আজকে আমি এসেছি আপনাদের সকলের সাথে একটি জেনারেল রাইটিং পোস্ট শেয়ার করতে। আমার লেখার মাধ্যমে আমার চিন্তা ভাবনা গুলো আপনাদের কাছে পৌঁছানোর লক্ষ্যে এই লেখাগুলো শেয়ার করা।
আশা করছি যে আপনারা আপনাদের মূল্যবান মন্তব্যের মাধ্যমেই আমার এই লেখাটি সৌন্দর্য বৃদ্ধি করবেন এবং আপনাদের মতামত ব্যক্ত করবেন। আমি যদি কোনো কিছু ভুল বলে থাকি। তাহলে অবশ্যই আমাকে শুধরে দিতে ভুলবেন না।
একটা জীবনে প্রতিটা মানুষকে খুশি করা কখনোই সম্ভব নয়। যেমন ধরুন আপনি কোনো কোনো মানুষের জন্য অনেক কিছু করলেন এবং আপনার পুরো জীবনটাই আপনি তাদের ভালোর জন্য করে গেলেন। কিংবা আপনি হয়তো নিজের জন্য কোনো চিন্তা না করে। সব সময় কিভাবে অন্যদের ভালো করা যায়। কিভাবে করলে অন্যরা ভালো থাকবে। আপনি কতোটুকু ত্যাগ করলে, অন্যরা কোনো কিছু পাবে। আপনি সব সময় হয়তো সে সব চিন্তায় চিন্তিত থাকেন।
কিন্তু দেখবেন আপনি যদি কারো জন্য না ভেবে কয়েকটা সেকেন্ডের জন্যেও নিজের জন্য ভাববেন। আপনি প্রথমে তাদের কাছে খারাপ হবেন। আপনি তাদের কাছেই প্রথমে খারাপ হয়ে যাবেন। যাদের জন্য আপনি এতোদিন নিজের চিন্তা বাদ দিয়ে, চিন্তা করতেন। আর ধরুন, এমন হয়তো হলো যে, আপনি তাদের চাওয়াটা পূরণ করছেন না,তাদের ভালোর জন্য। তাও কিন্তু দেখবেন যে, আপনি তাদের কাছে তাদের একমাত্র শত্রু হয়ে গিয়েছেন।
পৃথিবীতে নিজের জন্য ভাবা কোনো দোষের না। কিন্তু মানুষের কাছে এটা দোষের। অর্থাৎ অন্য কোনো মানুষের কাছে এটা অনেক বেশি দোষের যে, আপনি তার জন্য না ভেবে নিজের জন্য ভাবছেন। তাই আসলে আমি সব সময় একটা কথা বলি যে। সবাইকে খুশি করা কখনোই সম্ভব নয়। তাই যতোটুকু পারা যায় ততোটুকু করা। তারা কি বলছে সেদিকে আর তাকানো উচিত নয়। কারণ আপনি মানুষের জন্য যতোই করুন না কেনো। একটা বার যদি আপনি একটু পিছপা হন কিংবা আপনার দ্বারা কোনো ভুল হয়ে যায়। তাহলে আপনাকে হাজারটা কটু কথা বলতে কেউ ছাড়বে না।
এটাই দুনিয়ার নিয়ম আর আপনি যদি নিজের শরীর কেটেও কারো উপকার করতে চান। তাও দেখবেন যে, সবাইকে খুশি করা সম্ভব হচ্ছে না। অর্থাৎ একজন খুশি হচ্ছে তো, আরেকজন নারাজ হয়ে যাচ্ছে। তাই আসলে দেখবেন যে আপনাকে সবাই টেকেন ফর গ্রান্টেড হিসেবে নিয়ে ফেলছে। এবং আপনার কাছ থেকে প্রতিনিয়ত এক্সপেকটেশনের পরিমানটা বাড়িয়ে দিচ্ছে। যেটা আপনার নিজের জন্যই ক্ষতিকর।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit