আমার বাংলা ব্লগ " প্রতিযোগিতা - ২৬।। আমার বানানো ভিন্ন রকমের কেকের রেসিপি

in hive-129948 •  2 years ago 

"আসসালামু আলাইকুম"


জ রোজ মঙ্গলবার

৮ ই নভেম্বর ২০২২ খৃস্টাব্দ

২৩ এ কার্তিক ১৪২৯ বঙ্গাব্দ ।

হাই ,

আমি @rahimakhatun

মার বাংলা ব্লগের সকল সদস্যগন কেমন আছেন ?আশা করি আপনারা ও ভালো আছেন।আমিও আপনাদের দোয়ায় এবং মহান সৃষ্টিকর্তার রহমতে অনেক ভাল আছি।সবাইকে আন্তরিকভাবে শুভেচ্ছা জানিয়ে শুরু করছি আমার আজকের ব্লগ। আজকে আমি আপনাদের জন্য প্রতিদিনের মত নতুন একটি পোস্ট নিয়ে হাজির হয়েছি। আমি আজ "আমার বাংলা ব্লগ" প্রতিযোগিতা অংশগ্রহণের জন্য ইউনিক কেকের রেসিপি নিয়ে হাজির হয়েছি । প্রথমেই ধন্যবাদ জানাই আমাদের সকলের প্রিয় @rme দাদাকে সুন্দর একটি বাংলা প্ল্যাটফর্ম আমাদেরকে উপহার দেওয়ার জন্য।তারপর আমাদের প্রিয় এডমিনদেরকে এমন সুন্দর সুন্দর ভিন্ন আঙ্গিকের প্রতিযোগিতার আয়োজন করার জন্য।



একই উপকরণে কেকের দুই ইউনিক রেসিপির কিছু ছবি

314651622_4031563570300610_6969438684373649510_n.jpg

made by @rahimakhatun
Device- Galaxy A13

ভূমিকাঃ

আমি আজ "আমার বাংলা ব্লগ" প্রতিযোগিতা ২৬ অংশগ্রহণের জন্য আমার বানানো কেকের দুইটি ইউনিক রেসিপি নিয়ে হাজির হয়েছি। কন্টেস্টের এনাউসমেন্ট দেখেই ভাবছিলাম কিভাবে ইউনিক রেসিপি দেওয়া যায়। যেইভাবা সেই কাজ জিনিসপত্র ম্যানেজ করে কেক বানিয়ে ফেললাম। আসলে আমি এইখানে একটি মিস্টি কেক আর কিছু জিনিস পরিবর্তন করে আরেকটি ঝাঁল কেক তৈরী করেছি। আশা করি আপনাদের সকলের ভালো লাগবে।
কেকের দুই ইউনিক রেসিপির ছবি

314565946_570220958112771_379423641953567386_n.jpg

কেকের ইতিহাস

কেকের ইতিহাস বেশ আগের। আগের কেক এখনকার কেকের চেয়ে সম্পূর্ণ আলাদা ছিল। শুরুর দিকে কেক এ পাউরুটির পরিমান বেশি ছিল। আর মিস্টি স্বাদ করা হতো মধু দিয়ে। কখনো কখনো থাকতো বাদাম আবার কখনো ফল। প্রথম ইউরোপীয় বেকারিতে ফ্রুট কেক পাওয়ার যেত ,সেই কেক অনেক মাস অব্দি ভালো থাকতো। ১৭ শতমে মাঝামাঝি সময়ে তৈরি হলো আধুনিক কেক। আগে কিন্তু কেক শুধু গোলাকারই ছিল ,আস্তে আস্তে তারপর নতুন নতুন ছাঁচ নিয়ে বিভিন্ন আকারের তৈরি করা হয়।

কেকের উপকারিতা

কেকের অনেক উপকারিতা রয়েছে।
  • কেকের মূল উপাদান ডিম। তবে কিছু কিছু কেক ব্যাতিক্রমি কেক আছে ডিম ছাড়া । তার ডিমে পুষ্টিগুণে ভরপুর
  • শরীরে এনার্জি প্রদান করে।
  • দৃষ্টি শক্তি উন্নত রাখে।
  • স্কিন ক্যান্সার প্রতিরোধ করে এবং ওজন কমাতে সাহায্যে করে।


    তবে অবশ্যই পরিমান মত খাওয়া উচিত,আর হোমমেড হলে বেশি ভালো ।
    ভ্যানিলা ফ্রুট জেলি মিস্টি কেকের ছবি

    প্রয়োজনীয় উপকরণ

    314394523_1612628329154682_1696362935558600169_n.jpg

    প্রয়োজনীয় উপকরনের ছবিগুলা দেওয়া হলো


    উপকরন
    পরিমান
    ডিম ২ টি
    ময়দা হাফ কাপ
    কনফ্লাওয়ার ১টেবিল চামচ
    বেকিং পাউডার ১ চা চামচ
    বেকিং সোডা হাফ চা চামচ
    চিনি ১/৩ কাপ
    লবন স্বাদ অনুযায়ী
    বিভিন্ন ধরণের ফল প্রয়োজন অনুসারে
    তেল ১/৪ কাপ
    ভ্যানিলা এসেন্স প্রয়োজন মত
    সিরকা /ভিনেগার ১ চা চামচ
    প্রস্তুত প্রনালীঃ


    ১ম ধাপ


    314661756_657063415923811_4841300479887231522_n.jpg

    প্রথমে সকল শুকনো উপকরণ গুলো ভালো করে মিশিয়ে একটি চালনির সাহায্যে চেলে নিবো।


    ২য় ধাপ

    314395508_604021168183287_590230657647314921_n.jpg

    একটি বাটিতে দুইটি ডিম ভেঙে ,কুসুম দুইটি আলাদা করে নিবো।


    ৩য় ধাপ

    314399780_3811496489063916_2527749549300668181_n.jpg

    একটি বিটারের সাহায্যে কম স্পীডে চিনি দিয়ে বিট করে নিবো।


    ৪র্থ ধাপ

    313491560_1117627785785744_4606967462472794600_n.jpg

    তারপর যখন ফাল্পী হবে তখন রান্নার রেগুলার তেল এবং কুসুম দুইটি দিয়ে দিবো,তারপর আবার কিছুক্ষন বিট করে নিবো। ।


    ৫ম ধাপ

    315007533_481250753815801_911885052059431632_n.jpg

    তারপর ভ্যানিলা এসেন্স দিয়ে হাই স্পীডে বিট করে নিবো।


    ৬ষ্ঠ ধাপ

    314379089_3262581303980182_1598605362312608369_n.jpg

    একটি স্প্যাচুলার সাহায্যে শুকনো উপকরণ গুলা মিশিয়ে নিবো।


    ৭ম ধাপ

    314712256_643582710817744_458100778948505411_n.jpg

    তারপর ভালো করে মিশিয়ে একটি সাইড এ রেখে দিবো ,একটি বাটিতে তেল ব্রাশ করে কাগজ বিছিয়ে নিবো।


    ৮ম ধাপ

    314621018_1179435862993067_8401886492486261215_n (1).jpg

    বাটিতে ঢেলে নিবো।


    ৯ম ধাপ

    314497535_828056488398352_4585417633498485544_n.jpg

    একটি হাড়িতে পানি গরম করে তাতে স্ট্যান্ড দিয়ে বসিয়ে দিবো। তারপর ৩০ মিনিট পরে টুথপিক দিয়ে চেক করে নিবো,হয়ে গেলে নামিয়ে ঠান্ডা করে নিবো।


    ১০ম ধাপ

    314392443_1129495277698958_3049263900787747331_n.jpg

    নামিয়ে মোল্ড আউট করে প্লেট এ নিয়ে নিলাম।


    ১১ তম ধাপ

    313908271_849724636074196_4231105227342458332_n.jpg

    ক্রিমটা কে চিনি এবং ভ্যানিলা এসেন্স দিয়ে ভালো করে বিট করে নিয়েছি।


    ১২ তম ধাপ

    314461424_708957933989730_8040937183974982438_n.jpg

    কেক টাকে মাঝ খান দিয়ে কেটে মাঝে ক্রিম লাগিয়ে নিচ্ছি,তারপর উপরেও লাগিয়ে নিচ্ছি।


    ১৩ তম ধাপ

    314393967_1308136703273850_1904405759734595379_n.jpg
    তারপর ফ্রুট গুলো ছোট ছোট করে কেটে ক্রিম এর উপর লাগিয়ে নিবো।


    ১৪ তম ধাপ

    314462923_482047887231026_4718645682535677060_n (1).jpg

    ফ্রুট গুলো লাগিয়ে ,ফ্রিজে রেখে দিবো সেট হওয়ার জন্য।


    ১৫ তম ধাপ

    314393862_492567096175123_1632690787852508897_n.jpg

    তারপর একটি হাড়িতে ৫০০ ml পানি গরম করে,তাতে দেড় চামচ আগার আগার পাউডার দিয়ে ঠান্ডা করে কেকের উপর ঢেলে দিবো।

    314424295_982773889791841_4597114254401359149_n.jpg

    হয়ে গেলো আমার ভ্যানিলা ফ্রুট জেলি মিস্টি কেক। আশা করি আপনাদের ভালো লাগবে।

    ঝাল কেকের ছবি

    314391230_799108364720425_5692759617090264585_n.jpg

    প্রয়োজনীয় উপকরণ

    314145264_820015209246911_2487979022333767010_n.jpg

    প্রয়োজনীয় উপকরনের ছবিগুলা দেওয়া হলো


    উপকরন
    পরিমান
    পাউরুটি ২ পিছ
    ক্রিম প্রয়োজন অনুসারে
    কাঁচা মরিচ পরিমান মত
    মেয়োনিজ পরিমান মত
    গোলমরিচ স্বাদ মত
    ডিম ২ টি
    লবন স্বাদ অনুযায়ী
    প্রস্তুত প্রনালীঃ


    ১ম ধাপ


    314654641_5522679564510636_1184091509115719643_n.jpg

    আমি অল্প কিছু ক্রিমটা কে আলাদা করে রেখে ছিলাম ,ক্রিম এর সাথে মেয়োনিজ ,সস ,গোলমরিচ ও কাঁচা মরিচ দিয়ে দিব।


    ২য় ধাপ

    314392443_1080646879251773_5329621151403147371_n.jpg

    ভালো করে মিশিয়ে নিচ্ছি।


    ৩য় ধাপ

    314786475_847058973091851_3795078663850500291_n.jpg

    তারপর দুইটি ডিম হালকা আঁচে নরম করে ভেজে নিবো।


    ৪র্থ ধাপ

    314673762_868439367859601_2468359436992088431_n.jpg

    এক পিছ পাউরুটির মধ্যে বানানো বেটার টা দিয়ে দিবো।


    ৫ম ধাপ

    314438849_851252472561208_6121438273548392890_n.jpg

    ভাজা ডিম গুলা দিয়ে দিবো।


    ৬ষ্ঠ ধাপ

    313879944_1315907759174081_5066890415937259970_n.jpg

    তারপর আবার ক্রিম দিয়ে দিবো।

    314417113_517816049982138_6931612282668354842_n.jpg

    তারপর ইচ্ছে মত সাজিয়ে নিবো। আমি গাজর এবং টমেটো দিয়ে সাজিয়ে নিয়েছি।

    314565946_570220958112771_379423641953567386_n.jpg

    হয়ে গেলো কেকের দুই ইউনিক রেসিপি।
    যাই হোক আজ এই অব্দি ,আবার আসবো অন্য কোনো দিন ,অন্য কোন ব্লগ নিয়ে ,সেই অব্দি ভালো থাকবেন ,সুস্থ থাকবেন এই প্রত্যাশায়।

    ধন্যবাদ সবাইকে

    ডিভাইস Galaxy A13
    লোকেশন ঢাকা
    ফটোগ্রাফি কেকের রেসিপি

  • Authors get paid when people like you upvote their post.
    If you enjoyed what you read here, create your account today and start earning FREE STEEM!
    Sort Order:  

    আপু আপনি খুব সুন্দর করে দুটো কেক বানিয়েছেন। দুটো কেকই খুব লোভনীয় লাগছে। বেশ সুন্দর এবং ইউনিক লেগেছে আমার কাছে। পরিবেশনা খুব সুন্দর হয়েছে। দুটোকেক ই আমার কাছে সম্পূর্ণ নতুন ছিল। ধন্যবাদ আপনাকে আপু।

    image.png

    আপু আপনার কেক অবশেষে দেখতে পেলাম।😍 আপনি অনেক চমৎকার ভাবে ভেনিলা ফ্রুটস কেক বানালেন,ভাল লাগলো। আপনি খুব সুন্দর করে ধাপে ধাপে কেক রেসিপিটি শেয়ার করেছেন। অনেক ধন্যবাদ আপনাকে। আপনার জন্য শুভকামনা রইল। 🥰

    আপু আপনি আমার অপেক্ষায় ছিলেন 😂😂?ভালো লাগে আপু আপনার মতামতগুলা। ভালোবাসা রইল। ধন্যবাদ

    একটা কথা না বললেই নয় আপু আপনি সব সময় ইউনিক জিনিস শেয়ার করেন। ভেলিনা ফ্রুট জেলির মিষ্টি কেক অসাধারণ হয়েছে আপু।পাউরুটি দিয়ে ঝাল কেক এবং ফল দিয়ে মিষ্টি কেক দুইটি কেক আমার কাছে অসাধারণ লেগেছে।কেক তৈরীটা ও আপনি অনেক সুন্দর করে ধাপে ধাপে আমাদেরকে দেখিয়েছেন আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।

    একটু আকটু চেষ্টা করি কিছু করার।হুম পাউরুটি দিয়ে ঝাল কেক টা খেতে খুব ভালো হয়েছে।একটু ঝাল হওয়াতে স্বাদ টা ভালোই ছিলো।ধন্যবাদ আপনাকে

    বাহ এ যেনো সয়ং সম্পূর্ন একটি পোস্ট। ছিলো কেক এর ইতিহাস, ছিলো কেক এর উপকারীতা। কেক গুলোর ব্যাপারে কিছু না বললেই নয়। বেশ ইউনিক দুইটি কেক রেসিপি করেছেন এবারের প্রতিযোগিতায়। সত্যি খুব ভালো লেগেছে আপু। বিশেষ করে ফ্রুট কেকটা ভালো লেগেছে বেশি। শুভকামনা রইলো আপনার জন্য।

    কেক মানাবো আর ইতিহাস জানবো না, তা কি করে হয়😂😂।আপনার কাছে আমার বানানো দুইটি রেসিপি ভালো লেগেছে জেনে আমার খুব ভালো লাগলো।ফ্রুট কেক ভালো লেগেছে জেনে ভালো লাগলো।ধন্যবাদ

    ও মাই গুডনেস এ আপু আপনি কি দেখাইলেন! এরকম কেক আমি তো কখনো চিন্তাও করতে পারিনি। এতগুলো ফ্রুটস দিয়ে এতো চমৎকারভাবে কেক বানিয়েছেন যে মনে হয় না রেস্টুরেন্ট থেকে কোন অংশে কম হয়েছে। তাও আবার দুইটা কেক। এই প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করে এত এত চমৎকার কেক দেখছি যে লোভ সামলাতে পারছি না। এক কথায় ফাটাফাটি হয়েছে আপনার কেকটি।

    হা হা।আপনি চিন্তা করেননি,আর আমি দিয়ে দিলাম 🤣🤣।আপু বাসায় চলে আসেন, বানিয়ে খাওয়াবো ইনশাআল্লাহ। ধন্যবাদ

    ওয়াও আপু এত সুন্দর এত চমৎকার দুটি কেক তৈরি করেছেন দেখে খুবই ভালো লাগছে। অনেকগুলো ফল দিয়ে খুব সুন্দর করে কেকটি তৈরি করেছেন। এভাবে যে কেক তৈরি করা যায় তার সত্যি কল্পনা করিনি। আপনি সবসময় প্রতিযোগিতায় আপনার যোগ্যতায় প্রথম হয়ে আসছেন। আমার মনে হচ্ছে এবারও আপনি প্রথম হবেন। তবে প্রতিযোগিতা উপলক্ষে আমরা বিভিন্ন রকম কেকের রেসিপি দেখতে পারছি। এত লোভনীয় দুটি কেকের রেসিপি শেয়ার করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।

    আসলে আরো কিছু ফল দেওয়ার ইচ্ছে ছিলো,কিন্তু পারিনি।সময় সাপেক্ষ ছিলো।হা হা, কি জানি কিছু হতো পারবো কিনা। আসলে অংশগ্রহনেই বড় কথা।পাশেই থাকবেন।ধন্যবাদ

    আপনি পারেনও বটে, সত্যি মুগ্ধ হলাম আপনার চিন্তাশীল ক্রিয়েটিভিটি রেসিপি তৈরীর ধাপ গুলো দেখতে পেরে। আসলে প্রতিযোগিতা মানেই ক্রিয়েটিভিটির বহিঃপ্রকাশ ঘটানো। যেটা আপনি খুব সুন্দর করে কেক রেসিপি করে দেখালেন। অনেক সুন্দর হয়েছে আপনার উপস্থাপনা চমৎকার ছিল।

    না পারলে আপনাদের এত সুন্দর মতামত গুলো দেখবো কি করে😝😝।আপনাদের প্রতিটি মতামত আমার বেচ আগ্রহ বাড়ায়।আপনার কাছে উপস্থাপনা ভালো লেগেছে জেনে ভালো লাগলো।ধন্যবাদ

    আপনার কেক বানানোর প্রতিভা দেখে তো আমি হয়রান। আগের তুলনায় আধুনিক যুগে আধুনিক কেক তৈরি হয় ভিন্ন স্বাদের। তবে আপনি চাইলে একটা ইউনিক ফুড কর্নার তৈরি করতে পারেন,হাহাহা। আপনার যে ইউনিক রেসিপি সেটা অবাক করার মত। আমাদের মাঝে এত সুন্দর কেক উপহার দেওয়ার জন্য শুভেচ্ছা রইল।

    পোস্ট দেখে হয়রান হলে, কেক খাবেন কি করে😝।করবো করবো ফুড কর্নার,আপনি অপেক্ষা করিয়েন🤣🤣

    আপনার চিন্তাশক্তি সত্যি অসাধারণ। সব সময় আপনি ইউনিক কিছু আমাদের মাঝে তুলে ধরেন। আজকে এই ভিন্ন স্বাদের কেক রেসিপি দেখে অবাক হয়ে গেছি। এত আইডি কোথায় পেলেন, খুবই সুন্দর হয়েছে।

    ওয়াও!অসাধারণ আপু। আপনি দুটি উইনিক কেকের রেসিপি শেয়ার করেছেন।দুইটা কেকের রেসিপি আমার কাছে অসাধারণ লাগছে এবং আপনি অনেক কষ্ট করে দুইটা রেসিপি আমাদের কাছে শেয়ার করেছেন।হুম সত্যি বলছেন কেক খেতে যেমন সুস্বাদু তেমনি পুষ্টিগুণে ভরা একটি রেসিপি।তবে আমার মতে কেন জানি কেক বলতে আমার মিষ্টি কেক বেশি পছন্দ করি। সেটা আমার কাছে সবচেয়ে বেশি ইউনিক মনে হয়।তবে মানুষের রুচির মধ্যে ভিন্নতা থাকতে পারে। আপনার দুইটা রেসিপি অনেক ভালো লাগলো।

    ভ্যানিলা ফ্রুট জেলি মিষ্টি কেকটি অসাধারণ হয়েছে আপু। সত্যি আপু আপনি সব সময় ইউনিক জিনিস শেয়ার করেন।সত্যি বলতে বিভিন্ন ধরনের ফল দেওয়াতে মনে হচ্ছে কেকের স্বাদ আরো দ্বিগুণ বেড়ে গেছে। পাউরুটি দিয়ে যে ঝাল কেক বানিয়েছেন সেটাও অনেক চমৎকার হয়েছে। তবে ঝাল কেক থেকে মিষ্টি কেকটা মনে হচ্ছে অনেক ভালো হয়েছে। যাইহোক সুন্দর দুটি ইউনিক কেক শেয়ার করার জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।

    আপু, আমি একটু চেষ্টা করি,আপনাদের ভালো লাগাই মানেই আমার সার্থকতা। আসলে আপু ঝাল কেক টা বেশ মজার ছিলো।যারা মিষ্টি পছন্দ করে না,তাদের জন্য পারফেক্ট 😂😂।ধন্যবাদ

    ঝাল আর মিষ্টি কেক একসাথে খেলে গ্যাস হবেনা তো....? আগেরবারও আপনার স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণ আমাকে মুগ্ধ করেছিল, এবারও ঠিক তাই হলো। বিশেষ করে আপনার ডেকোরেশন এবং উপস্থাপনা অসাধারণ হয়। আর দুটো কেক ইউনিক তো বটেই। তবে সব থেকে ভালো বিষয় কি বলেন তো, আপনি শুধু রেসিপি শেয়ার করেননি, তার পাশাপাশি তার ইতিহাস এবং উপকারিতাও সুন্দরভাবে তুলে ধরার চেষ্টা করেছেন। আশা করছি অবশ্যই আপনি একটা পজিশন পাবেন।( যদি আমাকে কেক খাওয়ান তাহলে 😁)

    গ্যাস হলে তো ভালোই, আমাদের এলাকায় গ্যাসের অনেক সমস্যা ঠিকমত রান্না করতে পারি না😂।আপনার গ্যাস হলে, আপনাকে নিয়ে টানাটানি হবে🤣🤣

    দারুন দুটি কেকের রেসিপি শেয়ার করেছেন। কেক দেখে বোঝাই যাচ্ছে খুবই সুস্বাদু হবে খেতে। বিটার দিয়ে কেক তৈরি করলে কেক খুব পারফেক্ট হয়। ঝাল কেকটি আমার কাছে খুবই ভালো লেগেছে।

    ভাইয়া আপনার কাছে ভালো লেগেছে, জেনে আমার খুব ভালো লাগলো।আপনার রেসিপি গুলো বেশ অসাধারণ হয়।ধন্যবাদ ভাইয়া সুন্দর মতামত দেওয়ার জন্য।

    একদমই ইউনিক দুটি কেকের শেয়ার করেছেন। দেখতে যেমন ভালো লাগছে খেতেও নিশ্চয়ই ভালই হয়েছিল। পরিবেশন খুব সুন্দর ভাবে করেছেন এবং কেক তৈরির গুলো খুব সুন্দর ভাবে শেয়ার করেছেন। ধন্যবাদ আপনাকে আপু সুন্দর রেসিপিটি শেয়ার করার জন্য।

    বাপরে দেখেই তো চোখ ধন্য হয়ে গেল।কথায় বলে ঘ্রাণে অর্ধভোজন,এখন দেখি দর্শনে অর্ধভোজন।জেলি কেক টি দেখতে অসাধারণ লাগতেছে।দ্বিতীয় টিও সুন্দর।এখন এরকম একটি কেক বানিয়ে পাঠিয়ে দিন আমার জন্য।আপনি শিওর এবার উইনিং লিস্টে থাকবেন।শুভ কামনা রইল। আর হ্যা পরিবেশন টাও চোখ ধাধানো ছিল।

    চোখ এত তাড়াতাড়ি ধন্য হলে হবে না😂।ঘ্রান পাননি,তাহলে মনে হয় নাকে কোন সমস্যা আপনার।দোয়া করিয়েন আমি যেন থাকতে পারি।ধন্যবাদ

    আপনি টপে থাকার কথা। শুভ কামনা রইল।

    আপনার উপস্থাপনা গুলো বরাবর ব্যাতিক্রম হয়।আর এবারের আয়োজনটা বেশ দারুন হয়েছে।আশা করি প্রতিযোগিতায় ভালো অবস্থানে থাকবেন।🖤

    এই জেলো কেক টা খেতে বেশ ভালো লাগে আমি রেডিমেড জেলো দিয়ে একবার বানিয়েছিলাম ম্যাঙ্গো ফ্লেভারের, ভেতরে আমের কুচি দিয়ে। আরেকবার বানিয়েছিলাম লিচু দিয়ে। দুবারই দারুন লেগেছে খেতে। বেশ একটা থকথকে ভাব হয়। বেশ সুস্বাদু আর সুথিং।

    ম্যাঙ্গো বাসায় ছিলো,তাহলো ম্যাঙ্গো দিয়ে বানাতে হবে।আমের কুচি ছাড়া বানাতে হবে,আমের রস আছে।ধন্যবাদ আপু সুন্দর কমেন্ট করার জন্য।

    দুটো কেক তৈরির পদ্ধতি দেখে ভালো লাগলো। দুটো কেকই অনেক ভালো হয়েছে। একটা কেক আমাকে দিলেই তো হতো। আমি কেক বানাতে পারি না। যাইহোক আপু একদিন দাওয়াত দিয়েন গিয়ে খেয়ে আসবো। এই প্রতিযোগিতায় বিজয়ী হন এই প্রত্যাশাই করি।

    কোন কেকটা নিবেন তাই বলেন,মিষ্টি টা নাকি ঝালটা😂😂।আমি নিজেও কেক বানাতে পারি না,কনটেস্টের জন্য শিখা হলো।আপনার কেক টাপ ইউনিক ছিলো।ধন্যবাদ আপু

    শুভ ভাইয়া এই প্রতিযোগিতার আয়োজন করার জন্যই আজ আমরা এত ইউনিক কেক রেসিপি দেখতে পাচ্ছি। আপু আপনার দুটো কেকেই সুন্দর হয়েছে তবে আমার কাছে ভ্যানিলা ফ্রুট জেলি মিস্টি কেক অনেক ভালো লেগেছে। এই কেক খেতে মনে হয় খুব সুস্বাদু হবে।ধাপগুলি খুব সুন্দর ভাবে বর্ণনা করেছেন। এরসাথে আপনার ডেকোরেশন খুব সুন্দর হয়েছে। ধন্যবাদ ইউনিক রেসিপি শেয়ার করার জন্য।

    ঠিক বলেছেন আপু শুভ ভাই এর জন্য এবার অনেক অনেক নতুন নতুন রেসিপি দেখতে পারলাম।আসলে যা কখনো খাই নি দেখি নি তাও দেখতে পেলাম।আমার কাছে সবার কেকগুলোই ভালো লেগেছে। ধন্যবাদ

    অসাধারন হয়েছে, বিশেষ করে আপনি কেকের ইতিহাস ও উপাকারি দিক গুলো তুলে ধরেছেন যা সত্যি ইউনিক ছিলো। উপস্থাপনা এবং তৈরির পদ্ধতি অসাধারন ছিলো। ব্যক্তিগত ভাবে ভ্যানিলা ফ্রুট জেলি মিষ্টি কেকটি আমার কাছে ভালো লেগেছে।

    ভাইয়া আপনাদের কমেন্ট দেখলে বেশ ভালো লাগলে,আসলে আপনাদের কমেন্ট গুলো আমাকে আরো উৎসাহ দেয়।আপনাকে ধন্যবাদ।শুভেচ্ছা নিবেন

    ভালো করেই জানতাম শেষ বেলায় চমক নিয়ে হাজির হয়ে যাবেন। তাই বলে এক সাথে দুইটা ধামাকা যে উপহার দেবেন এটা ভাবতেও পারি নি। সচরাচর মিষ্টি কেক তো সব সময় খাই,, কিন্তু ঝাল কেক 😳😳,, বাবারে বাবা। দারুন ছিল আইডিয়া টা 👌👌👌। আপনার কেকের ফোলা টা দেখে আমার খুব আফসোস হচ্ছিলো, কারণ আমি অনেক আগে যখন চেষ্টা করতাম কেক বানানোর, একবারও এমন সুন্দর করে ফুলে উঠে নি। সত্যি চমৎকার ছিল দুইটা রেসিপিই। প্লেস যে একটা করবেন এটা নিয়ে কোন সন্দেহ নেই একদম। অনেক শুভ কামনা রইলো।
    তবে হ্যাঁ দাওয়াত দিয়ে খাওয়ালে প্রশংসা টা একটু বেশি বেশি করে দিতাম 🤪। সেটা তো দিবেন না। সৎ ভাই আমি।

    ১৭ শতমে মাঝামাঝি সময়ে

    ইতিহাস টা বেশ ভালো লেগেছে। ছোট্ট একটু সংশোধন করে দেবেন। 🙏

    বাপরে, এ তো দেখি সেই চোখ।আমার ভুল ধরবেই😂😂।এত চেক করেও ধরতে পারলাম না,আপনি ঠিকই বের করে ছাড়লেন।ধন্যবাদ ভুল ধরিয়ে দেওয়ার জন্য, তবে এই পোস্ট এডিট করা নিষেধ। ধন্যবাদ