🎇আমার বাংলা ব্লগ 💗||উৎসবের ভ্রমণ কাহিনী || প্রতিযোগিতা-১৭ ||🏙️||🌃[১০% @shy-fox ]🌹

in hive-129948 •  3 years ago 

আসসালামু আলাইকুম/আদাব🌺

হ্যা লো বন্ধুরা,কেমন আছেন সবাই? আশাকরি সকলেই সুস্থ আছেন। আমিও আপনাদের দোয়ায় খুব ভাল আছি। আমি @rayhan111 🇧🇩 বাংলাদেশের রাজশাহী বিভাগ থেকে।


যে কোন উৎসব আনন্দময় পরিবেশ সকলেরই খুবই ভালো লাগে, আর উৎসবকে কেন্দ্র করে ভ্রমণ এবং সাথে কিছু ফটোগ্রাফি করা হয়। বিশেষ করে উৎসবকে কেন্দ্র করে পরিবারের সকলকে নিয়ে ভ্রমন করার মজাটাই আলাদা। মুসলমানদের বড় উৎসবের দিন বছরে দুইটি।তবে রোজার ঈদে বেশি আনন্দ হয়, কারণ একটি মাস রোজা রেখে এই উৎসবের পাওয়া যায়। পুরো একটি মাস রোজা রাখার মাধ্যমে মুসলমানরা অপেক্ষা করে, কবে রোজা শেষ হবে, কবে ঈদের দিন আসবে। এই ঈদয়ের দিন অনেক আনন্দ উল্লাস করবে। আর এই ঈদের আনন্দের অনেক সুন্দর সুন্দর জায়গায় ভ্রমণ করা হয় কারণ ঈদের ছুটিতে বাড়িতে সবাই বাড়িতে আসে আর পরিবারের সকলকে নিয়ে নানান জায়গায় ভ্রমণ করা হয়। আর এই ভ্রমণের আনন্দ অন্যরকম, কারণ পরিবারের সাথে নিয়ে ভ্রমণ করার মজাটাই আলাদা। এই ঈদের উৎসব এর জন্য আমরা পুরো একটি মাস রোজা রেখেছি আর ঈদের উৎসবয়ের জন্য অপেক্ষা করেছি। আর এই ঈদের উৎসবে পরিবারের সকলকে নিয়ে অনেক আনন্দ উল্লাস করেছছি।তাই আমি আমার পরিবারের ছোট ছোট ভাগ্নি ও ভাগ্নাকে নিয়ে সিরাজগঞ্জের রাসেল পার্কে ভ্রমণ করছি।এই শিশু পার্ক ঈদের জন্য অনেক সুন্দরভাবে সাজানো হয়েছিল।তাই ছোটদের নিয়ে ঈদের আনন্দ ও ভ্রমণ করতে পেরে আমার খুবই ভালো লেগেছে। সেই উৎসবের আনন্দ ভ্রমণ কাহিনী এবং সুন্দর সুন্দর কিছু ফটোগ্রাফি আপনাদের সাথে শেয়ার করতে আসলাম। আশা করছি আমার ভ্রমণ-কাহিনী এবং ফটোগ্রাফি আপনাদের ভালো লাগবে।


🌃🎇উৎসবের ভ্রমণ কাহিনী🌃🎇📸👇


IMG_20220509_175646.jpg

উৎসব আনন্দের দিনে ভ্রমণের মুহূর্তগুলো সত্যিই অসাধারণ, ভ্রমণের মুহূর্ত খুবই ভালো লাগে। তাই ভ্রমনের কিছু ফটোগ্রাফি করে আপনাদের সাথে শেয়ার করতে আসলাম, তো বন্ধুরা চলুন উৎসবের ফটোগ্রাফি গুলো দেখা শুরু করা যাক,,,

ফটোগ্রাফি-১👇

IMG_20220509_162313.jpg

ঈদের আনন্দ ছোটদের সাথে পালন করার মজাটাই অন্যরকম কারণ ছোটরা সব সময় অপেক্ষা করে থাকে ঈদের সময় বড়রা এসে তাদের নিয়ে ঘুরবে এবং আনন্দময় কিছু সময় পর করবে। তাই আমি আমার ভাগ্না এবং ভাগ্নিকে নিয়ে রাসেল পার্কে আসলাম। রাসেল পার্কে শিশুদের জন্য সুন্দর খেলার একটি ব্যবস্থা দেখতে পেলাম। এখানে আমি তাদের জন্য টিকিট কাটলাম এবং তারা খেলাধুলার জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছে। এই খেলাটি বিকাল সাড়ে তিনটার সময় শুরু হয়। তাই এখনও কেউ ওঠেনি। তাই আমি টিকিট কেটে পাশে দাঁড়িয়ে থাকলাম। তারা সময়মতো এখানে খেলাধুলা করবে।
ফটোগ্রাফি-২👇

IMG_20220509_162343.jpg

স্থান:সিরাজগঞ্জ ,বাংলাদেশ।
ক্যামেরা.মডেল - Note 6 Pro
অবস্থান

ফটোগ্রাফি-৩👇

IMG_20220509_162223.jpg

পার্কের ভিতর আমি সুন্দর একটি ভাস্কর্য দেখতে পেলাম, তিনটি পাকা, কাঁচা আমের ভাস্কর্য। সত্যিই এই ভাস্কর্যটি আমার খুবই ভালো লেগেছে। এখানে মূলত টিকিট কাটার কাউন্টার। এর পাশেই বাচ্চাদের জন্য সুন্দর একটি খেলার ব্যবস্থা রয়েছে। ছোট ছোট গাড়ি ট্রেনের মতো চলে, এই খেলাটি খুবই মজার।
ফটোগ্রাফি-৪👇

IMG_20220509_162245.jpg

স্থান:সিরাজগঞ্জ ,বাংলাদেশ।
ক্যামেরা.মডেল - Note 6 Pro
অবস্থান

ফটোগ্রাফি-৫👇

IMG_20220509_162047.jpg

পার্কের ভিতর সুন্দর আরেকটি খেলার ব্যবস্থা দেখতে পেলাম। এখানে পানির মধ্যে কৃত্রিম হাঁসগুলো মূলত কারেন্টে চলে। ১০ টাকা করে টিকিট এখানে খুবই সুন্দরভাবে বাচ্চারা খেলাধুলা করে। মাত্র ৫ মিনিট খেলাধুলার জন্য সময় দেওয়া হয়। কিন্তু ৫ মিনিটে বাচ্চারা অনেক আনন্দ পায়।
ফটোগ্রাফি-৬👇

IMG_20220509_162111.jpg

স্থান:সিরাজগঞ্জ ,বাংলাদেশ।
ক্যামেরা.মডেল - Note 6 Pro
অবস্থান

ফটোগ্রাফি-৭👇

IMG_20220509_162757.jpg

পার্কের ভিতর অনেক সুন্দর সুন্দর পশু পাখি রয়েছে, আর এই পশু পাখি গুলো বাচ্চাদের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। কারণ পশু পাখি গুলো দেখে এবং এর নাম সম্পর্কে জানতে পারে। তাই আমি তাদের পশুপাখি দেখাতে নিয়ে গেলাম। প্রথমে আমি একটি বিদেশি কুকুর দেখতে পেলাম, এই কুকুরটি খুবই সুন্দর তার পাশেই অনেকগুলো ময়ূর পাখি দেখতে পেলাম।
ফটোগ্রাফি-৮👇

IMG_20220509_162742.jpg

স্থান:সিরাজগঞ্জ ,বাংলাদেশ।
ক্যামেরা.মডেল - Note 6 Pro
অবস্থান

ফটোগ্রাফি-৯👇

IMG_20220509_162836.jpg

ময়ূর পাখি গুলো দেখে আমার খুবই ভাল লাগল, কারণ অনেকগুলো ময়ূর পাখি রয়েছে। তার মধ্যে একটি সাদা ময়ূর যা আমার খুবই ভালো লেগেছে। সত্যিই অসাধারণ ময়ূর পাখি, যখন পেখম মেলে তখন দেখতে আরো বেশি ভালো লাগে। তাই আমি আমার ছোট ভাগ্নাকে ময়ূর পাখি গুলো দেখলাম এবং এর নাম সম্পর্ক জানতে চাইলে আমি ভালোভাবে বলে দিলাম।
ফটোগ্রাফি-১০👇

IMG_20220509_162853.jpg

স্থান:সিরাজগঞ্জ ,বাংলাদেশ।
ক্যামেরা.মডেল - Note 6 Pro
অবস্থান

ফটোগ্রাফি-১১👇

IMG_20220509_162909.jpg

তারপরে পার্কের ভিতরে বিশাল বড় একটি উট পাখি দেখতে পেলাম। উটপাখি দেখে আমার ভেগ্না ও ভাগ্নি ভয় পেয়ে ছিল, কারণ উটপাখি অনেক বড় ছিল। এই পাখিটি অনেক বয়স হয়েছে। আমিও দেখে প্রথমে ভয় পেয়েছিলাম। তবে উটপাখিটি অনেক শান্ত ছিল।
ফটোগ্রাফি-১২👇

IMG_20220509_162936.jpg

স্থান:সিরাজগঞ্জ ,বাংলাদেশ।
ক্যামেরা.মডেল - Note 6 Pro
অবস্থান

ফটোগ্রাফি-১৩👇

IMG_20220509_162952.jpg

পার্কের ভিতর অনেক বিদেশি মোরগ দেখতে পেলাম। এই মোরগগুলো দেখতে খুবই সুন্দর সাদা একটি মোরগ রয়েছে যা আমার খুবই ভালো লেগেছে। সত্যিই এগুলো দেখতে খুবই ভালো লেগেছে কারণ বিদেশি মোরগ গুলো অনেক সুন্দর হয়, যা আমি এই পার্কের ভিতরে এসে দেখতে পেলাম।
ফটোগ্রাফি-১৪👇

IMG_20220509_163010.jpg

স্থান:সিরাজগঞ্জ ,বাংলাদেশ।
ক্যামেরা.মডেল - Note 6 Pro
অবস্থান

ফটোগ্রাফি-১৫👇

IMG_20220509_162420.jpg

তারপরে পার্কের ভিতর বাচ্চাদের জন্য ট্রেন ভ্রমণের ব্যবস্থা রয়েছে। তাই স্টেশনে আসলাম।খেলনা হলেও স্টেশন অনেক সুন্দর লাগছে। সন্ধ্যা নেমে আসলো আমি বাড়িতে ছিলাম কিন্তু আমার ভাগ্না এবং ভাগ্নিরা যেতে চাইলো না। তারা ট্রেন ভ্রমণ করবে।সত্যি আমারও তখন যেতে ইচ্ছে করছিল না। তাই আমি রেল স্টেশনে ট্রেনের টিকিট কাটার জন্য হাহাহা।
ফটোগ্রাফি-১৬👇

IMG_20220509_162445.jpg

স্থান:সিরাজগঞ্জ ,বাংলাদেশ।
ক্যামেরা.মডেল - Note 6 Pro
অবস্থান

ফটোগ্রাফি-১৭👇

IMG_20220509_162546.jpg

তারপরে আমরা ট্রেনে উঠলাম, একটু পরেই ট্রেন ছাড়লো। অনেকেই এসে ট্রেনে উঠল, একসাথে ছোটদের সাথে এই ট্রেনে ভ্রমণ করতে পেরে ভাল লাগছে। আসলে বাচ্চাদের সাথে ট্রেন ভ্রমণটা অনেক আনন্দের। তারা অনেক আনন্দ- হাসি করতে ছিল তাদের এই হাসিমাখা মুখ দেখে আমার খুবই ভালো লাগলো।
ফটোগ্রাফি-১৮👇

IMG_20220509_162602.jpg

স্থান:সিরাজগঞ্জ ,বাংলাদেশ।
ক্যামেরা.মডেল - Note 6 Pro
অবস্থান

ফটোগ্রাফি-১৯👇

IMG_20220509_162642.jpg

আমরা যে স্টেশন থেকে ট্রেনে উঠে ছিলাম, এখান থেকে ট্রেনটি তিনটা পার দিয়ে আসলো এবং এই ভ্রমণ মুহূর্তগুলো সত্যিই অনেক আনন্দের ছিল। অনেক হাসি, তামাশা করলাম ছোটদের সাথে। আসলে আজকে মনে হচ্ছিল আমিও যেন আনন্দে করতে করতে ছোটদের মত হয়ে গেছি। তার পরে আমাদের ভ্রমণ শেষ হলো, আমরা স্টেশনে নামলাম।
ফটোগ্রাফি-২০👇

IMG_20220509_162721.jpg

স্থান:সিরাজগঞ্জ ,বাংলাদেশ।
ক্যামেরা.মডেল - Note 6 Pro
অবস্থান

ফটোগ্রাফি-২১👇

IMG_20220509_163043.jpg

ট্রেন থেকে নেমে দেখি অনেক রাত্রি হয়ে গেছে, চারিদিকে অন্ধকার লাইটিংয়ের আলো চলছে। আসলেই লাইটিংয়ের আলোতে অনেক ভাল লাগতেছিল।লাল-নীল সুন্দরময় এই লাইটিং এর পাশে আমার ছোট মামা দাঁড়াল, আমি তার দুটি ফটোগ্রাফি করলাম।
ফটোগ্রাফি-২২👇

IMG_20220509_163055.jpg

স্থান:সিরাজগঞ্জ ,বাংলাদেশ।
ক্যামেরা.মডেল - Note 6 Pro
অবস্থান

ফটোগ্রাফি-২৩👇

IMG_20220509_163750.jpg

ভ্রমণ করে সৌন্দর্য দেখা শেষ করতেই পারছি না। তারপরে আমি একটি পাখির সুন্দর ভাস্কর্য দেখতে পেলাম এবং তার পাশে একটি গরিলার ভাস্কর্য ছিল,আমার ভাগ্নির গরিলার পাশে দাঁড়ালো আমি পাখি এবং এই হনুমানের সাথে আমার ভাগ্নির ফটোগ্রাফি করতে লাগলাম।
ফটোগ্রাফি-২৪👇

IMG_20220509_163812.jpg

স্থান:সিরাজগঞ্জ ,বাংলাদেশ।
ক্যামেরা.মডেল - Note 6 Pro
অবস্থান

ফটোগ্রাফি-২৫👇

IMG_20220509_163259.jpg

তারপর সুন্দর একটি মাছরাঙ্গা পাখি দেখতে পেলাম, এই মাছরাঙ্গা পাখির ভাস্কর্যের সাথে আমার ভাগ্নি ছবি উঠল, আসলে ছবিটি খুবই সুন্দর হয়েছে, আর মাছরাঙ্গা পাখির ভাস্কর্য দেখতে অসাধারণ লাগতেছিল।
ফটোগ্রাফি-২৬👇

IMG_20220509_163313.jpg

স্থান:সিরাজগঞ্জ ,বাংলাদেশ।
ক্যামেরা.মডেল - Note 6 Pro
অবস্থান

ফটোগ্রাফি-২৭👇

IMG_20220509_163335.jpg

তারপরেই রয়েল বেঙ্গল টাইগার,বাঘের ভাস্কর্য দেখতে পেলাম। এই বাঘের ভাস্কর্যটি দেখে আমারই ভয় করতেছিলো। আমার ছোট ভাগ্নাতে অনেক ভয় পেয়ে গেল এবং সে তার পাশে দাঁড়াতে চাচ্ছিলো না।কিন্তুু ভাগ্নার ভয় দূর করতে আমি বাঘের ভাস্কর্য ধরতে বললাম।তারপর ভাস্কর্যের বাঘের সাথে ভাগ্নার কিছু ফটোগ্রাফি করলাম।
ফটোগ্রাফি-২৮👇

IMG_20220509_163401.jpg

স্থান:সিরাজগঞ্জ ,বাংলাদেশ।
ক্যামেরা.মডেল - Note 6 Pro
অবস্থান

ফটোগ্রাফি-২৯👇

IMG_20220509_163709.jpg

রয়েল বেঙ্গল টাইগার দেখে ভয় পাচ্ছিল আমি সেটা ভালো করেই বুঝতে পেরেছি। তাই তাকে নিয়ে এসে একটি ব্যাংকের ভাস্কর্যের সুন্দর চেয়ারের উপর বসে দিলাম। সেখানে একটি মোবাইলের ও ভাস্কর্য রয়েছে হাহাহ। সেখান ভাগ্না আরামে বসে মিষ্টি হাসি দিচ্ছিল, মনে হল যে কত শান্তি পাচ্ছে হাহাহা।
ফটোগ্রাফি-৩০👇

IMG_20220509_163730.jpg

স্থান:সিরাজগঞ্জ ,বাংলাদেশ।
ক্যামেরা.মডেল - Note 6 Pro
অবস্থান

ফটোগ্রাফি-৩১👇

IMG_20220509_163120.jpg

অনেক রাত হয়ে গেলো, এখন আমাদের বাসায় যেতে হবে কিন্তু ভাগ্নে-ভাগ্নি যেতে চাচ্ছিল না। তবে আমি পার্কের ভেতর থেকে বাড়ি আসার পথে তোরেই হাঁটতে ছিলাম। এমন সময় একটি খেলনা বিমান দেখতে পেল। আমার ছোট ভাগ্নাটি খুবি দুষ্ট সে বিমানে চড়ার জন্য বায়না করল। তাই শেষমেষ আমিও তাকে বিমানে চরিয়ে দিলাম।
ফটোগ্রাফি-৩২👇

IMG_20220509_163107.jpg

স্থান:সিরাজগঞ্জ ,বাংলাদেশ।
ক্যামেরা.মডেল - Note 6 Pro
অবস্থান

আসলে উৎসবের আনন্দ ছোট ভাগ্নে ভাগ্নিদের সাথে বিকেল বেলার সময়টা পার করতে পেরে অনেক ভালো লাগছে। আসলে এত আনন্দময় মুহূর্ত পার করেছি কখন এত রাত হয়ে গেছে বুঝতেই পারেনি। বাসায় থেকে ফোন দিয়েছিল তাই আমি ভাগ্না, ভাগ্নিকে নিয়ে বাসার দিকে রওনা দিলাম। আসলে এবার ঈদের এই উৎসবের ভ্রমণের দিনটি আমার সারা জীবন মনে থাকবে, কারণ আমরা ভ্রমণে বেশিরভাগ সময় বন্ধু-বান্ধবদের সাথে সময় পার করি, কিন্তু এবার আমি আমার ছোট ভাগ্নে ভাগ্নিদের সাথে এই উৎসবের আনন্দময় সময় পার করেছি।ঈদের আগে থেকেই আমাকে বলতেছিলো মামা আমাদের নিয়ে কিন্তু ভ্রমণে যেতে হবে।তাই তাদের ইচ্ছাটা পূরণ করলাম। আশা করছি আমার ভ্রমণ-কাহিনী এবং ফটোগ্রাফি গুলো আপনাদের ভাল লেগেছে, সবাই ভালো থাকবেন, সুস্থ থাকবেন, এই দোয়া রইল🌃🎇🙏🎇🌃।


New_Benner_ABB.png

ফোনের বিবরণ

ক্যামেরাRedmi Note 6 Pro
ধরণউৎসবের ভ্রমণ কাহিনী🌃🎇
ক্যামেরা.মডেলNote 6 Pro
ক্যাপচার@rayhan111
অবস্থানসিরাজগঞ্জ- বাংলাদেশ

banner-abbVD.png

আমার পরিচয়

IMG_20211018_182622.jpg

আমার নাম মোঃ রায়হান রেজা।আমি বাংলাদেশের রাজশাহী বিভাগে সিরাজগঞ্জ জেলায় বসবাস করি। আমি বাংলাদেশের নাগরিক হিসেবে নিজেকে গর্বিত মনে করি। আমি আমার জন্মভূমিকে খুবই ভালোবাসি। আমি পেশায় একজন সহকারী মেডিকেল অফিসার ।আমি সর্বদাই গরীব-দুঃখীদের সেবায় নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করতে চাই। আমি ফটোগ্রাফি করতে খুব ভালোবাসি এবং নতুন সৃজনশীলতার মাধ্যমে কিছু তৈরি করতে আমার খুবই ভালো লাগে।এই ছিল আমার সংক্ষিপ্ত পরিচয়, আপনারা সবাই আমার পাশে থেকে আমাকে সাপোর্ট দিয়ে উৎসাহিত করবেন, ধন্যবাদ সবাইকে🌹💖🌹।

Amar_Bangla_Blog_logo_png-4.png

👉 বিশেষভাবে ধন্যবাদ সকল বন্ধুদের যারা এই পোস্টকে সমর্থন করছেন💗🌹💗🌹💗

Authors get paid when people like you upvote their post.
If you enjoyed what you read here, create your account today and start earning FREE STEEM!
Sort Order:  

বাহ আপনি পার্কে তো দারুণ সময় কাটিয়েছেন ‌।ঈদের পরে অবশ্য পার্কের ভিড় একটু বেশি ছিল মনে হচ্ছে তারপরও তারপর থেকে বোঝা যাচ্ছে অনেক মজা করেছেন। শুভকামনা রইল আপনার জন্য

ধন্যবাদ আপনাকে, আমার পোস্টে এত চমৎকার একটি মন্তব্য করার জন্য।ঠিকই বলেছেন ঈদের সময় ভিড় একটু বেশি ছিল, তবে আমি অনেক মজা পেয়েছি ছোটদের সাথে মুহূর্ত কাটাতে পেরে।

image.png

আপনার করা ঈদ উৎসবের ফটোগ্রাফি এবং অনুভূতি আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য এবং প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করার জন্য প্রথমে আপনাকে অভিনন্দন। আপনি খুব সুন্দর ভাবে আপনার উৎসবের দিন সম্পর্কে আমাদের মাঝে বিস্তারিত তুলে ধরেছেন। আপনি ঠিক বলেছেন ছোটদের সাথে ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করার মধ্যে মজাটাই আলাদা। ছোটদের সাথে ঈদ আনন্দ ভাগ করতে যে অনুভূতি পাওয়া যায় তা আসলে অন্যদের সাথে করতে গেলে পাওয়া যায় না। ছোট বাচ্চাদের আনন্দ উল্লাস দেখে নিজেদের ভেতরে যে প্রশান্তি আসে তা সত্যি অন্যরকম একটা ভালো লাগা কাজ করে। ছোটদের বিভিন্ন রাইডিং এ চড়িয়েছেন চিড়িয়াখানা দেখিয়েছেন সব মিলিয়ে সবাই মিলে দারুণ এক সময় অতিবাহিত করেছেন। এত সুন্দর একটি উৎসবের দিন আমাদের মাঝে তুলে ধরার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।

আপনার সুন্দর মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ, আসলে ছোটদের সাথে ঈদের আনন্দটা উপভোগ করতে পেরে আমার অনেক ভালো লেগেছে।

বাহ,ছোটদের সঙ্গে পার্কে আপনি দারুণ সময় কাটিয়েছেন ভাইয়া।ভ্রমনের অভিজ্ঞতাটি ভালো ছিল।আসলে ছোটদের সঙ্গে কাটানোর মুহূর্তগুলি মনে গেঁথে থাকে।সাদা ময়ূরটি খুব সুন্দর।ধন্যবাদ ভাইয়া।

আপনার সুন্দর মন্তব্যের কারণে আমার খুবই ভালো লেগেছে, আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।

রাসেল পার্কের ভিতরের পরিবেশটি আমার কাছে খুব ভালো লেগেছে। এখানে মোটামুটি অনেকগুলা ইভেন্ট লক্ষ্য করলাম। এখানে বিনোদনের জন্য অনেক ভালো ব্যবস্থা করা হয়েছে। ছোট আকারে চিড়িয়াখানার পাশাপাশি শিশু পার্কে ছোটদের খেলাধুলা করার জন্য অনেকগুলো ইভেন্ট দেখে ভালো লাগলো। আপনার উৎসবের ভ্রমণকাহিনী আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।

আপনার মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ। আসলে ভাইয়া রাসেল পার্কের ভিতর পরিবেশ খুবই সুন্দর এবং ছোট চিড়িয়াখানা রয়েছে, যার কারণে ছোট বাচ্চারা এখানে আসতে বেশী আগ্রহ প্রকাশ করে, খেলাধুলার ব্যবস্থা আরো ভালো।

ভাইয়া প্রথমে আপনাকে, উৎসবের ভ্রমণকাহিনী প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণের জন্য অনেক অনেক শুভেচ্ছা জানাচ্ছি। আর এই প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করার জন্য আপনি খুবই সুন্দর ও মনমুগ্ধকর পরিবেশ এর একটি জায়গা বেছে নিয়েছেন। আর তাই সিরাজগঞ্জের রাসেল পার্কের সুন্দর জায়গায় ভ্রমণ করার বিস্তারিত বর্ণনা গুলো আমাদের মাঝে তুলে ধরেছেন। ভাগ্নে-ভাগ্নি সহ রাসেল পার্কের ভিতর পুরোটা সময় খুবই আনন্দময় সময় কাটিয়েছেন তা আপনার ফটোগ্রাফি গুলো দেখে বেশ বুঝতে পারছি। আর সেই আনন্দময় সময় টুকু উৎসবের ভ্রমণকাহিনী প্রতিযোগিতায় তুলে ধরার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ।

আপনার সুন্দর মন্তব্য পেয়ে আমি খুবই আনন্দিত। আসলে ছোট বাচ্চাদের সাথে ঈদের আনন্দ পার করতে পেরে আমার খুবই ভালো লেগেছে।

প্রথমে আপনাকে অভিনন্দন জানাচ্ছি ভাইয়া প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করার জন্য। আপনি রাসেল পার্কে বেড়াতে গিয়েছেন দেখে অনেক ভালো লাগলো। এই পার্কের ভিতরে পরিবেশ এত সুন্দর তা আমার আগে জানা ছিল না। আমি এর আগে কখনো রাসেল পার্কে বেড়াতে যাইনি। আপনি অনেক সুন্দর ভাবে রাসেল পার্কের ফটোগ্রাফি করেছেন। ধন্যবাদ ভাইয়া আপনাকে এত সুন্দর ফটোগ্রাফি আমাদের মাঝে তুলে ধরার জন্য।

পার্ক ছোট হলেও পার্কের ভিতর অনেক সুন্দর পরিবেশ রয়েছে। ছোট বাচ্চাদের সাথে পার্কের ভেতরের সময় পার করতে পেরে আমার অনেক ভালো লেগেছে।

বতর্মান সময়ে আমরা সবাই অনেক ব‍্যস্ত। পরিবারের লোকজনকে সময় দিতে পারিনা। এবং সবচেয়ে বড় সমস্যা হলো আমরা আমাদের পরিবারের বাচ্চাদের সময় দিতেই চাই না। কিন্তু আপনি নিজের ভাগ্না ভাগ্নিকে পার্কে নিয়ে গিয়েছেন। এবং পার্কের পাশাপাশি চিড়িয়াখানাও আছে দেখছি। ছবিতে দেখে অনেক সুন্দর লাগছে পার্কটা। বেশ ভালো ভ্রমণ করেছেন। এবং পোস্ট টা অনেক সুন্দর হয়েছে। প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করার জন্য
আপনাকে ধন্যবাদ।।

ভাইয়া ব্যস্ততার মধ্যে দিয়ে ছোটদের সময় দেওয়া উচিত, কারণ ছোটদের সময় দিলে তারা অনেক খুশি হয়। আমারও খুবই ভালো লেগেছে, তাদের সাথে সময় কাটাতে।

ঈদ উৎসবকে কেন্দ্র করে আপনার ছোট ভাগ্নি এবং ভাগ্নাকে সিরাজগঞ্জ রাসেল পার্কে ঘুরতে নিয়ে গিয়েছিলেন। দেখে আমার খুব ভাল লাগছে। আপনার তোলা ছবিগুলো দেখে মনে হচ্ছে ওরা খুবই ইনজয় করতে পেরেছে দিনটি। আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ ভাইয়া উৎসবের ভ্রমণকাহিনী আমাদের মাঝে এত সুন্দর ভাবে উপস্থাপন করার জন্য। শুভকামনা রইল আপনার জন্য।

আপনার মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ। আসলে ছোটদের সাথে ঈদের আনন্দটা উপভোগ করতে পেরে আমার খুবই ভালো লেগেছে, শুভকামনা রইল আপনার জন্য।

অনেক মজা করেছেন বুঝাই যাচ্ছে। আসলে ঈদ এর ভ্রমনে অনেক মজা পাওয়া যায়। আমিও অনেক মজা করেছি এবার এর ঈদ ভ্রমনে।

আপনার সুন্দর মন্তব্যের কারণে আমার খুবই ভালো লেগেছে, আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।

ঈদ মানে আনন্দ, ঈদ মানে হাসি খুশি সকলকে ভালোবাসি, ভাইয়া আপনি ঈদ উৎসবকে কেন্দ্র করে খুবই সুন্দর ও প্রাণচঞ্চল ভাবে ঈদ উৎসব কাটিয়েছেন, ঈদ উৎসব আপনার ভালো কেটেছে জেনে অনেক আনন্দিত হলাম, জি ভাই আপনার একটি কথা আমার অনেক ভালো লেগেছে কিন্তু ছোটদের সাথে কাটানো মুহূর্তগুলোই মজা লাগে, আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ ভাই শুভকামনা রইল আপনার জন্য। প্রতিটি ফটোগ্রাফি ছোট বাচ্চাদের আনন্দের উৎসবের হাসিখুশির জায়গা ছিল।

আপনার মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ। আসলে ছোটদের সাথে কিছু মুহূর্ত উপভোগ করতে পেরে আমার খুবই ভালো লেগেছে, সময়টায় দারুন কেটেছিল।

ভাই আপনার ঈদ আনন্দ ঘোরাঘুরি ফটোগ্রাফি গুলো অসাধারন লাগছে। পোস্টটি দেখে মনে হচ্ছে আপনি আপনার সদস্যদের নিয়ে অনেক চমৎকার একটা মুহূর্ত কাটিয়েছেন। ঈদে ঘোরাঘুরি করার সাথে ফটোগ্রাফি সুন্দর হয়েছে। অনেক শুভ কামনা রইল।

আপনার মূল্যবান মন্তব্য জন্য ধন্যবাদ। আসলে ছোটদের সাথে ঈদের আনন্দ উপভোগ করতে পেরে আমার খুবই ভালো লেগেছে, সময়টা অনেক মজায় কেটেছিল।

ঈদ উৎসবের পর রাসেল পার্কে খুব সুন্দর মুহূর্ত পার করলেন ভাইয়া। এরকম উৎসবমুখর পরিবেশে ঘুরাঘুরি করতে খুবই ভালো লাগে। যেটা এখন পর্যন্ত কোথাও যাওয়া হয়নি আমার কাছে অনেক ভালো লাগলো।

আপনার সুন্দর মন্তব্য পেয়ে আমার খুবই ভালো লাগছে, ধন্যবাদ আপনাকে।

প্রথমে ধন্যবাদ জানাই আপনাকে এত সুন্দর একটি কনটেস্টে অংশগ্রহণ করার জন্য। আপনার কনটেস্টে অংশগ্রহণ করা কে আমি স্বাগত জানাই। আমার খুব ভালো লেগেছে এত সুন্দর ফটোগ্রাফি গুলো আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন দেখে।

আপনার সুন্দর মতামত পেয়ে আমার খুবই ভালো লাগছে।

আপনার ঈদ উৎসবের ফটোগ্রাফি এবং আপনার অনুভূতি কি জানতে পেরে সত্যিই অনেক ভালো লাগলো আপনি সুন্দর সময় অতিবাহিত করেছেন বুঝতে পারলাম বিশেষ করে আপনার ফটোগ্রাফি গুলো খুবই ভালো লেগেছে আমার কাছে ধন্যবাদ ভাইয়া এরকম সুন্দর সময় বারবার ফিরে আসুক আপনার জীবনে

আপনার সুন্দর মন্তব্য পেয়ে আমার খুবই ভালো লাগছে, ধন্যবাদ আপনাকে।

উৎসবের ভ্রমণকাহিনীর প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করার জন্য আপনাকে অভিনন্দন। আপনার এই উৎসবের ভ্রমণকাহিনীর ফটোগ্রাফি গুলো দেখেই বোঝা যাচ্ছে আপনি অনেক চমৎকার একটি মুহূর্ত অতিবাহিত করেছিলেন সেই সময়টাতে। এত সুন্দর একটি ভ্রমণ কাহিনীর পোস্ট আমাদের মাঝে উপস্থাপন করার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।

আপনার এত সুন্দর মন্তব্যের জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ

প্রতিযোগিতার জন্য খুব অসাধারণ কিছু ফটোগ্রাফি শেয়ার করেছেন আপনি। খুবই দারুন একটি পোস্ট ছিল আপনার। এ প্রতিযোগিতায় আপনি কিছু একটা হবে ইনশাল্লাহ। এভাবে এগিয়ে যান আপনার জন্য শুভকামনা রইল।

আপনার সুন্দর মতামতের জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া🌻🌹

ভাইয়া প্রথমে আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ জানাই এই প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করার জন্য। আপনি ছোটদের সাথে খুব সুন্দর মুহূর্ত কাটিয়েছেন আমার কাছে অনেক ভাল লেগেছে আপনার এই মুহূর্ত দেখতে। আপনার ফটোগ্রাফি অসাধারণ হয়েছে। মনে হচ্ছে সিরাজগঞ্জের রাসেল পার্ক দেখতে খুবই সুন্দর।যদি কখনো সময় ও সুযোগ আসে তাহলে অবশ্যই একদিন ঘুরে আসব। খুব সুন্দর সে পার্কের ভিতর দৃশ্যগুলো। আমার কাছে অনেক ভালো লেগেছে প্রতিটা দৃশ্য। আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ এত সুন্দর মুহূর্ত আপনাদের সাথে শেয়ার করার জন্য। আপনার জন্য শুভকামনা রইল।

এত সুন্দর মন্তব্য করে আমাকে উৎসাহিত করেছেন, সেজন্য আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