে আমি বাঁধাকপি রান্না করতে পারি না। প্রথমে রান্না করে খেয়ে দেখেছিলাম। মায়ের হাতের রান্নার মতো মজা হয়নি। সেজন্য পরে ভাবলাম বাকি বাঁধাকপি দিয়ে পাকোড়া তৈরি করবো।তারপর বাকি অংশটুকু দিয়ে বাঁধাকপির পাকোড়া তৈরি করে নিয়েছিলাম। সেই রেসিপি এখন আপনাদের সাথে শেয়ার করবো।



কভার ফটো


1000021936.jpg



IMG_20230322_121904_474.jpg

ক্রমিকউপকরণপরিমাণ
বাধাঁকপিপরিমাণ মতো
কাঁচা মরিচপাঁচটি
ঝালের গুড়াতিন টেবিল চামচ
হলুদএক টেবিল চামচ
লবণদুই টেবিল চামচ
বেসনপরিমাণ মতো
চাউলের গুড়াপরিমাণ মতো
আলুএকটি
১০পেঁয়াজপরিমাণ মতো।
১১তেলপরিমাণ মতো

1000021923.jpg

1000021924.jpg

1000021925.jpg



উপকরণ প্রস্তুত প্রণালী :


প্রথমে বাঁধাকপি, আলু,পেঁয়াজ, মরিচ কেটে ধুয়ে পরিষ্কার করে নিয়েছি। হলুদ, লবণ এবং ঝালের গুড়া পরিমাণ মতো একটি বাটিতে নিয়ে নিয়েছি। বেসন এবং চালের গুড়া পরিমাণ মতো নিয়েছি।



তৈরি পদ্ধতি


ধাপ-১


1000021926.jpg

প্রথমে একটি পাত্রে কেটে রাখা বাঁধাকপি গুলো নিয়েছি।



ধাপ-২


1000021927.jpg

বাঁধাকপি গুলোর মধ্যে সামান্য পরিমাণ লবণ দিয়ে নিয়েছি। লবণ দিয়ে কিছু সময় মেখে রেখে দিতে হবে। পাঁচ মিনিট পর তো রেখে দিয়ে পরবর্তীতে বাঁধাকপির মধ্যে থেকে জল বেরিয়ে আসবে। বাঁধাকপি থেকে জল বের করে নিয়েছি।



ধাপ-৩


1000021928.jpg

তারপর বাঁধাকপির মধ্যে কেটে রাখা আলু দিয়ে নিয়েছি। আলুর সাথে বাধাঁকপি ভালো করে মেখে পেঁয়াজ দিয়ে নিয়েছি।



ধাপ-৪


1000021929.jpg

1000021930.jpg
পেঁয়াজ, আলু এবং বাঁধাকপি একসাথে মেখে তারপর ঝালের গুড়া, লবণ এবং হলুদ দিয়ে নিয়েছি। কুঁচিয়ে রাখা কাঁচামরিচ দিয়ে নিয়েছি। তারপর সব একসাথে ভালো করে মেখে নিয়েছি।



ধাপ-৫


1000021931.jpg

1000021932.jpg
পরবর্তীতে পরিবার মতো বেসন এবং চালের গুঁড়ো দিয়ে নিয়েছি। ভালো করে বেশ কিছু সময় ধরে মেখে নিয়েছি। সামান্য পরিমাণ জলের ছিটা দিয়ে নিয়েছি। এভাবে মেখে কিছুক্ষণ রেখে দিয়েছিলাম।



ধাপ-৬


1000021933.jpg

এবারে চুলায় প্যান বসিয়ে তাতে পরিমাণ মতো তেল দিয়ে নিয়েছি। অল্প জ্বালে তেলটা গরম করে নিতে হবে।



ধাপ-৭


1000021934.jpg

তেল গরম হয়ে গেলে এরমধ্যে তৈরি করে রাখা বাঁধাকপির মোল্ড পকোড়ার সেইপ দিয়ে তেলে ছেড়ে দিয়েছি। একে একে সবগুলো পাকোড়া দিয়ে নিয়েছি।



ধাপ-৮


1000021935.jpg
এবারে বেশ কিছু সময় ধরে অল্প জ্বালে পাকোড়া গুলো বেশ লাল লাল করে উভয়ে সাইড ভেজে নিয়েছি। ভাজা হয়ে গেলে আমি চুলা থেকে পাকোড়া গুলো নামিয়ে নিয়েছি।



পরিবেশন


1000021936.jpg

একটি প্লেটের উপর টিস্যু পেপার দিয়ে পাকোড়াগুলো পরিবেশন করে নিয়েছি।টমেটো সস দিয়ে পাকড়াগুলো খেতে ভীষণ মজা লাগছিলো।বিকেলের নাস্তায় পারফেক্ট রেসিপি।



পোস্টের বিবরন

পোস্ট ধরন: রেসিপি
ক্যামেরাম্যান: @purnima14
ডিভাইস: গুগল পিক্সেল ৭ প্রো
ক্যামেরা: ৫০ মেগাপিক্সেল
লোকেশন: কুষ্টিয়া



প্রিয় বন্ধুরা,আমার আজকের ব্লগটি কেমন হয়েছে আপনারা সবাই কমেন্টের মাধ্যমে অবশ্যই মন্তব্য করবেন, সামান্য ভুল ত্রুটি হলে অবশ্যই ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন এবং সুপরামর্শ দিয়ে সবসময় পাশে থাকবেন। আবার দেখা হবে নতুন কোনো পোস্ট নিয়ে শীঘ্রই, ততক্ষণে সবাই সুস্থ ও সুন্দর থাকবেন।



আমি কে !

Screenshot_20231102_205038_Facebook-01.jpeg

আমি পূর্ণিমা বিশ্বাস, আমার ইউজার নেম @purnima14। আমি আমার মাতা-পিতা এবং নিজের মাতৃভূমি ও মাতৃভাষাকে ভালবাসি। আমি হৃদয় থেকে ভালবাসি সৃষ্টিকর্তা ও তার সকল সৃষ্টিকে। আমি বর্তমানে কুষ্টিয়া পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটে সিভিল টেকনোলজিতে ডিপ্লোমা ইন-ইঞ্জিনিয়ারিং নিয়ে লেখাপড়া করছি। আমি ভ্রমণ করতে, কবিতা লিখতে ও আবৃত্তি করতে, গান শুনতে, যেকোনো ধরনের রেসিপি তৈরি করতে ও প্রাকৃতিক দৃশ্যের ফটোগ্রাফি করতে অনেক পছন্দ করি। "আমার বাংলা ব্লগ" কমিউনিটিতে কাজ করতে পেরে আমি গর্বিত



সবাইকে অসংখ্য ধন্যবাদ
@purnima14



VOTE@bangla.witness as witness witness_proxy_vote.png
OR
SET @rme as your proxy
witness_vote.png

standard_Discord_Zip.gif

Authors get paid when people like you upvote their post.
If you enjoyed what you read here, create your account today and start earning FREE STEEM!
Sort Order:  

আপনি আজকে অনেক মজাদার ভাবে বাঁধাকপির পাকোড়া তৈরি করেছেন। যেটা দেখে আমার তো অনেক লোভ লেগে গেল। এরকম মজার মজার রেসিপি গুলো দেখলেই খেতে ইচ্ছা করে। গরম গরম আর মুচমুচে পাকোড়া আমার খুবই পছন্দের। সস দিয়ে খেতে একটু বেশি ভালো লাগে এগুলো। নিশ্চই অনেক মজা করে খাওয়া হয়েছিল এই পাকোড়া।

image.png

1000021947.png1000021958.png1000021952.png

Daily task.

আপনি রান্না তেমন করেন না তাই আপনার মায়ের মত হবে না। যখন প্রতিনিয়ত রান্না করতে থাকবেন ঠিকই হয়ে যাবে সবগুলো ফলো করলে। বাজার থেকে বাঁধাকপি এনে সে বাঁধাকপি দিয়ে আপনি পাকুড়া তৈরি করলেন। বাঁধাকপির পাকোড়া আমার খেতে খুবই ভালো লাগে। অনেক ভালো লেগেছে আপনার এই মজার রেসিপিটি দেখে।

হ্যাঁ আপু, বাঁধাকপি আমি খুব কম রান্না করি। বাঁধাকপির পাকোড়া খেতে ভীষণ মজা লাগে। বিকেলে নাস্তায় এরকম রেসিপি ভীষণ লোভনীয়। চমৎকার মন্তব্য করে পাশে থাকার জন্য ধন্যবাদ আপু।

কিছুদিন আগে আমাদের বাসাতেও ঠিক এভাবেই বাঁধাকপির পাকোড়া তৈরি করেছিল। আমার কাছে অনেক ভালো লেগেছিল এমন সুন্দর রেসিপি দেখে। ঝাল ঝাল এই রেসিপিগুলো খেতে যেমন ভালো লাগে ঠিক তেমনি রুচি সম্মত হয়ে থাকে। আপনি এক চমৎকার ভাবে বড়া তৈরি করার কাজ সম্পন্ন করেছেন। আশা করি অনেক সুস্বাদু ছিল এই রেসিপি।

আপনার বাসায় এরকম পাকোড়া তৈরি করেছিল জানতে পেরে ভালো লাগলো। রেসিপিটি খেতে সত্যি অনেক ভালো লাগে। বিকেলে নাস্তায় একেবারে পারফেক্ট রেসিপি। খুব সুন্দর একটি মন্তব্য করে পাশে থাকার জন্য ধন্যবাদ ভাইয়া।

সঠিক পদ্ধতি অবলম্বন করে বাঁধাকপির পাকোড়া রেসিপি তৈরি করলে খেতে বেশ ভালোই লাগে।আর শীতকালে বাঁধাকপির পাকোড়া খাওয়ার মজাই আলাদা রকম। আপনি নিজের হাতে বাঁধাকপির পাকোড়া রেসিপি করেছেন, দেখে বেশ ভালো লাগলো আমার কাছে।

হ্যাঁ ভাইয়া, আমি যতটা পেরেছি সঠিক পদ্ধতি অবলম্বন করার চেষ্টা করেছি। নিজ হাতে পাকোড়া রেসিপি তৈরি করে খেতে বেশ ভালো লাগছিল। রেসিপিটি আপনার কাছে ভালো লেগেছে জেনে ভালো লাগলো।

এই বছর আমিও একদিন বাঁধাকপি দিয়ে খুব সুন্দর রেসিপি তৈরি করেছিলাম। আমার ভালো লাগে এই জাতীয় তেলেভাজা বড়া তৈরি করে খেতে। আপনি অনেক সুন্দর করে তৈরি করেছেন দেখে ভালো লাগলো। মাঝেমধ্যে নাস্তা হিসেবে এই রেসিপিগুলো বেশ মানায়।

এ বছর আপনিও বাঁধাকপির পাকোড়া তৈরি করেছিলেন জেনে ভালো লাগলো। আমিও তেলে ভাজা খেতে খুব পছন্দ করি। হ্যাঁ আপু, এরকম রেসিপি মাঝে মধ্যে অনেক ভালো লাগে। আপনার মন্তব্য পেয়ে ভালো লাগলো।

বাঁধাকপির পাকোড়া রেসিপি শেয়ার করেছেন। আপনার প্রতিটি রেসিপি আমার কাছে অনেক বেশি ভালো লাগে। তাঁর কারণ আপনি সব উপাদান পরিমাণ মতো দিয়ে মিশ্রণ করে রেসিপি তৈরি করেন। এবং সেটা আমাদের মাঝে পর্যায়ক্রমে শেয়ার করেন। আপনার রেসিপিটি দেখে লোভনীয় লাগছে খেতে ও মনে হয় অনেক সুস্বাদু হয়েছিল।

হ্যাঁ ভাইয়া, আমি চেষ্টা করেছি সব উপকরণ পরিমাপ মতো দেওয়ার। রেসিপিটি খেতে সত্যি ভালো হয়েছিলো।রেসিপিটি আসলেই অনেক লোভনীয় হয়েছিল। আপনার সুন্দর মন্তব্যটি খুশি হলাম ভাইয়া।

বাঁধাকপির এই পকোড়া আমার কাছে ভীষণ প্রিয়। কেননা এই ধরনের পকোড়া অনেকটা মচমচে টাইপের হয়ে থাকে। এত সুন্দর একটা রেসিপি আপনি খুব সুন্দর ভাবে আমাদের মাঝে ধাপে ধাপে উপস্থাপন করেছেন। এত সুন্দর রেসিপি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।

হ্যাঁ ভাইয়া, মুচমুচে পাকোড়া গুলো আমার কাছে অনেক ভালো লাগে। রেসিপিটি আপনার কাছে ভালো লেগেছে জেনে খুব ভালো লাগলো ভাইয়া।

বাঁধাকপির বেশ মজাদার পাকোড়া রেসিপি তৈরি করেছেন আপু আপনি। দেখতে অনেক লোভনীয় হয়েছে। বাঁধাকপির পাকোড়া আমার অনেক পছন্দের একটি খাবার। রেসিপির প্রতিটি ধাপ ধারাবাহিকভাবে গুছিয়ে উপস্থাপন করেছেন আপু আপনি। মজাদার এই রেসিপিটি তৈরি করে আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ আপু।

রেসিপিটি দেখলে লোভনীয় লাগছে। খেতে অনেক সুস্বাদু হয়েছিলাম। আমি চেষ্টা করেছি গুছিয়ে আপনাদের মাঝে রেসিপিটি শেয়ার করার। রেসিপিটি ভালো লেগেছে জেনে খুব ভালো লাগলো। সুন্দর মন্তব্য করে পাশে থাকার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে।

সকল ধরনের রান্নার মধ্যে আমার একটি অতি পছন্দের পদ হলো এই বাঁধাকপির পাকোড়া। সব মিলিয়ে দারুন সুন্দর খেতে লাগে এই পাকোড়া গুলি। সব থেকে ভালো লাগে মুড়ির সঙ্গে খেতে। তাই মাঝে মাঝে আমি ঘরেই বানিয়ে নেই ঠিক এই ধরনের বাঁধাকপির পকোড়া। আপনি খুব সুন্দর করে সেই রেসিপিটি আমাদের সঙ্গে শেয়ার করলেন।

বাঁধাকপির পাকোড়া আপনার কাছে ভালো লাগে জেনে ভালো লাগলো দাদা। হ্যাঁ দাদা, মুড়ির সাথে খেতেও ভালো লাগে আবার সস দিয়ে খেতেও ভালো লাগে। আপনার চমৎকার মন্তব্য পেয়ে খুব ভালো লাগলো। অসংখ্য ধন্যবাদ দাদা।

এই রেসিপিটা আমি মাঝেমধ্যেই করে থাকি। তবে বাঁধাকপির পকোড়াতে কখনো আলো দেই না কারণ আমি পর্যাপ্ত পরিমাণ ধনিয়া পাতা দিই। আপনার রেসিপিটিও বেশ ভালো ছিল। শীতকালে এই ধরনের পকোড়া খেতে খুব ভালো লাগে।

আমিও আলু দিয়ে কখনো তৈরি করে দেখিনি। এই প্রথমবার তৈরি করে দেখলাম। ধনিয়া পাতা থাকলে হয়তো ধনিয়া পাতা ব্যবহার করতাম। হ্যাঁ দিদি, শীতকালে এই ধরনের পাকোড়া খেতে অনেক ভালো লাগে।

এই রেসিপিটা আমি মাঝেমধ্যেই করে থাকি। তবে বাঁধাকপির পকোড়াতে কখনো আলো দেই না কারণ আমি পর্যাপ্ত পরিমাণ ধনিয়া পাতা দিই। আপনার রেসিপিটিও বেশ ভালো ছিল। শীতকালে এই ধরনের পকোড়া খেতে খুব ভালো লাগে।

পাকোড়া আমার খুব পছন্দের। গরম গরম পাকোড়া খেতে খুব দারুণ লাগে আপু। আপনি খুব সুন্দর করে বাঁধাকপির পাকোড়া রেসিপি তৈরি করেছেন এবং আমাদের মাঝে সুন্দর করে উপস্থাপন করেছেন। বাঁধাকপির পাকোড়া নিশ্চয়ই বেশ মজাদার এবং সুস্বাদু হয়েছে। ধন্যবাদ আপনাকে আপু।

