ABB Contest-55 || আমার তৈরি ভিন্ন দুটি আইটেমের ইফতারি রেসিপি।

in hive-129948 •  8 months ago 

আসসালামু আলাইকুম/আদাব🌺

হ্যালো বন্ধুরা,কেমন আছেন সবাই? আশাকরি সকলেই সুস্থ আছেন। আমিও আপনাদের দোয়ায় খুব ভাল আছি। আমি @rayhan111 🇧🇩 বাংলাদেশের রাজশাহী বিভাগ থেকে।


আজকে আমি আমার বাংলা ব্লগের ৫৫ তম প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করলাম। আসলে এই প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করতে পেরে খুবই ভালো লাগছে। ৫৫ তম প্রতিযোগিতাটি ছিল সময় উপযোগী প্রতিযোগিতা। এজন্য এডমিন মডারেটরদের অসংখ্য ধন্যবাদ জানাই। বিশেষ করে হাফিজুল্লাহ ভাইকে ধন্যবাদ জানাই। দারুণ একটি আইডিয়া দিয়ে এই প্রতিযোগিতাটি আয়োজন করা হয়েছে।তাই প্রতিযোগিতাটি আমাদের জন্য অনেক গুরুত্বপূর্ণ ছিল। কারণ প্রতিযোগিতাটি ছিলো সময় উপযোগী। এখন রমজান মাস, আর ইফতারি আয়োজনে আমরা বিভিন্ন রকমের ইফতারের আইটেম তৈরি করে থাকি প্রতিদিন। ভিন্ন ভিন্ন স্বাদে ইফতারি গুলো আমরা তৈরি করে থাকি। আর এই ইফতারি আয়োজন নিয়েই প্রতিযোগিতা করা হয়েছে। এই প্রতিযোগিতার মাধ্যমে আমরা অনেক মজাদার এবং ইউনিক কিছু রেসিপি দেখতে পাবো ও শিখতেও পাবো, তাই আমি আমার সর্বোচ্চ চেষ্টা করেছি এই প্রতিযোগিতা অংশগ্রহণ করার জন্য এবং ভালো কিছু আপনাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।


IMG_20240327_051509.jpg

IMG_20240327_093448.jpg

আসলে রান্না ছেলেদের চাইতে মেয়েরা অনেক বেশি ভালো পারে, কারণ মেয়েদের কাছে রান্না একটা আর্টের মতো। তারা এই রান্না বিভিন্নভাবে নিজেদের মতো করে তৈরি করতে পারে এবং অনেক ইউনিট নিয়ে আসতে পারে। কিন্তু একজন ছেলে হুট করেই এই রান্নাটা ইউনিকে নিয়ে আসতে পারে না। বিশেষ করে আমার ক্ষেত্রেম আমি রান্নাবান্না খুব একটা পাইনা। তবে আমার বাংলা ব্লগে আসার পরে থেকে আর রান্নাবান্না মোটামুটি শেখা। তবে এই প্রতিযোগিতায় এত সুন্দর সুন্দর রেসিপি তৈরি করেছে, সেগুলোর কাছে আমার রেসিপি কিছুই না। যাই হোক আমি সর্বোচ্চ চেষ্টা করেছি আমার কাছ থেকে। তাই গতকাল আমি বাজারে গিয়েছিলাম এবং এই প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করার জন্য ভিন্ন কিছু খুঁজতেছিলাম এবং তখন দেখতে পেলাম বাজারে মিষ্টি কুমড়া ফুল বিক্রি করা হচ্ছে এবং রঙ্গিন পাতাকপি দেখতে পেলাম। যার কারণে তখন মনে হল আমি এগুলো দিয়ে রেসিপি তৈরি করব এবং অংশগ্রহণ করব। তাই আমি আমার সর্বোচ্চ দিয়ে আমি এই প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করলাম।


রেসিপি -১ঃমুচমুচে মিষ্টি কুমড়া ফুলের পাকোড়া রেসিপি 🍲
তো বন্ধুরা প্রথমে আমি আপনাদের সাথে শেয়ার করছি মিষ্টি কুমড়া ফুলের পাকোড়া রেসিপি। আসলে আমরা সাধারণত ইফতারি আয়োজনে আলুর চপ বেগুনের চপ এবং অন্য অন্য চপ খেয়ে থাকি এবং অনেক ধরনের পাকোড়া রেসিপি তৈরি করি, কিন্তু কখনো আমি এই মিষ্টি কুমড়া ফুলের পাকোড়া রেসিপি তৈরি করিনি এবং আমার খাওয়া হয়নি। তাই আমি এই প্রতিযোগিতার জন্য অংশগ্রহণ করার জন্য, আমি এই মিষ্টি কুমড়া ফুলের পাকোড়া রেসিপি তৈরি করেছি। আর এই মিষ্টি কুমড়া ফুলের রেসিপি খেতে এতটা মজাদার হবে, সেটা আমি কখনোই ভাবেনি। আমার কাছে এই রেসিপিটা খেতে খুবই সুস্বাদু হয়েছিল। তাই আপনাদের মাঝে আমার এই রেসিপিটা শেয়ার করলাম।


IMG_20240327_093711.jpg

🍛প্রয়োজনীয় উপকরণ


GridArt_20240327_093804655.jpg

উপাদানপরিমাণ
১) মিষ্টি কুমড়া ফুলপরিমাণমতো ।
২) মরিচের গুঁড়াপরিমানমতো।
৩) হলুদের গুঁড়াপরিমানমতো।
৪) মসলা বাটাপরিমানমতো।
৫) লবণপরিমানমতো।
৬)সরিষার তেল৪০০ গ্রাম।
৭) বেসন১/২ কাপ।
৯)আটা১ কাপ।
১০)আদা ও অন্য অন্য মসলা বাটাপরিমাণমতো।
মুচমুচে মিষ্টি কুমড়া ফুলের পাকোড়া রেসিপি রান্না করা শুরু করে দিলাম,যেভাবে রান্না করেছি আপনাদের মাঝে ধাপে ধাপে উপস্থাপন করছি।
ধাপ-১🍲

IMG_20240327_051652.jpg

  • মিষ্টি কুমড়া ফুলের পাকোড়া রেসিপি তৈরি করার জন্য, প্রথমে আমি মিষ্টি কুমড়া ফুল গুলো মাঝ দিয়ে দুটি অংশ করে খুবই সুন্দর ভাবে ধুয়ে নিয়েছি।
ধাপ-২🍲

IMG_20240327_051630.jpg

  • তারপরে আটা ও বেসনের মধ্যে আমি সকল উপকরণ দিয়ে পাকোড়া রেসিপির গোলা তৈরি করার জন্য নিলাম।
ধাপ-৩🍲

IMG_20240327_051558.jpg

  • সকল উপকরণ নিয়ে ভালোভাবে মাখিয়ে, আমি পাকোড়ার গোলা তৈরি করে নিলাম।
ধাপ-৪🍲

IMG_20240327_093533.jpg

  • তারপরে কড়াইয়ের মধ্যে সরিষার তেল দিলাম, আসলে সরিষার তেল স্বাস্থ্যের জন্য ভালো সয়াবিন তেলের চাইতে। যার কারণে আমি সরিষার তেল দিয়ে এই রেসিপিটা তৈরি করেছি।
ধাপ-৫🍲

IMG_20240327_051542.jpg

  • তারপন মিষ্টি কুমড়া ফুল এই পাকোড়া গোলানের মধ্যে মাখিয়ে তেলে দিয়ে আমি ভাসতে লাগলাম।এভাবেই মজাদার মুচমুচে রেসিপি তৈরি করলাম।
👇পরিবেশন🍲

IMG_20240327_051509.jpg

মিষ্টি কুমড়া ফুলের পাকোড়া রেসিপি খেতে খুবই সুস্বাদু হয়েছিল। আসলে এভাবে রেসিপি প্রথম তৈরি করেছি। আর এই রেসিপিটা খেয়ে আমার অনেক বেশি ভালো লেগেছে মতাই আমার তৈরি করা এই রেসিপিটা আপনাদের মাঝে শেয়ার করলাম মআশা করছি রেসিপিটা ভালো লাগবে।🍲🙏🍲।


রেসিপি -২ঃরঙিন পাতাকপির মুচমুচে পাকোড়া রেসিপি 🍲
সাধারণত বাজারে বেশিরভাগই সবুজ পাতাকপি পাওয়া যায়। আর এই সবুজ পাতাকপি আমরা কম বেশি সকলেই কিনে থাকি কিন্তু রঙিন পাতাকপি আমি খুব একটা বাজারে দেখতে পাই না। আর এই পাতাকপি গুলো আমার কাছে একদম ইউনিক লেগেছিল। আমি কখনো এই পাতাকপি দিয়ে পাকোড়া রেসিপি তৈরি করিনি। যার কারণে আমার কাছে এই পাতাকপিটা দেখেই একটা ইউনিক লেগেছিল। তাই আমি এই পাতাকপির পাকোড়া রেসিপি তৈরি করেছি। আপনাদের মাঝে এই রেসিপিটাও শেয়ার করলাম।


IMG_20240327_093427.jpg

🍛প্রয়োজনীয় উপকরণ


GridArt_20240327_093850220.jpg

উপাদানপরিমাণ
১) রঙ্গিন পাতাকপি১টি ।
২) মরিচের গুঁড়াপরিমানমতো।
৩) হলুদের গুঁড়াপরিমানমতো।
৪) মসলা বাটাপরিমানমতো।
৫) লবণপরিমানমতো।
৬)সরিষার তেল৪০০ গ্রাম।
৭)বেসন১/২ কাপ।
৯)আটা১/২ কাপ।
১০)আদা ও অন্য অন্য মসলা বাটাপরিমাণমতো।
১১)ডিম২টি।
রঙিন পাতাকপির মুচমুচে পাকোড়া রেসিপি রান্না করা শুরু করে দিলাম,যেভাবে রান্না করেছি আপনাদের মাঝে ধাপে ধাপে উপস্থাপন করছি।
ধাপ-১🍲

IMG_20240327_093345.jpg

  • রঙিন এই পাতাকপি পাকোড়া রেসিপি তৈরি করার জন্য, প্রথমে পাতাকপি গুলো খুবই সুন্দর করে কুচি কুচি করে কেটে, এগুলো আমি ধুয়ে নিলাম।
ধাপ-২🍲

IMG_20240327_093315.jpg

  • তারপর এটি পাত্রের ভিতর পাতাকপি নিলাম এবং বেসন নিলাম তার সাথে অন্যান্য মসলাও নিয়ে নিলাম।
ধাপ-৩🍲

IMG_20240327_093213.jpg

IMG_20240327_093226.jpg

  • তারপরে আদা বাটা ও অন্যান্য মসলা নিয়ে নিলাম, আসলে আদা বাটা দিয়ে এই রেসিপি তৈরি করলে খেতে বেশি মজা আর হয়।এবং তার মধ্যে আমি দুটি ডিম ভেঙ্গে নিলাম।
ধাপ-৪🍲

IMG_20240327_093155.jpg

  • ডিম ভেঙে নেওয়ার পরে সকল মসলা দিয়ে এই পাতাকপি আমি ভালোভাবে মাখিয়ে নিলাম।
ধাপ-৫🍲

IMG_20240327_093515.jpg

  • তারপরে কড়াই এর মধ্যে সরিষা তেল গরম করতে লাগলাম।
ধাপ-৬🍲

IMG_20240327_093356.jpg

  • সরিষা তেল গরম হলে, আমি এই পাতাকপির পাকোড়া রেসিপির গোলা তেলের ভেতর দিয়ে মুচমুচে পাকোড়া তেলে ভাজতে লাগলাম। এভাবেই পাকোড়া তৈরি করে নিলাম।
👇পরিবেশন🍲

IMG_20240327_093448.jpg

আমার বাংলা ব্লগের ৫৫ তম প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করতে পেরে অনেক ভালো লাগছে। আর এই প্রতিযোগিতার মাধ্যমে আমি আমার ইউনিক দুটি রেসিপি শেয়ার করলাম। আসলে এই রেসিপি দুটি ইউনিক আমার কাছে হলেও আপনাদের কাছে হয়তো পরিচিত। আর আমার এই রেসিপিটা খেতে অনেক বেশি মজাদার হয়েছিল।আমার বাংলা ব্লগের এই প্রতিযোগিতায় আমি অংশগ্রহণ করতে পেরে অনেক আনন্দিত। আশা করছি আমার এই রেসিপিটি দেখে আপনাদের ভালো লাগবে।🍲🙏🍲।

new.gif

ফোনের বিবরণ

ক্যামেরাRedmi Note 6 Pro
ধরণরেসিপি।
ক্যামেরা.মডেলNote 6 Pro
ক্যাপচার@rayhan111
অবস্থানসিরাজগঞ্জ- বাংলাদেশ

banner-abbVD.png

আমার পরিচয়

IMG_20211018_182622.jpg

আমার নাম মোঃ রায়হান রেজা।আমি বাংলাদেশের রাজশাহী বিভাগে সিরাজগঞ্জ জেলায় বসবাস করি। আমি বাংলাদেশের নাগরিক হিসেবে নিজেকে গর্বিত মনে করি। আমি আমার জন্মভূমিকে খুবই ভালোবাসি। আমি পেশায় একজন সহকারী মেডিকেল অফিসার ।আমি সর্বদাই গরীব-দুঃখীদের সেবায় নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করতে চাই। আমি ফটোগ্রাফি করতে খুব ভালোবাসি এবং নতুন সৃজনশীলতার মাধ্যমে কিছু তৈরি করতে আমার খুবই ভালো লাগে।এই ছিল আমার সংক্ষিপ্ত পরিচয়, আপনারা সবাই আমার পাশে থেকে আমাকে সাপোর্ট দিয়ে উৎসাহিত করবেন, ধন্যবাদ সবাইকে🌹💖🌹।

Amar_Bangla_Blog_logo_png-3.png

👉 বিশেষভাবে ধন্যবাদ সকল বন্ধুদের যারা এই পোস্টকে সমর্থন করছেন🌺🌹🌺

Posted using SteemPro Mobile

Authors get paid when people like you upvote their post.
If you enjoyed what you read here, create your account today and start earning FREE STEEM!
Sort Order:  

सर आपने बहुत अच्छी रेसिपी बनाई है और हम इस रेसिपी को दोबारा बनाने की पूरी कोशिश करेंगे

ভিন্ন দুটো আইটেম নিয়ে আপনি ৫৫তম প্রতিযোগিতায় অংশ গ্রহণ করেছেন। আমার কাছে আপনার করা রেসিপি দুটোই বেশ ইউনিক এবং লোভনীয় মনে হয়েছে। আপনি দারুন সুন্দর করে আজকের রেসিপির প্রতিটি ধাপ আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন। শুভ কামনা রইল আপনার জন্য।

প্রথমত বলে রাখি ভাইয়া আমি এরকম রঙ্গিন পাতাকপি এই প্রথম দেখলাম। আপনাকে অভিনন্দন জানাচ্ছি এবারের কনটেস্টে অংশগ্রহণ করার জন্য। আসলেই এবারের কনটেস্টা ছিল সমোপযোগী।রঙিন পাতাকপির মুচমুচে পাকোড়া রেসিপি এবং মুচমুচে মিষ্টি কুমড়া ফুলের পাকোড়া রেসিপি আপনার তৈরি করা এই দুটি রেসিপি দারুন হয়েছে ভাইয়া আপনি ঠিকই বলেছেন রান্না মেয়েদের কাছে আর্ট এর মত ছেলেদের কাছে বেশি একটি কষ্টসাধ্য কাজ। তাও আপনি দারুন দুটি রেসিপি আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন ধন্যবাদ আপনাকে।

প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ। জানাই মিষ্টি কুমড়ার ফুলের চপ এর আগেও তৈরি করে খেয়েছিলাম আমার কাছে বেশ ভালই লেগেছে। তবে রঙিন পাতাকপি দিয়ে এভাবে চপ তৈরি করে কখনো খাওয়া হয়নি। আপনার রেসিপি গুলো দেখে বোঝা যাচ্ছে খেতে খুবই সুস্বাদু হচ্ছে। তৈরি করার ধাপ গুলো খুব সুন্দর ভাবে গুছিয়ে শেয়ার করেছেন। মজাদার রেসিপি গুলো শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ।

ভাই আপনার উপরের কথাটা পুরোটাই ভূল। রান্না বেশি ভাল পারে ছেলেরা।এমনকি ইন্টারন্যাশনাল যতো শেফ আছে তারা সবাই ই পুরুষ।তাই আপনি পুরুষ কে রান্না থেকে দূরে রাখতে পারবেন।না।আমাদের দেশেও বড় বড় রেস্তোরাঁ গুলোতে কিন্তু শেফ হিসাবে ছেলেরাই থাকে।তো আপনার দুটো রেসিপি অনেক চমৎকার হয়েছে। ধন্যবাদ এবং শুভ কামনা রইলো।

Posted using SteemPro Mobile

দারুন দুটি ইফতার আইটেম দিয়ে এবারের কনটেস্টে অংশগ্রহণ করার জন্য আপনাকে অভিনন্দন জানাই ভাইয়া। মুচমুচে কুমড়ো ফুলের পকোড়া খেতে আমার কাছে অনেক মজা লাগে। কিন্তু রঙিন পাতাকপির মুচমুচে পকোড়া কখনো খাওয়া হয়নি। দেখে মনে হচ্ছে খুবই সুস্বাদু হয়েছিলো। আপনার জন্য অনেক অনেক শুভকামনা রইল।

চমৎকার দুইটা রেসিপি আপনি আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন। আপনার রেসিপি কিন্তু বেশ ভালো লেগেছে আমার। একটা জিনিসই আমার কোনদিন খাওয়া হলো না সেটা হচ্ছে কুমড়োর ফুলের রেসিপি। এত কুমড়ো উৎপাদন করে থাকি ফুল ফোটে কিন্তু এটা খাওয়া হয় না। বেশ ভালো লাগলো আপনার লোভনীয় দুইটা ভাজা রেসিপি দেখে।

প্রথমে অসংখ্য ধন্যবাদ জানাচ্ছি আমার বাংলা ব্লগের ইফতারি রেসিপি প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করার জন্য। আপনার তৈরি বিভিন্ন দুটি আইটেমের ইউনিক রেসিপি থেকে বেশ ভালো লাগলো ভাই। কুমড়োর ফুল ভাজি আমার কাছে দারুন লাগে। আপনার তৈরি রেসিপি দেখতে অনেক লোভনীয় লাগছে ভাই। প্রতিটি ধাপ আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ ভাই।

Posted using SteemPro Mobile

আসলে ই মেয়েদের কাছে রান্না করাটা একটা আর্টের মত। ছেলেরা শুরুতেই পারবে না ইউনিক ভাবে কোন কিছু তৈরি করতে। অনেকদিনের অভিজ্ঞতা থাকলে হয়তো করতে পারে। যাইহোক ইউনিক পাকোড়া রেসিপি তৈরি করেছেন আপনি দেখে খুব ভালো লেগেছে। মিষ্টি কুমড়া ফুলের পাকোড়া আমার খাওয়া হয়েছে কয়েকবার। কিন্তু রঙিন পাতাকপির পাকোড়া খাওয়া হয়নি কখনো মুচমুচে এবং গরম গরম পাকোড়া গুলো খেতে কিন্তু ইফতারের সময় খুবই ভালো লাগবে। মনে হচ্ছে এই পাকোড়া গুলো মজা করে খেয়েছেন ইফতারের সময়।

অনেক লোভনীয় দুটি রেসিপি শেয়ার করেছেন। দুটি রেসিপিই অনেক আকর্ষণীয় হয়েছে। রেসিপি দুটির কালারও খুব সুন্দর এসেছে। ধন্যবাদ আপনাকে সুন্দর দুটি রেসিপি শেয়ার করার জন্য। আপনার জন্য অনেক অনেক শুভকামনা রইল।

প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করা দেখতে পেয়ে খুবই ভালো লাগছে। আসলে আপনি বাজারে গিয়ে এই মিষ্টি কুমড়ার ফুল পেয়েছেন। আর মিষ্টি কুমড়া ফুল ও রঙিন পাতাকপি দিয়ে রেসিপি তৈরি করেছেন। আপনার রেসিপি দুইটা দেখে খুবই ভালো লাগলো। আসলে ইফতারি আয়োজনে এই রেসিপিগুলো খেতে মজা লাগবে

এটা একদম ঠিক বলেছেন ভাইয়া ছেলেদের তুলনায় মেয়েরা অনেক ভালো রান্না পারে। তবে আজকাল ছেলেরাও কিন্তু বেশ ভালো রান্না করে। কুমড়ো ফুলের পাকোড়া দেখেই তো খেতে ইচ্ছা করছে। এই খাবার গুলো খেতে অনেক ভালো লাগে। প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করার জন্য ধন্যবাদ জানাচ্ছি ভাইয়া।