আমরা বাসা থেকে বাহির হয়েছিলাম সন্ধার কিছুটা আগে।আগেই বলেছি আমার এক্সাম চলে।বাসায় বেশিক্ষণ থেকে ভালো লাগতেছিল না।তাই ভাবলাম কিছু একটা খেয়ে আসি।আর কিছুদিন ধরে কেন জানি চিকেন চাপ খেতে মনে চাচ্ছিল।তাই ভাবলাম যে খেয়ে আসি।আমার সাথে যাকে দেখতে পাচ্ছেন ও হচ্ছে ফয়সাল।আমার ভার্সিটি বন্ধু।

এইটা হচ্ছে মেনু।আমার ক্ষুদা লেগেছিল আর আমি আগেই বলেছি যে আমার চিকেন চাপ খেতে মন চাচ্ছিল তাই আমি একটি চিকেন চাপ এবং একটা নান অর্ডার করলাম।আর আমার বন্ধু ফয়সাল শুধু একটা লাচ্ছি নিয়েছিল।কারন সে একটু আগেই বাসা থেকে খেয়ে এসেছে।যাই হোক আমরা অর্ডার করার একটু পরেই খাবার দিয়ে গেলো।

এইটা হচ্ছে আমার খাবার।চিকেন চাপ এর সাথে মেয়নিজ এবং একটা টক দিয়েছিল।আর সাথে নান নিয়েছিলাম।আর দাম অনুযায়ী আমি মনে করি যে খাবারের মান এবং স্বাদ ভালো ছিল।আমার চাপ এর দাম ছিল ১২০ টাকা।স্বাদ অনেক ভালো ছিল।

এইটা হচ্ছে আমার বন্ধুর লাচ্ছি।এর দাম ছিল ৪০ টাকা।তবে ওর মুখ থেকে যা শুনলাম তেমন ভালো লাগে নাই।তবে এভারেজ ছিল স্বাদ।একবারে যে খারাপ তাও না।১০ রেটিং দিলে ৬ দেওয়া যায়।

ফয়সাল কি যেন করতেছিল সেই সময় তার একটা ছবি তুলে নিয়ে ছিলাম।আমাকে বলে ভাই কি ছবি তুলেছো এগুলো ডিলিট করে দেও। আমিতো ডিলিট করে দেওয়ার মানুষ না।

এরপর খাবার সামনে নিয়ে দুইজন মিলে একটা ছবি তুলে নিলাম।যদিও চারদিকে একটু অন্ধকার ছিল।কারন সেই সময় সন্ধা হয়ে গিয়েছিলো।

এরপর কি যেনো মনে করে নিজের একটা ছবি তুলে নিলাম।এই দিকে আমাদের খাওয়া শেষের দিকে।টাই চিন্তা করলাম কাল আবার পরীক্ষা তাই দেরি না করে দুইজন বাসার দিকে রওনা দিয়ে দিলাম।

আর এভাবেই আমি শেষ করলাম আমার বন্ধুর সাথে পেটুকবাড়িতে খাওয়ার কিছু অভিজ্ঞতা।জানি না কতটুকু তুলে ধরতে পেরেছি আপনাদের মাঝে।যদি কোন ভুলত্রুটি হয়ে থাকে ক্ষমার চোখে দেখবেন।সবার সুস্বাস্থ্য কামনা করে আজকে এখানেই বিদায় নিচ্ছি।দেখা হবে অতি শীঘ্রই।