গরম গরম পাকোড়া আমার কাছেও খুব ভালো লাগে। পাকোড়া রেসিপিটি আপনাদের কাছে ভালো লেগেছে জেনে খুব ভালো লাগলো।

Thank you for sharing on steem! I'm witness fuli, and I've given you a free upvote. If you'd like to support me, please consider voting at https://steemitwallet.com/~witnesses 🌟

মজার মজার পাকোড়া রেসিপি খেতে আমি একটু বেশি ভালোবাসি। আর যদি এরকম খাবার হয় তাহলে তো আরো বেশি ভালো লাগে। অনেক বেশি সুস্বাদু মনে হচ্ছে আপনার বাঁধাকপির পাকোড়া রেসিপিটা। এরকম লোভনীয় খাবারগুলো দেখলে আমার অনেক লোভ লাগে। মাঝেমধ্যে এই খাবারগুলো আমার খাওয়া হয়ে থাকে। এত মজাদার রেসিপি নিয়ে সবার মাঝে শেয়ার করেছেন দেখে খুব ভালো লাগলো।

আপনি দেখছি অনেক সুন্দর ভাবে বাঁধাকপির পাকোড়া তৈরি করেছেন। সত্যি বলেছেন আপু যতই চেষ্টা করা যায় মায়েদের হাতের মতো রান্না তৈরি করা যায় না ।ধন্যবাদ লোভনীয় রেসিপি শেয়ার করার জন্য।

বাহিরে খাওয়ার চেয়ে নিজের রান্না নিজে করে খাওয়া অনেক বেশি শান্তির বোন। বেশ মজাদার বাঁধাকপির পাকোড়া রেসিপি শেয়ার করেছেন আজকে। আমার ভীষণ পছন্দের একটি আইটেম এটি। আমি অবশ্য তাতে আলু দেই না। অনেক ধন্যবাদ মজাদার একটি রেসিপি সকলের সাথে শেয়ার করার জন্য।

বাঁধাকপির পাকোড়া রেসিপি দেখে তো জিভে পানি চলে আসলো আপু।ভাঁজা পোড়া খাবার আমার কাছে ভীষণ ভালো লাগে। তবে এইরকম বাঁধাকপির গরম গরম পাকোড়া খেতে ভীষণ ভালো লাগে।আপনি সুন্দর ভাবে ধাপে ধাপে রেসিপি টি শেয়ার করছেন। ধন্যবাদ আপনাকে পোস্ট টি শেয়ার করার জন্য।

আপু শীতকালে বাঁধাকপি সব জায়গাতে পাওয়া যায়। আজকে আপনি বাঁধাকপি দিয়ে মজার পকোড়া রেসিপি করেছেন। তবে যে কোন পাকোড়া খেতে বেশ মজাই লাগে আমার কাছে। আর এই ধরনের পকোড়া নিজ হাতে বানিয়ে খাওয়ার মজাই আলাদা। আপনার পাকোড়া রেসিপি দেখে আমার নিজেরও খেতে মন চাইছে। বাঁধাকপি দিয়ে মজার পকোড়া রেসিপি খুব সুন্দর করে আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন।

পকোড়া জিনিসটা আমার বরাবরই বেশ পছন্দের। এটা বেশ মুখরোচক হয়ে থাকে। বাঁধাকপির পকোড়া টা দারুণ তৈরি করেছেন আপু। দেখে খুবই ভালো লাগল রেসিপি টা। বেশ সুন্দর উপস্থাপন করেছেন পোস্ট টা। সবমিলিয়ে অসাধারণ ছিল। ধন্যবাদ আপনাকে।।

বাঁধা কপির পাকোড়া অসম্ভব সুন্দর ও সুস্বাদু রেসিপি। আমার খুবই পছন্দের রেসিপি এটি।খেতে ভীষণ ভালো লাগে।আপনার বাঁধা কপির পাকোড়া রেসিপিটি খুবই লোভনীয় হয়েছে। ধাপে ধাপে রন্ধন প্রনালী চমৎকার সুন্দর করে আমাদের সাথে ভাগ করে নিয়েছেন। ধন্যবাদ আপনাকে লোভনীয় রেসিপিটি আমাদের সাথে ভাগ করে নিয়েছেন জন্য।

বাঁধাকপির পাকোড়া খেতে খুব সুস্বাদু। আমিও বাসায় মাঝেমধ্যে এই পাকোড়া তৈরি করি।গরম গরম পাকোড়া খেতে খুবই মজা।
আপনার পাকোড়া রেসিপিটি দেখতে যেমন লোভনীয় লাগছে খেতেও নিশ্চয়ই খুব সুস্বাদু হয়েছিল। অনেক ধন্যবাদ আপু রেসিপিটি ধাপে ধাপে সুন্দরভাবে আমাদের মাঝে উপস্থাপন করার জন্য।

আপু আমিও মাঝে মাঝে মায়ের মতো রান্না করার চেষ্টা করি কিন্তু মায়ের হাতের স্বাদ পাই না। সেটা হয়তো আমরা কখনও নিজের রান্নায় পাবোও না। এটা ঠিক বলেছেন নিজে রান্না করে খাওয়ার মধ্যে আলাদা স্বাদ আছে। যাই হোক আপনি আজ খুবই মজাদার পাকোড়া শেয়ার করেছেন। বাঁধাকপির পাকোড়া খেতে খুব ভালো লাগে। ধাপগুলো খুব সুন্দর ভাবে বর্ণনা করেছেন। ধন্যবাদ আপু মজাদার রেসিপি শেয়ার করার জন্য।

এই কথাটি আপনি একদমই ঠিক বলেছেন নিজের রান্না নিজে করে খাওয়ার মধ্যে আলাদা একটা তৃপ্তি পাওয়া যায়। আপনি মেসে লেখাপড়া করেন এবং নিজে রান্না করেন জেনে খুবই ভালো লাগলো। আলু দিয়ে বাঁধাকপির পাকোড়া তৈরি করার পর দেখতে কিন্তু অনেক লোভনীয় লাগছে। তৈরি করার ধাপগুলো আপনি অনেক সুন্দর ভাবে আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন। শুভকামনা রইল আপনার জন্য।

বাঁধাকপির পকোড়া আমার অসম্ভব প্রিয়। শীতকালের সময়টায় বাঁধাকপির পকোড়া থাকবেই থাকবে। যেটা না খেলে মন ভরেনা। প্রায় সময় তৈরি করা হয়। আর আপনি তো দেখছি দারুন করে তৈরি করেছেন। দেখে লোভ লেগে গেল। আর ফিচার্ড আর্টিকেলে এটা এসেছে দেখেছিলাম এই জন্য আপনাকে অনেক অভিনন্দন আপু।

বাঁধাকপির পাকোড়া খেতে অনেক মজার। আপনার রেসিপি দেখে লোভ সামলানো মুশকিল। বিকেল বেলা মুড়ি দিয়ে খেতে অনেক ভালো লাগে। তবে এগুলো তৈরি করতে সময়ের প্রয়োজন। নিশ্চয় অনেক মজা করে খেয়েছেন।ধন্যবাদ আপনাকে সুস্বাদু একটি রেসিপি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।

বাঁধাকপির পাকোড়া রেসিপি কখনো খেয়েছি কিনা মনে পড়ছে না। তবে তোমার এই রেসিপিটি দেখে অনেক লোভনীয় লাগছে। এ ধরনের মুখরোচক খাবার খাইতে ভীষণ ভালো লাগে আমার কাছে। অনেক সুন্দর একটি রেসিপির প্রতিটি ধাপ আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য তোমাকে অনেক ধন্যবাদ।

বাঁধাকপির পাকোড়া সত্যিই অসাধারণ।আপনার রেসিপি দেখে খেতে ইচ্ছে করছে। বিকেল বেলায় গরম গরম খাওয়া আরও জমে ওঠে। তবে, তৈরি করতে সময় লাগে ঠিক, কিন্তু একবার বানিয়ে ফেললে আর থামানো যায় না। আপনার রেসিপি দেখে মনে হলো, সুস্বাদু কিছু আবার ট্রাই করতে হবে। ধন্যবাদ এমন একটি মজাদার রেসিপি শেয়ার করার জন্য।