আমি @rahnumanurdisha বাংলাদেশ থেকে। কেমন আছেন আমার বাংলা ব্লগএর সকল ইন্ডিয়ান এবং বাংলাদেশি বন্ধুরা?আশা করছি সকলেই অনেক ভালো আছেন?আমিও ভালো আছি আপনাদের দোয়ায়।ফিরে এলাম আপনাদের মাঝে নতুন একটি ব্লগ নিয়ে। আশা করছি আমার আজকের ব্লগটি আপনাদের ভালো লাগবে।
আজকে আমি আপনাদের মাঝে যে বিষয়টি নিয়ে লিখতে চলেছি,সেটা নিশ্চয়ই এতক্ষণে বুঝতে পেরে গিয়েছেন বন্ধুরা।বর্তমান সময়ে অনলাইন, ডিজিটাল ডিভাইস এগুলো ছাড়া যেন আমাদের চলেই না। আমাদের জীবন অনেকটা নির্ভরশীল হয়ে পড়েছে ডিভাইস এর উপর।কারণেও ডিভাইস ব্যবহার করছি আমরা আবার অকারণেও ।
যার ফলে আমাদের দৈনন্দিন জীবনে বিভিন্ন সমস্যার সম্মুখীন হতে হচ্ছে।বিশেষ করে মাথা ব্যথা,চোখ ব্যথা,দৃষ্টিশক্তি হ্রাস,স্মরণ শক্তি কমে যাওয়া ইত্যাদি সমস্যা।এছাড়াও অতিরিক্ত ডিভাইস ব্যবহারের ফলে আমাদের মানসিক অস্থিরতা,ঘুমের ব্যাঘাত ,ক্ষুধামন্দা,স্থূলতা ইত্যাদি সমস্যা দেখা যেতে পারে।
বিশেষ করে শিশুরা যারা রয়েছে তারা সারাদিন বিভিন্ন গেইম এ আসক্ত হয়ে পড়ছে।যায় ফলে তাদের কোনো মনোযোগ থাকছেনা পড়াশুনার প্রতি।শুধুমাত্র শিশু বললে ভুল হবে এখনকার তরুণ প্রজন্মের বেশিরভাগই ফ্রি ফায়ার, পাবজি গেইম এর উপর আসক্ত হয়ে পড়ছে।এতে করে তাদের ভবিষ্যৎ অন্ধকারের পথে হাঁটছে।
আমাদের বাসায় সবাই মোটামুটি ডিজিটাল ডিভাইস ব্যবহার করে এবং অনেকটাই বেশি।এর মধ্যে আমার ভাই যখনই সুযোগ পায় তখনি বিভিন্ন গেইম নিয়ে পড়ে থাকে।আশ্চর্যের বিষয় যে,তাকে কোনো নতুন গেইম শিখিয়ে দিতে হয়না।আপনা আপনি সব গেইম শিখে নেয়।
শিশু অবস্থায় মানুষের ব্রেইনের ধারণক্ষমতা বেশি থাকে,যেটা আপনারা হয়তো লক্ষ্য করলে বুঝতে পারবেন।কোনো বাচ্চাদের নতুন গেইম শিখিয়ে দিতে হয়না।ওরা নিজেরাই গেইম খেলতে শুরু করে কোনো ধরনের পূর্বের অভিজ্ঞতা ছাড়া।
যেহেতু বাচ্চা অবস্থায় তাদের ব্রেইন এর প্রখরতা বেশি থাকে । এই সময়টাতে আমার মনে হয় বাচ্চাদের ডিজিটাল ডিভাইস থেকে যতোটা দূরে রাখা যায় ততোটাই ভালো।এজন্য যে ,ব্রেইন গঠনের সময় থাকে শিশু বয়সে।তাই শিশু থেকে প্রাপ্ত বয়স্ক সবার উচিত মাত্রাতিরিক্ত ডিজিটাল ডিভাইজ ব্যবহার থেকে বিরত থাকতে চেষ্টা করা।
ধন্যবাদ সবাইকে আমার ব্লগটি পড়ার জন্য।আমার আজকের ব্লগটি কেমন লেগেছে কমেন্টে জানতে ভুলবেন না কিন্তু বন্ধুরা । আবার নতুন কোনো ব্লগ নিয়ে খুব শীঘ্রই আপনাদের মাঝে উপস্থিত হবো। সেই পর্যন্ত সবাই সুস্থ থাকুন, ভালো থাকুন।
VOTE @bangla.witness as witness
OR
VOTE @bangla.witness as witness
যুগোপযোগী একটি বিষয় নিয়ে লিখেছেন আপু। এখন বাচ্চা থেকে বুড়ো সবাই ডিজিটাল ডিভাইসে আসক্ত।আর একারনেই দিন দিন চশমা পড়া বাচ্চা,অতিরিক্ত স্থূল টিনএজ বাচ্চাদের সংখ্যা বাড়ছে।ধন্যবাদ আপু গুরুত্বপূর্ণ বিষয়টি নিয়ে লিখার জন্য।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
জি ভাইয়া একদম ঠিক বলেছেন,ধন্যবাদ আপনাকে।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
আপু আপনি আজকে খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয় নিয়ে আলোচনা করেছেন যা আমার খুবই ভালো লেগেছে। এটা আসলে আমাদের সমাজের জন্য একটি কাল হয়ে দাঁড়িয়েছে। যেখানে সব ধরনের বয়সের লোকেরাই বেশি আসক্ত হয়ে পড়েছে। বাচ্চারাও এতটাই আসক্ত হয়ে পড়েছে কার্টুন গেটসের প্রতি যে পড়াশোনা থেকে কোন মনোযোগে দিতে চাচ্ছে না। ঠিক বলেছেন আপু যতটা সম্ভব এই ডিজিটাল ডিভাইস থেকে যতটুকু সম্ভব বাচ্চাদের পাশাপাশি সবাইকে দূরে থাকা দরকার। এইসব ডিভাইন থেকে শুধুমাত্র প্রয়োজনীয় কাজগুলো করা।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
জি আপু,ধন্যবাদ আপনাকে সুন্দর মন্তব্যের জন্য।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
আপু আপনি আজকে খুবই চমৎকার একটা বিষয় নিয়ে আমাদের মাঝে আলোচনা করেছেন। সত্যি বলতে বর্তমান সময়ে ছোট থেকে এসব ডিভাইস গুলো ব্যবহার করার ফলে আমাদের ব্রেনে মারাত্মক ক্ষতি হচ্ছে। এমন কেউ অল্প সময়ে চোখ চলে যাচ্ছে। আমাদের নিজের উপকারের জন্য হলেও এসব জিনিস থেকে দূরে থাকা উত্তম।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
সময়ের সাথে সাথে ছোট বড় সবাই অনেক বেশি ডিজিটাল ডিভাইসের উপর নির্ভরশীল হয়ে পড়ছে। এর ফলে আমাদের অনেক ক্ষতি হয়ে যাচ্ছে। বিশেষ করে বাচ্চাদের ক্ষেত্রে অনেক বেশি ক্ষতি হচ্ছে। জনসচেতনতামূলক অনেক গুরুত্বপূর্ণ কথাগুলো আমাদের মাঝে উপস্থাপন করেছেন এজন্য ধন্যবাদ জানাচ্ছি।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
খুবই সুন্দর একটি টপিক নির্বাচন করেছেন আপু।আসলেই বর্তমানে মানুষের সঙ্গী হিসেবে কাজ করছে ডিজিটাল ডিভাইসগুলি।কিন্তু এর প্রভাব বাচ্চা থেকে শুরু করে সকল বয়সের মানুষের উপর পড়ছে।মাত্রাতিরিক্ত কোনকিছু ভালো ফল বয়ে আনে না,একটা নিয়মে ডিজিটাল ডিভাইস ব্যবহার করাটা জরুরি।ধন্যবাদ আপনাকে।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit
এই কারণেই এখন অধিকাংশ বাচ্চা বলেন প্রাপ্তবয়স্ক বলেন তাদের চোখে চশমা। আর বাচ্চারা আমাদের থেকেও এই ডিজিটাল ডিভাইস গুলো সম্পর্কে ভালো বোঝে। আর তারা তো চাইবেই সারাক্ষণ এটা নিয়ে পড়ে থাকতে। কিন্তু এটার খারাপ দিক আমরা জানলেও তারা জানে না। অতিরিক্ত ডিজিটাল ডিভাইস ব্যবহার বড়দেরও একইভাবে সমস্যায় ফেলে দেয়।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit