বিনিময়ে তারা মাত্র ৩০০ টাকা দিতে রাজি হয়। সেই সাথে দুপুরের খাবার দেবে। দবির মিয়া অবাক হয়ে তাদের দিকে তাকিয়ে রয়। মনে মনে চিন্তা করতে থাকে এখন একজন দিনমজুরের বেতন দিনে ন্যূনতম ৬০০ টাকা। আর এরা তাকে মাত্র ৩০০ টাকা দিয়ে কাজ করিয়ে নিতে চাচ্ছে। তারপরও দবিযর মিয়া রাজি হয়ে যায়। সে চিন্তা করে যেহেতু কোথাও কাজ পাওয়া যাচ্ছে না। তাই এই ৩০০ টাকা হলে ও তার পরিবারের পেটে ভাতের ব্যবস্থা হবে। সে বাড়িতে ফিরে গিয়ে একটা জাল নিয়ে চলে যায় তার বাড়ি থেকে কিছুটা দূরে থাকা একটা খালে।
যদিও খালে পানি বলতে গেলে একেবারেই নেই। তার ভেতরে দবির মিয়া জাল দিয়ে মাছ ধরার চেষ্টা করে। সে চিন্তা করে কিছু মাছ পেলে সন্ধ্যার দিকে গ্রামের বাজারে নিয়ে গিয়ে বিক্রি করা যাবে। কিন্তু সারা বিকাল ধরে চেষ্টা করেও বিক্রি করার মতো মাছ ধরতে পারে না। যে অল্প কয়েকটা মাছ পায় সে মাছগুলো নিয়ে সে তার স্ত্রীর কাছে দেয় পরের দিন রান্না করার জন্য। তার স্ত্রী তাকে জানাই এরপরে কাজ পেলে একটা মুরগি কিনতে। (চলবে)
আজকের মত এখানেই শেষ করছি। পরবর্তীতে আপনাদের সাথে দেখা হবে অন্য কোন নতুন লেখা নিয়ে। সে পর্যন্ত সবাই ভালো থাকুন সুস্থ থাকুন।
আসলেই বর্তমানে একজন দিনমজুরের ন্যূনতম মজুরি ৬০০ টাকার নিচে না। যাইহোক কাজ না পেলে তো কিছুই করার থাকে না। দবির মিয়া তার পরিবার নিয়ে সবমিলিয়ে খুবই কষ্টে জীবনযাপন করছে। দেখা যাক পরবর্তী পর্বে কি হয়।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit