তারা কখনো একই জায়গা দুইবার ডাকাতি করতে যায় না। এভাবে একদিন সাইফ তার দল নিয়ে একটা বাড়িতে গিয়েছিলো ডাকাতি করতে তবে। সেখানে গিয়ে কিছুটা প্রতিরোধের সম্মুখীন হয়েছিলো। কারণ বাড়িওয়ালা 40 বছর বয়স্ক শক্তিশালী মানুষ। সে সাইফের দলের দুজনকে মেরে আহত করেছিলো। দলের সদস্যদের মার খাওয়া দেখে সাইফের মাথায় রক্ত উঠে গিয়েছিলো। সে যখন লোকটাকে ধরে কোপ দিতে যাবে। তখন লোকটার ছোট মেয়েটা দৌড়ে এসে সাইফের পা জড়িয়ে ধরে বলে ভাইয়া প্লিজ আমার বাবাকে মেরো না।
কথাটা সাইফের কানে যেতেই তার কি যেনো হয়ে যায়। তখন আর সে ডাকাতি না করে দলের লোকজনকে নিয়ে সেই বাড়ি থেকে চলে আসে। সাইফের দলের সবাই অবাক হয়ে যায়। প্রথমে তারা সাইফকে কিছুই বলে না। কারণ তারা খেয়াল করে দেখে সেই বাড়ি থেকে আসার পরে সাইফ যেনো কেমন অন্যমনস্ক হয়ে রয়েছে। (চলবে)
আজকের মত এখানেই শেষ করছি। পরবর্তীতে আপনাদের সাথে দেখা হবে অন্য কোন নতুন লেখা নিয়ে। সে পর্যন্ত সবাই ভালো থাকুন সুস্থ থাকুন।
সাইফ ডাকাত হলেও তার মনটা ভালো ছিলো। তাইতো সে ছোট বাচ্চার অনুরোধ রাখে এবং তার উপলব্ধি হয় ডাকাতি করাটা কতোটা জঘন্য কাজ। সাইফ মনে হয় ডাকাতি ছেড়ে দিয়ে ভালো মানুষ হয়ে যাবে। দেখা যাক পরবর্তী পর্বে কি হয়।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit